ক্রেতার পছন্দের কথা মাথায় রেখে ইনি আস্ত কাদি থেকে কলা বিক্রয় করছেন। এ থেকে দৈনিক তার কত টাকা আয় হয়, জানিনা। তবে একটা মাত্র বেগুনি দিয়ে দুপুরের খাবার সারতে দেখলে পাকা হলুদ কলার সৌন্দর্য অনেকটা স্লান হয়ে যায়।
নগরে শীত কিছুটা কম হলেও সচেতন ভিক্ষুক পোশাক ক্রয়ে ব্যস্ত...
মসলা শুধু মুদির দোকানেই পাওয়া যায় না, নগরের ফুটপাথেও পাওয়া যায় এবং তা বেশ বাহারি মসলা।
ব্যক্তিগত চিঠি আসার দিন শেষ হলেও কিছু লেটার বক্স এখনো বেঁচে আছে শুধু ব্যবসায়িক কাগজ পত্র পাঠানোর জন্য।
বিকলাঙ্গ একজন ভিক্ষুক; বাকী জীবনটাও হয়ত এর ভিক্ষা করেই কেটে যাবে...
নগর থেকে হারিয়ে যাচ্ছে সবুজ । তাই, টবের উপর বেড়ে উঠা এই সবুজকে অফিস রুমে রেখে কিছুটা প্রকৃতির সাথে থাকার প্রয়াস...
ফুটপাথের খাবার শুধু দিন মজুর, শ্রমজীবী না; অনেক ভদ্রলোকেও খায়। শুধু পরিচিত লোকজন কেউ না দেখলেই হলো।
এখনোজাঁকিয়ে শীত পড়েনি; তাই ফুটপাথের এই শীতের পোশাকের দোকানটিতে কাস্টমারও ঠিক জমে উঠেনি।
একজন নগর ভিক্ষুক।
ফুটপাথে হরেক রকমের এত সুন্দর পিঠা যেটা পাওয়া যায়, তা না দেখলে বিশ্বাস হতো না।
একটা বাণিজ্যিক ব্যাংকের উপরে ওঠার সিঁড়ি।
এটা একটা ভাঙ্গাড়ি পট্টি, ব্যস্ত সব ভবনের পিছনে যে এত ঘিঞ্জি আর নোংরা একটা গলি আছে, তা আগে জানতাম না।
একজন বামনি ভিক্ষুক। হয়ত এরও আছে স্বামী, সংসার, ছেলে-মেয়ে...
এরকম বিভিন্ন পীরের নামে খাবার হোটেল, আবাসিক হোটেল, ট্রেন, বাস, ফেরিসহ অনেক কিছু দেখতে পাই আমরা। জানিনা, এসব নাম রাখায় বাড়তি কোন ফজিলত আছে কিনা।
১টার দাম ৪০০ টাকা, ২টা কিনলে ৭০০ টাকা। তবে প্যান্টের সাইজের সাথে কোমরের সাইজ অবশ্যই মিলতে হবে। তার চেয়েও বড় কথা, বৃদ্ধ এই চাচার জন্য আমাদের সামাজিক এবং মানবিক দায় বদ্ধতা। এই বয়সে ফুটপাথে দাড়িয়ে প্রখর রোদের মধ্যে কেন এভাবে প্যান্ট বিক্রি করতে হবে তাকে ?
নোট: উপরের সব ছবি'ই ঢাকার দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা থেকে গতকাল উঠানো ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২