somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামহোয়ারইনের মডারেশন নীতিমালা: একটি ভিন্ন পর্যবেক্ষণ

১০ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সামহোয়ারইনের মডারেশন এবং এর স্বচ্ছতা নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা চলেছে এই কদিন। কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে স্ব-উদ্যোগেই একটি আলাপ পোষ্ট দেয়া হয়েছে কদিন আগে, নিজস্ব ব্যস্ততার কারণে আমি সেই আলাপচারিতায় তখনই অংশগ্রহণ করতে পারি নাই। আর যখন অংশগ্রহণ করার ইচ্ছায় লগ-ইন করলাম, দেখি, আলোচনার পথ রুদ্ধ। মন্তব্যের ঘরে সাইনবোর্ড ঝুলছে, 'লেখক এই পোস্টে কোন মন্তব্য গ্রহণ করবেন না '। এটি হল এই পোষ্টের শানে নুজুল। এই শানে নুজুল পড়ার পর আশা করি কর্তৃপক্ষ লেখাটিরে ফ্রণ্ট পেইজ থেকে মুছে দেবেন না, প্রথম পাতার বৈচিত্রহানির অজুহাত তুলে। আর আম ব্লগারগণও আমাকে ক্ষমা করবেন, বিলম্বিত অত্যাচারের জন্য।

মডারেশন নীতিমালা

ব্লগের লিখিয়েরা এবং এর কর্তৃপক্ষীয় রাজনীতি নিয়ে আমার আগের লেখাগুলোর বরাত এই পোষ্টে আর টানবো না, সেটি বড়ো লম্বা আলোচনা হয়ে যাবে। লেখার শেষে বরং ঐ আলোচনাগুলো এবং এ বিষয়ক অন্যদের আরো কিছু আলোচনার লিঙ্ক দিয়ে দিলাম, যেগুলোকে আমার জরুরী মনে হয়েছে। এটি বরং ভিন্ন জায়গা থেকে শুরু করি, যেখানে এই ব্লগের নীতিমালা একটি নির্দিষ্ট নীতির ঘোষণা দিয়ে শুরু হয়েছে, এবং এর ভিত্তিতে পরবর্তী কিছু ক্লজ এবং বিভিন্ন সময়ে এ বিষয়গুলোতে কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত তফসীর তথা ব্যাখ্যা আমার কাছে অস্পষ্ট, চাপিয়ে দেওয়া, এবং কখনো কখনো পরষ্পর বিরোধী বলেই মনে হয়েছে। এটি মডারেশন নীতিমালা সংক্রান্ত আলোচনা, কিন্তু এর স্বচ্ছতা এবং প্রায়োগিক সমস্যা হিশেবে ব্লগারদের মধ্যে যে পপুলার বিতর্ক আছে, তার সামান্যই এটিরে স্পর্শ করে। বাংলা ভাষায় প্রথম দিককার উদ্যোগ হিশেবে এবং ব্লগারদের জন্য এর ব্যবহারের নিয়ম বেশ সহজ হবার কারণে সামহোয়ারইন ব্লগ যেমন ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা এবং সবচেয়ে বেশী সংখ্যক ব্লগার পেয়েছে, তেমনি এই ব্লগের মডারেশন এবং এর স্বচ্ছতা নিয়ে ততোধিক অসন্তোষও দেখা গেছে। মডারেশনের স্বচ্ছতা বিষয়ক এই বিতর্কে আমার পূর্বের লেখাগুলোতে যা বলেছি তার পরে নতুন করে বলার কিছু নেই। যাবতীয় কর্তৃপক্ষীয় আকাঙ্ক্ষা আর রাজনীতির আলোচনার বাইরেও, এটি একটি ব্লগের এডমিনিস্ট্রেশনের যোগ্যতার বিষয় যে, তার মডারেশনে কতটা স্বচ্ছতা এবং নিরপেক্ষতা সে দেখাতে পারছে। স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা এইসব বিষয় ব্লগ এডমিনিস্ট্রেশনের যোগ্যতা এবং প্রফেশনালিজমের মাত্রা নির্ণয় করে। অনুরূপভাবেই মনে রাখতে হবে যে, দেশকালের আকাঙ্খা এবং সমাজের রাজনৈতিক সত্ত্বার মাত্রাটাই একটি নির্দিষ্ট স্থানের গণমাধ্যমের সংস্কৃতি ও প্রাকটিসের মূল নির্ধারক। ফলে বাইরের কোন স্বার্থ-উদ্যোগ এবং ক্ষমতা সম্পর্ক বরং এটির প্রাতিষ্ঠানিক স্পিরিটকেও ক্ষতিগ্রস্হ করবে। প্রতিষ্ঠান হিশেবে নিজের সত্ত্বা সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠার কালে এবং অস্তিত্বের প্রতিযোগিতায় সামহোয়ারকে টিকে থাকতে হলে তাকে এই বিষয়গুলোর কথা ভাবতেই হবে। অন্য বিষয়গুলি আরো বিস্তর পরের কেচ্ছা।

ব্লগ এর ধারণা

এবার আসি ব্লগ বিষয়ে। ব্লগকে আমি দেখি সহজ কথায় একটি ইন্টারএকটিভ গণমাধ্যম হিশেবে, যা টিভি বা প্রিণ্ট মিডিয়া তথা অন্যান্য বাণিজ্যিক গণমাধ্যমসমূহ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা এবং ওগুলোর মত একমুখি প্রচার মাধ্যম নয়। এখানকার লেখালেখি এবং তর্ক-বিতর্কগুলি টিভি বা প্রিণ্ট মিডিয়ার মতো প্রযোজক এবং সম্পাদকদের দ্বারা সেন্সরড নয়। 'ফলে বিদ্যমান সমাজে যেসব ইস্যুতে ট্যাবু বা সামাজিক সাংস্কৃতিক বাধা আছে তা কোন ধরণের বাধা এড়িয়ে, কোন ধরণের অহেতুক সামাজিক ঝড় না তুলে আলোচনার বিষয় বানানো এখানে সহজ'। এটি হল একটি বিষয়কে ব্লগারদের ইন্টারএকটিভ তর্ক-বিতর্ক এবং আলোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জায়গা।

সামহোয়ারইনের শুরুর ঘোষণা এবং কিছু খটকা

তারপরে দেখি ব্লগ হিশেবে সামহোয়ারইন আমার কথাগুলোকে কতটুকু সমর্থন করে। সামহোয়ারইন নিজের সম্পর্কে কী বলছে। তার এক নম্বর নীতিমালার ঘোষণায় সামহোয়ারইন বলছে: সামহোয়্যার ইন ব্লগের যাত্রা শুরু হয়েছিলো সাধারণ মানুষের কথা বলার একটি স্বাধীন মঞ্চ হিসাবে, যেখানে সবাই তাদের চিন্তা, মতামত, সৃজনশীলতা বিনিময় করতে পারবে। চিন্তাধারা যতই চরম-পন্থী(radical) কিংবা রক্ষণশীল(conservative) হোক না কেন, তার স্বাধীন মত প্রকাশকে আমরা সমর্থন করি, যতক্ষণ না তা রাষ্টীয় আইন বা অন্যের ব্যাক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন করে।..(১ক. বাক স্বাধীনতা প্রসঙ্গ)

উপরের ক্লজটি পড়ে বুঝা যায়, 'রাষ্টীয় আইন' এবং 'অন্যের ব্যক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন' এই দুটি প্রতিবন্ধকতা ছাড়া আর সব বিষয়েই সামহোয়ারইন আমার সাথে মোটামোটি একমত হতে পেরেছে। অন্তত একমত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বলে মনে হয়েছে আমার। বলেছে, চিন্তাধারা যতই চরম-পন্থী(radical) কিংবা রক্ষণশীল(conservative) হোক না কেন, তার স্বাধীন মত প্রকাশকে আমরা সমর্থন করি, যতক্ষণ না তা রাষ্ট্রীয় আইন বা অন্যের ব্যাক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন করে। যদিও আমার কাছে স্পষ্ট নয়, এই রাষ্ট্রীয় আইন সাইভার স্পেসে কোন পদ্ধতিতে ফাংশন করে, অথবা আদৌ প্রাসঙ্গিক কিনা। অথবা কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে সতর্ক থেকেই প্রসঙ্গটির উল্লেখ করেছে কিনা।

যাই হোক, প্রথমে প্রতিবন্ধক ছিলো আইন। এবং 'অন্যের ব্যক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন'। আলোচনার খাতিরেই ধরে নিলাম যে, এইসব প্রতিবন্ধকতা আমরা মেনে নিতে বাধ্য। সাইবার স্পেস, যার কোন বাস্তবিক টেরিটরি নেই, ওয়ার্লড ওয়াইড ওয়েব, তা রাষ্ট্রীয় আইনের অধীনে কীভাবে পড়ে, সেই বিতর্কের অবকাশসহ। সমস্যাটা আরো প্রকট হয়, যদি প্রশ্ন আসে, এখানে কি স্রেফ বাংলাদেশী ব্লগাররাই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে, এরকম কোন বাধ্য-বাধকতা আছে? আমার জানামতে প্রতিবেশী অনেক দেশের ব্লগাররাই এখানে লেখালেখি করে থাকেন। তারা কি বাংলাদেশের আইন দ্বারা পরিচালিত হতে বাধ্য? আর সামহোয়ারইন ব্লগ কি বাংলাদেশের টেরিটোরি হিশেবে গণ্য হবে, যেখানে স্রেফ বাংলাদেশের আইন চলবে? আমি শুধু প্রশ্নগুলো টুকে রেখে রাখছি, এর যোগ্য আলোচনা আশা করি ব্লগাররা অথবা কর্তৃপক্ষ করবেন পরবর্তীতে।

একটি ক্লজ এবং ব্লগ কর্তৃপক্ষের তফসির ও তার বিবিধ প্রয়োগ

নোটিশবোর্ডের উল্লেখিত পোষ্টে, যেখানে এই মন্তব্য আসতে পারতো, একজন ব্লগারের প্রশ্নের উত্তরে কর্তৃপক্ষ জবাব দিয়েছেন: 'রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব কিংবা ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।..' প্রশ্নকর্তা ব্লগার এবং কর্তৃপক্ষ দুজনেই যথেষ্ট আবেগে ভরপুর হয়েই এই মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য দিয়েছেন, সন্দেহ নেই। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব এবং ইতিহাস সংরক্ষণ ইত্যকার বিষয়েও তাদের আগ্রহ প্রবল। এই আগ্রহ এবং আবেগকে আমি ভাল অর্থেই নিতে চাই। কিন্তু প্রায়োগিক অর্থে তাদের এই আগ্রহের বাস্তবায়ন কোন কোন ক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভবই বলা চলে, বরং এর অপ-প্রয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা পুরোমাত্রায় হাজির। কর্তৃপক্ষের এই জবাবটি পড়ার পর, আমি নীতিমালাগুলো আবার খুঁজে পেতে পড়ে, কর্তৃপক্ষ কোন ক্লজটির এই তফসির করেছেন তা বুঝার চেষ্টা করলাম। খুঁজে পেলাম একটি ক্লজ, তাতে লেখা: 'বাংলাদেশ অথবা যে কোন স্বীকৃত জাতি বা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইতিহাস, ধর্ম বিষয়ক সত্যকে অস্বীকার করে, বিরুদ্ধাচারণ করে, অসম্মান করে অথবা সত্যের অপলাপ বা অর্থহীন পোস্ট মুছে ফেলা হতে পারে এবং ব্লগারের ব্লগিং সুবিধা সাময়িক অথবা স্থায়ীভাবে স্থগিত কিংবা বাতিল করা হতে পারে ।' (৩ঞ.)। বলা বাহুল্য, আমার মনে পড়ে গেল, কর্তৃপক্ষের এই ক্লজের বিবিধ রকমের ভুল এবং বায়াসড প্রয়োগের ইতিহাস আছে এর আগে, যার কিঞ্চিত শিকার হয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে আমিও। ''গাজায় ইজরায়েলী গণহত্যা বিষয়ে একটি মেইল এবং আমাদের যুদ্ধাপরাধ রাজনীতি''- এই শিরোনামের একটি পোষ্ট সম্পূর্ণরূপে মুছে দেওয়ার অজুহাত হিশেবে দাঁড় করিয়েছিল কর্তৃপক্ষ এই ক্লজটি, এবং আমাকে এই বলে হুমকি দিয়ে মেইল করা হয়েছিল যে, এই লেখাটি পুনর্বার ব্লগে প্রকাশ করলে আমাকে ব্লগ থেকে পুরোপুরি ব্যান করে দেয়া হবে। তার উত্তরে আমি কোথাও এরকম মন্তব্য করেছিলাম যে, একটা ব্লগ কতৃপক্ষ দেশের ইতিহাস স্বাধীনতা এইসবের এজেন্সি একটা রাজনৈতিক দলের মতো নিয়ে রাখতে আগ্রহী হলে, এবং তা সেই বিশেষ রাজনৈতিক দলের মত উপায়ে সবার উপর চাপিয়ে দেওনের চেষ্টা করলে সেটা কতটুকু সেই ব্লগের জন্য উপকার হবে তাদের ভেবে দেখা দরকার। হাই হ্যালো সামইন প্রাণের চেয়ে প্রিয় ব্লগ সামইন- এই জাতীয় পোষ্ট একটা ব্লগে যত কম হয় তত ভালো। সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা এবং একই সাথে সিরিয়াস আলোচনার মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত না হলে সামইনে লেখালেখির পরিবেশ থাকবে না।

আরো নির্দিষ্ট প্রশ্নে আসি: 'ইতিহাস বিকৃতি' বলতে কী বুঝাতে চায় সামহোয়ারইন? মোটা দলীয় অর্থে, আওয়ামীলীগ আর বিএনপির ইতিহাস-বিতর্কওতো বেশ কৌতুককর। দুই দলের প্রতিষ্ঠাতাকেই তারা নিজেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক মনে করে। এই মোটা দলীয় মাপের ইতিহাস চর্চা এবং তা ব্লগারদের উপর চাপিয়ে দেওয়াই কি আপনাদের লক্ষ্য? প্রচলিত এবং পপুলার ইতিহাসের বিপরীতে আরো অনেক বৈপ্লবিক ইতিহাস-সত্য অনেকেই উদঘাটন করতে পারেন। প্রসঙ্গত: দেশ ভাগ বিষয়ে প্রচলিত আম মতের সম্পূর্ণ বিপরীত ইতিহাস-বীক্ষণ নিয়ে হাজির হয়েছিলেন জয়া চ্যাটার্জি, তাঁর বিখ্যাত বই Bengal Divided গ্রন্থে। 'ইতিহাস-সত্য' প্রশ্নাতীত নয়, কারণ ইতিহাস লিখিত হয় সেসময়কার ডোমিনেন্ট ক্লাসের ছত্রছায়ায় এবং প্রভাব বলয়ে। এমনকি ইতিহাস লেখক তার ইতিহাস চেতনার ভিতর যে এজেন্সিকে বিলঙ করে, তাকেই রিপ্রেজেন্ট করে। ফলত 'ইতিহাসসত্য'কে প্রশ্ন করা যায়। আমি উপরে বলেছি: 'বিদ্যমান সমাজে যেসব ইস্যুতে ট্যাবু বা সামাজিক সাংস্কৃতিক বাধা আছে তা কোন ধরণের বাধা এড়িয়ে, কোন ধরণের অহেতুক সামাজিক ঝড় না তুলে আলোচনার বিষয় বানানো ব্লগে সহজ'। সামহোয়ারের ১ক. নীতিটিও অনেকটাই তা সমর্থন করে। কিন্তু তার পরের সাবক্লজ এবং তার বহুবিধ ব্লগীয় এবং কর্তৃপক্ষীয় তফসীর এবং মোটাদাগে তার প্রয়োগ সামহোয়ারের এই মূলনীতিকে বাধাগ্রস্ত করে।

সর্বশেষ: ব্লগ কি ক্যাম্পেইনের জায়গা?

ব্লগ কোনমতেই ক্যাম্পেইনের জায়গা নয়। এটি সপ্রাণ আলোচনা ও তর্ক-বিতর্ককে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জায়গা। এই তর্ক-বিতর্কের সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া ব্লগের কাজ নয়, সমাজের জরুরী বিষয়গুলোতে একটা প্রাণবন্ত বৃদ্ধিবৃত্তিক বিতর্ক তৈরী করা এর কাজ।

পুনশ্চ: আরো কিছু হদিস

খিস্তি ঠাটে ত্রিতাল ভৈরবের জঙ্গনামা: সামহোয়ার নিয়ে আরো কিছু ভণিতা: রিফাত হাসান

ফাহমিদুল হকের বহুলপঠিত একটি পোস্ট এবং ব্লগের লিখিয়েরা: একটি পর্যবেক্ষণ: রিফাত হাসান

নোটন নোটন পায়রাগুলি ও কয়েক চিরকুট নোট: রিফাত হাসান

বিশ্বাসীদের অন্তর্ভূক্ত হবার আমন্ত্রণ: আমি কেন গ্রহণ করতে পারছি না প্রিয় সামহোয়ারইন: রিফাত হাসান

মিডিয়া, ব্লগ ও সামহয়ারইন: পি মুন্সি

সামহোয়ার কি "একমত একমত" মার্কা ব্লগ হতে চাইছে?: সুমন রহমান

ঘোড়ার ডিম আর আদিপাপের ফ্যালাসি: রিফাত হাসানের পোস্ট গুম হওয়া প্রসঙ্গে সামহোয়ারইন ব্লগের একটি পর্যালোচনা।: তরিকুল হুদা

গাজায় গণহত্যা, আমাদের নির্বাচনী আবেগ ও যুদ্ধাপরাধ 'বিরোধী' চেতনার রাজনীতি এবঙ কন্ঠস্বর মুছে দেয়ার সন্ত্রাস: মুসতাইন জহির

সামহোয়ারইন নি:সন্দেহে 'ব্লগ'। মুশকিল হইলো 'মডারেটর'গো নিয়া। তারা প্রায়ই ভুইলা যান যে এইটা ব্লগ । তাই তারা অকারনে পোস্ট ডিলিট করেন । সাধারন বানান ব্লগারদের। : মোহাম্মদ আরজু

ব্লগাব্লগিতে বিস্কুট-দৌড় সংস্কৃতি: মানস চৌধুরী

বর্ষসেরা লেখা সমাচার: মানস চৌধুরীর পোষ্ট ''দেখে'' আমার প্রতিক্রিয়া: রিফাত হাসান
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫১
২৯টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×