অলিম্পিকে এ জীবনে আর অংশ নিতে পারবো না; শোকে দু:খে গতকাল ফুটবল খেললাম******
মেয়েদের নৌকা বাইচ, ছেলে ও মেয়েছের ডাইভিং, শ্যুটিং, মেয়েদের ২/১টা সাঁতার ও জিমনাস্টিকে বাংগালীরা অলিম্পিকে অংশ নিতে পারে সহজেই; এগুলোতে যতটুকু শারীরিক যোগ্যতা দরকার ও যতটুকু ট্রেনিং দরকার, সেটা এখন বাংগালীদের ক্ষমতার ভেতরেই; দরকার উৎসাহী কয়েকজন মানুষ, ছোট ফান্ড ও একটি বড় স্বপ্ন।
জিমনাস্টিকে ছোট ও হালকা দেহের অধিকারীরা ভালো করছে; ডাইভিংও তাই, যত কম ওজন ততই ভালো; নৌকা বাইছে আমেরিকান মেয়েরা মাঝারি থেকে ছোট সাইজের, ওরাই ভালো করে আসছে বরাবর; ওদিকে ডেনমার্কের ৭ ফুটি সুন্দীরা আমেরিকানদের সাথে পেরে উঠে না। আজকালকার শুটিং এ শরীরের কোন দাম নেই, দরকার তীক্ষ্ম কনসেনট্রেশন ও প্রচন্ড একাগ্রতা। এই এলাকাগুলওতে বাংগালীরা ৪ বছরের ট্রেনিং নিয়েই কোয়ালিফাই করতে পারবে।
আমাদের জন-সংখ্যা রাশিয়া থেকে অনেক বেশী, আমাদের লোকেরা সিংগাপুরের লোকদের থেকে ভালো গঠনের; সুতরাং সহজেই অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করতে পারবো।
এখন থেকে চীনারা পেছনে পড়ে যাবে, রাশিয়া পেছনে পড়ে গেছে, জার্মানরা টাকা কামাতে ব্যস্ত; এখন সোজাসুজি প্রতিযোগীতা হবে আমেরিকানদের সাথে; আমাদের প্রচুর লোকজন জাতির জন্য কিছু একটা করতে চায়, জাতির মুখোজ্জ্বল করতে চায়। আমাদের সময় হয়েছে অলিম্পকে অংশ নেয়ার।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪