somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার বদরাগী শ্বাশুড়ি

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যদিও মেয়ে দেখার দিনটাতে আমার শ্বাশুড়ি আমাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছিলেন। আমার হাতের আঙ্গুল, পায়ের পাতা, নাকের ডগা কানের লতি প্রায় সবই। না, তিনি সেই আগের আমলের মত একটু হাঁটো তো মা, চুল খুলে দেখাও তো এসব বলেননি বটে তবে সুকৌশলে যে এসব কার্য সিদ্ধি করে নিয়েছিলেন, সে আমিসহ বাড়ির সকলেই বেশ ভালোই বুঝেছিলো। যেমন মুখ দেখে আংটি পরানোর আগে তিনি আমার হাতের আঙ্গুলগুলি মেলে মেলে দেখছিলেন। আমি তো ধরেই নিয়েছিলাম উনি নিশ্চয় জ্যোতিষ শাস্ত্র জানেন। নয়তো এভাবে তো দেখার কথা না। সর্বনাশ! ভয়ে কাটা হয়ে উঠেছিলাম, আমার হাতের রেখায় আবার কি দেখে ফেলছেন তিনি।

এরপর আমার ছোট এক ননদিনী আমার এক পায়ে সোনার সরু নুপুর পরিয়ে দিলো। আর সে মুহুর্তেই সে আবার এই এক পায়ে নুপুর পরাবার রহস্যটুকুও ফাস করে দিলো যে বাকী নুপুরটা নাকি শ্বশুরবাড়িতে গৃহ প্রবেশের দিনে পরানো হবে। ঠিক একইভাবে আরও কিছু কার্য্যকলাপে আমি পরিষ্কার বুঝে গেলাম সেটেল ম্যারেজ আসলেও নানা ঝক্কির কাজ। এর চাইতে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করা চাচাতো বোন মৌয়ের বিয়েটাই বরং বেশি নির্ঝঞ্জাট ছিলো। বলা নেই, কওয়া নেই, বিয়ে বাড়ির সাজ সাজ রব, নানা রকম তর্ক-বিতর্ক, ঝামেলা নেই। নেই হাজারও মনোমলিন্য বা এর ওর মন রক্ষা করে চলার শতেক কৌশল। হঠাৎ একদিন গায়েব হয়ে যাওয়া আর তারপর ফিরে আসা দুজনে মিলে। কি আর করার আছে? মারো, কাটো বা খুনই করো, যা হবার তা তো হয়েই গেলো।

বিয়ের আগে থেকেই আমি আমার শ্বাশুড়ি ঠাকুরণকে যতই দেখেছি আমার আত্মা ভয়ে ততই হিম হয়ে গেছে। কি গুরু গম্ভীর রাশভারী চেহারা। কথা খুব কমই বলেন। হাসতে প্রায় দেখিই না তাকে। মায়ের এই স্বভাবের সাথে আমার লাজুক স্বামীর যদিও কিছুটা মিল আছে তবে তাকে কেনো যেন আমার একেবারেই ভয় লাগেনা বরং বিপদে আপদে লজ্জায় দুঃখে সে কোথা থেকে তার অদৃশ্য হাতে সব মুসকিল আসান করে ফেলে, আগলে ফেলে পরম মমতায়। এই দুজনের ঠিক বিপরীত দুটি চরিত্র আমার শ্বশুর আর ছোট দেবর। তারা বাড়িতে থাকলে বাড়ি সর্বদা সরগরম, রমরমা। শ্বশরমশায়ের হাঁক ডাক বন্ধু বান্ধব, তাসখেলা, সকাল সন্ধাকালীন মর্নিং এন্ড ইভনিং ওয়াকিং পার্টিদের পার্টি আর সঙ্গীদের নিয়ে এই বয়সেও হৈ হুল্লোড়ে মত্ত তিনি। আর ছোট মানে ছোট দেবরের তো তুলনাই নেই । মেয়ে বন্ধু, ছেলে বন্ধু, বাচ্চা বন্ধু, বুড়া বন্ধু থেকে শুরু করে পুরো বিশ্ব জোড়া বন্ধু তাহার।

তো বিয়ের পর পরই এই বাড়ির এক পুরোনো বুয়া একদিন দুপুরে আমাকে বললেন, এই বাড়িতে তুমি ভালোই থাকবা বউ, বড়দাদা তো মাটির মানুষ, পুরাই দেবতা, কারো সাতে নেই পাঁচে নেই, এমন সোয়ামী পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। এমন ভালো ছৈল আজকালকর দিনে দেখাই যায়না, তুমি ভাগ্যবতী গো। আর তোমার শ্বশুর উনার মত মানুষই হয়না। দিলডা এত্ত বড়। এই যে দেখো এত্ত বড়। দু হাত দিয়ে দুই দিকে যত দূর দেখানো যায় দেখিয়ে দিলো সে। আরও বললো, আর ছোটটা তো পাগলা। বলেই সে পান খাওয়া দাঁতে হা হা করে হাসতে লাগলো এবং বললো, এইডা পাগলা পাগলা হইলেও বাপের দিল পাইসে। আমি আর না পেরে জিগসা করলাম আর মায়ের দিল ? কে পাইসে?

সে খানিক থতমত খেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে প্রায় কানে কানে বললো, সত্য কই, কেউ না । এই বাড়ির সবার দিলই ভালা শুধু তোমার শ্বাশুড়িই একটু .....মানে মেজাজটা এট্টু কড়া, এই যা। ঠিক এট্টু না, ভালো রকমই কড়া। কারণে বেরনে খেইপা উডে। এই বাড়িতে মেলাদিন আমি। তা পরায় ২০ বছর হইবো। এই ২০ বছরেই দেখছি তো কম না! তার মেজাজ সেই ২০ বছরে ধরে একই রকম। আমার তো তখন হার্টফেল হবার দশা। বুয়ার কথার সাথে আসলেও মিলে যাচ্ছে। উনি চিল্লাচিল্লি করেন না কিন্তু উনার চোখের দিকে তাকালেই বুকের রক্ত হিম হয়ে যায়।

এরপর একদিন আসলেন এক মামী শ্বাশুড়ি। তিনিও কথায় কথায় শুনালেন আমার শ্বাশুড়ি নাকি মহা বদরাগী একজন মানুষ। তাকেই নাকি একটু ম্যানেজ করে চলতে হবে।

এমনকি একদিন একটি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আমার শ্বাশুড়ির তপ্ত মেজাজ দেখে আমার শ্বশুর মশাইও আমাকে ডেকে বললেন, তুমি কিছু মনে করো না মা, বয়স্ক মা বাবারা ভুল করলেও ছেলেমেয়েদের মেনে নিতে হয়। আমরা সবাই জানি এতে তোমার কোনো দোষ নেই আরও কি কি যেন সব বলছিলেন উনি। আমার চোখে ততখনে পানি এসে গিয়েছিলো। অনেক কষ্টে বললাম, না আমি কিছু মনে করিনি।

উনি আরও বললেন, দেখো কতটা বছর হলো উনি হুইল চেয়ার বন্দী। এই অসুস্থতাও তাকে বিরক্ত করে তুলেছে নয়তো আগে তোমার শ্বাশুড়ির লাগানো গোলাপ বাগান দেখে ,হাতের রান্না খেয়ে প্রশংসা করেননি এমন মানুষ কম আছে। আমি ততখনে নিজেকে সামলে নিয়েছি।

সেদিনই সন্ধাবেলা ছোট দেবরটা আমাকে বললো, ভাবী চলো তোমাকে নিয়ে ফুচকা খেতে যাবো। আমি বললাম কেনো? সে অবাক হয়ে বললো, কেনো আবার? তুমি আমার একমাত্র ভাবী না? চলো চলো...... আমি ওর আবদার মেনে নিয়ে রেডি হয়ে যখন এলাম সে বলে তার মটর সাইকেলে উঠতে। আমার তো ভীমরি খাবার দশা! বলে কি ? সে বলে কোনো ভয় নাই ইহা উনার পঙ্খীরাজ, হেন তেন শত কথা। কিন্তু আমাকে এভারেস্ট পর্বত সরাতে বললেও হয়তো আমি চেষ্টা করবো কিন্তু মটর সাইকেলে চড়ে পড়ে মরার কোনোই শখ নেই আমার। দেখা যাবে আমি ধরাশায়ী আর মটরসাইকেল চলে গেছে দুইশো হাত দূরে। শেষে অনেক কষ্টে তাকে রিকশা করে যেতে রাজী করানো গেলো।

সেদিনও সে বললো, ভাবী তুমি কি জানো তুমি একজন চমৎকার মেয়ে! আমি অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছি দেখে সে বললো, কেনো বলছি শোনো, এই বাড়িতে এত সুন্দর মনের একটা মানুষ ছাড়া এত সুন্দরভাবে কেউই এ্যাডজাস্ট করে নিতে পারতো না। আমি বললাম, কি করেছি আমি? সে বললো, এই যে কত কিছুতে দেখি, কি সুন্দর করে সামলে নিচ্ছো। আমি তক্ষনাৎ বুঝে গেলাম, আজ সকালের শাশুড়ি ঠাকুরণের তপ্ত মেজাজ নিয়েই সে ইঙ্গিত করছে আর সে কারণেই আমাকে খুশী করতেই তার এই ফুচকা ভ্রমনের আয়োজন।

আমার শ্বশুর আর দেবরের আমার দিকে লক্ষ্য রাখবার এই সজাগ দৃষ্টিটুকু দেখে এবং আমি যেন একদম কষ্ট না পাই সে ব্যাপারে এই সচেতনতা দেখে আমি যতখানি লজ্জা পেলাম তার থেকেও শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় মন ভরে গেলো। এরপর আরও অবাক হবার পালা বাকী ছিলো, যখন অনেক রাতে আমার পতিদেবতা বললেন, তোমাকে একটা রিকোয়েস্ট করবো। আমি অবাক হয়ে ভাবছিলাম কি রিকোয়েস্ট আবার করবেন তিনি?

উনি বললেন, কখনও আম্মার কথায় মন খারাপ করবেনা. আমাকে কথা দাও।আমি বললাম, আমি কিছু মনে করিনি, সত্যি মনে করিনি। তিনি আর কিছু না বললেও কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকালেন আমার দিকে। কিন্তু বুঝলাম উনি বাড়িতে না থাকলেও বা সংসারের প্রতি সব ব্যাপারেও উদাসীনতা দেখালেও প্রতিটা সংবাদের বেশ ভালোই খবর রাখেন।

মিঠে কড়ার এই সব দিন রাত্রী নিয়ে এবং বেশ নিশ্চিন্ত নিরুপদ্রপেই কেটে যাচ্ছিলো দিন। সকলের সাবধান করে দেওয়া বদরাগী শ্বাশুড়ির মেজাজ মর্জী একটু না, বেশ ভালোই সামলে চলতাম আমি। সব সময় উনি যা পছন্দ করেন না, তা না করার চেষ্টাই করেছি, উনার ছোট খাটো কাজ গুলো যথাসাধ্য যত্ন নিয়ে করে ফেলতে চেয়েছি ।তারপরও কেনো যেন তার সাথে ঠিক সহজ হতে পারতাম না। এবং সত্যি বলতে এ কারণে শ্বশুরবাড়ির অন্যান্য মানুষগুলো খুব সহজে হৃদয়ের কাছে চলে আসলেও উনাকে ভয়ের কারণেই হোক বা অন্যান্য সকল হতে তার সম্পর্কে শোনা মন্তব্যের কারণেই হোক, উনার থেকে একটু দূরেই থেকে গিয়েছিলাম আমি।

কেনো যেন সব সময় মনে হত উনি আমাকে খুব একটা পছন্দ করেন না বা আমার কোনো কাজই তার খুব একটা পছন্দ হয়না। এই পরিবারের অন্যান্য সকলের যে ভালোবাসা আমি পেয়েছি তার এক বিন্দুও আমি তার থেকে পেয়েছি এটা ভাবতে পারতাম না।

কিন্তু হঠাৎ একদিন, তখন আমার বাবু হবে। একদিন সকালের দিকে ফোনে আমার এক কাজিনের সাথে কথা বলার সময় সে জানতে চাইলো। কি খেতে ইচ্ছে করে আমার? কিছদিন যাবৎ আমার ডালের হালুয়া খেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো কিন্তু তখন আমার সকাল বা বিকালের দিকে এত আলস্যি লাগতো যে নিজে বানিয়ে খাবো সেটা আর ইচ্ছে করতো না, আমি খুব একটা না ভেবেই বলে দিলাম ডালের হালুয়া খেতে ইচ্ছা করে। এরপর এটা সেটা নানা কথা।

বিকালে ঘুম থেকে উঠে কিচেন হতে আমার শ্বাশুড়ির বেশ হাক ডাকের গলা শুনতে পেলাম। উনি প্যারালাইজড বলে খুব একটা উনাকে রান্নাঘরে ঢুকতে দেওয়া হয়না। আমি ভয় পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে গেলাম। কি করছেন উনি দেখতে। ভেবেছিলাম আমি বেশিক্ষন ঘুমিয়ে পড়ায় উনি নিজেই চায়ের ব্যাবস্থা করতে গেছেন।

কিন্তু কিচেনের দরজায় দাঁড়িয়ে আমি যা দেখলাম তাতে আমার অবাক হবার পালা আরও বেশি বাকী ছিলো। দেখলাম শ্বশুর মশায় হাতে হ্যান্ড গ্লভস পরে কড়াইতে কি যেন নাড়ছেন। আর হুইল চেয়ারে বসে আমার বদরাগী শ্বাশুড়িজী তাকে নানা রকম ইনস্ট্রাকশন দিচ্ছেন। দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতা আর বুটের ডাল ঘি, চিনির সুগন্ধে কিছুই আর বুঝতে বাকী রইলোনা আমার। আমি স্তম্ভিত দাঁড়িয়ে রইলাম!
আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো ........

বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর, এরপরে তার আরও অনেক প্রমানই আমি পেয়েছি ........

সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
৫৫টি মন্তব্য ৫০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×