somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিরোনাম নেই এই গল্পের

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২০১৬ সালে কাশিনাথ (ছদ্মনাম) নামের একটা ছেলের পাল্লায় পড়েছিলাম।
ওর সাথে যখন বাসায় ওঠার মৌখিক চুক্তি হয় তখন আমার জিগাসা ছিল পরিস্কার এবং অপ্রিয়। যেমনঃ এই বাসা ভাড়া নিয়ে সে ব্যবসা করে কিনা? সব সময় কয়জন থাকবে? শুয়রের মাংশ খায় কিনা? এ রকম প্রশ্নের উত্তরে সাদরে বলেছিল না না... এসব হয় না। এসবে তুষ্ট অার বাসার পরিবেশ দেখে আগ্রহী হয়ে বাসা ভাড়া নিয়েছি।
সাথে থাকার শুরুতে তারই এক দাদার কাছে চলমান নোংরা কাহিনী শুনি এবং তার সাথে মিলাই। এত স্মার্ট একটা পোলার এতগুলো খারাপ গুন কেন থাকবে সেটাও চিন্তার বিষয় ছিল। সদা সর্বদা পোশাকে যথেষ্ঠ উজ্জল দেখালেও ভেতরটা ছিল নোংরার ফ্যাক্টরি। এইসব ঘটনা অতি ১৮+ তাই লিখবো না। :D
কাশিনাথ মূলত বেকার এবং অভাবে কাটত দিনকাল। প্রথমে কলেজের শিক্ষক পরিচয় দিলেও একটা সময় জেনেছি সে কোচিং সেন্টারের খন্ডকালীন শিক্ষক। এ ছাড়া একটা টিউশনি করে তার বেকার জীবন চলে। এই মিথ্যাগুলো না বললেও আমি তার সাথে থাকতাম। ধার-দেনা করে গেটাপআপ ঠিক রেখেছিল। লেনদেনও ছিল উল্লেখযোগ্য হারে খারাপ। এতসব নিয়ে মুডে থাকার চেষ্টা করেও ব্যর্থ সে। তার মুডের পাত্তা দেবার টাইম নেই। শুনশান নিরবতায় বহুদিন কেটেছে কথা বলিনি, ব্যাপার না। ওর অভাবের কথা চিন্তা করে হাল্কা খারাপ লাগলেও কিছুই করার ছিল না আমার। আমি ওর সব জানি এটা বুঝলে লজ্জা পাবে তাই কিছু বলিনি। আমার পরামর্শ শুনবে এ রকমও না। হাসার জন্য কোন গল্প বা কমেডি তার ভেতরে বাহিরে কোথাও ছিল না। মুখ খানা গোমরা করে থাকতো। এটা করেই আমার জিগাসার হাত থেকে বেচে থাকতো। রুমজুড়ে শুধু নিরবতা। এরকম একটা পরিবেশ অসহ্য লাগে। :(
বাসায় ওঠার পর ও বলেছিল মশারি টাঙ্গানো যাবে না। কারণ জিগাসা করার পর বলল পরিবেশ নষ্ট হবে! বলেছি রাতে রুমের দরজা খুলে কে পরিবেশ দেখতে আসবে? আসলে তার মশারি ছিল না। লেজ কাটা শিয়াল। জ্বরে কিছুদিন ভোগার পর মশারি কিনল ঠিকই। :)
হঠাৎ করে খোলা ড্রয়িং রুম ভাড়া দিয়ে অতিরিক্ত আয় শুরু করল!! টেবিলে রাখা লিফলেটে তার ধর্মের লোক উঠানোর শর্ত দেখেছি পরে। জোগাড় হয়ে গেল আরো দুইজন উপদ্রব!! তাদের পরিচয় দিতে গেলে আরো লিখতে হবে। এত পড়ার সময় কই। কাশিনাথের চুরি সহ্য করার মত ধৈর্য আমার নাই। মৌখিক ভাবে তাকে বুঝালাম সে যা করছে সেটা অবৈধ এবং চুরি। আমার কথায় সে চরম পরিমানে অপমান ফিল করেছে ভাব দেখালেও বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। উঠে পড়ে লেগেছে আমি যেন অতিষ্ট হয়ে চলে যাই। এতে হয়তো সে সুখে থাকবে।

এক সঙ্গীত প্রেমি বৌদির নিয়ন্ত্রনে সাবলেট ছিল কাশিনাথ। আমিও সাবলেটের অংশ। বৌদি পাশের ইউনিটে থাকতেন এবং বাসার নিয়মিত খোঁজ খবর রাখতেন। স্বামী আর দুইটা মেধাবী ছেলের মা তিনি। বড় ছেলেটা মেধাবী আর খুবই ভদ্র। ছোট ছেলেটা খুবই দুষ্ট তবে মেধাবী। বাসায় কাজের মেয়ের উপর দায়িত্ব দিয়ে সঙ্গীত চর্চায় বাহিরে যেতেন বৌদি।
একবার তার বড় ছেলে আমার গুনগুন শুনে ওর মাকে বলেছে আমি নাকি গান গাইতে পারি! এক সন্ধ্যায় আমাকে ডেকেছেন। রুমে প্রবেশ করতেই হারমোনিয়াম বাজানো থামিয়ে গান গাওয়ার অনুরোধ করলেন!! পারি না বলার পর উনার ছেলে দুটো আমার বিপক্ষে প্রমান দাড় করাইছে! দু চরণ গেয়ে থামলাম। উনার কমেন্টস লিখবো না। স্ব-আগ্রহে চিৎকার দিয়ে থেমে আবার গানের মত কি যে গাইলেন মনে নেই! হারমোনিয়ামের শব্দে ভয়েস হারিয়ে গেছে চিৎকারের পর পরই!! প্রাঁচ মিনিটের কির্তন সহ্য করে আমি তাকে গলা ঠিক করার পরামর্শ দিয়ে নিজেকে উদ্ধার করার চেষ্টা করলাম। উনি স্বীকার করে বলেছেন আগে নাকি কন্ঠ খুবই ভাল ছিল। বহু পুরস্কার এই কন্ঠ দ্বারাই অর্জিত হয়েছে। আমি সে পুরস্কার দেখার চেষ্টা করিনি। আমার মনে হয়না এত জঘন্য কণ্ঠ নিয়ে কেউ শিল্প চর্চা করে! গানের প্রতি ভাল লাগা থেকেই এই চিৎকার শুনতে বাধ্য হয়েছে স্বামী পরিবারসহ এই সমাজের অনেকেই। তবে হ্যা তিনি খুবই ভাল হারমোনিয়াম বাজান!! অবাক করার মতই সুন্দর!! গান শুনতে আর যাইনি তবে অনুরোধ আসলে পরে শুনবো বলতাম। :)
মাঝে মাঝে সকালে কে কেঁকাতো বুঝতাম না। বৌদি ছিলেন সেই শিল্পি। বৌদির আত্ম-চিৎকার সহ্য করা মুশকিল ছিল! :)
তিনিও আমাকে খুবই ভাল মনে করতেন। কাশিনাথের উপর সব সময়ই অভিযোগ প্রকাশ করতেন। শুনে মন্তব্য করতাম না।
বাসায় ওয়াইফাই লাইন সেট করেছি। বৌদি পাসওয়ার্ডের জন্য বললেন। লাইনরেট জানানোর পর শুকনো মুখটা আরো শুকনো হয়ে গেল। শেষমেশ একশো টাকায় পাসওয়ার্ড দিলাম। নেট চালিয়ে ব্যাপক সন্তুষ্ট অামার উপর!!
আরো এক সন্ধ্যায় ইমুতে কাজ করছে না দেখে বড় ছেলেকে দিয়ে আমাকে ডাকলেন। ইমু সমাধান করছি এমন সময় রুটি আর আলু ভাজি নিয়ে এলেন। রুটির এক পাশে আলু ভাজির তেলের দাগ। হয়তো কেউ খেতে পারেনি। আমাকে খাওয়ার অনুরোধ করছিলেন। আমি রুটি খাইনা টাইপের তাৎক্ষনিক মিথ্যা বলে বিব্রত হইছি। তাছাড়া আমি জানি উনি কচ্চবের মাংশ খায়। সুতরাং জেনেশুনে তার বাসায় খাবার খাওয়ার প্রশ্নই আসেনা। কিছুক্ষন পর উনার ছোট ছেলে এসে বলল আমার রুটি এখানে আনছে কে? উনি ভয়াবহ লজ্জা পেলেন আমার কোন দোষ নাই। :)

সুতরাং বৌদির একটা সমর্থন নিয়ে সেখানে থাকা যেত। তিনি নিজেও কাশিনাথের উপর খেয়াল খুশিমত বিরক্ত। বিরক্তির চেয়ে বিনোদনকে বেশি আপন মনে করি। এতসব ত্যাক্ত আর বিরক্তের ঝামেলায় না জড়িয়ে কাশিনাথকে হতাশ করলাম না। সংখ্যালঘুর খাতা থেকে নিজের নাম ক্লোজ করে রুম ছাড়ার ঘোষনা দিলাম। কাশিনাথ অন্যের মাধ্যমে ক্ষমা চাইছিল। যেহেতু ক্ষমাশীল মন আমার ক্ষমা করে দিছি। অল্প কিছু টাকা পয়শার জন্য ঝামেলা না করে ক্ষমাই উত্তম মনে করেছি। তাছাড়া এই টাকা দিয়ে তারও বিরাট কিছু হবে না, এটাই মূলত আফসোসের বিষয় ছিল। তবুও বাসা ছাড়ার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম না।
বাসা খোজার লিফলেট দেখার সময় এক মহান ছেলের সাথে পরিচয় ঘটল। তিনি নিজ থেকে পরিচিত হবার পর তার বাসায় একটা রুম ফাঁকা আছে দাবী করে দেখার অনুরোধ জানাল। আমি আর শান্ত সেখানে গেলাম। আগের মতই পরিস্কার জিগাসায় বিমূঢ় মি. হাসান। মুখে বিরাজ করা হাসিটা হ্যাং হয়েছিল ক্ষনিকের জন্য। তবে সেও পরিস্কার করেছিল ব্যাবসা বানিজ্য করে না। একই সাথে খুশি হয়েছি এবং বিশ্বাস করেছি তার ধার্মিক ভাবের কারনে। মি. হাসানের দেখানো বারান্দার পাশের রুমে ওঠার কথা হয়েছে। পরে ফোন করে জানাল ঐ রুমটা ছাড়তে তার মা মানা করেছে। যদি থাকতে চাই তাহলে উঠতে হবে অন্ধকার একটা রুমে যেখানে সে থাকবে বলেছিল। হতাশ হলাম তবুও হ্যা না কিছুই বলিনি।
একদিকে রুম ছাড়ার ঘোষনা অন্যদিকে ভাল বাসা পাবার আকুতি। উপায় না পেয়ে অন্ধাকার সেই রুমটাতে আমরা দুইজন উঠলাম। নতুন এ রুমে জানালা খুললে একটু আলো আসে। মনের মত আলো না। মাথার উপর একটা লাইট জ্বলে।
পাশের বাসায় ভয়াবহ বাচাল একটা ফ্যামিলি থাকতো। বিকালে বাসায় ফিরলে শুনতাম চিৎকার চেঁচামেচি করছে। অথচ কোন শিশু নেই সেই পরিবারে। রাত অবধি সেই পরিবারের প্রয়োজনহীন চিৎকার চেঁচামেছিতে প্রায়ই ঘুম ভাঙ্গত!! আমার রুমমেট বলতো ওরা সারাদিনই ইচ্ছামত কথাবলে তবে মেয়েটার কথায় সে বিরক্ত নয়। :)
সকালে বোরখা পরা একটা মেয়েকে বের হতে দেখতাম। পর্দানশীন এই মেয়েটা ঐ বাচাল পরিবারের সর্বোচ্চ চিৎকারিনী। দেখলে মনে হতে পারে পৃথিবীর সব নিরবতা তার উপর বিরাজ করে চলছে!!

এরমধ্যে একদিন খবর এল কাশিনাথ এক মুসলিম মহিলার সাথে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ে। সেখানে উপযুক্ত ধোলাই এবং বাসাসহ এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়। কাশিনাথের ইংনিস অন্য কোথাও থেমে থাকেনি কিন্তু।

দুই রুমের এই বাসায় মি. হাসান রান্না করে খেত। কাজের খালা রাখতো না। এর আগে নাকি সে তার বড়বোন নিয়ে এই বাসায় থেকেছে। তার সেই বোন প্রাইবেট পড়াতো এমনটা বলতো প্রায়ই। সুতরাং তার বোন উচ্চ শিক্ষিত হবারই কথা। একবার তাকে জিগাসা করেছিলাম আপনের বোনের কি বিয়া হইছে? উত্তরে না বলেছিল।
মি. হাসানের চতুরতায় একসাথে তিনজন রান্না করে খাবার সিদ্ধান্তে পৌছাতে পারিনি তিনদিনেও। আমার রুমমেট রান্না করতে জানেনা তবে হেল্প করবে বলে কথা দিছিল। খুব আগ্রহী হয়ে রান্না শুরু করলাম হেল্পের চিন্তা না করেই। রান্নায় আমরা এবং মি. হাসান বিভক্ত হয়ে গেলাম।

রান্না করতে গেলে পেচনে সিরিয়ালের মহিলাদের মত আড় চোখে তাকিয়ে এবং অতি নির্দেশ দেয়া শুরু করলো। সতীনের মতই যতিন হয়ে দাড়াল! সারাদিন বাসায় থেকে আমার অতি শান্ত রুমমেটের সাথেও ঝামেলা তৈরি করতো! সন্দেহ করতে করতে তার বলা সব রুলস্ সে নিজেই ব্রেক করেছে! তার বলা কথা তাকে খুব মনে করিয়ে দিতাম আমি। এজন্য বেশি বিরক্ত আমার উপরই। :)
শুরুতে মাদ্রাসার শিক্ষক দাবী করলেও কোনদিন বাসা ছেড়ে বেশিক্ষন থাকতে দেখা যায়নি তাকে! ধর্মকর্ম খুব করতো এমনটাই চোখে পড়তো। একবার তো শুত্রবারের জুমা'র নামাজ রুম থেকে পড়েছিল! চারতালার এই বাসা থেকে মসজিদের পথ ছিল পাঁচ মিনিটের তবুও মাইকের আওয়াজে জামাতে কিভাবে যেন শরিক হইছে।

কথা ছিল বাসা ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করবে না। ব্যাবসা করেনি এমন কোন প্রমাণ সে দিতে পারেনি। ইচ্ছামত বিদুৎ বিলের হিসাব বলতো। এত পরিমান মিথ্যা এই ছেলেটা বলবে কেউ ভাবতে পারবে না! হিন্দি সিরিয়ালে আশাক্ত এই ছেলের বহু ত্রুটি বলার মত না।
বাড়ি থেকে তার বোন এসেছে দাবী করে টানা সাতদিন তার রুমের দরজা বন্ধ করেছিল! আর কিছু কইতে চাই না সরম করে। সে বাচ্চাদের মত প্রমানের চেষ্টা করতো রুমে থাকা মহিলাটা তার বোন! একটা আস্ত বলদ! রান্নাঘরে একবার আমি তাকে দেখেছিলাম। কোনমিল নাই তার বলা সেই বোনেরমত!!!
অসংখ্য কথা শুনিয়ে বাসা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা!! মাত্র দুই মাসের মাথায় বাসা ছাড়ার ঘোষনা দিলাম পীর হাসানের সম্মূখে। নতুন বাসায় আবার উঠলাম। পুলিশের বাসা ভাড়া ফরমে পূর্বের বাসা ছাড়ার কারণ উল্লেখ করেছিলাম মি. হাসানের শেষ কিত্তি। :)
সবাই খারাপ আমি ভাল এমন না কিন্তু। খুবই বাজে স্বভাবের কিছু বদ অভ্যাস আছে। তার ভেতরে অন্যতম হচ্ছে জঘন্যকগুলো সামনে বলা। খুতখুতে স্বভাবের, আপনি তো খারাপ, নোংরা.... এই টাইপের কথা বলা। এগুলো না বললেও হয় কিন্তু বলছি তা সত্য। সাধুর ভাব ধরিনা। তবে ভাল হবার চেষ্টায় আছি। :)
এখন যে বাসায় আছি, এখানে আগামী মাস শেষ হলে একবছর পূর্ন হবে। এখানেও চেতনার কাহিনী আছে ভাইয়েরা। :) পরে লিখবো।
বাসায় উঠলে এরকম হাজারো গল্প তৈরি হয়।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
৭টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×