বাংলাদেশের ৯৯ভাগ পুরুষরাই নারীর জন্য বিকার,অভিশাপদাতা।এরা হোক পিতা,হোক ভাই,হোক নানা পুরুষ আত্মীয়স্বজন।ওরা একটাই জিনিস শিখেছে তাদের নারীর বেলায়-”ঠকানো”।
ওদের মাথায় যখন ঠকানোর চিন্তা আসে-তখন কে তার মা,কে তার বোন.কে তার কন্যা সব ভুলে যায়।এইসব পুরুষরাই যতই বড় বড় সার্টিফিকেটধারী হোক না কেন নারীর পরিচয় এলে ওরা পুর্নবার ভুলে যায়- মা,বোন,কন্যা। এদেরও মা থাকে,এরাও কন্যার পিতা হয়। আবার অন্যের বেলায় খড়গহস্ত হয়। ওরা আসলে নিজের মা-স্ত্রী প্রীতির জন্য করে,এমনটা নই।এরা সব নারীর জন্য বার্তা দেয় তোমাদের জন্যও একই রকম প্রীতি বরাদ্দ!এরা বাংলাদেশী পুরুষ এটাই তাদের সর্বোত্তম অর্জিত – বিরাট গোপন বিকার!!
এইসব পুরুষরা সমাজের র্শীষস্থান লাভের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে যার যেমন যেখানে দরকার অথবা পায়।তারা শ্রমকে বিভাজন করে।তারা অধিকারকে বিভাজন করে।তারা অধিকার শ্রম বলতে শুধু একাধারে তাদেরকেই পুননির্ধারণ করে।
তবে সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশী পুরুষরা ধীরে ধীরে আতন্কগ্রস্ত হয়ে পড়ছে বলে মনে হয়-যদি নারীরা তাদের সাম্রাজ্যে সমান ভাগ বসায়।এইজন্য তারা আরো বেশি মরিয়া হয়ে উঠছে!তবু এইসব পুরুষদের শেষ রক্ষা হবে না।তাদের বশ্যতা স্বীকার করে সকল নারীর পরিচয়ে সমানাধিকার তাদের দিতেই হবে।আজ হোক কাল হোক।তাদের সেই পরাজয়ের গ্লানিমাখা মুখটা এখন থেকেই সামাজিক বাংলাদেশী ৯৯ভাগ পুরুষরা এঁকে নিন।সময়ের কালে পুরাতন ছবিটা মিলিয়েতো নিতেই হবে।
অথচ এই পুরুষরা একটু সচেতন হলেই সামাজিক ৯৯ ভাগ সমস্যা আপনাতেই মিটে যায় নারীর।তবু বোঝেও তারা এটা কোনভাবে করতে নারাজ।অবস্থা এমন হয়েছে বাল গজায় নাই এমন গুরাপোলারাও মহান পেশীঅলা পুরুষ হয়ে উঠছে!!!
একজন মানুষের মতোন হয়ে পুরুষের দিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলাম....।আর ব্যঙ্গ করে আমাকে ব্যাকরণের বলছে তোমারো দন্ড আছে!