আঁধার প্রাচুর্যপূর্ণ। নিমিশেই গিলে ফেলে আলো। একটা সম্ভাবনাহীন আধা সত্য আধা মিথ্য; না আলো আঁধারের, না আঁধার আলোর। অজস্রজন্ম চক্কর কেটে আজও দেখা পায়নি একে অপরের।আঁধার গিলে গিলে আলোর জন্ম হয়। আলোর চোখে চোখফোটে সুর্যসন্তানদের।
মেঘ আসে আবার আঁধার ঘনায়মান তবুও জেগে থাকে সুর্য দেবতার সন্তানরা। বানে ভাসে। নিমজ্জিত হয়, তলিয়ে যায়। মরন হয়। আবার জন্মায়। আবার নিমজ্জিত হয় ফিরে এসে আবার ফিরে যায় আঁধারের দেশে। মেঘ অবশেষে হাসে। প্রজননে ক্লান্ত সুর্য বুকে শাল দুধ নিয়ে বারবার ফিরে আসে।
পিতা কিংবা পিতামহের ইতিহাস যাকে তাড়িয়ে বেরায় সেই গরু চড়ায় ভূমিপৃষ্ঠে। উত্তাল সাগরে চিরে যে চলে যায় মেঘের দেশে তারা জানে না বেলাশেষে বা অবশেষে বলে কোনো শব্দ জন্ম নিয়েছে তাদের পৃথিবীতে।
তাদের চোখে দেখা মেলে দুর্লভ পাথরের সে বলয়ে আজ তৈরি হয়নি কোন মুদ্রানীতি আর কোনো মুদ্রনযন্ত্র। কেবল ফিরে আসা আবার ফিরে আসা আবার তলিয়ে যাওয়া আবার ভেসে উঠা আবার নিমজ্জিত হওয়া।
তাদের প্রেমিকা নেই কানে কোনো ন্যাকামি নেই। বুকে শুধুই অজস্র জন্ম নিমজ্জিত হওয়ার ঐতিহাসিক চপেটাঘাত।তবুও ইতিহাস তার ও তাদের কথা বলে।
সদ্য সতেজ রক্তে কবিতা লেখে রাষ্ট্র তাদের পক্ষ আলোতে নিমজ্জিত হয়ে আঁধারে কাটায় জীবন। ফিরে আসে সুর্য আর তার সন্তান।পৃথিবী আজ আর দেখা পায়না ডায়নোসারের।
হাসি দিয়ে রক্ত মোছে সভ্যতা। আবার জন্মাবে তারা সে জানে।
আবারও।
চাখার
৯.৮.১৬
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২২