somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চলুন এক্সেল শিখি! পর্ব‍-২।

১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ব‍-১।

এ পর্বে আমরা এক্সেলের কিছু ফাংশন নিয়ে কাজ করবো এবং ওয়াট অনুয়ায় একটি এয়ার কন্ডিশনারে মান্থলি বিল কেমন হতে পারে তা ক্যালকুলেট করতে একটি এক্সেল ফাইল তৈরী করবো।

তার আগে আমাদের জানা দরকার ফাংশন কি।
ফাংশনকে আসলে তাত্তিকভাবে কিভাবে বলা উচি‌ৎ তা আমি জানি না। :P
আসলে জানার দরকারও নাই।

আপনাদের মনে আছে নিশ্চই আমরা অংকে ফাংশনের অংক করেছিলাম?
মনে না থাকলে আমি কিছুটা মনে করিয়ে দিচ্ছি (এর চেয়ে বেশি দরকারও নাই)
মনে কারি একটি ফাংশন f(x)=5x+9
এখন আমরা f(3)= কত পেতে পারি?
f(3)=5*3+9=24
ঠিক একইভাবে f(6)=5*6+9=39
যদিও এখানে আমরা নিজেরা ক্যালকুলেশন করে দেখলাম আউটপুট কত।
এখন মনে করেন f(x) এর ক্যালকুলেশনটা আমরা জানি না। ওই ফাংশনটা একটা ম্যাশিন, যার ভেতর আমি একটা নাম্বার ঢুকিয়ে দিলে সে আমাকে আউটপুট টা দিয়ে দেয়।
তাহলে আমি f(9) দিলে পেয়ে যাবো 54।
এই 54 আমি কিভাবে পেলাম তা আমার জানার দরকার নাই।
ফাংশনের ধরন অনুযায়ী তার ইনপুট সংখ্যাও বিভিন্ন হতে পারে। আর যদি কোন ফাংশনে একাধিক ইনপুট দেয়া হয়, সাধারনত তা কমা(,) দিয়ে ইনপুটগুলোকে আলাদা করা হয়।
যেমন 1245 একটি সংখ্যা ইনপুট। কিন্তু 1,2,4,5 মানে এখানে 4টি সংখ্যা বা ইনপুট।

এবার দেখা যাক এক্সেলের একটি ফাংশনকে। SUM(), যা একটি ফাংশন এবং এটি যোগ করার কাজ করে দিতে পারে।
কিন্তু কি যোগ করবে? বোঝাই যাচ্ছে একে দিয়ে যোগের কাজটি করিয়ে নিতে কিছু নাম্বার প্রদান করতে হবে যেগুলো এই ফাংশনটি যোগ করে দিবে।
যেমন: SUM(12,15,13) [যখন আমরা এভাবে একটি ফাংশন ব্যবহার করবো, টেকনিক্যাল টার্মে আমরা এটাকে ফাংশন কলিং বলি। পরবর্তিতে আমি বিভিন্ন সময় লিখতে পারি ওই ফাংশনকে কল করলাম, এর মানে হবে আমি ফাংশনটি ব্যবহার করলাম।]
এখানে আমরা যোগ করার জন্য ফাংশনটিতে ৩টি নাম্বার প্রদান করলাম। যার ফল হিসেবে এটি ওই ৩টি সংখ্যার যোগফল প্রদান করবে।
এখন এক্সেলের কোন সেলে যদি আমি লিখি: =SUM(12,15,13,45,12,58)
এন্টার চাপার সাথে সাথেই দেখতে পাবেন ওই সেলে এর যোগফল হিসেবে 155 এসেছে।


[ইমেজ-১]

এখন ওই নাম্বারগুলোর যায়গায় যদি আমরা অন্য কোন সেলের এড্রেস প্রদান করি, তবে ওই সেলগুলোতে দেয়া ভ্যাল্যুর যোগফল আমরা পেয়ে যাবো। এমনকি যখনই ওই সেলগুলোর কোন ভ্যাল্যু পরিবর্তন করা হবে, যোগফলটিও নিজে নিজে পরিবর্তন হবে।
উদাহরন: A5 সেলে আমরা লিখলাম: =SUM(A1,A2,A3,A4)
এন্টার চাপার সাথে সাথে A5 সেলে আমরা A1, A2, A3 এবং A4 সেলের যোগফল পেয়ে যাবো।
ঠিক একইভাবে A6 সেলে আমরা লিখলাম =AVERAGE(A1,A2,A3,A4)
এন্টার চাপার সাথে সাথে A6 সেলে আমরা A1, A2, A3 এবং A4 সেলের এভারেজ মান পেয়ে যাবো।
উপরের SUM() ও AVERAGE() ফাংশনের ভেতর কমা দিয়ে আলাদা আলাদা সেল এড্রেস না দিয়ে আমরা সংক্ষেপে একটা রেইঞ্জও প্রদান করতে পারি, যেমন =SUM(A1:A4) বা =AVERAGE(A1:A4)
এ ক্ষেত্রে বোঝানো হলো A1 সেল থেকে A4 পর্যন্ত।
এভাবে আরও অনেক সেলকে একসাথে অন্তর্ভুক্ত করা যায়, যেমন =AVERAGE(D5 : D90)
কিংবা =SUM(G2:J9) এবং =AVERAGE(G2:J9)
এক্ষেত্রে এই সেলগুলো যে কোন যায়গায় আমরা যেকোন ভ্যাল্যু দেই বা চেইঞ্জ করি না কেন, আমরা তার ফলাফল পেয়ে যাবো।


[ইমেজ-২]


[ইমেজ-৩]

আবার আমরা কিন্তু একটি ফাংশনের ইনপুট হিসেবে আরেকটি ফাংশন কল করতে পারি।
অর্থা‌ৎ নাম্বারগুলোর যায়গায় যদি এমন কোন ফাংশন কল করি যা কোন সংখ্যা রিটার্ন করবে, তাও আমরা ব্যবহার করতে পারি।
যেমন: =SUM(AVERAGE(A1:A6),AVERAGE(B1:B10),AVERAGE(C1:C20))
এক্ষেত্রে উল্লেখিত সেলগুলোর আলাদা আলাদা গড়ের যোগফল আমারা পেতে পারি।

জেনে রাখা ভালো, এখানে SUM এবং AVERAGE একটি কাজকে দেয়া নাম মাত্র। অর্থা‌ৎ যারা এই ফাংশন দুটো তৈরী করেছেন, তারা এর নামকরন এভাবে না করে যদি SUM এর বদলে JOG এবং AVERAGE এর বদলে AVG লিখতেন, তবে আমরা ওই নামেই কল করতাম। এমনকি আমরা আমাদের প্রয়োজনে যদি কোন ফাংশন তৈরী করে নেই, আমরা আমাদের ইচ্ছামতো নামকরন করতে পারতাম। যেমন: JOGAO(), GORAO() ইত্যাদি। :P
যাই হোক, ফাংশনকে তাহলে আমরা বলতে পারি কোন একটা কাজ এবং ওই কাজকে বারংবার ব্যবহার করতে কল দেয়ার মতো দেয়া একটা নাম, যা ব্যবাহার করে কোন ছোট/বড় কাজ সহজে করিয়ে নেয়া যায়।
--------------

এবার চলুন গত পর্বে বলা আমাদের এস’র মাসিক বিল কেমন হতে পারে তা করার জন্য একটি এক্সেল ফাইল তেরী করি।
তার আগে বিলের ব্যপারটা কিভাবে ক্যালকুলেশন করা হয়, তা বুঝে নেয়া দরকার।
আমাদের বিদ্যুতের বিল যারা দেই, তারা ইউনিট শব্দটার সাথে পরিচিত থাকি।
অর্থা‌ৎ আমরা বিল এ দেখি কত ইউনিটের জন্য বিল এলো।
এখানে 1 unit বিদ্যু‌ৎ মানে ১ কিলো ওয়াট আওয়ার বিদ্যু‌ৎ, যাকে 1kWH দিয়ে প্রকাশ করা যায়। যেখানে k মানে Kilo বা হাজার বোঝানো হয়।
অর্থা‌ৎ আপনি যদি 1000 watt এর একটি ডিভাইস 1 hour এর জন্য চালান, তখন একে 1kWH বা 1 unit বিদ্যু‌ৎ ব্যাবহার হয়েছে বলা হবে।
এখন মনে করি একটি এয়ার কন্ডশনার বা এসি, যার গায়ে লিখা আছে 1950W.
তার মানে এই ডিভাইসটি ১ ঘন্ট চললে (1950/1000)*1=1.95kWH বিদ্যু‌ৎ ব্যবহার করবে।
ঠিক একইভাবে যদি ডিভাইসটি ৫ঘন্টা চালানো হয়, তবে এটি (1950/1000)*5=9.75kWH বা 9.75 unit বিদ্যু‌ৎ ব্যবহার করবে।
তাহলে প্রতিদিন ৫ ঘন্টা করে ১ মাস চালালে ওই ডিভাইসটি ব্যবহার করবে (1950/1000)*5*30=292.5 kWH বা 292.5 unit.

বাংলাদেশে ব্যবহৃত ইউনিটের সংখ্যা অনুযায়ী প্রতি ইউনিটের রেইট বিভিন্ন হয়ে থাকে।
বর্তমান রেইট অনুযায়ী (DPDC) তা মোটামুটি এরকম-
0 থেকে 75 ইউনিট পর্যন্ত 4tk/unit.
তার পরবর্তি 76 থেকে 200 ইউনিট পর্যন্ত 5.45tk/unit.
201 থেকে 300 ইউনিট পর্যন্ত 5.7tk/unit.
301 থেকে 400 ইউনিট পর্যন্ত 6.02tk/unit.
401 থেকে 600 ইউনিট পর্যন্ত 9.3tk/unit.
এবং 601 এর উপরে প্রত্যেক ইউনিট 10.7tk/unit ধরা হয়।
ডিপিডিসি বিলিং চার্ট

চলুন এক্সেলে হাত দেয়া যাক।
প্রথমে আমরা কিছু সেলে ইনপুটগুলো সাজিয়ে নেই।
এক্ষেত্রে আমরা H2 সেলে ডিভাইসটির ওয়াট সংখ্যা নিবো।
H3 তে প্রতিদিন কত ঘন্ট করে চলবে তার ঘন্টার সংখ্যা নিবো।
H4 তে কত দিনের জন্য হিসাবটা চাই তার দিন সংখ্যা দিবো, এক্ষেত্রে আমরা ধরি ১মাস বা ৩০ দিন।


[ইমেজ-৪]

এবার H5 এ আমরা লিখবো: =(H2/1000)*H3*H4
তাহলে H5 এ আমরা ওই ডিভাইসটির উল্লেখিত দিন সংখ্যায় (এক্ষেত্রে ৩০) কত ইউনিট বিদ্যুত ব্যবাহর করবে তা পেয়ে যাবো।


[ইমেজ-৫]

দেয়া ইনপুট অনুযায়ী আমরা পেলাম 351 unit.
তার মানে যেহেতু তা 75 ইউনিটের চেয়ে বেশি, তাই এই বিলের উপর বিভিন্ন রকম রেইট কার্যকর হবে, এবং আমরা এখন তা আলাদা করবো।
প্রথমে আমরা DPDC’র দেয়া মাত্রা অনুযায়ী আমাদের টোটাল ইউনিটগুলোকে ভাগ করবো, অর্থা‌ৎ কোন রেইটে কত ইউনিট পরবে তা বের করবো।

প্রথম আমরা রেইটগুলো বসিয়ে নিবো।
এক্ষেত্রে আমরা F10 থেকে F15 সেলে রেইটগুলো বসালাম।


[ইমেজ-৬]

এবার G10 এ লিখলাম: =IF(H5>75,75,H5)


[ইমেজ-৭]

এক্ষেত্রে আমরা জানি H5 এ ব্যবহৃত ইউনিটের মোট সংখ্যা রয়েছে।
তাহলে উল্যেখিত ফরমুলাটির মানে: যদি ব্যবহৃত ইউনিট সংখ্যা 75 এর বেশি হয়, তবে তা 75 ই থাকবে, অন্যথায় যা আছে তাই থাকবে।
অর্থা‌ৎ যদি তা 75 এর কম হয়, তবে যেন এই ঘরের ভ্যালু তাই থাকে।
আমরা ফলাফল হিসেবে 75 ই পেলাম, যেহেতু H5 এর ভ্যালু 351 যা 75 থেকে বড়।

এবার G11 এ লিখবো: =IF(H5>200,200-G10,H5-G10)


[ইমেজ-৮]

এক্ষেত্রে ফরমুলাটির মানে হলো- যদি H5 সেলটির ভ্যালু 200 থেকে বড় হয়, তবে এ ঘরের ভ্যালু হবে 200 বিয়োগ G10 এর ভ্যালু। মানে হলো 200 থেকে আগের স্লটের বিল অর্থা‌ৎ 75 বাদ যাবে।
আর যদি H5 সেলটির ভ্যালু 200 এর ছোট হয়, তবে সেই ভ্যালু থেকেই আগের অর্থা‌ৎ G10 এর ভ্যালু বিয়োগ হবে।

ঠিক একইভাবে G12 এ লিখবো: =IF(H5>300,300-(G10+G11),H5-(G10+G11))
এক্ষেত্রে আগের সবই একই রকম হবে, তবে বিয়োগ হবে আগের বিল হয়ে যাওয়া সকল ভ্যালু’র যোগফল।

পর্যায়ক্রমে G13 এ লিখবো: =IF(H5>400,400-(G10+G11+G12),H5-(G10+G11+G12))
পর্যায়ক্রমে G14 এ লিখবো: =IF(H5>600,600-(G10+G11+G12+G13),H5-(G10+G11+G12+G13))
এবং G15 এ লিখবো: =IF(H5>600,H5-(G10+G11+G12+G13+G14),0)

এক্ষেত্রে 600 এর বেশি না হলে এই ফিল্ড 0, যেহেতু 600 এর উপরের সব রেইঞ্জের জন্যই বিল একই রেইট।


[ইমেজ-৯]

[উপরের H5-(G10+G11+G12+G13) কে আমরা H5-SUM(G10:G13) ও লিখতে পারতাম]

আমরা পেয়ে গেলাম রেইট অনুযায়ী ইউনিটের বিভিন্ন ভাগ।
এবার আমরা রেইট অনুযায়ী বিলের পরিমানগুলো আলাদা করে বের করবো।
এই অংশটা একদম সহজ, কেবল ভগ্ন বিলের সাথে রেইট গুন করে দিবো।
তাই H10 এ লিখবো: =G10*F10
এক্ষেত্রে আমরা পাবো 4*75=300


[ইমেজ-১০]

এভাবে বাকিগুলোও আমরা করে ফেলবো।
তবে বাকি প্রত্যেকটিতে গিয়ে গিয়ে আমাদের এই লিখাটা লিখতে হবে না।
আমরা H10 সিলেক্টেড অবস্থায় সিলেকশন বক্সের নিচে চারকোন একটি ডট দেখতে পাবো, ওটার উপর কার্সর নিলে + আমাদের কার্সরটি + চিহ্নের আকার ধারন করবে।


[ইমেজ-১১]

এই অবস্থায় এটির উপর ডাবল ক্লিক করলেই বাকি ক্যালকুলেশগুলো হয়ে যাবে।


[ইমেজ-১২]

সবশেষে আমরা এই ভগ্ন বিলগুলোকে যোগ করার মাধ্যমে আমাদের টোটাল বিল পেয়ে যাবো।
এক্ষেত্রে H16 এ লিখবো: =SUM(H10:H15)


[ইমেজ-১৩]

ব্যাস! আমরা পেয়ে গেলাম একটি ডিভাইসের ওয়াট অনুযায়ী মাসিক বিলের পরিমান নির্ণয়ের একটি এক্সেল ফাইল।
[তবে বাস্তবে তার বিল ওরকম হবে না, কারন একটি এয়ার কন্ডিশনার ৬ঘন্ট চালিয়ে রাখলে ৬ঘন্টাই এক্টিভ থাকে না, মাঝে মাঝে বিড়তি দিয়ে চলে, তাই প্রকৃত বিল এর চেয়ে কম হবে। সে ক্ষেত্রে ৬ঘন্ট চালালে এভারেজে ৪-৫ঘন্টার বিল ক্যালকুলেশন করা যায়। তাছাড়া বর্তমানে ইনভার্টার সহ অনেক টেকনোলজি ব্যবহার করেই এয়ার কন্ডিশনারের ম্যানুফাকচাররা বিল কম আসার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।]

প্রথম অংশের এক্সেলটি পেতে: এখানে ক্লিক করুন।
এক্ষেত্রে A2 থেকে A5, এবং G2 থেকে J9 পর্যন্ত সেলগুলোর ভ্যালু চেইঞ্জ করে আউটপুট পর্যবেক্ষন করতে পারেন।

এসি’র বিল ক্যালকুলেশনের ফাইলটি পেতে: এখানে ক্লিক করুন।
এক্ষেত্রে H2,H3 এবং H4 এর ভ্যালু চেইঞ্জ করে আউটপুট পর্যবেক্ষন করতে পারেন। অন্য সেলের উপর ক্লিক করে তার ফরমুলাগুলোও দেখতে পারেন।
তাছাড়া B3 ও B4 এর ভ্যালু চেইঞ্জ করেও যোগ, বিয়োগ, গুন ও ভাগের কাজ দেখতে পারেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×