অনেকেই জামদানির শাড়ি বা জামদানির জামা কিনতে ভয় পায়,
# মূলত তাদের ধারনা আসল জামদানি অনেক দামি, বা কম দামি জামদানি গুলো ভালো না,
# জামদানির ধোয়া নিয়ে অনেক সমস্যা
# জামদানি সংরক্ষন কিভাবে করবে জানে না
আরো নানান সমস্যা নিয়ে প্রায় প্রতিনিয়তই আমার শোরুমে কাস্টমার রা আসে, জানতে চায়।
আমি তাঁদের সমস্যার কথা ভেবে আজ এই ব্লগটি লিখছি,
একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, আপনি যত বড় ধরনের সমস্যাতেই পড়ুন না কেনো জামদানি রিলেটেড, আমি আমার সর্বচ্চ চেষ্টা করবো সমাধান করতে, আর এমন কোন সমস্যা নেই জামদানি সংক্রান্ত যা আমি বা আমার রুপকথা পারেনা সমাধান করতে।
# প্রথমত মনে রাখা দরকার জামদানি এখন আর বিলাসী পোশাক নয়, এখন দৈনন্দিন ফ্যাশনের অনুষংগ এটি, যেকোন ইন্ডিয়ান লন, জর্জেট বা পাকিস্তানি কাপড়ের চেয়ে ১০০% আধুনিক আর আভিজাত্যিক এই জামদানি।
# আর সামলানোও অনেক অনেক সহজ
# আপনি যদি জামদানির শাড়ি সংক্রাত সমস্যায় থাকেন, সেক্ষেত্রে বলব, পুরনো ফেঁসে যাওয়া বা ফেডেড শাড়িও এখন কাঁটা ওয়াশ করে বা পলিশ করে নতুনের মত করে দেয়া হয় রুপকথায়,
# আর যদি নিজের পছন্দ মতন রঙ আর ডিজাইনে জামদানি শাড়ি বানাতে চান, তা রুপকথায় বলে দিলে তারা তাঁদের তাঁতিদের দিয়ে সেই ভাবেই করে দিবে,
# জামা নিয়ে চিন্তিত? তাও বলছি, রুপকথায় আপনি নিজের পছন্দ মত জামা বানাতে চাইলে বলে দিন, অর্ডার করুন আপনার পছন্দমত ডিজাইন।
# হাফসিল্ক, মসলিন ছাড়াও সূতি জামদানিও পাবেন এখানে অত্যন্ত রিজনেবল দামে,
# জামদানির শাড়ি, জামা, পাঞ্জাবি ছাড়াও পাচ্ছেন ব্যাগ, কুশন কাভার আরো অনেক কিছু (অর্ডার এর ভিত্তিতে)
**আপনার শখের জামদানিটি কিছুদিন পর পর আলমারিতে থেকে বাতাসে দিন, পানি দিয়ে ধোয়া থেকে বিরত থাকুন।
** নাইলনের কম দামি জামদানি কেনা থেকে বিরত থাকুন, নাইলনের শাড়িগুলো, যেগুলো জামদানি বলে বিক্রি হচ্ছে তা আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।