somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঘর হতে কয়েক পা ফেলিয়া (ছবিসহ বিস্তারিত) পর্ব- নাফাখুম

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পড়াশুনার চাপ বেশি বেড়ে গেলে সব পড়া বাদ দিয়ে ঘুরতে চলে যাওয়া একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। সেই সুবাদে দেশের অনেক যায়গায় যাওয়া হলেও বান্দরবন তখন বাকি ছিল। আশেপাশের মানুষদের কাছে শুনে যা বুঝলাম বান্দরবন এর নাম আসলেই "বগা লেক" এর নাম চলে আসে। নাফাখুমের নাম তখনো জানা ছিল না। প্রথম জানতে পারি সামু থেকেই। লিংক
ছবি দেখে লোভ লেগে গেল। নাফাখুম ঘুরে এসেছি গত বছর ২৬শে নভেম্বর। এই লেখাটি আরো অনেক আগে লেখার ইচ্ছা থাকলেও সময় করে উঠতে পারি নি।

কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে নাফাখুম ঘুরে আবার ঢাকায় ফিরে আসতে আপনার সর্বনিম্ন ৫ দিন সময় লাগবে। আপনি যদি সময় বাচাতে চান তবে রাতে রওনা দিন।

ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবনের বাস সার্ভিস আছে। এস.আলম , সৌদিয়া , ইউনিক, ডলফিন এই ৪টি বাস আপনাকে বান্দরবন পৌছে দেবে, ভাড়া ৩০০-৪০০টাকা। রাত ১১টায় রওনা দিলে বান্দরবন পৌছাবেন সকাল ৬-৭টার মধ্যে। ট্রেনে গেলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে অতঃপর চট্টগ্রাম থেকে পূর্বানী অথবা পূবালী বাসে আপনি বান্দরবন আসতে পারবেন (ভাড়া ৬০ টাকা)। এক্ষেত্রে সময় একটু বেশী লাগবে।

বান্দরবনে সকালের নাস্তা করে নিন কারন পরে সময় পাবেন না। খাওয়া শেষ? এবার আলহামদুলিল্লাহ বলে থানচি যাওয়ার বাসস্ট্যান্ডে চলে যান। থানচি পর্যন্ত আপনি বাসে (ভাড়া ১৬০টাকা) অথবা চাদের গাড়ি (বগা লেকের গাড়ি গুলো থেকে একটু ভালো) রিজার্ভ করে যেতে পারেন (স্বভাবতই খরচ বেশি পরবে, কত পড়বে বলতে পারছি না কারন আমরা ছিলাম বাসযাত্রী)। বাস প্রথমে চিম্বুক পাহাড়ে ২০মিনিট বিরতি নেবে, প্রাকৃতিক কর্ম সেরে নিন ;)


ছবিটি চিম্বুক পাহাড় থেকে তোলা।

চিম্বুক থেকে গাড়ি একবারে থানচি যেয়ে থামবে। যারা নীলগিরি দেখেন নি তারা পথে নীলগিরিতে নেমে যেতে পারেন। বাস আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না তবে চিন্তার কোন কারন নেই, প্রতি পরবর্তী বাস আপনি এক থেকে দেড় ঘন্টার মধ্যে পেয়ে যাবেন এবং আগের বাসের টিকিট দিয়েই থাঞ্চি যেতে পারবেন। এই এক ঘন্টা আপনি নীলগিরি দর্শন এবং বিশ্রাম নিয়ে কাটাতে পারেন।


নীলগিরি।


নীলগিরি থেকে সাঙ্গু নদী (দূরবীন দৃশ্য)


নীলগিরি থেকে বিভিন্ন স্থানের দূরত্ব।

থানচি তে আপনি পৌছাবেন বিকাল ৩টায়। থানচি যাবার পথের কথাটা না বললেই নয়। এই রাস্তা তৈরির জন্য বাংলাদেশের আর্মি আর বিডিআর জওয়ানদের ধন্যবাদ জানাই। আপনি পার হবেন পাহাড়ের কিনার ঘেষে এক অসাধারন রোমাঞ্চকর, ভয়ঙ্ককর পাহাড়ি রাস্তা যার একটি অংশের নাম "পিক ৬৯"। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উচুতে অবস্থিত রাস্তা। যারা আগে যান নি তাদের বলে রাখি ভয় পাবেন না, এই এলাকার ড্রাইভাররা চোখ বন্ধ করেও গাড়ি চালাতে পারে!


থানচির রাস্তায় বাসে বসে তোলা (ফিরতি পথে)

থাঞ্চি পৌছে দেখবেন একটি অর্ধসমাপ্ত ব্রীজ। সুতরাং আপনাকে নৌকায় সাঙ্গু নদী পার হয়ে (৫টাকা) অপর পাড়ে থানচি বাজারে যেতে হবে। যারা সাতার জানেন না তাদের ভয়ের কিছু নেই কারন নৌকার মাঝিদের অনেকেই সাতার জানে না!!!!! আর নদীতে সর্বোচ্চ বুক পর্যন্ত পানি পেতে পারেন তাই ডুবে যাওয়ার ভয় নেই (বর্ষাকালে পানি বেশি থাকে তাও বেশিরভাগ যায়গাই আপনি হেটে পার হতে পারবেন!)।

এবার থাকার ব্যবস্থা। থাঞ্চি বাজারে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই সে আপনাকে সরকারি গেস্ট হাউজের পথ চিনিয়ে দেবে (যতদুর মনে পড়ে ভাড়া জনপ্রতি ৬০ টাকা)। আগে থেকে বুকিং দেওয়া থাকলে ভাল। আর যদি রেস্ট হাউজে যায়গা না পান তবে বাজারে কাথের চৌকিতে রাত পার করতে পারবেন। যদি কারিতাস বা আশা এই এন.জি.ও গুলোর সাথে পরিচয় থাকে তবে তারা আপনাকে আরো চমৎকারভাবে থাকার ব্যবস্থা করে দিতে পারে।

রাতটা থানচি বাজারে পার করবেন এবং রাত ৯টার মধ্যে আপনাকে রাতের খাবার সেরে ফেলতে হবে কারন ৯টায় বাজার বন্ধ হয়ে যায়। আরো একটি কথা, নীলগিরির পর থেকে আপনি মোবাইলের নেটওয়ার্ক পাবেন না সুধু রবি এবং টেলিটক ছাড়া। থানচি বাজার থেকে আপনি রাত ৯টার মধ্যে মোবাইল বা ক্যামেরা চার্জ করে নিতে পারেন। এবং এর মধ্যেই আপনাকে নাফাখুম যাওয়ার জন্য গাইড এবং নৌকার মাঝি খুজে নিতে হবে। অনেকেই গাইড হওয়ার চেষ্টা করবে, কেউ কেউ আপনাকে থানা তে যেয়ে নাম লেখি গাইড নিতে বলবে, আমরা এটা করিনি কারন নানা রকম ঘুষ এবং তৃতীয় পক্ষের কারনে খরচ বেশি পড়বে। আপনি চাইলে যে হোটেলে খাওয়া দাওয়া করবেন তার ম্যানেজার কে বললেই সে স্থানীয় কোন গাইড ম্যানেজ করে দেবে। গাইড কে বলবেন নাফাখুম যাওয়ার জন্য নৌকার ব্যবস্থা করতে। গাইড (১০০০-১২০০) সহ নৌকার (ঠেলা নৌকা ২জন মাঝি ও গাইড বাদে ৬-৭জন বসার জন্য) মাঝিদের (৩০০০-৪০০০) দিতে হবে প্রায় ৫০০০-৬০০০টাকা। ইঞ্জিনচালিত নৌকায় খরচ পড়বে ৭০০০-১০০০০টাকা (গাইড বাদে)। নদীতে পানি কম বিধায় ইঞ্জিন নৌকা থেকে ঠেলা নৌকাই ভাল তবে বর্ষাকালে পানি বেশি থাকলে ইঞ্জিন নৌকা সময় বাচাবে এবং বেশি মানুষ যেতে পারবেন।

রাতটা থানচিতে পার করে পরদিন যত সকালে পারেন রওনা দিতে হবে, সর্বোচ্চ ৯টার মধ্যে। নৌকায় ওঠার আগে বি.ডি.আর ক্যাম্প এ যেয়ে আপনাদের নাম ঠিকানা গন্তব্য সহ গাইডের পরিচয় লিখে সাক্ষর করতে হবে।


সরকারী গেস্ট হাউজ।

আল্লাহর নামে নৌকা যাত্রা এবং কষ্টের শুরু! পথে আপনাকে কমপক্ষে ১০-১৫ বার নামতে হবে, হাটু পানি কোমর পানি, কাদা, বালি, পাথর হেটে পার হতে হবে খরস্রোতা নদীর মধ্য দিয়ে অথবা পাড় ঘেসে। নৌকা থানচি থেকে চলা শুরু করে তিন্দু গিয়ে থামবে। পথে পানি পিপাসা মেটাতে পারেন ঝরনার পানি খেয়ে। ঝরনা ধারার পানি খেতে পারেন তবে জমে থাকা পানি না খাওয়াই ভাল। এক যায়গায় ছোট একটি দোকান পাবেন চানাচুর বিস্কিট ইত্যাদি পাওয়া যাবে। তিন্দু পৌছাবেন দুপুর ২টা-৩টায়। দুপুরের খাওয়া ওখানেই সারতে হবে। উপজাতীয়দের দুটি হোটের আছে। কাবার মূল্য ৬০ টাকা। ভাগ্য ভাল হলে হরিনের মাংস পেতে পারেন। বান্দরবনে কি করে হরিন এল জানিনা তবে ওরা বলে এগুলো পাহাড়ী হরিনের মাংস।


সাঙ্গু নদীর বুকে।


নদীর বুকে হেটে চলা।


হরিনের মাংস রান্না হচ্ছে!


তিন্দু তে পাহাড়ী শিশু।


ঝরনার পানি সংগ্রহ।


সাঙ্গুর স্রোত।

খাওয়া শেষ? এবাড় তিন্দু থেকে গন্তব্য রেমাক্রী। সারাপথ হয়ত ভেবেছেন কি কষ্টটাই না করলাম, হেহে কষ্টের আর দেখছেন কি, সামনে আরো আছে। আসছে "বড়পাথর"! তিন্দু থেকে রেমাক্রী যাওয়ার শুরুটাই ভয়ংকর, তীব্র স্রোত, আশে পাশে ছড়িয়ে থাকা বিরাট বিরাট পাথর, বাড়ি লাগলে নৌকা ফেটে যাবে। সামনে পাবেন নদীর মাঝখানে প্রায় একটি ট্রেনের বগির সমান এবং আরো উচু কয়েকটি পাথর। মাঝি আপনাদের এখানে নামিয়ে দেবে, এই উচু নিচু পাথর আর পাহাড়ের সংকীর্ন ধার ঘেষে হাটতে হবে ১ ঘন্টা, মাঝিরা দাড় টেনে অথবা মাথায় করে নৌকা আপনাদের কাছে আনবে।


যে পথে ১ ঘন্টা হাটতে হবে (বর্ষাকালে একটু কম)।


বড়পাথরের একাংশ।


বড়পাথর পার হচ্ছি।


বড়পাথরের একাংশ।

রেমাক্রী পৌছাবেন বিকাল ৫-৬টার দিকে। থাকার ব্যবস্থা উপজাতীয় (ত্রিপুরা) কোন ঘরে (দুঃখিত ঘর ভাড়ার কথা মনে করতে পারছি না কত ছিল, আমরা ৬জন ছিলাম, ৭০০-১০০০টাকার মধ্যে হতে পারে), গাইড এই ব্যবস্থা করে দেবে। রাতে খাবেন উপজাতিদের হোটেলে।


রেমাক্রীতে থাকার জায়গা।

রেমাক্রীতেও একটি "খুম" (জলপ্রপাত) রয়েছে যার নাম "রেমাক্রী খুম"। আয়তনে এটি নাফাখুমের চেয়ে অনেক বড় তবে নাফাখুমের অনেক নিচু। রাতে রেমাক্রি থেকে পরদিন সকালে পায়ে হেটে যেতে হবে নাফা খুম। নৌকা রেমাক্রীতে অপেক্ষা করবে। ওইদিনের মধ্যে থানচি ফিরতে চাইলে আপনাকে দুপুর ১২টার মধ্যে নাফাখুম থেকে রেমাক্রিতে ফিরে আসতে হবে। রেমাক্রি থেকে নাফাখুম হেটে যাতে লাগবে ৩-৪ ঘন্টা, ভোর ৫টায় রওনা দিলে দুপুর ১২টার মধ্যে আসতে পারবেন।



নাফাখুম যাওয়ার পথে।


সুস্বাদু পাহাড়ী খাবার!


নাফাখুমের পথ।


নাফাখুমের পথ।


গাইড দড়ি নিয়ে যাচ্ছে, এই যায়গা হেটে পার হওয়া যাবে না, দড়ি ধরে ঝুলে ঝুলে পার হতে হবে, যারা সাতার জানেন তারাও নাহয় স্রোতে ভেসে যাবেন।


নাফাখুম।


নাফাখুম।


নাফাখুম।

নাফাখুম, এক বিস্ময়ের নাম। আমাদের এই দেশে এত সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে অথচ আমরা সুন্দরের খোজ করি দেশের বাইরে। এর সৌন্দর্য আপনার সব ক্লান্তি মুছে দেবে নিমেশেই। মনের সব অন্ধকার ধুয়ে যাবে সাঙ্গুর প্রবল স্রোতে। তবে সাবধান, বিমোহিত হয়ে পা পিছলে পড়বেন না। পড়লে মরবেন না তবে হাত পা ভাঙ্গতে পারে। খুমের পানিতে ছোট ছোট মাছের দেখা পাবেন, স্থানীয় ভাষায় "নাতিং মাছ"। স্রোতের বিপরীতে যাওয়ার ধর্ম থেকে এরা একটু পর পর লাফিয়ে উঠে উচ্চতা পার হয়ে চাইবে কিন্তু বাধা পেয়ে ফিরে আসবে।

এবার ফিরে আসুন দ্রুত। ১২টার মধ্যে রেমাক্রী পৌছে দুপুরের খাবার খেয়ে নিন। বলতে ভুলে গেছি। থানচি ছাড়ার পর কোথাও মোবাইল বা ক্যামেরা চার্জ দিতে পারবেন না। রেমাক্রীতেও না তবে রেমাক্রীতে টেলিটকের নেটওয়ার্ক পাবেন। এবার ফিরতি দৌড়। নৌকায় চেপে বসুন। রাস্তা একি তবে মজা ভিন্ন! কারন এখন আপনি স্রোতের অনুকূলে যাবেন, আসার সময় ছিল স্রোতের প্রতিকুল। তাই সময় লাগবে কম, নৌকার গতি হবে দ্রুত। নামতে হবে অল্প সংখ্যক যায়গায়। আর এই তীব্র স্রোতে দেশী নৌকায় বসে আপনি "র‍্যাফটিং" এর মজা পেয়ে যাবেন। এভাবে থানচি পৌছাবেন বিকাল ৫-৬টায়। রাতে থাঞ্চি বাজারে থেকে পরদিন বাসে করে আবার বান্দরবন শহরে ফিরে আসবেন। বাস সকাল ৭টা, ৯টা এবং ১২টায় ছাড়ে। ভোরবেলার পাহাড়ী সৌন্দর্য আর পায়ের নিচে মেঘ দেখতে চাইলে ৭টায় বাসে উঠবেন। বান্দরবন পৌছাবেন দুপুর ১টায়। ১ঘন্টা বিরতিতে ঢাকাগামী বাস পাবেন অনেকগুলো। বাড়ী ফিরে এসে আমারদের জানান কেমন লাগল! :)

সময়ঃ ঢাকা থেকে থানচি এক দিন, থানচি থেকে রেমাক্রী একদিন, রেমাক্রি থেকে আবার থানচি আরো একদিন, থানচি তে এক রান এবং পরদিন থানচি থেকে ঢাকা এক দিন। মোট ৪ দিন যদি টানা দোউড়ের উপর থাকেন। অথবা আরো একদিন সময় নিয়ে থানচির ঝুলন্ত ব্রীজ, লাল পাথর ইত্যাদি দেখতে পারেন।

দলঃ ৫-৬ জনের দল সবচেয়ে ভাল, এর চেয়ে কম হলে খরচ বেড়ে যাবে, এরচেয়ে বেশী হলেও খরচ এবং ঝামেলা বাড়বে।

উপযুক্ত সময়ঃ বর্ষায় পানি বেশি থাকে সাঙ্গু তে আবার শীতকালে পানি শুকিয়ে গেলে পথ অনেক বেশি কষ্টকর হয়ে পড়ে। তাই উপযুক্ত সময় হচ্ছে বর্ষার শেষ এবং শীতের শুরুতে। অর্থাৎ অক্টবর থেকে নভেম্বর মাসে।

যা যা নেবেন ঃ কিছু না নিলেই ভাল! এক সেট অতিরিক্ত জামা কাপড় নিতে পারেন, এর বেশি নিলে নিজেই আফসোস করবেন। প্লাস্টিক স্যান্ডেল, মশারোধী odomos cream (ম্যালেরিয়া!!!), খাবার স্যালাইন, প্যারাসিটামল এবং মেট্রোনিডাজল, ক্যামেরা নিলে তা পানির হাত থেকে রক্ষার জন্য পলিথিন ব্যাগ ব্যাবহার করুন।

যা যা নেবেন নাঃ জুতা পরার বিলাসিতা ত্যাগ করুন, অতিরিক্ত জামাকাপড় অবশ্যই নয়, ব্যাগ ভারী হবে এমন কিছুই নেবেন না।


খরচঃ ৫-৭জন এর দল গেলে এবং মোটামুটি কষ্টসহিষ্ণু ভাবে থাকলে জনপ্রতি ৪০০০-৫০০০টাকা খরচ হবে।


নাফা-খুমের রাস্তার যে বর্ণনা দিলাম তার পুরোটাই সময়ভেদে পরিবর্তনশীল সুতরাং কেউ আমার কথা শুনে ঘুরে এসে আমাকে গালি দেবেন না! আগেই বলে দিলাম।

উইকি লিঙ্ক


দেশী নৌকায় র‍্যাফটিং।

ভিডিও

ভ্রমন বিষয়ে আমার অন্যান্য পোস্টগুলোঃ
ঘর হতে কয়েক পা ফেলিয়া (ছবিসহ বিস্তারিত) পর্ব-কুয়াকাটা, ফাতরার চর।

ঘর হতে কয়েক পা ফেলিয়া (ছবিসহ বিস্তারিত) পর্ব- শ্রীমঙ্গল,মাধবকুন্ড।
ঘর হতে কয়েক পা ফেলিয়া (ছবিসহ বিস্তারিত) পর্ব- নাফাখুম
ঘর হতে কয়েক পা ফেলিয়া (ছবিসহ বিস্তারিত) পর্ব- রাঙ্গামাটিঘর হইতে কয়েক পা ফেলিয়া- বাড়ির পাশে নবাব বাড়ি-পর্ব আহসান মঞ্জিল
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
২৫টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×