মুর্খের মত পৃথিবীর পথে
কিছু বনমানুষকে ভালোবেসে অথবা না বেসে
বুকে আগলে রাখছি-
ক্ষমার অক্ষম রাত গুলো উলু দিয়ে
তাদের বিষোদাগারে পরমায়ূ সময়ের জন্য
কাতর থেকে থেকে মূমুর্ষ;
ত্যাগের তজ্জাত দাকিয়ানুছের স্থূলতার সত্য গল্পকেও তারা
ক্রমশ উর্বরতার দিকে এগিয়ে রাখে।
টইটুম্বুর হাসির ছলকানি নিমিষে হয়ে ওঠে
কোন এক আনকোরা ভূতুড়ে রিরংসা-
মেঘ এবং বৃষ্টি
এলো এলো সময়ের আবর্তক যেন,
যেন আজ কোন... বাকিটুকু পড়ুন

যদি পাথর ফেটে ঝর্ণা বয়

কালের খবর পৌঁছে যায়

চরম নৈরাজ্যে বনসাই বানর গুলো

চোখে ধুলো দিয়ে, চোখ মুছে তাকিয়ে আছে

প্রান্তনীতি প্রান্তিক অবয়বে

কোথায় যে যাচ্ছে! বলে যাচ্ছে না ... বাকিটুকু পড়ুন

মাখা মাখা চোখ দু'টো

আমার কণ্ঠনালী বিচুর্ণ করেছিল

বহুকাল আমি ছিলাম স্থির

ঐ আমাদের বাড়ীর ঘাটে কড়াই তলায়।



তারপর আর কোনো কথা হয় না। ... বাকিটুকু পড়ুন

বৃষ্টি

............মঈন ফারুক



বৃষ্টির অপেক্ষায় ক্লান্ত

একটি স্বপ্ন

এবং

অভিমান ... বাকিটুকু পড়ুন

গল্পটা গল্পের মতোই

গল্পের মানুষটা মানুষের মত নয় শুধু



ভুলের মচ্ছব থেকে কুড়িয়ে রাখা

কিছু স্মৃতির পাতা

বদলের গতি থেকে বেঁধে রাখা

কিছু বন্দি হাওয়া ... বাকিটুকু পড়ুন

পৃথিবীটাকে খুব বেশীই অদ্ভুত মনে হয়।

কী মানুষের মন, কী জীবনধারা।

জলরঙের জীবন্ত ক্যানভাস যেন। পাতার মত

ক্ষণস্থায়ী। বাকিটুকু পড়ুন

সময়কে সময়ে যেতে দেখিনি,

যখন ফিরে না তখন সেও সময়;

কারণ অসময় বলে কিছু নেই।



মিলেছে এক বাটি খাবার,

অথচ ক্ষৃধা নেই ঘুম আছে চোখে;

প্রয়োজন স্বস্তিদায়ক আরাম বিচানার। ... বাকিটুকু পড়ুন

আকাশটাও সোজা নেই রে হাসছে এঁকেবেঁকে-

এক পায়রা ঘাপটি মেরে মিলিয়ে যাওয়া দেখে-

কোথাও রোজ হাঙ্গামাতে মত্ত বিলাস নেশা-

কারবারে নেই বিষের পারদ বাউণ্ডুলে পেশা



থম-থমকে বাকিটুকু পড়ুন

দিনভর দ্বিধায় বিমূঢ় ছিলাম। একজন অসাবধানী মানুষের চলে যাওয়ার সংবাদ শুনে। কার্য্যত: তিনি দায়হীনতার প্রতীক! চরম দূর্মূল্য ও নৈরাজ্যের পারদ উপেক্ষা করে ভোগবাদী চেতনায় উজ্জীবিত একজন লেখকের চরিত্র দারুণ আপসিক।

মৃত্যুর পর মানুষ এবং লেখকের কর্ম নিয়ে ভাবা হয়। তাই আমিও ভাবছি। বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসতে পারিনি গত বছর গুলোর কাতর যন্ত্রণায়

বিবশ রজনী গেছে একা নির্ঘুম নির্জনে

ঠিকানা ছিল যাযাবর পাখিদের মত

এথায় সেথায়

কখনো কখনো কোথাও না-

মেঘের পালকির মত শূণ্যতায় মিলিয়ে গেছি ... বাকিটুকু পড়ুন

সামনে কিংবা পিছনে

কোথাও কোন ঘুমোবার জায়গা নেই-

তল্পিবাহক দুঃসহ প্রান্তিক খড়্গ

পেঁছিয়ে যাচ্ছে মৌন প্রতিটি রাতের আষ্টেপৃষ্টে

হররোজ পথে ছিটকে পড়া পোড়া মবিলের মত;

লোক গুলো পা মাড়িয়ে নিশ্চিন্তে হাঁটছে। ... বাকিটুকু পড়ুন

সন্ধ্যার সব সেকেণ্ড অবিরাম বিরতিতে খসে যাচ্ছে-

সাঁইসাঁই বাতাসের মত,

রাতের গতরে অসংখ্য পোকার বে-তর গঞ্জনা-

দালান ওঠে যাচ্ছে পথে-প্রান্তরে,



ভোরের আলোয় দেয়ালে দেয়ালে পিপিলিকার হামাগুড়ি;

দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার পরও ... বাকিটুকু পড়ুন

কত স্বপ্নের আঁকা পথ বেয়াড়া বাঁকে

ত্রৈমাত্রিক ব্যঞ্জনায়;

আকাল মন্দায় রোদ-বৃষ্টি একসাথে

পাদ্রীর পথকে করে দেয় শঙ্কিত,

ধোঁয়া এবং আগুন ছিল টিয়ারসেল অথবা

পোড়া চাঁদের এক টুকরো উত্তপ্ত কয়লা,

মেঘের চালনা এবং পাথরের ভূঁইফোড় ... বাকিটুকু পড়ুন

পৃথিবীর অধুনিক এবং উত্তর আধুনিক যুগের বর্তমান প্রেক্ষাপট পর্যন্ত প্রত্যেক আপেক্ষিক বিষয় ব্যতিক্রম আকারে প্রশ্রয় পাচ্ছে। বিষয় গুলো উত্থাপিত হচ্ছে অনেকটা আনকোরা ব্যক্তি বিশেষের নিজস্ব অযৌক্তিক মতামত প্রসূত। যৌক্তিক কিংবা সুদূর প্রসারী কোন প্রস্তাবনা সেখানে নেই। জ্ঞানের ত্বাত্মিক ও প্রয়োগিক দিক গুলোও অনভিপ্রেত এবং স্ব-স্বার্থ সংশ্লিষ্ট। সর্বত্র দুর্বিত্ত শ্রেণীর তোষামুদি।... বাকিটুকু পড়ুন

যা হয়েছে যা হয়নি; সব ভুলের সিন্দুকে থাক জমা-

যা পারিনি যা করিনি; তার জন্য করিও ক্ষমা। বাকিটুকু পড়ুন