পক্ষী, তুমি আউলায়া দেয়া একটা কবিতা লেখতো। সেই রকম হওয়া চাই, মগজের নিউরন গুলা যেন কাঁপতে থাকে হঠাৎ সন্ত্রাসে। বৃত্ত, পি.ও.এস কাউন্টারে সেই যে বৃত্ত অতিক্রমনের চেস্টা ছিল, ওরকম আরেকটা ছারো; শুধু ব্লগের না, ব্যাক্তিগত পাঠাভ্যাসে প্রিয় কবির তালিকায় ঢুকে পরেছিলে যেই ভাবে। এপু, কাপায়া দে, স্মার্ট গদ্যের তুমুল স্পর্ধা নিয়ে আবার ফের। নাজমুল স্যার, মাটি আর ধুলো ভরা শিশুকাল নিয়ে ঝাপায়া পরো, যেইখানে স্যারেরা সুজি খাইয়া বুদ্ধি বাড়াইতো। রাতমজুর, অনেকদিন স্মৃতিকাতরতায় ভুগিনা আপনার লেখা পড়ে, ভাত কি ঠান্ডা আজকাল খুব? জেলীদি, সহজ সরল কথার ঝড় তোলা হচ্ছেনা অনেকদিন, বুঝতে পারেন? চাঙ্কু জেডা, এইভাবে উড়াল দিয়া আমাদের আফসুসে রাখো ক্যান? শান্ত ভাই, কত কিছুতে নাড়া দেওন বাকি, ভুইলা গেলে চলবে? মনির? কাঁপাইবা না? তামিম ভাই, বান্দর বেলার জন্য মন কান্দে, সত্যি কথা। সাঁঝু, তোমার লেখার মধ্যে যে আমার নিজস্ব অতিত টুকু খুঁজে পাইতাম সেইটা থেকে বন্চিত করাইতেছ কেন? কাঁকন, তোমার সেই হঠাৎ আনমনা কথপকথন শেষে ঝড়ো উল্লাসে ফিরে আসাটা হয়ে উঠছেনা অনেকদিন, বুঝতে পারছো? প্রণব, কি অবিশ্বাস্য কবিতায় মাতাল করতা তুমি; হবে নাকি একটা! হাসান মাহবুব, ছায়া ছায়া মায়া আপার মতন আরেকটা চাই যে.... শ্রাবন সন্ধ্যা, আগের মতন একটা লেখা দিনতো। শিপন ভাই, একটা গল্প লেখেন, সারা শরীরে যেন ছ্যাঁৎ কইরা আগুন লাইগা যায়!! অরণ্যচারী, ছাগলের গুস্টি কিভাবে ম্যাৎকার শুরু করেছে দেখছেন না?
এইটা মোটেই আমার প্রিয় লেখকদের তালিকা নয়। সেই তালিকা অনেক বড়। এটা শুধু আমার নিজস্ব আক্ষেপ যে এই মানুষ গুলোকে তাদের স্বরুপে দেখছিনা অনেক দিন। বাকিরা বর্তমান তুমুল দৃপ্ততা নিয়ে।