চোখ দুটো জ্বালা করছে খুব আজ
শুষ্ক, বির্বন জীবনের দিকে তাকিয়ে থাকা
যে চোখে হতাশার স্থায়ী নিবাস
কখোনো চোখদুটো কাঁদতে পারেনি সুখের কান্না
কখোনো সে পায়নি সে সুযোগ
তুবও কেদেঁছে চোখ,
কেদেঁছে’গো খুব করে জীবনের অস্থির খেলায়
পড়ে গেছে তা আড়ালে
অতীততে বয়ে যাওয়া প্রচন্ড বাদলায়।।
তুমি বলতে, চোখদুটি যেন সমুদ্দুর, শুধুই তোমার
হারিয়ে যেতে ইচ্ছে তাতে
তা আজ শুকনো, তপ্ত ও কালচে হয়ে আছে
শুধুই দৃষ্টি রেখে
কারো চলে যাওয়া পথে ও অপেক্ষাতে।
কখোনো কি অনুভব করেছো, অনেক অনেক
রোদ্দুর যখন,
তাতিয়ে দিচ্ছে মেঠো পথ, সে পথের নাঙ্গা পায়ের
পথিক, ও তার পাদুটো
কতটা আকুল হয় একটু শীতলতার জন্য?
অনুভবে ছিল কি তা কখোনো তোমার?
না ছিলনা, থাকবে কি করে বলো
তোমার পদযুগলতো পায়নিতো ওপথের স্বাদ,
তোমার আঙ্গিনায় তো ছুয়ে যায় মিঠে রোদ্দুর
যাতে তুমি মেলে ধর
আর্দ চুল, ছাড়িয়ে নিতে জলের বাধঁন আর অবস্বাদ।
এখন আর ছুটছি না তপ্ত পথ ধরে
তোমায় করছিও না ধাওয়া
ঈর্ষা করো নাগো যদি বলি আছি পূর্ণতায়
তোমায় ছুয়ে যাওয়ার আবেশ
মুগ্ধতায় রেখেছে এখোনো আমায়
সত্যি জেনো, সত্যিই বলছি
এখোনো সেই আগের মতই বাসছি
ভালো তোমায়।