মতি কন্ঠ স্টাইলে "গরম কফি প্রডাকশন"
দেড়মাস ধরে "জঙ্গে পেট্রোল" চালিয়ে বাকশাল সরকারের সাথে সুবিধা করতে না পেরে জামায়েত এবং তাদের অংগ প্রতিস্ঠান বিএনপি র বিষ দলীয় জোট না পারছে আন্দোলন থেকে সরে আসতে না পারছে চালিয়ে যেতে । পেট্রলের বিল দিতে দিতে নেতারা আজ ত্যাক্ত বিরক্ত । "ইসলামী ব্যাংক অখন আর স্বল্প সূদে বোমা তৈরি করতে ধার দিতে চাচ্ছেনা এদিকে পাকীস্তানী দূতাবাসের মাধ্যমে বৈদেশিক সাহায্য আসার যে সার্কেল আছিলো সেইটাও কয়েক দিন আগে এই বাকসাল সরকারের কাছে ধরা খাওয়াতে টাকা পয়সার ব্যাপক টানা টানী চলছে" বলে জানিয়েছেন জামায়েতের বি এনপি শাখার যুগ্ম মহাসচিব ড্রিম পাকীস্তানের মুখপাত্র আল্লমা সালাহ উদ্দিন আহমেদ গাজী । তিনি দাবী করেন "কর্মী সংকট নাই" । ফেসবুকে লাইক পাটী আর বাশের কেলায় কিচির মিচিরের আধিক্যের দিকে দৃষ্টি আকর্ষন করে তিনি বলেন " মাসাল্লা ঘিলুলেস পাবলীকের তো অভাব নাই দুইটা পেট্রল বোমা আর বুমা পিছু দুই হাজার টেকা দিলে হাজার হাজার জঙ্গে মুজাহীদ বুমাবাজ জোগার করা যায়, কিন্তু টেকাই তো নাই !" বাকীতে পেট্রল কিনতে গেলে শালা ঘেচু পেট্রল পাম্প মালীকেরা সুর করিয়া বলে "দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা সুধিতে হইবে ঋণ " যে কোন উপায়ে একটা সংলাপ-ডংলাপ হইলেও না হয় সেই উসিলা দিয়া পুড়ানী ক্ষেন্ত দেউয়া যাইতো " ।
এদিকে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মার্কিন যুক্তরাস্ট্র পলাতক নায়েবে আমীর, অবিভক্ত ঢাকা মহানগরীর সাবেক মেয়র আল্লামা সাদেক হোসেন খোকার সাথে বৃহত্তর জামায়াতের ভাইবার শাখার আমীর আল্লামা মাহমুদুর রহমান মান্নার একটি মুঠফুন সংলাপ ফাস হইবার পর কর্মীরা আশায় বুক বাধিয়াছে যা হোক একটা সংলাপ তো হইলো এইবার হয়তো হয়তো হত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসি অবরোধ দুলিয়া নিবেন বলিয়া আশাবাদ ব্যাক্ত করেন জামায়েতের বি এনপি শাখার যুগ্ম মহাসচিব ড্রিম পাকীস্তানের মুখপাত্র আল্লমা সালাহ উদ্দিন আহমেদ গাজী । নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি আরও বলেন "আনেক দিন তো গুহায় গুহায় বনবাদাড়ে জংলী ফলমূল খাইয়া রহিয়াছি । হাবিজাবি খাইয়া পাইখানার রং ডিস কালার হইয়া যাইতাছে ঘরে সুন্দরী বৌ রাখিয়া আসিয়াছি । দেশে আজান দিয়া খাওয়া পাবলিক তো অভব নাই বুঝেন-ই তো, এদিকে আমি লাক্স সাবান ইসতেমাল করি এভাবে আর কত দিন চলাযায় !" এই বলিয়া তিনি হু হু করিয়া কাঁদিয়া উঠেন ।