অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।
শেখ হাসিনার আমলে মানে সর্বশেষ জরিপ (৬মে,২০২৪) বেকারত্বের সংখ্যা ছিলো ২৫লাখ ৯০হাজার । যেটা টোটাল কর্মক্ষম জনগোষ্টির ৩ দশমিক ৫১ ভাগ ।
এদের মধ্যে স্বেচ্ছা বেকারের হার ৩১ দশমিক ২২ ভাগ । মানে প্রায় ৩২জন স্বেচ্ছা বেকার এবং এদের ৮৭ দশমিক ১৯ ভাগ শিক্ষিত বেকার । এমন না যে কাজ নাই কাজ আছে কিন্তু এদের শিক্ষাগত ভাব অনুযায়ী পছন্দের চাকরি নাই । তাই তারা কাজ করতে অনিচ্ছুক ! এই জন্যেই বেকার সংখ্যা দেখতে বড় দেখাচ্ছিলো । টোটাল জনসংখ্যার পরিসংখ্যানে মাত্র ৩ পার্সেন্ট । আওয়ামীলীগ সরকারের টার্গেট ছিলো বেকারত্বকে শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা । তারা পুরোপুরি না পারলেও প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী ৯৭ ভাগ পেরেছে । এটা সর্বজন স্বীকৃত ।
এটা নিয়ে আমার একটা লেখা আছে । কমেন্ট বক্সে দিয়ে দিবো । ইচ্ছা হইলে পড়ে নিতে পারবেন ।
দখলদার ক্ষমতাবাজরা আইসা প্রথম একমাসেই ২৬৯টা কারখানা বন্ধ হইগেছে । যেখানে টোটাল আনুমানিক শ্রমিক ছিলো ৫,৩৮,০০০ (পাঁচ লাখ আটত্রিশ হাজার) জন । শুনতেছি চট্টগ্রামেও শ্রমিক অসন্তোস চলছে কুমিল্লায়ও একই অবস্থা । বায়ার চলে যাচ্ছে পাকিস্তান , ভিয়েতনাম, কম্ভোডিয়াসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে !
রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য ক্রমাগত অর্ডার ক্যানসেল হচ্ছে । কাস্টমাররা নয়া অর্ডার দিচ্ছে না । ফ্যাক্টরি বেতন বোনাস দিতে পারতেছেনা । তারউপর ইচ্ছা করে আগুন দেওয়া হচ্ছে । লুটপাঠ করা হচ্ছে ফ্যাক্টরির সম্পদ ।
আমরা যারা আওয়ামীলীগ করি তারা প্রায় সকলেই স্বীকার করি দেশে দুর্নীতি হইছে, অর্থপাচার হইছে , খুন হইছে , গুম হইছে, বিরোধী মতকে দমন পীড়ন হইছে কিন্তু আওয়ামীলীগ সরকার দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখছে
।
হে নয়া প্রজন্ম
তোমাদের স্বাধীন বাঙলাদেশ-২ এর এমন হবে জানলে তোমরা কী বাঙলাদেশ ছিনতাই করতা ?
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫১
