somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দারিদ্রকে ‘জাদুঘরে পাঠাতে চাই।’ ড. ইউনূসের প্রতি খোলা চিঠি

০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী, বাঙালির অহংকার, ক্ষুদ্রঋণের নায়ক, গ্রামীণব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা, আলোচিত-সমালোচিত রাজনীতিক ড. ইউনূস আপনি ২০০৭ সালে রাজনীতিতে আসার আগ্রহ প্রকাশ করে জাতিকে খোলা চিঠি দিয়েছিলেন। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার এবং বাংলাদেশকে সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন। ঐ সময় আপনার খোলা চিঠির পর আমি আপনাকে চিঠি লিখতে উৎসাহিত হয়ে ২০০৭ সালের ৮ এপ্রিল দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকায় একটি খোলা চিঠি লিখি। কিন্তু একজন অতি তুচ্ছ মফস্বল সাংবাদিককে আপনি আমলে না নিয়ে চিঠির উত্তর দেয়ার তাগিদ অনুভব করেননি।

দীর্ঘ ৩ বছর পর আবার আপনি আলোচনা-সমালোচনার পাত্র হয়েছেন। দেশের মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। জাতির এমন একটি সংকটময় মুহূর্তে ফের আপনার উদ্দেশ্যে এই খোলা চিঠি। চিঠি লেখার অন্যতম কারণ হচ্ছে, একজন ‘হরিজন’ সাংবাদিক হয়েও আমিও সোনারঙের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। দুঃখিনী বাংলাদেশকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাই। আর আমাদের সকলের শত্রু দারিদ্রকে ‘জাদুঘরে পাঠাতে চাই।’

একজন সাংবাদিক হিসাবে অনুসন্ধান আর পর্যবেণের পর আপনার গ্রামীণব্যাংক সম্পর্কে আমি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি সেই গল্প আপনাকে শোনাতে চাই। ১৯৯৫ সালের মার্চ মাসে যশোর সদর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা চকমলের সাক্ষাৎকার নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে এক গৃহস্থ বাড়ির আঙ্গিনায় অনেক নারী-পুরুষের ভীড় দেখে আমি মোটর সাইকেল থামিয়ে ঘটনা জানবার চেষ্টা করি। মথুরাপুর গ্রামীণব্যাংকের কেন্দ্রপ্রধান নূর জাহান বেগম। এ কেন্দ্র থেকে সাহেবা বিবি স্বামী আবু বক্কর ৬ হাজার টাকা ক্ষুদ্র ঋণ নেন। ঋণ নেওয়ার পর সাহেবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসার পেছনে তিনি সর্বস্বান্ত হয়ে যান। এ কারণে ফের তিনি ৩ হাজার টাকা ঋণ নেন। ভ্যানচালক স্বামী অসুস্থ। ফলে হাড়ি-পাতিল বিক্রি করে তিনি কিস্তি দিয়েছেন। এখনো কিছু টাকা বাকি। বাকি টাকার জন্য কেন্দ্রপ্রধান ও আপনার লোকজন সাহেবার শেষ সম্বল একটি ছাগল, স্বামীর একমাত্র আয়ের মাধ্যম ভ্যানটি আটক করে রেখেছে। এ কারণে সালিশ বসেছে। সাহেবা আমাকে বললেন, ‘আমার ছাগল ফেরৎ দেয়ার ব্যবস্থা করেন।’

তার স্বামী লুঙ্গির গাঁট থেকে একটি বিষের শিশি বের করে বললেন, ‘ভ্যান ফেরৎ না দিলে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব। ভাই আমাকে বাঁচান। আমি অনেক অনুরোধ করি। কিন্তু কোনো কাজ হয় না। ছবি তুলি। মনে দুঃখ নিয়ে যশোর শহরে এসে ঘটনাটি যশোরে গ্রামীণব্যাংকের এরিয়া ম্যানেজারকে জানাই। ছবিসহ বাংলাবাজার পত্রিকায় নব্য কাবুলিওয়ালার রিপোর্ট পাঠাই। পরদিন যশোরের ম্যানেজার আমাকে জানান, ছাগল ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এমন ঘটনা আর ঘটবে না।

এবার সেই আদর্শ হিলারি পল্লীর গল্প আপনাকে শোনাব। ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ উপজেলার মশিহাটি ঋষিপাড়ায় আমেরিকার ফার্স্ট লেডি হিলারি কিনটন গ্রামীণব্যাংকের আমন্ত্রণে আসবেন। পত্রিকা থেকে আমাকে স্পেশাল অ্যাসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে। ১৯৯৫ সালের ২ এপ্রিল মশিহাটি গ্রামে খুব ভোরে পৌঁছে দেখি, এক মহাযজ্ঞ শুরু হয়ে গেছে। হিলারির বসার জায়গা তৈরি হচ্ছে। মুড়ি ভাজার প্রশিক্ষণ চলছে। হিলারিকে বাংলার দেশি বিস্কুট-মুড়ি খাওয়ানো হবে। শিশুরা গম্ভীরা গান গাইছে। আমি এসব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করি। কিছুণের মধ্যে আপনি প্রখ্যাত সাংবাদিক মাহফুজ আনামকে সঙ্গে নিয়ে ঋষিপাড়ায় আসেন। তখন আপনি আরো সুদর্শন। আপনার চুল পাকেনি। আমি আপনার পেছন পেছন ঘুরতে থাকি। বুকে সাহস নিয়ে বলেই ফেলি, ‘স্যার, আমি আপনার এক্সকুসিভ সাক্ষাৎকার নেব।’ আপনি বললেন, ‘কখন, কোথায়?’ আমি বললাম, ‘এখানে এই কেতুরাম ঋষির বারান্দায়।’ আপনি রাজি হলেন। আমি মাইক্রো টেপ রেকর্ডার অন করে আপনার সাক্ষাৎকার গ্রহণ করি। সাক্ষাৎকারে আপনি বললেন, ‘ওদের দু’জনকে (অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে) এক ঘরে তালা মেরে রাখতে হবে। বলতে হবে তোমরা আগে এক হও। তাহলেই সমস্যার সমাধান হবে।‘

ঋণের অতিরিক্ত সুদ সম্পর্কে আপনি বললেন, ‘কম সুদেও আমরা ঋণ দিই।’

’শুধু মহিলাদের কেন ঋণ দেন?’

জবাবে আপনি বললেন, ‘সবাইতো পুরুষদের ঋণ দেয়। এ জন্য আমি মহিলাদের ঋণ দিই।’

১৯৯৫ সালের ৫ এপ্রিল ছবিসহ আপনার সাক্ষাৎকারটি বাংলাবাজার পত্রিকায় ছাপা হয়। ৩ এপ্রিল পাকা রাস্তায় দামি গাড়ি রেখে সরু কাঁচা পথে পায়ে হেঁটে হিলারি মশিহাটির ঋষিপাড়ায় আসেন। গ্রামের প্রবেশমুখে দুটি শিশু মুক্তি আর সাথী হিলারিকে স্বাগত জানায়। তারাই হিলারিকে ঋষিপাড়ায় নিয়ে আসে। এরপর হিলারি গ্রামীণব্যাংকের মহিলা সদস্যদের সঙ্গে বসে মত বিনিময় করেন। মহিলারা অঙ্গীকার করেন যৌতুক দেব না, যৌতুক নেব না। নিরাপদ পানি পান করব। সন্তানকে স্কুলে পাঠাব। বাল্যবিয়ে দেব না। মহিলারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমেরিকার ফার্স্ট লেডিকে আটপৌড়ে জামদানি শাড়ি পরিয়ে দেন। মুড়ি ভাজা খেয়ে, ঋষির সন্তানদের গম্ভীরা গান শুনে হিলারি দুলা ভাইকে (বিল কিনটন) নিয়ে ফের ঋষিপাড়ায় আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গ্রামের গৃহবধূদের কাঁদিয়ে বিদায় নেন। এরপর মশিহাটি ঋষিপাড়ার নতুন নামকরণ হয় হিলারি আদর্শ পল্লী।

পরের গল্প আপনাকে আমি প্রথম চিঠিতে শুনিয়েছি। হিলারিকে যে মুক্তি আর সাথী স্বাগত জানিয়েছিল, সেই দুটি শিশু বাল্যবিয়ের বলি হয়েছে। ১৯৯৯ সালে ১২ বছর বয়সে সাথীর হিরন্ময় নামে এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হয়। ১১ বছরের মুক্তির বিয়ে হয় জুতোর মিস্ত্রি মুক্তোর সঙ্গে। দু’জনের বিয়েতে যৌতুক হিসাবে সাইকেল, ঘড়ি, টেলিভিশন দিতে হয়েছে। মুক্তির বাবা মুকিন্দ আপনার ঋণের কিস্তি শোধ করতে গিয়ে ভিটেবাড়ি বিক্রি করে গ্রাম ছেড়েছেন।

জনাব মাইক্রো ক্রেডিটের জাদুকর, মশিহাটি কেন্দ্রের লীরাণীর স্বামী জিনে, শান্তির স্বামী শ্রাবণ, ভানুদাসীর স্বামী খুদে, মিনা রাণীর স্বামী কেতু, গীতা রানীর স্বামী সম্ভু এরা সবাই সহায় সম্পদ এমনকি ভিটেমাটি বিক্রি করে আপনার গ্রামীণব্যাংকের কিস্তি দিয়েছেন। ৭ হাজার টাকা ঋণের বোঝা নিয়ে গৃহবধূ পারুল মারা যায়। আপনার সৈনিকরা পারুলের লাশ দাহ করতে দেয়নি। পরে স্বামী কার্ত্তিক ঐ টাকা পরিশোধের অঙ্গীকার করে প্রিয়তমা স্ত্রীর লাশের সৎকারের ব্যবস্থা করেন।

গ্রামের মমতা ঘরের টিন খুলে বিক্রি করে কিস্তি দিয়েছেন। মায়ারাণী গরু-ছাগল, বিয়ের আংটি, থালা বাটি, ভিটে বিক্রি করে কিস্তি দিয়েছেন। ভানুদাসী পাশের ফুলবাড়ি গ্রামের সুদখোর মহাজনের কাছ থেকে ১০০ টাকায় মাসিক ১০ টাকা সুদে ১৪ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে আপনার কিস্তি শোধ করেছেন।

এই গল্পের পাশাপাশি প্রথম চিঠিতে আপনাকে লিখেছিলাম বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির নেতা ঝিনাইদহের পাগলা কানাই মোড়ের মীর ইলিয়াস হোসেন দীলিপ ১৯৯৫ সালে গ্রামীণব্যাংক নিয়ে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। গ্রন্থটির নাম ‘গ্রামীণব্যাংক মহাজনী শোষনের অভিনব হাতিয়ার’।

গ্রন্থটিতে দীলিপ দীর্ঘ গবেষণার পর গ্রামীণব্যাংকের নানা বিষয় তুলে ধরেছেন। অতিরিক্ত সুদ, ঋণের জালে আটকা পড়ার কাহিনী, মালিক হয়েও সদস্যদের কোনো লভ্যাংশ না পাওয়া --এই বিষয়গুলি তিনি বস্তুনিষ্টভাবে উপস্থাপন করেছেন। আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদদের গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে মূল্যায়ন, ঝিনাইদহের রামচন্দ্রপুরে একটি কেন্দ্রের উপর গবেষণা চালিয়ে দীলিপ তথ্য সারণির মাধ্যমে গ্রন্থটিতে গ্রামীণব্যাংকের নেতিবাচক বিষয়গুলি তুলে ধরেন।

গ্রন্থের শেষ পৃষ্ঠায় দীলিপ লিখেছেন, ‘অতি কৌশলে গ্রামীণব্যাংক দরিদ্র মহিলাদের মহাজনী শোষনের আওতায় এনে তাদের সবটুকু শ্রম নিংড়ে নিচ্ছে।’ ২০০০ সালের ১৫ জানুয়ারি গ্রন্থের রচয়িতা মীর ইলিয়াস হোসেন দীলিপকে গুলি করে হত্যা করা হয়। প্রথম চিঠির উল্লিখিত বিষয়গুলোর কোনো জবাব দীর্ঘ দিনেও আপনি দেননি।

২০১০ সালের ৩০ নভেম্বর গ্রামীণব্যাংক সম্বন্ধে আণবিক বোমাটি ফাটান ডেনমার্কের সাংবাদিক-চলচ্চিত্রনির্মাতা টম হাইনেমান। ‘কট ইন মাইক্রো ডেট’ বা ‘ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে’ নামে হাইনেমানের তৈরি প্রামাণ্যচিত্রটি নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন (এনআরকে) প্রচার করে। তাতে বলা হয়, আপনি গ্রামীণব্যাংকের দরিদ্র ঋণগ্রহীতাদের জন্য নোরাডের অনুদানের ৭০০ কোটি টাকা এক তহবিল থেকে আরেক তহবিলে সরিয়েছেন। প্রামাণ্য চিত্রে আপনার ঋণের জালে আটকা পড়ে গরীব আরো নিঃস্ব হয়েছে এমন দৃশ্য দেখানো হয়েছে। এই খবর জানতে পেরে আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। দেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখোমুখি হয়। এরপর আপনি কিছু ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। আমি ফের সেই হিলারি আদর্শ পল্লীতে ছুটে যাই। ৩ ডিসেম্বর ঐ গ্রামে গিয়ে জানতে পারি, হিলারির আগমন উপলে গ্রামীণব্যাংক পাকা দালান নির্মাণের জন্য ভক্ত দাসের স্ত্রী পার্বতী রাণীকে ২৫ হাজার টাকা ঋণ দিয়েছিল। ঐ টাকা শোধ করতে যেয়ে পার্বতী রাণী সহায় সম্পদ ভিটে মাটি বিক্রি করে ৩ সন্তান নিয়ে এখন গ্রামের পাশে সেনা বাহিনীর আবাসন প্রকল্পে একটি খুপড়ি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সুনীলের স্ত্রী ময়নাকেও পাকা দালানের জন্য ঋণ দেয়া হয়েছিল। কিস্তি দিতে না পেরে ময়না স্বামী সন্তানসহ চট্রগ্রামে পালিয়ে যায়। পরবর্তীকালে বাড়ি ফিরে ভিটে মাটি বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হয়ে আপনার কিস্তি পরিশোধ করেছে। এখন তারা যাযাবর।

‘কালের কন্ঠ’ পত্রিকায় ৬ ডিসেম্বর ‘সেই হিলারিপাড়ায় শুধুই হায় হায়’ শিরোনামে আমার সরেজমিন রিপোর্টটি ছাপা হয়। এরপর ঢাকা থেকে গ্রামীণব্যাংকের কর্মকর্তারা এসে ঐ মহিলাদের শাসিয়ে গেছেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে কেন কথা বলা হল? তারা কৈফিয়ত চেয়েছেন। একই সঙ্গে হুশিয়ার করে দিয়ে গেছেন, ‘কেউ যেন সাংবাদিকদের সামনে মুখ না খোলে।’

হে দেশ দরদি, বাংলাদেশের নতুন স্বপ্ন নির্মাণের কারিগর! গ্রামীণব্যাংকের ছাগল আটক, মুক্তি-সাথীর বাল্য বিয়ে, মশিহাটি ঋষি পাড়া থেকে হিলারি পাড়া, মীর ইলিয়াস হোসেন দিলীপের খুন হওয়া, কিস্তির জন্য ভিটে বিক্রি, ঋষিপাড়ার সুখী মানুষের ঋণের জালে যাযাবর হওয়ার শতভাগ সত্য কাহিনী আপনার বরাবরে বিনয়ের সঙ্গে উপস্থাপন করলাম।

আপনাকে আরো বলি, আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরীফে লেখা আছে, সুদ খোরের গোনা কোনো দিন মাফ হবে না। এ বিষয়ে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা কোরআন ও হাদিসে উল্লেখ রয়েছে। অন্য কোনো উদ্দেশ্যে নয়, বর্তমান প্রোপটে আমার প্রিয় মাতৃভূমির দারিদ্র, দুর্নীতি ও শোষনমুক্তির স্বার্থে, ১৫ কোটি মানুষের এই দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার স্বার্থেই আমার এই চিঠি।
ফখরে আলম
তারিখঃ ০৩.০৩.১১
[email protected]
মোবাইল-০১৭১১৩৫৯৬২২


Click This Link
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

কওমী মাদ্রাসায় আলেম তৈরী হয় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×