৪ টা মাঝারি লাক্স , তিব্বত গোল সাবান ৬ টা , নিম ফেসওয়াশ ১টা, গুডনাইট পাওয়ার অ্যাক্টিভ+ রিফিল ২টা , ফ্রেশ ৫০০ গ্রাম দুধ ১ প্যাকেট । এই কটা পণ্যের মূল্য দোকানী রাখল ১১২৫ টাকা ।
একমাস আগেও যার মূল্য ছিলো ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা । রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের ওজুহাতে এদেশের ব্যবসায়ী যারা ক্ষমতার আশে পাশে আছে তারা রাতারাতি হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে যাচ্ছে । স্বাধীনতার পরে নাকি এমন হয়েছিলো, মরিচ, লবণের জন্য হাহাকার পরে গিয়েছিলো । ২ টাকার লবন, ৩ টাকার মরিচ নাকি ১০০ টাকাতেও পাওয়া যেতো না । কম্বল চোরেরা সব খেয়ে ফেলেছিলো । শিশু খাদ্য বাজার থেকে গায়েব হয়ে গিয়েছিলো । বঙ্গবন্ধু আক্ষেপ করে বলেছিলেন, সব খেয়ে ফেলেছিস ? আমার কম্বল কোথায় ?
চেতনার দোহাই দিয়ে, সেই কম্বল চোরদের ছেলে মেয়ে বাচ্চা কাচ্চারা আজ দেশে জনগনের উপর লুটপাট চালাচ্ছে । কোন সেক্টরেই কেউ শান্তিতে নেই । শুধুমাত্র দুনীতির কারণে । চালে দাম বাড়ছে , হুর হুর করে । চালের কেজি ৮৫ টাকা ? খুচরা বাজারে ৯০ টাকা , ভাবা যায় । সব সিন্ডিকেটের কারণে । সরকারের মধ্যে ঘাপটি মারা তাদের লোক নিয়ন্ত্রন করছে সব কিছু । সরকার যখন রির্জাভ নিয়ে লড়ছে তখন তারা রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধের দোহাই দিয়ে , মজুদ করে, উৎপাদন কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম ভাবে সব কিছুর দাম বাড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে গোপন ষরযন্ত্র করছে । অথচ এদের নিয়ন্ত্রন করা একদিনের মধ্যে সম্ভব ।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৯