প্রশ্নপত্রের ফাসের অভিযোগটি আমাদের দেশে নতুন নয়। কোন কোন সময়ে এটা সত্যি আবার কখনো কখনো গুজব। গুজব বা সত্যি যাই হোক না কেন এটা আমাদের নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, কখনো দীর্ঘসূত্রিতার ফাঁদে ফেলে।
একটু আগে আমার এক পরিচিতজন ফোন করে জানালো জিপিও এর ডেলিভারী শাখায় কাজ করেন এমন পিয়নেরা প্রাইমারী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র টাকার বিনিময়ে বিলি করছেন। ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে যার কাছ থেকে যা পাচ্ছেন আদায় করে নিচ্ছেন। নিরাপত্তার স্বার্থে আমি এখানে আমার সেই পরিচিত ব্যক্তিটির নাম উল্লেখ করতে পারছি না।
সরকারে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে অনুরোধ থাকবে বিষয়টি অনতিবিলম্বে তদন্ত করে দেখার জন্য। শুধু নিয়োগ প্রক্রিয়ার সুষ্ঠুতার খাতিরেই নয় দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে এটির সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। মানুষ গড়ার কারিগররা নিজেরাই যদি অসৎভাবে নিয়োগ পান তবে তাদের মাধ্যমে কোন অবস্থায়ই সৎ মানুষ গড়ে তোলা সম্ভব নয়।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০২