somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

অাসিফ হাসান
ভালোবাসি ঘুরে বেড়াতে। লিখতে ভালোলাগে।ভালোলাগে ভিডিওধারণ করতে ও ছবি তুলতে।নিজের প্রতি আমার বিশ্বাস অবিশ্বাস করার মতন!ভবের হাটে নিজেকে কেষ্ট-বিষ্টু সস্বীকৃতি দিয়েছি। প্রতিদিন নিজের ভেতর নতুন আমিকে উপভোগ করি। খুশশুকরিয়া।

বন্ধুত্ব না,ভালোবাসার চকোলেট

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৯৯৫ সালের নভেম্বর মাস।আমিন তখন ঢাকা কলেজের ছাত্র তার এইচ এস সি টেষ্ট পরীক্ষা চলছিল।নভেম্বরের ১৬ তারিখ,সেদিন ছিল তার রসায়ন ১ম পত্র পরীক্ষা একই সাথে ১৮ তম জন্মদিন।
স্কুলজীবন থেকে শুরু করে প্রতিবছর পরীক্ষার সময় জন্মদিন পড়ে আমিনের!! যদিও জন্মদিন পালন করা হতো না তারপরেও কেমন জানি লাগতো তার নিজের কাছে !!!
এ কেমন লাগা টা শুধু তারাই বুঝতে পারবে যাদের এরকম জন্মদিনের অভিগ্গতা আছে। এ কেমন লাগা টা অন্যরকম ভালো লাগাও বটে !!
ছোটবেলা থেকেই সবগুলো বছর যখন নভেম্বর মাস আসত সেই সাথে আমিনের বার্ষিক পরীক্ষা ও আসতো !! 8)
যাকে বলা যায় জন্মদিন আর পরীক্ষা আপন মায়ের পেটের খালাতো ভাই।নিজের আপন ভাই নাই তাতে কি !!আপন খালাতো ভাই তো আপনই সে তো আর পর না !!!!!
ঘটনা সেটা না,ঘটনা হলো-
অনেক বছর যাবৎ ই একটি মেয়েকে দেখে যাচ্ছে আমিন। আপনারা ধরে নিতে পারেন আমিন তাকে কল্পনাতেই দেখছে এবং ধরে নেন মেয়েটির কাল্পনিক নাম সোহানা ! কিন্তু কোন দিন ও তাদের দুজনের সামনাসামনি দেখা বা কথা হয় নি শুধু দূর থেকেই মেয়েটাকে দেখতো সে !!আমিনের জন্য এটাও ছিল অন্যরকম একটা ভালো লাগার অনুভূতি!অবশ্য সামনাসামনি পরিবারের বাইরে অন্য কোন মেয়ে মানুষের সঙ্গে কোনকালেই আমিন কথা বলে নি আর বলতেও পারে নি।মাঝে মাঝে আমিন তার পরিবারের লোকজনের সাথেই কম কথা বলে!!
আসলে যে মেয়েটার কথা কল্পনা করা হচ্ছে সে অতটা সুন্দরীরূপের অধিকারীণী ছিল না!!তবে সবসময় মডেলদের মতোই সেজে গুজেই থাকতো !!
আবার মাঝে মাঝেই দেখা যেতো উচ্চাকাংক্ষী মডেলদের মতোই তাহার সাজগোজ!!
মেয়েটার ভিতরে ভালো লাগার মতো কি ছিলো আমিন তা বুঝতো না !!তবুও তাকে আমিনের ভালো লাগতো!!!
প্রেমের ভ্যারামে ধরলে ধইন্চা গাছের সাথেও প্রেম করতে মন চায় !!!!!
এই হয়েছিল আমার অবস্হা !!!
আসলে ভ্যারাম বললে ভুল হবে,চোখে যাকে ভালো লাগে মনে তাকেই চায় !
যাই হোক,অনেক দিন পরে এসে আমিন সিদ্ধান্ত নিলো যে সে সোহানার সাথে কথা বলবে কিন্তু কথা বলার তো একটা উপলক্ষ্য দরকার।আমিন উপলক্ষ্য খুজছিলো!! শেষমেষ একটা উপলক্ষ্য পেলো তাও আবার তার ১৮ তম জন্মদিন!পাঠকরা হয়তো ভাবছেন আমিনের জন্মদিন এর জায়গায় মেয়েটার না জন্মদিন হলে এটাকে উপলক্ষ্য ধরা যেত।কিন্তু ভাইসকল আমিনের আর সোহানার জন্মদিনের জন্য অপেক্ষা করবার সময় ছিল না কারন আমিন জানতো সোহানার জন্মদিন আরো দেরীতে আর তার মতো পরীক্ষার সময় পড়ে না !!!
আর তখন আমার মনে ভালোবাসার ভ্যারাম চলছিল।তরে সইতে মন চাইছিলো না ! আর তাছাড়া মেয়ে মানুষ তাদের জন্মদিনে অনেকের কাছ থেকেই প্রেমের প্রস্তাব পায়।
তাই আমিন সিদ্ধান্ত নিলো সে তার ১৮ তম জন্মদিনটা সোহানাকে ঘিরেই পালন করব!!যদিও আমিনের জন্মদিন পালন করবার শখ কোন বছরেই ছিল না!!!
১৫ নভেম্বর রাতে রসায়ন বই সামনে নিয়ে ভালোবাসার বিক্রিয়া সাজাচ্ছিলো আমিন!!কিভাবে কথা বলবে প্রথমে কি বলবে,যদি বিক্রিয়ার লাগাম ছেড়ে যায় তাহলে বিক্রিয়ার গতি রোধক হিসেবে কি প্রভাবক ব্যাবহার করবে এই সব চিন্তা ভাবনা ঘুরছিলো তার মাথায় !!!!
জীবনে এর আগে রসায়ন বইয়ের বিক্রিয়াগুলো নিয়েও মনে হয় না আমিন এত চিন্তা করেছিলো!!!
যাই হোক…
১৬ নভেম্বর আমিনের জন্মদিনে তার মা সবসময় তাকে সবার আগে শুভেচ্ছা জানায় রাত ১২ টা বাজলেই!!
সকালে ঘুম থেকে উঠে আমিন তার বন্ধু জিহানের সাথে কলেজে গেলো! মালিবাগ মোড় থেকে শঙ্খচিল নামক কলেজ বাসটাতে তারা প্রতিদিন ই একসাথে কলেজে যায়।
রসায়ণ পরীক্ষা দিলো। ঢাক কলেজের গ্যালারীতে বসে পরীক্ষা দেওয়াটা যে কত মজা সেটা যারা দিয়েছে শুধু মাত্র তারাই উপলব্ধি করতে পারে!!
কলেজ থেকে বাসায় ফিরবার পথে-
আমিনের মনে নেই জিহান আমাকে আমার জন্মদিরে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল কিনা!!তবে তার এতটুকু মনে আছে যে সে বলেছিলো বাসায় গিয়ে কি করবে? আমিন বলেছিলো বাসায় গিয়ে গেমস খেলবে নাহয় ঘুমাবে !!সে আমিনকে আর কিছু বললো না!!
আরো একটা কথা বলে রাখি আমিনের আর একজন বন্ধু তমাল ১৬ তারিখে রাতেই তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিল আর তাতে লিখেছিলো কালকা তোর বাসায় আইতাছি খাওন দাওন রেডী রাহিছ!!!
এ সকল কোন কথাই আমিনের ১৬ তারিখে মনে ছিলো না।বাসায় ফিরে আমিনের ভেতরে ভালোবাসার প্যারা উঠলো !!সে অনেক চিন্তা ভাবনা করে মাগরিবের নামাজের পরে ২ টা কিটক্যাট চকলেট কিনলো ২৫ টাকা করে প্রতিটার মূল্য ছিল!!!
তার ভেতরে ভালোবাসা খেলা করছিল !! ভেবেছিলো কিটক্যাট দুইটা সোহানাকে দিয়ে তার মনের অব্যাক্ত কথাগুলো বলে সব বিক্রিয়া সম্পন্ন করে ফেলবে আজ!!!
এদিকে তমাল আমিনের মোবাইলে অনবরত ফোন দিয়ে চলছে !কিন্তু তার মোবাইল সাইলেন্ট মুডে থাকায় সে শুনতে পাই নি!!!
আমিন পকেট থেকে ফোন বের করতেই দেখে তমালে মিসডকল !
তার মাথায় চিন্ত আসলো একবার তমালকে তাহলে বিষয়টা জানাই !!!দেখি ও কি বলে !!!
যেই ভাবা সেই কাজ তমালকে ফোন দিলো ফোনের কথোপকথোনের যেটুকু মনে আছে সেটুকু এই রকম-
তমাল:কিরে কই তুই? ফোন ধরছ না কেন? :~
আমিন:আমি আছি তোর বাসার নিচে একটু বাহির হ কথ আছে তোর লগে।
তমাল:না এহন বাহির হইতে পামু না।তুই কই?
আমিন:ভাই একটু বাইর হছ না তোর লগে জরুরী কথা আছে!!!
তমাল:না এহন আমি একটা কাম করতাছি বাহির হইতে পারমু না।তুই বাসায় যাগা!!!
আমিন ওকে বাহির করতে পারলো না!! তার ভিতরে তখন ভালোবাসার খেলায় চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে !! ভাবলো যা আছে কপালে আজ একটা কিছু করেই ফেলবে!!
যা হবার হবে!!
সে অল্প কিছুক্ষণ পরে বাসায় গেলো।বাসায় সবকিছুই আগের মতোই !!খালি আমিনে ভেতরে অন্যরকম কেমন যেনো লাগছে !!!
সে তার রুমে গেলো।তার রুমের লাইট অফ করা ছিলো!! গেইটের চাবি আর মানিব্যাগ টা পড়ার টেবিলে রেখে ফিরে আসলো অন্য রুমে !!!লাইট জ্বালালো না।
আমিনের মা বলল তোর ঘরে যাছ নাই সে বললো গেছি তো আর চিন্তা করতে লাগলো কল্পনার সোহানা কি তাকে বাস্তবে জন্মদিরে শুভেচ্ছা জানাতে আসলো নাকি আবার !!! এই চিন্তা করতে করতে আবারো তার রুমে ঢকতে যাবে সাথে সাথেই পার্টি স্প্রে তে আমার পুরো মুখমন্ডল শার্ট একাকার হয়ে গেল আমিনের কে যেন ঘরের লাইট জ্বাললো!!আমিনের চোখের ভিতরে তখন পার্টি স্প্রে সে গামছা নিয়ে মুছতে লাগলো।
তার বন্ধু জিহান আর তমাল হ্যাপী বার্ডে জানালো তাকে !!
অবশ্য আমিনের আরো একজন বন্ধু আতাউল্লাহ কোন কারনে ওইদিন আসতে পারে নি!!!
আমিন আসলে নিজেকে তার ঘরের মধ্যে খুজে পাচ্ছিলো না !!!তার জীবনে এতোটা হতবাক সে আর কোন দিন হয় নি!!!
আমিন পুরোপুরি বাকহীন হয়ে গেলো!!
এই মূহুর্ত টার কথা আসলে লিখে বা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না !!!!
সে সত্যি খুব হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিলাম!!!
সে একটু অন্যমনস্ক হয়ে পড়লো!!! অন্যমনস্ক হয়ে আমিন তার পড়ার টেবিলের পার্টি স্প্রের ফেনাগুলা গামছা দিয়ে মুছতে লাগলো !!!
জিহান বলল তারাতারি কর বেটা কতক্ষণ ধইরা বসায়া রাখছোট জানস কালকা আবার পরীক্ষা আছে !!!আমিন ভুলেই গেছিলো পরীক্ষার কথা!!!
তমাল জানতে চাইলো এতক্ষণ কোথায় ছিলো সে !!!!!
আমিন জঘণ্য কারন টা বলতে পারলো না !!!
কেট কাটা হলো !!!
আসলে আমিন কোন কথা বলতে পারছিলো না তখন !!!
কি এক অজানা কারনে তখন তারর কান্না করতে মন চাইছিল !!
আমিন অনেক কষ্টে কান্না তার ভেতরে চেপে রাখলো !!!
তার ভেতরে ভালোবাসার ভ্যারাম কেমন জানি মন্হর শান্ত হয়ে গেলো!!!
অন্যরকম সত্যিকারের ভালোবাসার ছোঁয়ায় ভরে ইঠলো আমিনের মন !!!!
তার ভালোবাসার বাগানের সবগুলো গোঁলাপ গাছের কাটা খসে পড়ল !!!
এখন সেখানে শুধু কাটাঁবিহীন গোঁলাপ কোন কাঁটার ভয় নেই !!!
তারপর কিছুক্ষণ ঘরে বসে আড্ডা দিলো তারা বন্ধুরা।
যেহেতু আমিনের জন্মদিন কোন বছর ঘটা করে পালন করা হয় না সেহেতু আমিনদের মতো মানুষদের কাছে নিজেদের জন্মদিনটা কোন উপলক্ষ্য হিসেবে আসে না !!!!
জন্মদিনটা প্রতিদিনকার মতনই কেটে যায়।
তাই সেই দিন ও তাদের বাসায় ভালো কিছু রান্না করা ছিলো না বন্ধুদের আপ্যায়ন করবার মতো !!
আমিনের জানামতে ওইদিন তার প্রিয় শুটকি ভর্তা তৈরী করা ছিল শুধু !!
যাহা তার বন্ধুদের ভমি উদ্রেগকারী প্রভাবক হিসেবে কাজ করে !!!!
কিন্তু বন্ধুরা দিনটাকে উপলক্ষ্যই বানায়া দিলো সেদিন!!!!
সেদিন,
আমিনের জন্মদিনে তাকে নিজের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে গেলো !!
শেষ বেলা বন্ধুদদেরকে বিদায় দেবার সময়,তমালে কথা মনে পড়তে লাগলো “খাওন দাওন রেডী রাহিছ”
আমিনের পকেটে ২ টা কিটক্যাট চকোলেট তখন তাকে চিমঁটি কেটে যাচ্ছে !!!
তার পকেটের ভেতরে হাত দিয়ে একটা কিটকাট বের করে জিহানের হাতে দিলো সে না নিয়ে আমাকে খেতে বলল !!
তার পর আরেকটা বের করে তেমালকে দিলো !!!
আসল ঘটনা যেটা সেটা আমিনের মনে পড়ে গেল !! ওই দিন তার ই জন্মদিন ছিল !!!আর উপলক্ষ্যটাও তার নিজেরই !!!
আর সব চেয়ে আজব ব্যাপর যেটা সেটা হলো তারা সবাই প্ল্যান করেছিলো যে সব বন্ধুদের জন্মদিনে
সবাইকে সারপ্রাইজ দেবার চেষ্টা করবে !!!
কিন্তু সত্যি কথা বলতে আমিনের একটুও মনে ছিল না এই ব্যাপার টা!!!
এমনকি তার কল্পনাতেও ছিল না !!!
আমিনের মনে পড়তে লাগলো পেছনের কিছু কথা-
জিহান:বাসায় গিয়ে কি করবি এখন?
তমাল:খাওন দাওন রেডী রাহিছ !!
তাদের এই কথাগুলোর মানে আমিন সত্যি বুঝতে পারে নি !!!
আর তমাল বারবার আমিনের কাছে জানতে চাইছিলা সে কেন তাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে বলেছিলো !!!
আসলে এই প্রশ্ন আমিনকে এতটা লজ্জিত করেছে যে আমিন এর উত্তর তমালকে দিতে পারে নি !!!!
ওইদিন বন্ধুদেরকে ধন্যবাদ দেওয়ার কোন ভাষা আসলে আমিনের কাছে ছিল না !!!
তবে এটা ১০০% সত্য যে আমিনের ১৮ তম জন্মদিনটার কথা সে বেচেঁ থাকতে কোন দিনও ভুলবে না !!!আর ভুলতে চাইলেও পারবে না !!
কারন এই দিনটাতেই তার বন্ধুরা তাকে নিজের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো!!!
তারা যদি না আসতো হয়তো বা আমিনকে আজ অন্ধকার কোন পথের পথিক হতে হতো !!!
বন্ধুত্ব হোক চীর অটুট !!!
তারপর,
তারপর আর কি?!!!
টেষ্ট পরীক্ষার ফলাফল দিল !!!
সব গুলো সাবজেক্ট এর ফলাফল পেলেও
আমিন রসায়ন বিষয় এর ফলাফল টা জানতে পারলো না !!!
কারন নোটিশ বোর্ডে তার ফলাফলের অংশটুকু হয়তোবা ঢাকা কলেজের ই কোন এক কৃতী ছাত্রের হাত ধরেই খসে পড়েছিল মাটিতে!!!!
সবগুলো বিভাগে ঘুরে ঘুরে ফলাফল জানতে পারলেও দূভার্গ্য না সৌভাগ্য আমিন বলতে পারবে না,সে রসায়ন বিষয়ের ফলাফল টা জানতে পারে নি !!!
আমিন এখন
ঢাকা কলেজের প্রাক্তন ছাত্র।
হয়তোবা সে আর কোন দিনও রসায়ন এর ফলাফল টা জানতে পারবে না !!!
আর আমিন সেটা জানতেও চায় না !!!
কারন সে রসায়ন শাস্ত্রে খুবই দুবল।
এখন আমিন যে পথে হাটছে সে পথেই তার ভবিষ্যৎ……
লেখকের পক্ষ হতে আমিন ও তার বন্ধুদের জন্য মন খুলে দোয়া থাকলো যেন তাদের এই বন্ধুত্বের বন্ধন অটুট থাকে আমৃত্যু।
পাঠকদের কাছেও দোয়া চাইছি তাদের জন্য!

সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×