যে কোন সৃষ্টিশীল কাজেই আনন্দ, একটা গল্প লেখা, একটা কিছু বানানো, ছবি আঁকা, ছবি তোলা অথবা কবিতা লেখা, আচ্ছা আপনি কি কবিতা লিখে আনন্দ পান?
আমি ছবি তুলে আনন্দ পাই প্রচুর কিন্তু আমার আয়তন পরিধি পরিবেশ পরিস্থিতি সীমিত তাই ছবি তুলে বড় ধরণের কোন কারিশমা আজ অবধি দেখাতে পারিনাই , যে ভাবে আমাদের দেশের অনেক ফটোগ্রাফাররা তাদের কাজের মাধ্যমে এগিয়ে গিয়েছেন, ওসব ছবি দেখলে মনেহয় আহারে এই রকম একটা ছবি যদি তুলতে পারতাম! আমার যদি ড্রোন থাকতো! কিংবা আমি ও যদি রাশিয়ার বৈকাল লেক এর পাথরের রিফ্লেকসনের সবুজ আলো তুলতে পারতাম! যদি আইসল্যান্ড এর বরফের পানির দেয়াল, অথবা কলম্বিয়ার টাটাচোয়া মরুভূমির ছবি তোলা যেত। মানুষের এক জীবনে কত কত আশা!
রাতারগুলের সবুজ জঙ্গল, জায়গাটা ঠাণ্ডা শান্ত ও নিরিবিলি, গরমের দিনে আরামদায়ক স্থান।
এই ক্ষুদে বেলুন ব্যবসায়ীদের ছবি তুলেছি বাড়ির কাছেই।
বুনো ফুল
আবারো বুনো ফুল
এটাও বুনো ফুল
বুনো ফুল, আসলে ফুল গুলোর নাম জানিনা।
টিয়া পাখিটা, উনি কথা বলতে পারেন দেখাশুনা করেন ১৩/১৪ বছর বয়সের এক কিশোরী, সে বলে তার পাখি কথা বলে এই জন্য দূর দুরান্ত থেকে মানুষ দেখতে আসেন।
এটা সিলেটের লালাখাল এর ছবি।
জঙ্গলের মধ্যে এমনি এমনি কাঁচামরিচ হয়েছিলো। কি অসম্ভব ব্যাপার! শহরে তো এই দৃশ্য কল্পনা ও করা যায় না।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১৮