somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোহিঙ্গাদের অন্যায় ও অযৌক্তিক দাবি এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাড়াবাড়ি

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশ সরকার নিজেদের ১৬ কোটি মানুষ নিয়ে সমস্যায় থাকার পরও দেশের নিরাপত্তা ও আর্থ-সামজিক ঝুঁকি নিয়ে মানবতার খাতিরে প্রায় ১১ লক্ষ রোহিঙ্গা শরনার্থীদের আশ্রয় দিয়ে বছরের পর বছর লালনপালন করে যাচ্ছে। এদের নিজ দেশে ফেরা এখন সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে বিশ্বের মোড়লরা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংঘটনগুলো কাজের কাজ কিছু করতে না পারলেও কিছুদিন পরপর রোহিঙ্গা শরনার্থীদের জন্য নতুন নতুন আবদার নিয়ে ও রোহিঙ্গাদের অযৌক্তিক দাবিকে সমর্থন করে 'মানবতার জননী' প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি পাঠান। গত বছর নভেম্বরে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছিলেন ৩৯টি মানবাধিকার সংগঠন। গত বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল, ২০২০) আন্তর্জাতিক ৫০ টির মতো সংগঠন রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে মোবাইল ও ইন্টারনেটে যোগাযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, কাঁটা তারের বেড়া নির্মাণের কাজ স্থগিত করা এবং সময় মত কোভিড-১৯ পরীক্ষা করানো এবং চিকিৎসা পাওয়ার ক্ষেত্রে শরণার্থী ও নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যহীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে যৌথ ভাবে চিঠি পাঠান।

রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরে উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ৩৯টি মানবাধিকার সংগঠনের চিঠি


গত বছর নভেম্বরে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছিলেন ৩৯টি মানবাধিকার সংগঠন। তাদের দাবি, রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নেয়ার আগে, সেখানে বসবাসের সম্ভাব্যতা যাচাই করা জরুরি। বাংলাদেশের টেকনাফ-উখিয়ায় ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বসবাস করছে, যা টেকনাফ-উখিয়ার জনগণের ৩ গুণ। রোহিঙ্গাদের কারণে টেকনাফ-উখিয়া অঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে—এই আশঙ্কায় মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা যারা কক্সবাজারে আশ্রয় নিয়ে আছেন, তাদের মধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছিল। সাড়ে তিন হাজার রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় তালিকাভুক্ত হওয়ার পর তাদের নিয়ে ভাসানচরে স্থানান্তরের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছিল। এমন পরিস্থিতিতে ভিত্তিহীন উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দেয় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেষ্টি ইন্টারন্যাশনালসহ ৩৯টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন। যেখানে বলা হয়, ভাসানচর নিয়ে ভীতি রয়েছে রোহিঙ্গাদের। তাই সেখানে স্থানান্তরের আগে রোহিঙ্গাদের মতামত নেয়া জরুরি। এদের সাথে সুর মিলিয়ে আপত্তি জানায় জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র। সেই পরিকল্পনা আর বাস্তবায়িত হয় নি। এতগুলো টাকা খরচ করে নির্মিত বড়িগুলো এখনও খালি পড়ে আছে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের সিদ্ধান্ত


বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা নানা ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। ক্যাম্পে সন্ত্রাসীরা খুন-ধর্ষণ, চুরি-ছিনতাই, অপহরণ, চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তার, শিবির থেকে পালিয়ে যাওয়া, মাদক ও মানব পাচারসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। তাছাড়া এমন কি ছোটখাটো বিষয় নিয়েও এরা স্থানীয় বাঙালিদের সাথে ঝগড়া-বিবাদ, মারামারি করছে। যার কারণে রোহিঙ্গাদের অপরাধ ঠেকাতে আশ্রয় শিবিরগুলোর চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। আড়াই থেকে তিন ফুট ইটের গাঁথুুনির উপর এ প্রাচীর নির্মাণ হবে। আলাদা ৭টি ক্যাম্পের চারদিকে ১৫৭ কিলোমিটারজুড়ে কাঁটাতার বসানোর দায়িত্ব সেনাবাহিনীকে দেয়া হয়। কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের জন্য পিলার বসানোও শুরু করে সেনাবাহিনী। এখানেও আপত্তি জানালো তথাকথিত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন সহ ৫০ টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা কক্সবাজার জেলায় রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের চারদিকে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ বন্ধ করা এবং চলমান মোবাইল ইন্টারনেট বিধিনিষেধ প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়ে বংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবারো একটি খোলা চিঠি পাঠিয়েছেন।

রোহিঙ্গা শিবিরে বেড়া নির্মাণ বন্ধে প্রধানমন্ত্রীকে মানবাধিকার সংগঠনের চিঠি

গত বৃহস্পতিবার আর্টিকেল ১৯, আসিয়ান পার্লামেনটারিয়ন ফর হিউম্যান রাইটস, অ্যাকশন করপস, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, বিওন্ড বর্ডারস মালয়েশিয়া, ব্রিটিশ রোহিঙ্গা কমিউনিটি ইউকে, ফরটি রাইটস, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ আন্তর্জাতিক ৫০টি সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে যৌথভাবে চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া থামাতে মুঠোফোনের দ্রুতগতির ইন্টারনেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অবাধ ইন্টারনেট স্বাস্থ্য কর্মীদেরই সেবা দিতে ভালো ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া শরণার্থীশিবিরে যারা কাজ করছেন তাদের জন্যও এটি প্রয়োজন। চিঠিতে বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের চারপাশে বেড়া নির্মাণের কাজ মহামারি শুরু হওয়ার আগেই শুরু হয়। এই বেড়া নির্মাণ রোহিঙ্গাদের মধ্যে তীব্র ভয় ও অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছে যা রোহিঙ্গা জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা সরকারকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বাস্থ্যের অধিকার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং তথ্যে প্রবেশিধকার ও চলাচলের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখার জন্য অনুরোধ করেছে। সময় মত কোভিড-১৯ পরীক্ষা করানো এবং চিকিৎসা পাওয়ার ক্ষেত্রে শরণার্থী ও নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যহীনতা নিশ্চিত করার জন্যও তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

কক্সবাজার বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আয়াছুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গাদের অপরাধ দমন করতে শিবিরগুলোর চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া থাকা জরুরী। কারণ প্রত্যাবাসন নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে রোহিঙ্গারা আশ্রয় শিবির থেকে পালানোর চেষ্টা করছে। এছাড়া খুন, হত্যা, মাদক ও নারী-শিশু পাচারসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে তারা জড়িয়ে পড়েছে তারা। মোবাইল ব্যবহার করে ক্যাম্পের ভেতরে মাদক ও মানব পাচার এবং হাটবাজার নিয়ন্ত্রণ করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, তাঁর কাঁটার বেড়া দিয়ে রোহিঙ্গাদের নির্দিষ্ট স্থানে আটকে রাখলে তারা অপরাধ করার সুযোগ কম পাবে। আর যেহেতু সারা বিশ্ব কোভিড-১৯ ভাইরাসের মহামারিতে ভুগছে, সেহেতু এই প্রায় ১১ লক্ষ মানুষকে অবাধে চলাফেরা করতে দেওয়া অনেকটা হুমকি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রোহিঙ্গা প্রত্যবাসন সংগ্রাম পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক মাহমুদুল হক চৌধুরী বলেন, কাঁটাতার বা দেয়াল নির্মাণ করে রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার।

গ্রিসে সিরিয়ান উদ্বাস্তুদের মানবেতর জীবন ও মানবাধিকার সংঘটনগুলোর নীরবতা


প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, তুরস্কে এখনও পর্যন্ত ৩৭ লাখ শরণার্থী ও অভিবাসীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই সিরিয়ার। এছাড়াও আফগানিস্তান থেকে আসা অনেককেও তুরস্কে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এই শরণার্থী ও অভিবাসীরা যাতে ইউরোপে যেতে না পারে সেজন্য ই.ইউর সাথে করা এক সমঝোতার আওতায় তুরস্ক কিছু ব্যবস্থা নিয়েছিল। এজন্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন তুরস্ককে কিছু অর্থ সাহায্যও দিয়েছিল। কয়েকমাস ধরেই তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলে আসছিলেন, তুরস্কের পক্ষে আর ইউরোপের পাহারাদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। শরণার্থী ও অভিবাসীদের ইউরোপে যাওয়া ঠেকাতে ইইউর সাথে তুরস্কের যে সমঝোতা হয়েছিল - গত মাসের শুরুর দিকে আংকারা আর তা মেনে চলবে না বলে ঘোষণা করে। তারপরেই গ্রিসের সঙ্গে সীমান্ত খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তখন শরণার্থীরা অনেকে পায়ে হেঁটে গ্রিস সীমান্তের দিকে অগ্রসর হয়। আবার অনেকে নৌকায় করে গ্রিসের লেসবস দ্বীপে গিয়ে উঠে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কয়েক বছর আগে কয়েক লক্ষ শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে মানবতার পরিচয় দিলেও এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন নীতি নিয়ে মাঠে নেমেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সন্মিলিত সিদ্ধান্তে গ্রিস ইচ্ছাকৃতভাবে প্রায় ২০ হাজার শরণার্থীকে এই দ্বীপে আটকে রেখে মানবেতর জীবন যাপনে বাধ্য করছে। উদ্দেশ্য, জীবনবাজী রেখে যারা উন্নত জীবনের আশায় ইউরোপে পাড়ি জমাতে চায় তাদেরকে নিরুৎসাহিত করা।

ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর নির্লিপ্ততা, রোহিঙ্গাদের গোঁয়ার্তামি ও মারমুখী আচরন এবং জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংঘটনগুলোর মায়াকান্নার কারণে এখানে বাংলাদেশ সরকারের কোনো পরিকল্পনায় বাস্তবায়িত হচ্ছে না। ভালো-খারাপ সব পরিকল্পনার বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের বিরোধিতার কারণগুলো হচ্ছে: শিক্ষার অভাব, অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িয়ে থাকার প্রবণতা এবং কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনা। তথাকথিত মানবাধিকার সংঘটনগুলো গ্রিসে শরণার্থীদের প্রতি ই.ইউর অমানবিক আচরণে সরব না হলেও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের 'মিয়ানমারে ফিরে যাবে না', 'ভাসানচরেও যাবে না', 'ক্যাম্পের চারপাশে ঘেরাও দেয়া চলবে না', 'মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দিতে হবে' ইত্যাদি অন্যায় ও অযৌক্তিক আবদার বাস্তবায়নের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে!

_____________________________
তথ্য ও ছবিসূত্র: পত্র-পত্রিকা ও ইন্টারনেট
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×