somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্ষণিকের দেখা, এ মায়াময় ভুবনে - ৮

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাজপথের পাশে বসে একান্তে ভাত খাওয়া।
স্থানঃ ঢাকার একটি ফ্লাইওভারের নীচে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১২ঃ১১

আমি যে এলাকায় থাকি, সেখানে যেতে আসতে শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে ট্রেন যাওয়া আসার কারণে একটা রেলগেটে প্রায় পাঁচ থেকে পঁচিশ মিনিট পর্যন্ত আটকে থাকতে হয়। ঐ সময়ে ভিক্ষুকেরা একের পর এক কাছে ভিড়তে থাকে। গত পনের বছর ধরে ওদেরকে দেখতে দেখতে অনেকেই মুখচেনা হয়ে গেছে। টুকটাক আলাপের মাধ্যমে ওদের অনেক পারিবারিক ও সাংসারিক কথাও জানা হয়ে গেছে। এদের মধ্যে কয়েকজন প্রকৃত প্রতিবন্ধী, কয়েকজন ভান করা প্রতিবন্ধী, কয়েকজন ক্ষতচিহ্ন প্রদর্শনকারী, আবার কেউ কিডনি নষ্ট হয়েছে বলে লেমিনেটিং করা ডাক্তারের প্রেস্ক্রিপশন কিংবা হিস্টোপ্যাথলজিকাল রিপোর্ট উঁচিয়ে ধরে ভিক্ষা প্রার্থনাকারী। বেশিরভাগ নারী ভিক্ষুক এসব প্যাঁচের মধ্যে না গিয়ে সোজা সাপ্টা ভাষায় ভিক্ষা চায়। ওদের চেহারাতেও একটা সরলতা, কণ্ঠেও একটা নিস্পৃহতা প্রকাশ পায়। ওরা কোন জোর জবরদস্তি করে না, ‘আমি গরীব, আপনি পারলে কিছু সাহায্য করুন, না পারলে নাই, অন্য কোথা যাই’- এমন একটা ভাব। তবে ওদের মাঝেও নিজের কিংবা অপরের কাছ থেকে ধার করা শিশু প্রদর্শন করে ভিক্ষা প্রার্থনার কপট কাহিনী প্রচলিত আছে। আগে আমার ধারণা ছিল, সব ধরণের এসব ভিক্ষুককে ভিক্ষা দিয়ে ভিক্ষাবৃত্তিকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত নয়, তাই আমি পারতপক্ষে ভিক্ষা দিতাম না। কিন্তু এদের কয়েকজনের সাথে আলাপ করে, ওদের কষ্টের কথা জেনে আমার সে ধারণা পাল্টেছে। তাই আমি ওদেরকে এখন ভিক্ষা দিয়ে থাকি। কয়েকজনকে যতবার দেখা হয় ততবারই দেই, আবার কয়েকজনকে মাঝে মাঝে দেই। প্রথমোক্ত দলে আছে ট্রেনের নীচে হাঁটুর ওপর থেকে কাটা পড়া একটি মেয়ে, যে পনের বছর কিংবা তারও আগে দুর্ঘটনার সময় কিশোরী ছিল, আজ মধ্য বয়স্কা নারী। ইতোমধ্যে সে বিয়ে করেছে, একটি শিশুর মা হয়েছে এবং খুব দ্রুতই স্বামী পরিত্যাক্তা হয়েছে। স্বামী পরিত্যাক্তা হওয়াতে সে বরং খুশিই হয়েছে কারণ তার রিক্সাচালক স্বামীটির স্বভাব ভালো ছিল না। সে তাকে কোন টাকা পয়সা তো দিতই না, বরং তার ভিক্ষার টাকায় ভাগ বসাতো এবং উড়াতো।

দ্বিতীয় যে ভিক্ষুককে আমি দেখামাত্রই সাহায্য দিতাম এবং এখনো দেই, তাকে নিয়েই আজ আমার ‘ক্ষণিকের দেখা’র আলাপন। তার নাম নান্টু মিঞা, বয়স ৭০ বছর, বাড়ী বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলায়। তাকেও আমি পনের বছর ধরে দেখছি। তার দুটি পা থাকলেও একটা অবশ, টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে সে স্বাভাবিক চলৎশক্তিহীন, প্রতিবন্ধী হয়ে পড়ে। ফলে সে এক পায়ে লাফিয়ে লাফিয়ে চলে, ঠিক যেমন এক পা ওয়ালা কোন পাখি লাফিয়ে লাফিয়ে তার আধার অন্বেষণ করে। এটা খুবই একটা কঠিন কাজ। ছোটবেলায় ‘ককফাইট’ খেলার সময় টের পেতাম এক পায়ে লাফানো কতটা কঠিন ও ক্লান্তিকর। আর এই লোক প্রতিদিন তার জীবিকার জন্য সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এক পায়ে লাফিয়ে লাফিয়ে ভিক্ষা করে জীবন নির্বাহ করে। তার একটি হাতও অচল, অপরটি ভালো। ভিক্ষা গ্রহণের সময় সে সচল হাতটি বাড়িয়ে দেয়। একদিন সে লাফিয়ে চলার সময় শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে পাকা রাস্তায় পড়ে গিয়ে সচল হাতটাকেও ভেঙে ফেলে। দীর্ঘ চিকিৎসার পর সে সুস্থ হয়, কিন্তু ডাক্তার তাকে কঠোরভাবে সতর্ক করে দেয় এই বলে যে তার আর লাফিয়ে চলা চলবে না। আরেকবার যদি এ হাতটা ভাঙে, তবে হাতটাকে আর সচল রাখা সম্ভবে হবে না।

ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে, “Necessity is the mother of invention” – অর্থাৎ আবশ্যকতা উদ্ভাবনশক্তির প্রসূতি। ঠেকায় পড়ে নান্টু মিঞা এই প্রবাদকে সত্য প্রমাণিত করে নিজের উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে নিজেই একটা হুইলচেয়ার বানাতে সচেষ্ট হলো। ধীরে ধীরে পুঁজি সংগ্রহ করে একটা একটা করে যন্ত্রাংশ কিনে/জোগাড় করে সে একদিন সত্যি সত্যিই একটা হুইল চেয়ার বানিয়ে ফেললো, যেটাতে বসে এখন সে নিজে চালিয়ে ভিক্ষা করতে পারে, লাফানোর আর প্রয়োজন হয় না। আজ দুপুর সোয়া বারটার দিকে আমি রেলগেটে আটকে পড়ায় ভিক্ষুকরা যথারীতি একে একে অনেকেই কাছে আসলো, ভিক্ষা নিয়ে চলেও গেল। একটু পরে মাথা ঘুরিয়ে ফ্লাইওভারের নীচে দেখতে পেলাম নান্টু মিঞা সাথে একজন সহযোগিনীকে নিয়ে আহার গ্রহণ করছে। তার সে সহযোগিনীকে আগে কখনো আমি তার সাথে দেখিনি। হতে পারে সে তার স্ত্রী, হয়তো গ্রাম থেকে নিয়ে এসেছে, অথবা তার সঙ্গী সাথীদের কেউ। খুব ভালো লাগলো রাজপথের পাশে বসে, পৃথিবীর সকল শোরগোল এবং ব্যস্ত-ত্রস্ততা উপেক্ষা করে দু’জনের এক সাথে বসে একান্তে ভাত খাওয়ার এ দৃশ্যটা দেখে। পর পর দুটো ট্রেন যাওয়াতে অনেকক্ষণ আটকা থাকতে হয়েছিল। এটুকু সময়ের মধ্যে তাকে দেখলাম, খাওয়া শেষ করে তার বাহনে আসীন হলো। তার সঙ্গিনী অন্য কোন পাশে চলে গেল, তাকে পরে আর খুঁজে পেলাম না। এই যে একে অপরের সাথে অন্ন ভাগাভাগি করে খাওয়া, এরই নাম মায়া!

প্রেসক্রিপশন রিনিউ করার জন্য হাসপাতালে গিয়েছিলাম। দু’জন ডাক্তার ছিলেন, উভয়েই নারী। যিনি এ কাজটা করে দেন, তিনি অন্য একজনের কাগজপত্র পরীক্ষা করছিলেন। অপরজন বোধকরি তার সতীর্থ, হয়তো অবসরে তার কাছে এসেছিলেন টি-ব্রেক উপলক্ষে। তিনি আমাকে ইশারায় বসতে বললেন। পাশে আরেকটা চেয়ার খালি ছিল। কিছুক্ষণ পর একজন সত্তরোর্ধ্ব, শ্মশ্রুমণ্ডিত মুরুব্বী হুড়মুড় করে কক্ষে প্রবেশ করে তার হাতের কিছু কাগজ দ্বিতীয় ডাক্তারের কাছে মেলে ধরলেন। তিনি বিনয়ের সাথে তাকে পাশের খালি চেয়ারটি দেখিয়ে বসতে বললেন। ওনার অস্থিরতা দেখে আমি তাকে বললাম, “আমার সিরিয়াল আপনার আগে, তবে আপনার কাজটা জরুরী হলে আপনি আমার আগে দেখাতে পারেন”। উনি সপ্রতিভ উত্তর দিলেন, ‘নো নো, আই শ্যাল ওয়েইট’। আসলে উনি ভুল জায়গায় এসেছিলেন। উনি চাচ্ছিলেন প্রেস্ক্রিপশন ‘রিভিউ’ করাতে, ‘রিনিউ’ নয়। কিন্তু ওটা ছিল রিনিউ করার দপ্তর, যেসব ঔষধ ক্রমাগত খেয়ে যেতে হয়, প্রতি তিন মাস পর পর একজন জুনিয়র ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন ‘রিনিউ’ করে দেন। ‘রিভিউ’ করতে হলে মেডিসিন স্পেশালিস্ট এর কাছে যেতে হয়। তিনি প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রেস্ক্রিপশন ‘রিভিউ’ করে দেন।

আড়চোখে দেখলাম, তার হাতে ধরা প্রেস্ক্রিপশনে অনেকগুলো ঔষধের নাম লেখা আছে, অন্ততঃ পনেরটা তো হবেই। ডাক্তার তার প্রেস্ক্রিপশনটা দেখে বললেন, ‘স্যার, এখানে যতগুলো ঔষধের নাম লেখা আছে, তার সবগুলোই কি ‘রিনিউ’ করে দেব’? উনি একটু রাগতস্বরে বললেন, “নো নো, হোয়াই শুড ইউ ডু দ্যাট? আই হ্যাভ কাম ফর ‘রিভিউ’ অভ মাই প্রেস্ক্রিপশন, নট জাস্ট ফর রিনিউ”। ডাক্তার তখন ওনাকে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বুঝিয়ে বললেন, এজন্য ওনাকে কোথায় যেতে হবে। এত সুন্দর করে তিনি তাকে বোঝালেন যে এর পর আর তার রাগ করার কোন সঙ্গত কারণ ছিল না। আমার কাজ শেষ হবার পর আমি সেই ডাক্তারকে তার বিনয় ও শিষ্টাচার এ্যাপ্রিশিয়েট করে ধন্যবাদ জানালাম। উনি আমাকেও বিনয়ের সাথে উত্তর দিলেন, “আমরা ওনাদের অবস্থাটা বুঝি স্যার, ওনার বয়সের কাছাকাছি যাওয়ার অনেক আগেই হয়তো আমাদেরও অবস্থাটা এরকমই হবে। তখন আমরাও ডাক্তারের আচরণে বিনয় ও শিষ্টাচার প্রত্যাশা করবো”। খুবই প্রীত হ’লাম তার কথা শুনে। এই যে “ওনাদের অবস্থাটা বুঝি স্যার”- এরই নাম বুঝি মায়া!

ডাক্তার দেখাতে গিয়ে আজ সময় মত হাঁটা হয়নি। হাঁটা বাদ দিতে চাই না, কারণ একদিন বাদ দিলে আলসেমি পেয়ে বসে, পর পর এক নাগাড়ে কয়েকদিন বাদ পড়ে যায়। তখন মনের সাথে যুদ্ধ করে হাঁটতে নামতে হয়। আমাদের এলাকায় মূল প্রবেশ পথ ছাড়াও যাওয়া আসার পথে একটি ‘পকেট গেইট’ আছে, সেটা এর আগে কোনদিন ব্যবহার করিনি। এ গেইটটি সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য নয়। কেবলমাত্র প্রহরীরা ডিউটি বদলের সময় এ পথ ব্যবহার করে থাকে। ফেরার সময় হঠাৎ লক্ষ্য করলাম, সেই ছোট্ট গেইটটি খোলা আছে। আমি সেখানে নেমে গিয়ে ঐ গেইটের সামনে দাঁড়ানো প্রহরীর অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করলাম। উদ্দেশ্য, তখন ভরদুপুর হলেও এক ঘণ্টা হেঁটে তবেই বাড়ী ফেরা। প্রবেশ করেই সাক্ষাৎ পেলাম এক শতবর্ষী বিটপীর। কি আশ্চর্য! এ এলাকায় গত পনের বছর ধরে বাস করছি, অথচ কোনদিন সেভাবে কালের এ নীরব সাক্ষীকে প্রত্যক্ষ করিনি! গাছের শাখা থেকে মাটি ছুঁই ছুঁই জট পাকানো ব্রততী নেমে এসেছে। কাণ্ড থেকে ফুট দশেক উঁচুতে গাছের দুটো প্রকাণ্ড শাখা দু’ভাগ হয়ে দুদিকে ছড়িয়ে গেছে, মাঝখানে গেছো ছেলে মেয়েদের বসার জন্য আরামদায়ক একটা আসন বানিয়ে রেখে। শহুরে ছেলেমেয়েরা আর ‘গেছো’ হবে কি করে? তাই ওদের গাছে ওঠার সুবিধার জন্য একটা মই সদৃশ সিঁড়ি বানিয়ে দেয়া হয়েছে। আমি যখন গাছটি অতিক্রম করছিলাম, তখন দেখতে পাই একটি কিশোর বালক সে আসনে আসীন, অন্যদেরকেও ওঠার আহবান জানাচ্ছে। নীচে খোলা মাঠে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা ছোটাছুটি করছে, কেউ কেউ টেনিস বল দিয়ে ক্রিকেট খেলছে। খুবই মায়াময় একটা পরিবেশ! শতবর্ষী বৃক্ষটি যেন পরম মমতায় শহুরে কিশোর কিশোরীদেরকে বরণ করে নিয়ে ওদের জন্য তার কাণ্ড, শাখা প্রশাখা সব মেলে ধরেছে। মানব সন্তানের জন্য প্রকৃতির কি মায়া, কি মায়া!

ঢাকা
১৪ পৌষ ১৪২৫
২৮ ডিসেম্বর ২০১৮
শব্দ সংখ্যাঃ ১২০৫



পৃথিবীর সকল শোরগোল এবং ব্যস্ত-ত্রস্ততা উপেক্ষা করে সেই ভিক্ষুক আর তার সঙ্গিণীর এক সাথে বসে একান্তে ভাত খাওয়ার দৃশ্য।
স্থানঃ ঢাকার একটি ফ্লাইওভারের নীচে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১২ঃ১১


রাজপথের পাশে বসে একান্তে ভাত খাওয়া। স্থানঃ ঢাকার একটি ফ্লাইওভারের নীচে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১২ঃ১১


খাওয়া শেষ করে তার বাহনে আসীন হচ্ছেন নান্টু মিঞা।
স্থানঃ ঢাকার একটি ফ্লাইওভারের নীচে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১২ঃ২০


শতবর্ষী বিটপীর শাখা থেকে ভূমিপানে নেমে আসা জট পাকানো শেকড়।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১ঃ১৬


নীচে খোলা মাঠে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা খেলছে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১ঃ১৬


একটি কিশোর বালক প্রকাণ্ড দু'শাখার মাঝখানের আসনে আসীন হয়ে অন্যদেরকেও ওঠার আহবান জানাচ্ছে। ছবিটাকে যুম করে দেখলে তাকে দেখা যাবে, অন্যথায় বোধকরি নয়।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১ঃ১৭


ভূমিমুখী ব্রততী।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১ঃ১৭


এই ঊর্ধ্বমুখী প্লেনটি তখন মাথার উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ১ঃ২০


গাছের পত্রপল্লবের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে রেডিসন হোটেলের ছাদ।
‍সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ২ঃ২২


কেউ কেউ টেনিস বল দিয়ে ক্রিকেট খেলছে।
সময়ঃ ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, দুপুর ২ঃ২২


খেলাধুলা এবং শারীরিক অনুশীলনে ব্যস্ত বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
সময়ঃ ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, বিকেল ৪ঃ১৯


পনের বছর কিংবা তারও আগে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় রেল লাইনে হাঁটুর ওপর থেকে কাটা পড়া এই সেই নারী ভিক্ষুক, যার কথা আমি পোস্টে উল্লেখ করেছি।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৫৯
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×