somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

অন্য ধর্মাবলম্বীদের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় ইসলাম যেসব নির্দেশনা দিয়েছে

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিঃ অন্তর্জাল।

অন্য ধর্মাবলম্বীদের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় ইসলাম যেসব নির্দেশনা দিয়েছে

সম্প্রতি দেশজুড়ে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গা পুজা। কিন্তু নিতান্ত দুঃখজনক বিষয়, কুমিল্লা এলাকার একটি পূজামণ্ডপে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র আল কুরআনের অবমাননার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনালয়, তাদের ঘরবাড়ি ইত্যাদির ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ধরনের খবরের সঙ্গে কিছু স্বার্থান্বেষী মহলকে প্রমাণ ছাড়া যুক্তিহীনভাবে যাকে তাকে দোষারোপ করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টাও চালাতে দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ এই সুযোগকে ইসলামপন্থীদের শায়েস্তা করার কাজে লাগাতে উঠেপড়ে লেগেছেন। বস্তুতঃ ইসলাম কখনো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উস্কে দেয়াকে আদৌ সমর্থন করে না। প্রকৃত কথা হচ্ছে, যেসব অপরাধীরা এ ধরনের নারকীয় তান্ডব ঘটিয়ে থাকে, তারা নিজেদের যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারী দাবিও করে থাকেন, তবু সত্যিকারার্থে তারা ইসলাম ধর্মের আদর্শের কেউ নন। তারা ইসলাম ধর্মের আদর্শ, আবেগ, অনুভূতি জলাঞ্জলী দিয়ে অন্যায় অত্যাচারে লিপ্ত হওয়ার কারণে তারা শুধু ইসলাম ধর্মের শত্রুতেই পরিণত হননি, বরং মানবতারও এরা শত্রু। কারও ঘরে অগ্নিসংযোগ করে বাড়িঘর জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়া, বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট করে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সাধন করা - এগুলো সাধারণ কিংবা ক্ষমার যোগ্য কোন অপরাধ নয়। এসব কাজ জঘন্য মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল। এসব অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি অবশ্যই হওয়া উচিত। সেই সাথে কঠোর থেকে কঠোরতম পন্থায় তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা প্রয়োজন যারা পবিত্র আল কুরআন অবমাননার সাথে জড়িত।

এইক্ষেত্রে উপযুক্ত ও বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণসহ অপরাধীকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার মত করে বিচারের নামে ভিন্নমত পোষনকারীদের দমনে এই ঘটনাকে ব্যবহার করা হলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবার আশা করা দূরুহ। আর তাছাড়, সুনিশ্চিত প্রমাণ ছাড়া কাউকে হয়রানি করা কিংবা অন্যায়ভাবে নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি প্রদান করা আরেকটি গর্হিত অপরাধ। এতে করে স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বৈরাচারিতা এবং বিচার ব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের বিশ্বাস, ভক্তি এবং শ্রদ্ধাবোধ বিনষ্ট হবে। বিচার হাতে তুলে নেয়ার মত ঘটনার জন্ম হওয়ার এটিও একটি অন্যতম কারণ।

হামলা, ভাঙচুর ও ঘর-বাড়িতে আগুন দেয়া অমার্জনীয় অপরাধঃ

অন্যায়ভাবে কোনো অমুসলিমের উপাসনালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও ঘর-বাড়িতে আগুন দেওয়া অমার্জনীয় অপরাধ। যারা এসব কাজে জড়িত, তাদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। এসব কাজ দেশে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির নামান্তর। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ এসব কর্মকাণ্ডকে কঠোর ভাষায় নিষিদ্ধ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে,

إِنَّمَا جَزَاءُ الَّذِينَ يُحَارِبُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَسْعَوْنَ فِي الْأَرْضِ فَسَادًا أَن يُقَتَّلُوا أَوْ يُصَلَّبُوا أَوْ تُقَطَّعَ أَيْدِيهِمْ وَأَرْجُلُهُم مِّنْ خِلَافٍ أَوْ يُنفَوْا مِنَ الْأَرْضِ ۚ ذَٰلِكَ لَهُمْ خِزْيٌ فِي الدُّنْيَا ۖ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ

‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে ফিতনা-ফ্যাসাদ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হলো, তাদের হয়তো হত্যা করা হবে, নয়তো শূলে চড়ানো হবে অথবা হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে কিংবা তাদের দেশান্তর করা হবে। এটা হলো তাদের পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্য আছে আরো কঠোর শাস্তি।’ -সুরা আল মা-য়িদাহ, আয়াত : ৩৩

উপরোল্লিখিত আয়াতে মহান আল্লাহ সমাজে বিশৃঙ্খলা, ফিতনা-ফ্যাসাদ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন।

সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণই ইসলামের প্রকৃত শিক্ষাঃ

নির্দোষ ও নিরাপরাধ অমুসলিমরা মুসলিম দেশে বসবাস করলে সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ পাওয়া তাদের অধিকার।

কোনো অবস্থাতেই তাদের জীবন ও সম্পদের ক্ষতি করা যাবে না। সর্বাবস্থায় তাদের প্রতি মহানুভবতা দেখাতে হবে। ন্যায়বিচার পাওয়া তাদের অধিকার। ইরশাদ হয়েছে,

لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ أَن تَبَرُّوهُمْ وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ

‘দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদের নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত করেনি, তাদের প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না। আল্লাহ তো ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ -সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮

জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে নাঃ

যেসব অমুসলিম মুসলিম দেশে জিম্মি হিসেবে (মুসলিম রাষ্ট্রের আইন মেনে) বসবাস করে, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ন্যায়ানুগ দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করা মুসলমানদের দায়িত্ব। আলোচ্য আয়াতে সে কথাই স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। তেমনিভাবে যারা ভিসা নিয়ে মুসলিম দেশে আসেন, তাদের প্রতিও একই আচরণ করতে হবে। তাদের জানমালের নিরাপত্তা মুসলমানদের মতোই অপরিহার্য। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন-

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو ـ رضى الله عنهما ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَنْ قَتَلَ مُعَاهَدًا لَمْ يَرَحْ رَائِحَةَ الْجَنَّةِ، وَإِنَّ رِيحَهَا تُوجَدُ مِنْ مَسِيرَةِ أَرْبَعِينَ عَامًا ‏"‏‏

‘যে ব্যক্তি কোনো অমুসলিম নাগরিককে হত্যা করল, সে জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না, অথচ তার সুগন্ধি ৪০ বছরের রাস্তার দূরত্ব থেকেও পাওয়া যায়।’ -বুখারি, হাদিস : ৩১৬৬ ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ২৯৪২, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৩১৬৬


এই হাদিসে অমুসলিমদের হত্যাকারীদের ভয়াবহ পরিণাম বর্ণিত হয়েছে। তবে, হাদিসের মর্মার্থ ব্যাপক। এই হাদিস দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে, অমুসলিমদের প্রতি পরিচালিত যে কোন ধরণের অত্যাচার অনাচারই অপরাধ। এ কথা স্বাভাবিকভাবেই বুঝা যায় যে, তাদেরকে হত্যা করাকে অত্র হাদিসে যেহেতু এমনই গর্হিত অপরাধ সাব্যস্ত করা হয়েছে যা সংঘটনের ফলে অপরাধী ব্যক্তি জান্নাতের ঘ্রাণপ্রাপ্তিরও অযোগ্য হবে, সুতরাং, অমুসলিমদের জানমালের ক্ষতি করা, তাদেরকে জ্বালাও পোড়াওয়ের নারকীয়তায় নিক্ষেপ করাও যে একইরকম ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ তা সহজেই অনুমেয়।

ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা সকলের দায়িত্বঃ

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মতাদর্শের মানুষের উচিত ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা। যে কোনো ধর্মের উপাসনালয়ে হামলা করা আইনের চোখে গর্হিত ও মারাত্মক পর্যায়ের অপরাধ। শান্তির ধর্ম ইসলাম এ বিষয়ে সর্বাধিক সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে। প্রয়োজনে অন্য ধর্মের উপাসনালয় রক্ষায় যুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। সব ধর্মের উপাসনালয় রক্ষা করা মহাগ্রন্থ আল কুরআনের দাবি। এ বিষয়ে আল কুরআনের ভাষ্য-

الَّذِينَ أُخْرِجُوا مِن دِيَارِهِم بِغَيْرِ حَقٍّ إِلَّا أَن يَقُولُوا رَبُّنَا اللَّهُ ۗ وَلَوْلَا دَفْعُ اللَّهِ النَّاسَ بَعْضَهُم بِبَعْضٍ لَّهُدِّمَتْ صَوَامِعُ وَبِيَعٌ وَصَلَوَاتٌ وَمَسَاجِدُ يُذْكَرُ فِيهَا اسْمُ اللَّهِ كَثِيرًا ۗ وَلَيَنصُرَنَّ اللَّهُ مَن يَنصُرُهُ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَقَوِيٌّ عَزِيزٌ

‘যাদেরকে তাদের ঘর-বাড়ী থেকে অন্যায়ভাবে বহিস্কার করা হয়েছে শুধু এই অপরাধে যে, তারা বলে আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ। আল্লাহ যদি মানবজাতির একদলকে অপর দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তবে (খ্রীষ্টানদের) নির্ঝন গির্জা, এবাদত খানা, (ইহুদীদের) উপাসনালয় এবং মসজিদসমূহ বিধ্বস্ত হয়ে যেত, যেগুলাতে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাদেরকে সাহায্য করবেন, যারা আল্লাহর সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী শক্তিধর।’ -সুরা : হজ, আয়াত : ৪০

ওমর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর ঐতিহাসিক রাজকীয় ফরমানঃ

অমুসলিমদের উপাসনালয় রক্ষায় ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু একটি রাজকীয় ফরমান জারি করেছিলেন। বায়তুল মুকাদ্দাসের খ্রিস্টানদের জন্য তিনি একটি সংবিধান রচনা করেছিলেন। তাতে লেখা ছিল, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। এটি একটি নিরাপত্তাসংক্রান্ত চুক্তিনামা, যা মুসলমানদের আমির, আল্লাহর বান্দা ওমরের পক্ষ থেকে স্বাক্ষরিত হলো। এই চুক্তিনামা ইলিয়াবাসী তথা জেরুজালেমে বসবাসরত খ্রিস্টানদের জীবন ও সম্পদ, গির্জা-ক্রুশ ও খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তাদের উপাসনালয়ে অন্য কেউ অবস্থান করতে পারবে না। তাদের গির্জা ধ্বংস করা যাবে না এবং কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন করা যাবে না। তাদের নিয়ন্ত্রিত কোনো বস্তু, তাদের ধর্মীয় প্রতীক ক্রুশ ও তাদের সম্পদের কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন বা হামলা করা যাবে না।' -তারিখুর রাসুল ওয়াল মুলুক, তারিখে তাবারি, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৪৯

অতএব,

কুরআন-হাদিসের উপরোল্লিখিত উদ্ধৃতি দ্বারা এ কথা স্পষ্ট যে, সংখ্যালঘু অমুসলিমদের ওপর হামলা করা, তাদের ঘর-বাড়ি বা উপাসনালয়ে আক্রমণ করা, তাদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতিসাধন করা নিশ্চয়ই উত্তম কোন কাজ নয়। এসব জঘন্য কাজ করার দ্বারা জান্নাতপ্রাপ্তির আশা করা তো দূরের কথা, রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জান্নাতের ঘ্রাণও পাওয়া যাবে না। সুতরাং, কেউ যদি এসব অপকর্মকে জান্নাতপ্রাপ্তির মাধ্যম জ্ঞান করে থাকেন, তাদের উপলব্ধি করার উপযুক্ত সময় এখনই। এসব কাজ ইসলাম ধর্মের আদর্শের সাথে যায় না। ইসলাম কোনোভাবেই এগুলোকে সমর্থন করে না। ন্যাক্কারজনক এসব গর্হিত অপকর্ম যারা করবে, তারা বরং মানবতাবিরোধী অপরাধে অপরাধী বলে গণ্য হবে। তাদেরকে উপযুক্ত সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব, যাতে করে পরবর্তীতে এই ধরণের জঘন্য অপরাধে লিপ্ত হওয়ার দুঃসাহস আর কেউ না দেখায়।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০৮
২৩টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×