somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ইসিয়াক
একান্ত ব্যক্তিগত কারণে ব্লগে আর পোস্ট দেওয়া হবে না। আপাতত শুধু ব্লগ পড়বো। বিশেষ করে পুরানো পোস্টগুলো। কোন পোস্টে মন্তব্য করবো না বলে ঠিক করেছি। আমি সামহোয়্যারইন ব্লগে আছি এবং থাকবো। ভালো আছি। ভালো থাকুন সকলে।

জানা অজানা-১[ভিস্তিওয়ালা]

২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মুঘল সম্রাট বাবরের ছেলে হুমায়ুন চৌসার যুদ্ধে শের শাহের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন এক খরস্রোতা নদীতে। জলের প্রচণ্ড স্রোতে যখন হুমায়ুনের প্রাণ ওষ্ঠাগত, এক ভিস্তিওয়ালা তাঁর জীবন বাঁচিয়েছিলেন। হুমায়ুন তাঁকে কথা দিয়েছিলেন, যদি কখনও তিনি দিল্লির তখতে বসতে পারেন, ওই ভিস্তিওয়ালা যা উপহার চাইবেন, তাই দেবেন। পরে যখন হুমায়ুন সম্রাট হলেন, আর সেই ভিস্তিওয়ালা তাঁর কাছে চেয়ে বসলেন সম্রাটের সিংহাসন। বাদশাহ হুমায়ুন নিজের মুকুট পরিয়ে দিলেন ভিস্তিওয়ালার মাথায়, তাঁকে বসালেন নিজের সিংহাসনে। তখন ভিস্তিওয়ালা সম্রাটকে আলিঙ্গন করে ফিরিয়ে দিলেন তাঁর মুকুট আর সিংহাসন।
উল্লেখ্য যে সেই ভিস্তিওয়ালার নাম ছিলো “ভিস্তিওয়ালা নাজিম”
ঊনবিংশ শতাব্দীর ঢাকা শহরে ছিল সুপেয় পানীর বেশ অভাব। ভারতবর্ষের অন্যান্য অঞ্চলের মতই ঢাকায়ও খাবার পানির জন্য নির্ভর করতে হত খাল, নদী বা কুয়ার উপর৷ একই পদ্ধতি ছিল কলকাতা শহরেও৷ নিরাপদ পানির জন্য তাই শহর অধিবাসীদের অনেক দূরে দূরে ঘুরে বেড়াতে হত৷ ঢাকার নাগরিকদের নিরাপদ পানির জন্য সাধারণত শীতলক্ষা ও বুড়িগঙ্গা নদীর পানির উপর নির্ভর করতে হত। শহরে যেসব কুয়া ছিল তাতেও ছিল সুপেয় পানীর অভাব। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী লোকেরা তাই এক বিশেষ পেশাজীবি শ্রেণীর লোকদের মাধ্যমে নিজেদের পানি সংগ্রহ করতেন। তাঁদের কাঁধে ঝুলানো থাকত ছাগলের চামড়ার এক মশক। এই মশক দিয়েই টাকার বিনিময়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তারা পানি সরবরাহ করত। এদেরকে বলা হত ভিস্তি বা সুক্কা। ভিস্তি আবে ভিস্তি হাঁক দিয়ে প্রতি বাড়ি গিয়ে তাঁরা পানি দিয়ে আসত।
ভিস্তিওয়ালাদের ‘ভিস্তি আবে ভিস্তি’ হাঁকে এক সময় শুধু ঢাকা নয় কলকাতা কিংবা দিল্লির রাস্তা মুখরিত থাকত। সময়ের পরিক্রমায় সেই হাঁক আর শোনা যায় না। কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে সেই পেশা এবং ভিস্তিওয়ালারা। ইতিহাস সাক্ষ্য দিচ্ছে- গত শতাব্দির বিশের দশকের মাঝামাঝি ঢাকার রাস্তাতেও ভিস্তিওয়ালার আনাগোনা ছিল।
বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা যায় -
ভিস্তি অর্থ পানি বয়ে নিয়ে যাবার জন্য ব্যবহৃত চামড়ার থলি। শব্দটি এসেছে পার্সি ‘ভেস্ত’ বা ‘বেহস্ত’ থেকে; যার অর্থ স্বর্গ। কারবালার প্রান্তরে যুদ্ধের মধ্যে পানি বহন করে নিয়ে যাওয়ার সময় হযরত মোহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র হোসেন (রা.) তীরের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে স্বর্গলাভ করেন। সেই ঘটনা থেকেই এমন নামকরণ হয়েছে বলে মনে করা হয়। কালো চামড়ার বালিশের মতো ‘মশক’ ভরে যারা পানি দিয়ে যেত তাদের বলা হতো ভিস্তি। অনেকে ভিস্তিওয়ালাও বলতেন।


আবার অন্য সূত্রে জানা যায়,
এক সময় যখন শহরগুলোতে পাইপলাইন দিয়ে জল সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল না, তখন ভিস্তিওয়ালাদের ওপরই নির্ভর করতে হত শহুরে মানুষকে। ছাগলের চামড়ায় তৈরি একধরনের ব্যাগে তাঁরা জল ভর্তি করে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌঁছে দিতেন। এই বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগকে বলা হত ‘মশক’। ভিস্তিওয়ালাদের মশকে জল থাকত ঠান্ডা। ‘বেহেশত’ একটি ফার্সি শব্দ, যার বাংলা অর্থ ‘স্বর্গ’। এই ‘বেহেশত’ থেকে ‘ভিস্তি’ কথাটি এসেছে। পশ্চিম এশিয়ার সংস্কৃতি অনুযায়ী মনে করা হয়, স্বর্গে রয়েছে প্রচুর নদী, খাল আর বাগান।একটা সময় মানুষের বিশ্বাস ছিল, ভিস্তিওয়ালারা জল নিয়ে আসেন স্বর্গ থেকে। স্বর্গের জল তাঁরা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেন বলে স্বর্গের দূতও বলা হত তাঁদের।

আগেকার দিনে যুদ্ধের সময় জল রাখতে ভিস্তিওয়ালার মসক ব্যবহার করা হত। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনে দুর্গগুলোতে জলের সরবরাহ করা হত মশক থেকে।
জলভর্তি মশক থাকত ঢাকার টমটম গাড়িতে। কলকাতার সঙ্গে ভিস্তিওয়ালাদের সম্পর্ক খুব পুরোনো। কাঁধে মশক নিয়ে ভোরবেলা থেকেই মহানগরীর পথে পথে ঘুরে বেড়াতেন তাঁরা। রান্না আর স্নানের কাজে লাগত তাঁদের সরবরাহ করা জল। ১৯৪০-৫০ সাল পর্যন্ত কলকাতার কয়েকটি রাস্তা ধোয়ার কাজেও ভিস্তিওয়ালাদের জল কাজে লাগত। কলকাতা আর ঢাকাতে ছিল আলাদা ভিস্তিপল্লি।
এখন অবশ্য পাল্টে গেছে পরিস্থিতি। কর্পোরেশনের জল মোটর পাম্পের সাহায্যে পৌঁছে যাচ্ছে কলকাতার বাড়িতে বাড়িতে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভিস্তিওয়ালাদেরও বেছে নিতে হচ্ছে অন্য পেশা।
দ্য লাস্ট ওয়াটারম্যান’ হিসেবে ভিস্তিওয়ালারা ইতিহাসখ্যাত। এদের ফারসিতে বলা হতো ‘সাক্কা’। পুরান ঢাকার সিক্কাটুলীতে ছিল তাদের বাস। সাক্কা থেকেই যে সিক্কাটুলী বুঝতে অসুবিধা হয় না। দিল্লিতেও এই পেশাজীবীরা ছিলেন। সেখানেও রয়েছে সাক্কেওয়ালী গলি। থ্যাবড়া নাক, মাথায় কিস্তি টুপি ও মিশমিশে কালো চাপ দাড়িওয়ালা ভিস্তির সন্ধান সাহিত্যেও পাওয়া যায়।
শামসুর রাহমানের ‘স্মৃতির শহরে’ তাদের উল্লেখ রয়েছে। রবীন্দ্র ও সুকুমার সাহিত্যেও রয়েছে তাদের উপস্থিতি।
পুরনো ঢাকায় ভিস্তিওয়ালাদের বেশ প্রভাব ছিল। আলাদা পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় তারা থাকতেন। পঞ্চায়েত প্রধানকে বলা হতো ‘নবাব ভিস্তি’। জিন্দাবাহার চৌধুরী বাড়ির জমিদারকন্যা আমেতুল খালেক বেগম ভিস্তিওয়ালাদের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে লিখেছেন: ‘সকাল বেলা ভিস্তি আসত বিরাট মশকে ভরে পানি কাঁধের ওপর ঝুলিয়ে।... ভিস্তির সেই বিকট গলা। মশকের মুখটা খুলে চেপে ধরে কলসিতে পানি ঢেলে রাখত। বিরাট সেসব কলসি, মাটির মটকায়ও পানি রাখা হতো।... ভিস্তিওয়ালাদের ব্যাগগুলো ছিল চামড়ার। ব্যাগগুলো তৈরি হয় মূলত ছাগলের চামড়া দিয়ে।’
‘কোম্পানী আমলে ঢাকা গ্রন্থ’ থেকে জানা যায়, ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট হেনরি ওয়াল্টারস তাঁর ১৮৩০ সালের আদমশুমারি ‘সেনসাস অব দ্য সিটি অব ঢাকা’য় মুসলমানদের যে পেশাভিত্তিক তালিকা তৈরি করেছিলেন, তাতে ১০টি ভিস্তি গৃহের উল্লেখ রয়েছে। ভিস্তিরা ছিলেন সুন্নি ধর্মাবলম্বী। সুন্নি হওয়া সত্ত্বেও সেকালে মহররমের মিছিলে রাস্তার দুই পাশে প্রতীক্ষারত ও রৌদ্রক্লান্ত দর্শকদের মধ্যে পানি বিতরণ করতেন ভিস্তিরা।
ঢাকাকেন্দ্রের পরিচালক আজিম বক্শ ভিস্তিদের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে বলেন, ‘প্রতিদিন সকাল-দুপুর তারা পিঠে পানিভর্তি চামড়ার ঢাউশ ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় পানি ছিটাত, যাতে ধুলা না ওড়ে। তাদের কাঁধে ঝুলানো থাকত ছাগলের চামড়ার মশক। এই মশক দিয়েই টাকার বিনিময়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তারা পানি সরবরাহ করত। ষাটের দশক পর্যন্ত ছিল তাদের কর্মকাণ্ড। তারপর হারিয়ে যায়।’
পরে ঢাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ পানির অপ্রতুলতার প্রতি খেয়াল রেখে নবাব খাজা আবদুল গণি ১৮৭৪ সালে চাঁদনীঘাটে ওয়াটার ওয়ার্কস প্রতিষ্ঠার জন্য দুই লক্ষ টাকা চাঁদা প্রদান করেন। তাঁর এই বদান্যতায় ১৮৭৮ সালে ঢাকা পৌরসভায় গড়ে ওঠে ঘরে ঘরে পানি সরবরাহের আধুনিক সুবিধা। আরো পরে ১৯৬৩ সালে ঢাকা ওয়াসা প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসীর নিরাপদ পানির চিন্তা দূরীভূত হয়। এর সঙ্গে কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায় ভিস্তিদের পেশাদারী জীবন। আবেদন কমতে থাকে ভিস্তিওয়ালাদের। তারাও বাধ্য হয়ে অন্য পেশায় নিজেদের জড়িয়ে নেন।
তবে কলকাতায় আজো ভিস্তিওয়ালাদের চোখে পড়ে।
ঢাকার দিন বদলেছে। তবে আধুনিক ঢাকায় এখন আছে আধুনিক ভিস্তিওয়ালা। তারা পাইপলাইনে বাড়ি বাড়ি পানি দেন কিংবা পানি সরবরাহ করেন। এখন ভিস্তির ব্যবহার নেই, তবে পানি সরবরাহের কাজটি কিন্তু ঠিকই আছে। সদরঘাট, ইসলামপুর, পাটুয়াটুলীর লোকজন পানি সরবরাহকারীদের ‘ভারওয়ালা’ বলেন। তারা পানি ভর্তি টিনের জার ভারে বহন করেন। ওয়াইজঘাটের বুলবুল ললিতকলা একাডেমির (বাফা) পাশে রয়েছে ছোট্ট একটি কল। এখান থেকে ভারওয়ালারা পানি নিয়ে পাটুয়াটুলী, ইসলামপুর, সদরঘাটের দোকানগুলোতে সরবরাহ করেন।
পাত্র ভেদে ভারওয়ালারা পানির দাম পান। আবার মাসিক চুক্তিতেও তারা পানি সরবরাহ করেন। সূত্রাপুরের হেমেন্দ্র দাস রোডের একটি পানির কলে দেখা গেল সারি ধরে কলস রাখা হয়েছে। অথচ আশপাশে কেউ নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সরবরাহ নলে পানি আসে দুপুর ১২টার পর। সে সময় একটা একটা করে কলস ভরা হয়। সেগুলো পৌঁছে দেয়ার কাজ করেন কলসওয়ালারা। আবার নগরের বাজারগুলোয় রয়েছে পানি সরবরাহের হাঁড়িওয়ালা। তাদের কাজ বাজারের মাছ আর সবজি বিক্রেতাদের কাছে পানি সরবরাহ করা। টিনের পাত্রে ভার দিয়ে পানি সরবরাহ করেন এ পেশার লোকেরা। প্রতি টিন পানির দাম ৫ টাকা।

এদিকে এখনও কিছু ভিস্তিওয়ালা নিয়মিত জল সরবরাহ করেন মধ্য কলকাতার কয়েকটি গৃহস্থ বাড়ি আর দোকানে।
কলকাতার জনা চল্লিশেক ভিস্তিওয়ালা এখনও বাঁচিয়ে রেখেছেন তাঁদের পারিবারিক পেশা। তাঁদের বেশিরভাগই আদতে বাস করেন বিহারের কাটিয়ারে। মধ্য কলকাতায় ঘর ভাড়া করে থাকেন তাঁরা। প্রত্যেক ঘরে অন্তত দশজন করে মানিয়ে গুছিয়ে থেকে যান। মহম্মদ আনসার, মহম্মদ জারিফুল, মহম্মদ রেজাউলের মতো ভিস্তিওয়ালাদের থেকে এখনও জল কিনে খান কিছু লোক। হোটেলেও যায় এঁদের জল। সকাল-বিকেল তাঁরা পুরসভার ট্যাপ কল আর টিউবওয়েলের জল মসকে ভরে ঝড়-বৃষ্টি-রোদ উপেক্ষা করে জল পৌঁছে দেন। একটি মশকে জল ধরে ৩০ লিটারের কাছাকাছি। রফি আহমেদ কিদওয়াই রোড, বৃন্দাবন দাস লেন, মারকুইস স্ট্রিট, ইলিয়ট রোড, মার্কুইস স্ট্রিটের বাড়ি এবং দোকান মিলিয়ে একেকজন ভিস্তিওয়ালা দিনে দুবেলা মোটামুটি ৩০টি বাড়িতে জল পৌঁছে দেন। এর জন্য মাসে চারশো টাকার মতো খরচ হয় একেকটি পরিবারে।

বাংলা সাহিত্যে ভিস্তিওয়ালা
বাংলা সাহিত্যে ভিস্তিদের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুকুমার রায়, শামসুর রাহমান, হুমায়ূন আহমেদের রচনায়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জুতা আবিস্কার কবিতায় ভিস্তিওয়ালাদের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। তিনি লিখেছেন- তখন বেগে ছুটিল ঝাঁকে ঝাঁক, একুশ লাখ ভিস্তি পুকুরে বিলে রহিল শুধু পাঁক, নদীর জলে নাহিকো চলে কিস্তি।
সুকুমার রায় তার ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়? ছড়ায় ভিস্তিদের প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন এভাবে লাখোবার যায় যদি সে যাওয়া তার ঠেকায় কিসে? ভেবে তাই না পাই দিশে নাই কি কিচ্ছু উপায় তার? এ কথাটা যেমনি বলা রোগা এক ভিস্তিওলা
ঢিপ্ ক’রে বাড়িয়ে গলা প্রণাম করল দুপায় তার।
শামসুর রাহমান তার শৈশবের স্মৃতি স্মরণ করতে গিয়ে ভিস্তিদের চিত্রায়িত করেছেন এভাবে, ‘রোজ মশক ভরে দুবেলা পানি দিয়ে যেত আমাদের বাড়িতে। কালো মোষের পেটের মতো ফোলা ফোলা মশক পিঠে বয়ে আনত ভিস্তি। তারপর মশকের মুখ খুলে পানি ঢেলে দিত মাটি কিংবা পিতলের কলসীর ভেতর। মনে আছে ওর থ্যাবড়া নাক, মাথায় কিস্তি টুপি, মিশমিশে কালো চাপদাড়ি আর কোমরে জড়ানো পানিভেজা গামছার কথা।


তথ্য সূত্রঃ
https://www.bongodorshon.com
http://itibritto.com
http://www.kholakagojbd.com
https://www.risingbd.com ও অন্যান্য।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
২১টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×