somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আগুন কমেন্ট সংকলন

১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সামহোয়্যারে প্রত্যেকদিন অনেক পোস্ট আসে। আসে হাজার হাজার কমেন্টও। এই হাজারো কমেন্টের ভিড়ে কিছু কমেন্ট থাকে যেগুলোকে বলা যায় আগুন কমেন্ট। কিছু নমুনা দেই।

এই পোস্টের ১২৮ নম্বর কমেন্ট -

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৫৯
comment by: মেঘ বলেছেন: সিগারেট খাইছি....যা যা আছে সব খাইছি...জাত যায় নাই। এখন বয়স হইছে প্রকাশ্যে খাই না। আপনারে কি বিড়ি মুখে স্মার্টলাগে?? লাগে না তো!! তাইলে ঐ মেয়েকে ওভারস্মার্ট বলার ও কোন কারণ নাই। নারী জাতিকে ৭১ এ ধর্ষণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন নাই। এখনো পারেন না। সো তাদের সামাজিক রক্ষাকর্তা সাজার, বা তারা কোনটা করবে বা করবে না সে সিদ্ধান্তদাতা সাজবার চেষ্টা করবেন না।
শাহবাগের মোড়ে ৯৭তে যখন ব্যাটা পিটাইছি কানের কাছে এসে বাজে মন্তব্য করার জন্য সেদিনও আপনারা আমাকে বলেছেন ওভারস্মার্ট। টাকার অভাবে যখন পাবলিক বাসে ঝুলে বাসায় ফিরছি ব্যাটাদের সাথে টেক্বা দিয়ে সেদিনও বলছেন ওভারস্মার্ট। আপনাদের এসব সমাজপতি সাজার ব্যর্থ চেষ্টার উপর আমি বরাবরই ছুঁড়ে দিয়েছি একমুখ ধোঁয়া। এখনো দেই। আল্লাহ আমাকে সব সময় দেখে রাখছে। আমার রক্ষাকর্তা আমি ই। পাবলিক বাসে ভীড়ের মাঝে গায়ে হাত দিছিলো। আমিও ভীড়ের মাঝে ক্ষুর ধরছি পেটের কোণায় সবার অজান্তেই। কানের কাছে মুখ নিয়া বলছি হাত সরা, জন্মের মতো খোজা কইরা দিমু। তারপর ক্ষুর দিয়া হাল্কা চাপ দিছি। এভাবে নিজেরে বাঁচাইছি। কেউ আগলায় নাই। আমি ওভারস্মার্ট হইলে তাই - আমি টাইফুন, আমি সিডর, আমারে রুখতে চায়, সে কোন কারিগর??


আবার এই পোস্টের ২৯ নম্বর কমেন্ট -

২১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০১
comment by: অ্যাস্টেরিক্স বলেছেন: কিছুটা উত্তরাধুনিক ধোয়াশা থাকলেও পোস্ট ভালো লিখেছেন। বিশেষ করে ব্লগে অপেক্ষাকৃত নবাগত হিসেবে যতোদূর লিখতে পেরেছেন, তাতে আপনার বাহবা প্রাপ্য।

কিছু কিছু ভুল আছে, যেমন ত্রিভুজকে প্রতিহত করার ওপরে বাড়তি জোর দিয়েছেন। ত্রিভুজের ওপরে অনেক সময় জাঝাটা বেশি হতো কারণ সে বেশি লাফায়। সে ছিলো দাবা খেলার বড়ে, আগেই শহীদ হতো, তবে বড়ের পেছনের লোকদের ওপরেই ফোকাস ছিলো। যেমন, কামারুজ্জামানের দুই ছেলে, মেয়ে, সিডনী প্রবাসী ইসমাইল চাচা ও তার বড় মেয়ে, ধানসিঁড়ি, সাইমুম, উন্মু ছাগদুল্লাজাতীয় জামাতিদেরকে ব্লগে ছাগুশক্তির নিউক্লিয়াস মনে করা হতো। এদিক দিয়ে ত্রিভুজের গুরুত্ব খুব কম; কারণ ত্রিভুজ সেলফ ডেস্ট্রাক্টিভ ছাগু। জামাতকে পঁচাতে তার জুড়ি নেই। ;)

ত্রিভুজের সাথে যেটা করা হতো, তা মূলত বিনোদনের জন্য। অশ্রু নিকটা আসলে অমি পিয়ালের হাতে যায় অনেক পরে, অমি পিয়াল ইউজ করার আগেই অশ্রু ত্রিভুজের সাথে মজা করতো। এই মজাটা এটীমের সবাই আবার পছন্দ করতো না। যেমন, আমি কখনো ত্রিভুজের সাথে এই মজা নেই নাই। একইভাবে ফজলে এলাহিকেও তেমন গুরুত্ব দেয়া হয় নাই। কারণ, সে শুধু ছাগলই না, আবাল, ব্লগে তার তেমন কোনো ইনফ্লুয়েন্স নাই। তার অখাদ্য কবিতা এমনকি ছাগুরাও পড়ে না।

সারওয়ার চৌধুরী আসলে ক্রসফায়ারে পড়ে গেছেন দুর্ভাগ্যবশঃত। তিনি সম্ভবত অ্যাকটিভ জামাতকর্মী না। চতুর্ভুজ নিকটা ব্লগে আসার আগ পর্যন্ত সারু চৌকে কেউ জ্বালায় নাই। তবে বেশি বয়স পর্যন্ত অবিবাহিত থাকার কারণে সুপ্ত তরলের উৎপাতে চতুর্ভুজের সাথে দহরম মহরম দেখাতে এসে তিনি ক্রসফায়ারে পড়ে যান। তার দুর্বলতা আইডেন্টিফাই করা খুবই সহজ কাজ ছিলো, তারপরেরটা তো ইতিহাস। ;)

মিরাজকে আসলে প্রথমে আবাল হিসেবে কনসিডার করা হতো। সে নিজেকে জাহির করতে ব্যস্ত, শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বিরাট বিরাট পোস্ট দিতো। তার সমস্যা হলো, সে নিজেকে হেব্বি জ্ঞানী মনে করতো। তার মতের সাথে না মিললেই ভাব নিতো। এটা দেখে এটীম হাসতো।কারণ, এটীমে অন্তত তিনজন সদস্য আছে পিএইচডিধারী। এরকম আবালকে এটীম সাধারণত এড়িয়ে চলে, অযথা ক্যাচালে যেতে চায় না। মিরাজের ওইসব জ্ঞানগর্ভ পোস্টে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকে। মিরাজ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পোস্ট দিলে তাকে উৎসাহিত করা হয়, রেটিং দিয়ে টপরেটেড পোস্টে রাখা হয়। এরপরে যা হয়, মিরাজ নিজেই এটীমের সাথে পায়ে পা লাগিয়ে শুরু করে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ঘোলাটে বক্তব্য দেয়া শুরু করে, কামারুজ্জামানের ছেলেকে তোয়াজ করা শুরু করে, বোঝা যায় ডাল মে কুছ কালা হে। পরে অবশ্য তার সেবা সংশ্লিষ্টতারও প্রমাণ পাওয়া যায়। বিস্তারিত এই পোস্টে: Click This Link

সুতরাং তাকে কিছু ট্রিটমেন্ট দিতে হয়। যে দেশে জামাত মুক্তিযুদ্ধ পরিষদ গঠন করে, সে দেশে আসলে লেজ চেনার উপায় হলো ঘোলাটে বক্তব্য দেয়া। কামারুজ্জামানের ছেলেকে তোয়াজ করে কথা বলা; কিংবা আস্তমেয়ে নিরন্তর ভাবতে শেখানো কেউ মুখে যতোই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, অনুকূল পরিবেশে তার লেজ বের হয়ে পড়ে। স্যাড বাট ট্রু।

গোষ্ঠিবদ্ধতার জন্য এটীম ছাগুদের কাছে কৃতজ্ঞ। সামহোয়ারইন ব্লগের শুরু থেকেই ছাগুরা সংঘবদ্ধভাবে পারস্পরিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রো-৭১ ব্লগারদেরকে আক্রমণ করতো, শক্তি প্রদর্শন, গালি সবকিছুই তার অন্তর্ভুক্ত ছিলো। জামাতকে প্রতিহত করার জন্য তাদের নীতি প্রয়োগ করাই বেস্ট অপশন। এটীমের কর্মপদ্ধতির জন্য তাই তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। ব্লগের শুরুর দিকে জামাতি ব্লগারদের আস্ফালনের বিরাট আর্কাইভ এটীমের আছে। আপনি যদি আমার কথা বিশ্বাস না করেন, তাহলে বলবেন, ইন্টারেস্টেড হলে কিছু নমুনা দেখাব।

এটীমের পেছনের মানুষদের মেধা নিয়ে কেউ সন্দেহ পোষণ করে না। ছাগুদের ফর্মূলায় অপেক্ষাকৃত কম অভিজ্ঞতা থাকার পরেও ছাগুবধ সহজ কথা নয়। আপনি যেমনটা বলেছেন, এটীম মূলত ওয়াচডগ হিসেবে কাজ করে। এটীম প্রোঅ্যাকটিভ না,রিঅ্যাকটিভ। ছাগু না থাকলে এটীমের অস্তিত্ব কোনো সাধারণ ব্লগার ফিল করবেন না। সবাইকে সাথে নিয়েই মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দেয়া ওয়ামি, মেয়ে ব্লগারকে বাজে কথা বলা সাইমুমদেরকে ব্লগছাড়া করা গেছে, স্বাধীনতা নিয়ে হাদুমপাদুম করা যাবে না, নীতিমালায় এই ধারাগুলো যুক্ত হয়েছে। এ অর্জনের ক্রেডিট আসলে এটীমের ছায়াতলে জড়ো হওয়া কয়েকজন মাত্র ব্লগারের নয়, এর ক্রেডিট সকল ব্লগারের বলেই এটীম মনে করে, তবে এই 'সকল' ব্লগারের লিস্টে অবশ্যই সেইসব উত্তরাধুনিক ছাগল নেই, যারা কামারুজ্জামানের পোলা ব্যান হইলো ঠিক কোন পয়েন্টে, এটা নিয়ে ত্যানা পেচায়।

যুদ্ধের শেষে এসে এটা হলো না কেন, ওটা হলো না কেন, এসব নিয়ে অনেক ত্যানা পেঁচানো যায়, যোদ্ধাদেরকে ভার্চুয়াল গুন্ডা আখ্যা দিয়ে বুদ্ধিজীবি সাজা যায়, তবে যুদ্ধটা যারা করে, তারা জানে যুদ্ধটা কতো কঠিন ছিলো।

এটীমের ওয়ান অ্যান্ড ওনলি উদ্দেশ্য ছাগু তাড়ানো, ব্লগে প্রভাব বিস্তার বা অন্যের ওপরে হম্বিতম্বি করার জন্য এটীম না। ক্রেডিট নেয়া না, অপরবাস্তবের সম্পাদক হওয়াও না, এমনকি রেসিডেন্ট ভাঁড় হয়ে আরিলের কফি খাওয়াও না। কেউ হয়তো ভুল বুঝে, কেউ হয়তো এই আপাত নিঃস্বার্থ অ্যাকটিভিটিতে ঈর্ষাণ্বিত হতে পারে, কেউ হয়তো ছাগুপ্রেমে এতোই মশগুল যে, আস্তমেয়ে বা চতুর্ভুজ বা উন্মুআব্দুল্লারা এইখানে না লিখতে পারায় বিলা হয়। এসব সাইড এফেক্ট থাকবেই। এতে মন খারাপ হয়; কিন্তু সুন্দর পরিবেশ ও ছাগুতাড়ানোর স্বার্থে মন খারাপটাকে দূরে রেখেই জাঝা দিতে হয়।


এই পোস্টের ৬৫ নম্বর কমেন্ট -

১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৩৩
comment by: রাসেল ( ........) বলেছেন: আমার ভালো লাগে নাই, সেটা পোঁদের ভাজের জন্য না, সম্পূর্ণ কবিতাটাই একটা বাল হইছে। এইটা যারা বুঝছে কিংবা বুঝবার ভান করছে তারা নারী দেইখ্যা এই রকম করতেছে না কি তারা আসলেই এটা উপভোগ করছে সেইটা বুঝতে চাইতেছিলাম আমি।

এই জিনিষ লিখবার জন্য বিন্দুমাত্র ভাবতে হয় না, কোনো এক জায়গা থেইকা শুরু করলেই হইতো জিনিষটা, এমন কি সূচনা যদি শেষেও আনা যায়, তাতেও এইটার কোনো বদল হবে না, মাঝখান থেকে ১০ লাইন বাদ দিলেও তাতে কোনো সমস্যা হবে না। এইসব লেখার মজা এইখানেই,

মাজা দুলাইতে দুলাইতে নন্দিনী চলিল ,

সর্পের পোঁদের প্রতি ফ্যাসিনেশন ও ফেটিশ আগে চোখে পড়ে নাই, নিরীহ জীবের পোঁদে পিন ফুটানোর জন্য তীব্র নিন্দা জানাই।


এই পোস্টের ৮০ নম্বর কমেন্ট-

২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:২১
comment by: রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: কীরে ভাই আমি এই পোস্ট এদ্দিনে দেখলাম?

যাহোক এইখানে প্রচ্চুর সুশীল-দালাল টাইপ লোক দেখতাছি, ভাষা লয়া এক্সপেরিমেন্ট করার লাইগা একপায়ে খাড়ায়া আছে; ভাইয়েরা বইনেরা ভাষা (বিশেষ কইরা বাংলা ভাষা)রে এতো খেলো মনে কইরেন না যে যার যেমনে ইচ্ছা ঐটার উপ্রে উপগত হইবেন, বুঝছেন? আইজকা এক ডিজুস আইসা পুরা বাংলা সংস্কৃতিরে বাঁশ দেওয়ার চেষ্টা করতেছে, আমি জিগাই বাংলা ভাষা লয়া পরীক্ষানিরীক্ষা করার হেরা কে? আপনেগো আশকারায় পোলাপাইনগুলারও এমন এক মানসিকতা তৈরি হইছে যে দুইটা বাংলা শব্দের লগে একটা ইংরেজি শব্দ না মিশাইলে মনে করে স্মার্টনেস আর নাই। রাস্তাঘাটে বাইর হইলেই দেখা যায় পোলাপান থেইকা শুরু কইরা বয়স্ক পর্যন্ত কানে ইয়ারফোন লাগায়া এফএম রেডিও শুনতাছে; অইগুলাতে কী ভাষায় কথাবার্তা চলে আপনে কি জানেন জিয়া ভাই? দেশে আসলে শুইনা দেইখেন। একটা উদাহরণ দিতাছি নিচে, এইটা গত রমজানের সময় শুনছিলাম-

"হাই ডিয়াড় লিসেনাড়স এখন আমড়া ফর আ হোয়াইল ব্রেকে চলে যাচ্ছি কাড়ণ মাগড়েবের আযানেড় টাইম হয়ে গেছে আর জানেনতো এই ড়মজানে মাগড়েব মিনস ইফটাড়ি আর ইফটাড়ি মানেই হলো ফ্যাসিনেটিং সব খাবাড়দাবাড়। সো এখন কোড়ান তেলাওয়াট হবে লেটস টেক আ ব্রেক ব্রেকের পড় ফিড়ে আসবো মজাড় মজাড় ড়কিং হট সব গান নিয়ে। আউযুবিল্লহিমিনাশশাতোয়ানিররাজীম (তেলাওয়াত শুরু হয়া গেছে)...

বুঝলেন কিছু? এক বিন্দু বাড়ায়া বা কমায়া লেখিনাই আমি, ইশ যদি উচ্চারণগুলা শোনাইতে পারতাম...


আপনারা অ্যাড করতে থাকুন। পোস্ট আপডেট হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৮
৭৬টি মন্তব্য ৩৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×