একমাত্র সন্তানের কাছ থেকে মোবাইলে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পেয়ে অনেক আনন্দ পেয়েছি। তবে বুকের কোনায় একটু চিন করে ব্যাথা অনুভব করলাম আজ যদি কাছে থাকতাম! প্রবাস জীবনের এই না বলা কষ্ট শুধু প্রবাসীরাই বুঝবে। তবুও আমার জন্ম দিনের সবচেয়ে বড় পাওনা আমার সন্তানের কাছ থেকে পাওয়া গুড উইশ।
অফিসে এসে কম্পিউটার খুলতেই দেখি ফেসবুক ফ্রেন্ডরা জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিয়েছে। সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে সামুতে ঢুকলাম ওমা একি আনন্দ! সামু তো পুরা জন্মদিনের আয়োজন করে রেখেছে বেলুন ফুলায়ে উড়াইতেছ।
সবাই দোয়া করবেন আমার জন্য। রমজান মাস কেউ কেক গিফট করবেন না ইফতারের আয়োজন করবেন।
অবশেষে ইফতার এর পর কেক কাটা