somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

জীবন যাত্রার কিছু কথা

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার সকাল দশটায় বাড়ি থেকে বেরুনোর কথা। সিলেট যাবো ঢাকা থেকে। এক ঘণ্টা লাগবে এয়ারপোর্টে পৌঁছাতে, পথে বোন বাচ্চাদেরকে তুলে নিব, সব ধীরে সুস্থে করেও আধ ঘণ্টা সময় হাতে থকল। দুটোয় রিপোর্ট। তিনটায় উড়া। অথচ গাড়ি পনের মিনিট দূরত্বে অফিসে লোক নামিয়ে ফিরে আসতে পারছে না।
বিশাল মারামারি হৈ চৈ সোনার গাঁ হোটেলের সামনে। এই মারামারিতে আরো দুদিন পরতে হয়েছে এবং জীবনের অমূল্য পাঁচ ছয় ঘণ্টা সময়, রাস্তার জ্যামে কাটিয়ে দিতে হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের অগুনতি সময় এই জ্যামে কেটে যাচেছ।
মাত্র দু কিলোমিটার রাস্তা পেরুতে আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা সময় পর্যন্ত লেগে গেছে কখনো। কোথাও যেতে এক দুই কিলোমিটার রাস্তাা হেঁটে যাওয়া কোন ব্যাপার না আমার কাছে। কিন্তু হাঁটার রাস্তাও সহজ না। পৌর কতৃপক্ষ খুব সুন্দর ফুটপাত বানিয়ে দিয়েছেন ঢাকায়, দেখলাম। কিন্তু বেশির ভাগ ফুটপাতে হাঁটার জায়গা নেই। ওখানে ব্যবসা বানিজ্য চলছে। এমন কি ভাতের হোটেলের পাশেই বসে হিসুও করছে মানুষ,যখন চারপাশে লোকজন চলছে তখন নির্দ্বিধায় কাজ সারছে মানুষ। কাশ, থুতু, পেসাবে সয়লাব হওয়া এই ফুটপাত ধরে হাঁটতে পারার সক্ষমতা আমার কমে গেছে। তাছাড়া সোজা ভাবে হাঁটার উপায় নাই। নানা ধরনের মানুষ কেবল দেখার জন্য দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার উপর। এদের কোন কাজ নাই। এরা দারুণ ফ্যাশনে চুল ছেঁটেছে। হাতে মোবাইল। জিন্স পরেছে আণ্ডারওর্য়ার বের করে দিয়ে। শৌখিন গেঞ্জি, সার্টে তাদের জীবন যাত্রার মাত্রা নিরুপন করার উপায় কম।
এদের মাঝে থেকে কেউ দৌড় দিয়ে এসে ব্যাগ, মোবাইল ছিনতাই করে ফেলতে পারে। দু একবার হাঁটার সময় এই আশঙ্কা সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন রেখেছে। এছাড়া এদের দেখার চোখ খুব অশালীন। সারাক্ষণ হাঁটতে হয় সাপের মতন এঁকে বেঁকে পথে।
এখন রিকসায় বসে আরাম পাই না। মনে হয় কখন যেন কোথাও ধাক্কা লাগবে আর উল্টে পরে যাবো। অথচ এক সময় রিকসা চড়ে ঘুরে বেড়ানো ছিল আমার আনন্দের বিনোদন।
যারা সোনার গাঁ হোটেলের সামনে মানুষের ভীড় সেখানে জ্যাম লেগে গেছে তার জের অনেক দূর পর্যন্ত পরেছে। যারা ভীড় করে আছেন সোনারগাঁ হোটেলের সামনে, আন্দােলন, প্রতিবাদ, ঢিলাঢিলি, মারামারিও নাকি হচ্ছে। যারা এই পরিস্থিতির শিকার তারা নিজের দেশ ছেড়ে পরবাসে যাওয়ার জন্য সকাল থেকে বসে আছে ভিসা শেষ হওয়ার আগে টিকেট পাওয়ার জন্য। ভিসা শেষ হয়ে গেলে পরবাসে পরিশ্রম করতে না যেতে পারলে, পরিবার পরিজন নিয়ে আকুল সাগরে ভাসতে হবে। বেশির ভাগ মানুষ তাই মরণ কামড় দিয়ে পথে বসে আছে। এদের মধ্যে নারী পুরুষ সবাই আছেন। যারা বিদেশি শ্রমিক।
এই বিদেশিদের পাঠানো রেমিটেন্স নিয়ে দেশ খুশি হবে। দেশে থাকা পরিবার আনন্দে জীবন যাপন করবে। কিন্তু খুব কম মানুষই এই সব মানুষের কষ্টের কথা জানতে চাইবে।
ওদের রাস্তা দখল করে ভিড় করে থাকাটা যুক্তি সংগত। ওদের উপর রাগ করতে পারি না। কিন্তু খারাপ লাগে রাগ হয় তাদের জন্য আগে থেকে বিদেশের সরকারের সাথে সুশৃঙ্খল কোন ব্যবস্থা সরকার নেয়নি। ঘরে বসে ইমেলে তারা তাদের ভিসা বাড়িয়ে নেয়ার বা টিকেট করার সুযোগ পায়নি। বরং বিদেশে যাওয়ার জন্য দেশের রাস্তার উপর রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে তাদের দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে।
আর অন্যদের পথে যেতে দেরি হয়ে যাচ্ছে। অথচ সরকার লকডাউনের যথেষ্ট সময় পেয়েছে। প্রথম থেকেই একটা লিষ্ট করে কে কোন দেশের প্রবাসী কাজ করা মানুষ দেশে এসে আটকা পরে গেছেন তারা আবার কি ভাবে কোন দেশে ফিরে যেতে পারবেন। তাদের কাজ থাকবে কি থাকবে না এ সব বিষয় নিয়ে সে সব প্রবাসী দেশের সরকারের সাথে যোগাযোগ করে দেশে এসে আটকে যাওয়া মানুষদের কিছুটা নিশ্চয়তা দিত পারত সরকার, আন্তরিক ইচ্ছা থাকলেই। কিন্তু সে রকম কোন ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও ভাবা হয়নি। দেশের জনগণ নিজের কাজ নিজের দায়িত্বে করবে।
আমি সাড়ে দশটায় লাগেজ নিয়ে নিচে নেমে দাঁড়িয়ে থাকলেও। বারেবারে ড্রাইভার এই কাছেই চলে আসছি জানালেও। শেষ মেশ উবার ডেকে রওনা হবো কিনা সেটাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছি।
ফোন কোম্পানির ফোন রিচার্জ বিল শেষ হচ্ছে দ্রুত। বোন জানতে চাইছে সে কি আমার জন্য অপেক্ষা করবে নাকি নিজের মতন বেরিয়ে পরবে, এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে।
কোন কারণ ছাড়া নিজেদের শরীরে ও মনের উপর কিছু চাপ পরছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে সব মানুষ প্রতিদিন প্রতি সময় নানা রকম অবস্থার সম্মুখিন হয়ে দিন কাটায়। যত ভাবি মনে কষ্ট হয়।
অবশেষে হাতে রাখা দেড় ঘণ্টা সময় অপেক্ষায় কেটে গেলো। বারোটায় গাড়ি পৌঁছালে আমি সরাসরি এয়ারপোর্টে রওনা দিলাম আর ওরা নিজের মতন চলে গেলো। আমাদের এক সাথে যাওয়া আনন্দ করার সুযোগ হলো না।
যাক সময়ের মাঝেই পৌঁছানো গেল। ডোমেস্টিক প্লেনেও অনেক কড়াকড়ি চেকাপ করে উঠানো হলো। এসব করতেই ঝটপট সময় চলে গেলো। দেখা হওয়ার পর আমরা শুধু কাজই করে গেলাম, বাকি সময় জুড়ে। ফর্ম ফিলাপ, ব্যাগ চেক থেকে, জুতা খোলা, মােজা খোলা এসবেই সময় গেল। প্লেনে উঠে বসলাম।আরেকটা কথা বলে রাখি বাংলাদেশের এয়ারপোর্টে এবং কিছু মলেও সিকিউরিটি চেকাপ করে এখন ঢুকতে দেয়। এদের মেশিন দিয়ে চেক করার মাঝে গায়ে হাত দেয়ার ধরনটা বিশ্রি ধরনের। হোক তারা মহিলা তারপরও এমন অশোভন ভাবে গায়ে হাত দেয়া উচিৎ না। আমি আর কোন দেশের কোন এয়ার পোর্টে এমন গায়ে হাত দিয়ে চেকাপ করতে দেখিনি। যেখানে তাদের হাতে আধুনিক যন্ত্র আছে তারপরও তারা গায়ে হাত দেয় কেন? মেশিন কি কাজ করে তবে। এ ব্যাপারে সঠিক শিক্ষা প্রতিটি সিকিউরিটিতে কাজ করা মানুষকে দেওয়া দরকার।
অনেক লম্বা সময়ের প্রস্তুতির পর হুট করে আকাশে উড়ে গেল বিমান আর আধঘন্টার মধ্যে আমাদের নিয়ে সিলেট উড়ে আসল। মাঝ আকাশে সবার হাতে একটা জুসের প্যাকেট দিয়ে গেলেন একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট উনার পিছনে আরেক জন এক প্যাকেটে অনেক গুলো স্ট্র নিয়ে এগিয়ে দিলেন যাত্রীদের দিকে। স্ট্রগুলোর কোন কাভার ছিল না। আর অ্যাটেনডেন্ট নিজের কভার করা হাতে না দিয়ে প্রতিটি যাত্রীকে তুলে নিতে দিচ্ছিলেন স্ট্র। প্রত্যেকের হাতে ছোঁয়ায় করানোর উপস্থিতি বা অন্য কিছু নিয়ে একজনের থেকে অন্যজনের কাছে যাচ্ছিল স্ট্রর ব্যাগ। থার্মমিটারে জ্বর পরীক্ষা করেই যদি করোনা নিয়ন্ত্রণ হয়ে যেত তাহলে বেশ হতো। কোন সেনেটাইজার ট্যিসু দেওয়া হলো না। তবে আইলের দিকে যারা বসবেন তাদের জন্য মুখ ঢাকা সিল্ড দেওয়া হয়েছে বিমান থেকে।
আমার জুসের গ্লাস পাশে রেখে দেওয়ায় পিছন থেকে একজন যাত্রী, কি ভাবে স্ট্র মেরে ফুটা করে জুস খেতে হবে আমাকে সে পদ্ধতি শিখিয়ে দিচ্ছিলেন।
কেউ হয়তো করোনা আক্রান্ত ছিলেন না বিমানে। নিজের ব্যাগে রাখা হ্যাণ্ড সেনেটাইজার বের করে আমার মতন আরো কিছু মানুষ নিজেদের পরিচ্ছন্ন রাখছিলেন।
আধ ঘন্টার বিমান জার্নি শেষে আমরা আবার পথে রওনা দিলাম সি এনজি নিয়ে। চা বাগানের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে। সারা পথ দারুণ ভাবে কোথায় গেলে কি দেখতে পাবো সে বিষয়ে গাইড করে গেলো সি এনজি চালক। তার সাথে গল্প করতে করতে বাড়ি পৌঁছে গেলাম।
খাওয়ার টেবিল সাজিয়ে নিয়ে অপেক্ষায় ভাই ভাবী। তবে আমরা সবাই ঢুকলাম গোসলখানায় প্রথমেই নিজেদের পথের জার্ম থেকে সাফ সুতরো করার জন্য। এক এক জন গোসল সেরে খাওয়ার টেবিলে বসে লম্বা গল্প, আর খাওয়া দাওয়া।
তারপর বড় বিছানা দখল করে গল্প আর গল্প।
বাড়ি বড় মেয়ে বারে বারে ডাকছিল চলো বাইরে যাই ছাদে যাই। কিন্তু আমাদের যেন বিছানায় শিকড় গজিয়ে গেছে। বসে বসে গল্প করতেই মজা লাগছে। সব ঘটনা পথে বসে পরীক্ষা দেয়া। হুট করে ছবি তোলার সময় বৃষ্টি নামা, থেকে কার কি ইচ্ছা আর কি সব ঘটনা ঘটল এ ক'দিন, খাওয়া দাওয়া আর বিয়ের অনুষ্ঠানে কাকে দেখতে কেমন লাগছিল সে সবের গল্প শেষই হচ্ছে না।
আমি তো আগের রাতে দু ঘণ্টাও ঘুমাইনি। আর তার আগের রাতদিন গুলোও ছিল ব্যস্ততার। বিকালের চা নাস্তা রাতের খাওয়া সেরে গল্পে গল্পে ঘুমিয়ে পরলাম। পরদিন ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে।
আমাদের এই আনন্দ সময়ে বাচ্চাগুলোর পরীক্ষা এসে সবাইকে ব্যস্ত করে দিল। একজন ছাড়া আর কেউ যেতে পারলা না তাই আমাদের সঙ্গী হয়ে ঘুরতে। আর আমরা দু বোন যখন এক সঙ্গে। তখন আমাদের আর কোন কিছুর হিসাব থাকে না। চলে যাই যে দিকে দুচোখ যায় যেথা যেতে মন চায়। বাঁধা বন্ধনহীন। একবার চেন্নাইতে দুজনে মিলে এমন ঘুরে বেড়িয়েছিলাম। মনেই হয়নি সেই প্রথম আমরা চেন্নাই গিয়েছি। তখন চেন্নাই ছিল মাদ্রাজ। মাদ্রাজ, উটি,বেঙ্গালরের পথে আমরা নিজেদের মতন ঘুরে বেড়িয়েছিলাম।
এবার বেরিয়ে পরলাম সাদা পাথরের দেশে ভোলগঞ্জের উদ্ধেশ্যে সকালের নাস্তা সেরে।
চলবে..........
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×