আদালত চত্বরে যখন যেদল ক্ষমতায় থাকে সেদলের দলবাজরাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্বাচনে জয় পায়।রাজনীতির চেতনা যেকোন ব্যক্তির মধ্যে থাকতে পারে।তাইবলে ভাল-মন্দ বিচার করার বোধ শক্তি থাকবে না।
রংপুর আইনজীবী সমিতি কেন একজন দুর্বল মানুষের পাশে দাঁড়াইনি।তারা কেন একজন মানুষকে ন্যয়াবিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত করবে?সমিতির কি সে অধিকার আছে? আর এইরকম একটা অনায্য সিদ্ধান্ত অন্য আইনজীবীরা মানবেন কেন? আপনাদের সনদ কেড়ে নেবার বাপের সাধ্য আছে নাকি – এই সমিতির!!
অর্থাৎ মুল কথা হলো যেহেতু দল করছি দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।ব্যক্তির চেয়ে দল বড়।বড়দের ইজ্জত বজায় রাখতে হলে নিজের ইজ্জত লুন্ঠন করে হলেও বজায় রাখতে হবে!এখন বলুন সাধারণ মানুষ কেন এদের উপর এতোটাই বিরক্ত।
পুলিশ যেমন দিনশেষে মনে করে—’হালারপুতগোদের আমার কাছে আসতে হবে।যাবার কোন জায়গা নাই’।
তেমনি আইনজীবীরাও দিনশেষে বলতে পারে- ’হালারপুতগোদের আমার কাছে আসতে হবে, যাবার কোন জায়গা নাই’।হালার পুতের সাধারণ মানুষ তোরা জুতা ও খা,লাথিও খা,পুন মারাও খা।
সাধারণ মানুষের পুন্দের ছিদ্র সবচেয়ে বড়।সব গোষ্ঠীরা মিলে সাধারণ মাইনস্যের পুন্দে এককরে সব ঢুকাই দেয়-দশের লাঠি একের বোঝা।যারা ঢুকাই এরা এ সমাজে রাষ্ট্রে -বীর, নৃপতি,শাসক,আউলিয়া,সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক।