তার এই হলুদের প্রতি আর্কষন নতুন কিছু নয়, সাংবাদিক হিসাবে এই ভদ্রলোকরে হলুদ জার্নালিজম ওপরে আচে এক ধরনের আশ্কততা। তার নতুনতম পুরীষ আমাদের কে যেহেতু ব্যাক্তিগত জীবনে আমরা ধার্মিক রাস্ট্রীয় জীবনে আমাদের পক্ষে সেকুলার হওয়া সম্ভব নয় কেননা আমাদের ধর্মীয় আচরন সেকুলারইজম এর পরিপন্হি। বেশ বেশ, তার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আবিস্কার করেচেন সেকুলারইজম ডেফিনেসন বাই ডিকসানরি। তার পুরিষে তিনি পুরিয়ে দিয়েচেন শাব্দিক আলোচনায়। ভুলে গেচেন যে রাজাকারে শাব্দিক আর প্রাকৃতিক সংজ্ঞা কি ভাবে পরিবর্তন হয়েচে আমাদের দেশে। ব্যাক্তি আচরন আর রাস্ট্রীয় আচরন যে পার্থক্য তা আশরাফ আর তার পুরীষের মানতে তীব্র মানা। আমেরিকার সংবিধান পড়ুন হে পুরীষ বিশারদ। ধর্মীয় আচরন সম্পর্কে কোন বাধা নিষেধ নেই, শুধু বলা আচে সরকার এবং রাষ্ট্র কোন ধর্মকে প্রমোট করবেনা এবং সরকারি আচরনে ধর্ম কোন ফ্যাক্টর না।
আশরাফের পুরিষে যত মসলা ফ্যাক্টর দি না কেনো, পুরীষ নির্গমন আশরাফের পেশা আর নেশা কিন্তু যকন দেকি সেই পুরিষে একদল মাছি বসে চাকছে তার পুরিষ আর ছড়াচ্চে আশরাফের বিভাজনের ভাইরাস তকন কিচু না বলে পারিনা
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ৯:৪৩