somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মিস্ট্রি, সাসপেন্স এবং থ্রিলারের সংমিশ্রণ (Old boy, No Mercy , Incendies)…!!!!

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


নিদিষ্ট কিছু সিনেমা থাকে যেগুলো তাদের নিজস্ব জনরায় সেরা। মিস্ট্রি, সাসপেন্স অথবা থ্রিলার সিনেমার আলোচনায় হট টপিকে যে সিনেমা গুলো থাকে তার মধ্যে “ওল্ডবয়, “নো মার্সি” এবং “ইনসেন্ডিস” অন্যতম। শুধু ফরেন সিনেমা বলেই নয়, এই তিনটি সিনেমা হলিউডের অন্যান্য সেরা থ্রিলার ভিত্তিক সিনেমা গুলোর সাথেও পাল্লা দেয়ার মত যোগ্যতা রাখে। অথবা হতে পারে ক্রাইম থ্রিলার বা মিস্টেরিয়াস ড্রামার ফরেন ক্যাটাগরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

●► Old boy (2003)
সিনেমার শুরুটা হয় বেশ নাটকিয়ভাবে, ডাই-সু নামক এক ব্যক্তিকে হঠাৎ দুর্বৃত্তরা ধরে নিয়ে যায় এবং ১৫ বছর তাকে ছোট একটি রুমে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে আটকে রাখে। ডাই-সু জানে না কেনো তাকে ধরে আনা হল, তার অপরাধ কি অথবা দুর্বৃত্তদের মুল উদ্দেশ্য কি! অন্য রকম এক যন্ত্রণা।

১৫ বছর পর তাকে মুক্তি দেয়া হয় কোনো এক্সপ্লেনেশন ছাড়াই। ডাই-সু এই বিরূপ রহস্য জানার জন্য একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যায়।

সিনেমার গল্প আনপ্রেডিক্টেবল। মুল গল্প যদি আপনি প্রেডিক্ট/অনুমান করতে পারেন তাহলে আপনি অতিমানবীয় গুণের অধিকারী অথবা আপনি মিথ্যা বলছেন।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ
http://bit.ly/2aRtIlM (1080p x265) (1080p x265)
http://bit.ly/2anRdoj (Dual Audio)
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2anRhEL (720p English-Hindi-Korean Audio)



●► No Mercy (2010)
সিনেমার শুরুতেই নদীর পাশে একটি মেয়ের হাত-পা কাটা লাশ পাওয়া যায়। চারদিকে হৈচৈ পরে যায় এমন ভয়ানক ঘটনা দেখে। অন্যদিকে এক ফরেন্সিক এক্সপার্ট তার পেশা ছেড়ে তার মেয়েকে সময় দেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন কারণ তার মেয়ে অনেকদিন পর তার কাছে ফিরে আসছেন বাট তখনি তার ডাক পরলো অই কাটা লাশ এর কেসে।

সে এবং তার এসিস্টেন্ট কেইস এর সুরহা করতে লাগলো। তারা অল্প সময়ের মধ্যে খুনি কে খোজে পেলো এবং খুনিও তার দোষ স্বীকার করে নিলো সহজে।

এতো তাড়াতাড়ি খুনিকে খুজে পাওয়াতে কিছুটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে? অথবা খুনিই কেন এতো সহজে খুনের স্বীকার করে ফেলল?
টানটান উত্তেজনার শুরু। সিনেমায় ধীরে ধীরে রহস্যের দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান করা হয়। সিনেমায় একটি সেরা উক্তি আছে, স্পয়লার এর স্বার্থে শেয়ার করলাম না। এটা সিনেমায় নিজেই বোঝতে পারবেন কোন উক্তির কথা বলছিলাম।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2an5eA7
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2an51gG



●► Incendies (2010)
দুই যমজ ভাই-বোন “জেন’ ও “সিমন” তাদের মায়ের মৃত্যুর পর জানতে পারেন যে এখনো তাদের বাবা ও আরেক ভাই বেঁচে আছেন। তাদের মায়ের (নাওয়াল মারওয়ান) মৃত্যুর পর তারা এসব জানতে পারেন মায়ের লয়ারের মাধ্যমে। এবং মায়ের শেষ ইচ্ছা হিসেবে তারা দুটো চিঠি পায় যেগুলোর একটি তাদের ভাই ও আরেকটি তাদের বাবার কাছে পৌঁছে দেয়ার বিশেষ অনুরোধের কথা বলা থাকে।
শুরু হয় বাবা ও ভাই কে খোঁজার তথা মায়ের অতীত সম্পর্কের জানার বিশেষ এক মিশন।

সিনেমাটি সম্পর্কে একটি বিশেষ অনুভূতি কথা বললে বলতে হয় হতভম্ব অথবা ঘৃণায় শিউড়ে উঠার মতন গল্প। একাধারে হতভম্ব ও সাম্প্রদায়ীকতার কুচিত্র, ঘৃণা ও যুদ্ধ মানুষের জীবনকে কতটা ভয়াবহ বিধ্বস্ত করতে পারে তার বড় উদাহরণ হতে পারে কানাডিয়ান এই সিনেমাটি।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2ay8niA
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2aoWyJn



সতর্কতাঃ সিনেমা গুলোতে নুডিটি, ভায়োলেন্স ও গা শিউড়ে উঠার মত ঘটনা রয়েছে, সুতরাং সিদ্ধান্ত আপনার।নিদিষ্ট কিছু সিনেমা থাকে যেগুলো তাদের নিজস্ব জনরায় সেরা। মিস্ট্রি, সাসপেন্স অথবা থ্রিলার সিনেমার আলোচনায় হট টপিকে যে সিনেমা গুলো থাকে তার মধ্যে “ওল্ডবয়, “নো মার্সি” এবং “ইনসেন্ডিস” অন্যতম। শুধু ফরেন সিনেমা বলেই নয়, এই তিনটি সিনেমা হলিউডের অন্যান্য সেরা থ্রিলার ভিত্তিক সিনেমা গুলোর সাথেও পাল্লা দেয়ার মত যোগ্যতা রাখে। অথবা হতে পারে ক্রাইম থ্রিলার বা মিস্টেরিয়াস ড্রামার ফরেন ক্যাটাগরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

●► Old boy (2003)
সিনেমার শুরুটা হয় বেশ নাটকিয়ভাবে, ডাই-সু নামক এক ব্যক্তিকে হঠাৎ দুর্বৃত্তরা ধরে নিয়ে যায় এবং ১৫ বছর তাকে ছোট একটি রুমে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে আটকে রাখে। ডাই-সু জানে না কেনো তাকে ধরে আনা হল, তার অপরাধ কি অথবা দুর্বৃত্তদের মুল উদ্দেশ্য কি! অন্য রকম এক যন্ত্রণা।

১৫ বছর পর তাকে মুক্তি দেয়া হয় কোনো এক্সপ্লেনেশন ছাড়াই। ডাই-সু এই বিরূপ রহস্য জানার জন্য একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যায়।

সিনেমার গল্প আনপ্রেডিক্টেবল। মুল গল্প যদি আপনি প্রেডিক্ট/অনুমান করতে পারেন তাহলে আপনি অতিমানবীয় গুণের অধিকারী অথবা আপনি মিথ্যা বলছেন।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ
http://bit.ly/2aRtIlM (1080p x265) (1080p x265)
http://bit.ly/2anRdoj (Dual Audio)
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2anRhEL (720p English-Hindi-Korean Audio)



●► No Mercy (2010)
সিনেমার শুরুতেই নদীর পাশে একটি মেয়ের হাত-পা কাটা লাশ পাওয়া যায়। চারদিকে হৈচৈ পরে যায় এমন ভয়ানক ঘটনা দেখে। অন্যদিকে এক ফরেন্সিক এক্সপার্ট তার পেশা ছেড়ে তার মেয়েকে সময় দেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন কারণ তার মেয়ে অনেকদিন পর তার কাছে ফিরে আসছেন বাট তখনি তার ডাক পরলো অই কাটা লাশ এর কেসে।

সে এবং তার এসিস্টেন্ট কেইস এর সুরহা করতে লাগলো। তারা অল্প সময়ের মধ্যে খুনি কে খোজে পেলো এবং খুনিও তার দোষ স্বীকার করে নিলো সহজে।

এতো তাড়াতাড়ি খুনিকে খুজে পাওয়াতে কিছুটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে? অথবা খুনিই কেন এতো সহজে খুনের স্বীকার করে ফেলল?
টানটান উত্তেজনার শুরু। সিনেমায় ধীরে ধীরে রহস্যের দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান করা হয়। সিনেমায় একটি সেরা উক্তি আছে, স্পয়লার এর স্বার্থে শেয়ার করলাম না। এটা সিনেমায় নিজেই বোঝতে পারবেন কোন উক্তির কথা বলছিলাম।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2an5eA7
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2an51gG



●► Incendies (2010)
দুই যমজ ভাই-বোন “জেন’ ও “সিমন” তাদের মায়ের মৃত্যুর পর জানতে পারেন যে এখনো তাদের বাবা ও আরেক ভাই বেঁচে আছেন। তাদের মায়ের (নাওয়াল মারওয়ান) মৃত্যুর পর তারা এসব জানতে পারেন মায়ের লয়ারের মাধ্যমে। এবং মায়ের শেষ ইচ্ছা হিসেবে তারা দুটো চিঠি পায় যেগুলোর একটি তাদের ভাই ও আরেকটি তাদের বাবার কাছে পৌঁছে দেয়ার বিশেষ অনুরোধের কথা বলা থাকে।
শুরু হয় বাবা ও ভাই কে খোঁজার তথা মায়ের অতীত সম্পর্কের জানার বিশেষ এক মিশন।

সিনেমাটি সম্পর্কে একটি বিশেষ অনুভূতি কথা বললে বলতে হয় হতভম্ব অথবা ঘৃণায় শিউড়ে উঠার মতন গল্প। একাধারে হতভম্ব ও সাম্প্রদায়ীকতার কুচিত্র, ঘৃণা ও যুদ্ধ মানুষের জীবনকে কতটা ভয়াবহ বিধ্বস্ত করতে পারে তার বড় উদাহরণ হতে পারে কানাডিয়ান এই সিনেমাটি।

ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2ay8niA
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2aoWyJn



সতর্কতাঃ সিনেমা গুলোতে নুডিটি, ভায়োলেন্স ও গা শিউড়ে উঠার মত ঘটনা রয়েছে, সুতরাং সিদ্ধান্ত আপনার।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।

লিখেছেন হাশেম, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

বৃহত্তর প্যারিস তুষারপাত।

ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার।

হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।

ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।


রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×