somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা চলচ্চিত্রের মিষ্টি মেয়ে কবরী অভিনীত ছায়াছবির কিছু জনপ্রিয় গান

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মিষ্টি মেয়ে কবরী আর নেই - এ সংবাদটা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এক আচমকা ঝড়ো হাওয়ার মতো আঘাত হানে। শোক-বিহবল হয়ে পড়েন সবাই। এ সংবাদ শোনার জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না। কিন্তু, প্রকৃতির অমোঘ বিধানে, মরণঘাতক কোভিডের থাবায় তাকে চলে যেতে হলো, অনেকটাই অকালে, চলে যাবার অনেক অনেক আগে।



কবরী চলে গেছেন, কিন্তু আমাদের ছেড়ে যান নি। রয়ে গেছে তার অভিনয়, তার কীর্তি, যা যুগ যুগ তাকে বয়ে নিয়ে যাবে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের কাছে।

শুরুতে দেখুন জনপ্রিয় কিছু গান। সবার শেষে উইকিপিডিয়া থেকে তুলে আনা তার জীবনী শেয়ার করা হয়েছে পাঠকের জন্য।

গান


সে যে কেন এলো কিছু ভালো লাগে না - সাবিনা ইয়াসমিন, রংবাজ



লিংক : সে যে কেন এলো না


একটুসখানি দেখো, একখান কথা রাখো - সাবিনা ইয়াসমিন, বধূ বিদায়

লিংক : একটুসখানি দেখো




তুমি যে আমার কবিতা - সাবিনা ইয়াসমিন ও মাহমুদুন্নবী, দর্প চূর্ণ

লিংক : তুমি যে আমার কবিতা




মনেরও রঙে রাঙাবো - সেলিনা আজাদ, মাসুদ রানা

লিংক : মনেরও রঙে রাঙাবো




গান হোয়ে এলে - ফেরদৌসী রহমান, নীল আকাশের নীচে

লিংক : গান হয়ে এলে




প্রেমের নাম বাসনা - শাহনাজ রহমতউল্লাহ ও মাহমুদুন্নবী, নীল আকাশের নীচে

প্রেমের নাম বাসনা




কাছে এসো যদি বলো - খন্দকার ফারুক আহমেদ, আবির্ভাব

লিংক : কাছে এসো যদি বলো




আমি নিজের মনে নিজেই যেন - খন্দকার ফারুক আহমেদ, আবির্ভাব

লিংক : আমি নিজের মনে নিজেই যেন




সব সখীরে পার করিতে - সুজন সখী, আবদুল আলীম ও সাবিনা ইয়াসমিন

লিংক : সব সখীরে পার করিতে



১০
ওরে নীল দরিয়া - আব্দুল জব্বার, সারেং বউ

লিংক : ওরে নীল দরিয়া



১১
যা রে যাবি যদি - বশীর আহমেদ, আপন পর

লিংক : যা রে যাবি যদি যা



১২
ফুলের মালা পরিয়ে দিলে আমায় আপন হাতে - সাবিনা ইয়াসমিন, ময়নামতি

লিংক : ফুলের মালা পরিয়ে দিলে



১৩
ওগো বলো মনে কী যে দোলা এসে লাগে - ময়নামতি, সাবিনা ইয়াসমিন, ময়নামতি

লিংক : ওগো বলো মনে কী যে দোলা



১৪
তুমি যদি বলে দিতে - ফেরদৌসী রহমান, যে আগুনে পুড়ি

লিংক : তুমি যদি বলে দিতে



১৫
ঐ দূর দূরান্তে - মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, দীপ নিভে নাই

লিংক : ঐ দূর দূরান্তে



১৬
আমার এ গান তুমি শুনবে - খন্দকার ফারুক আহমেদ, দীপ নিভে নাই

লিংক : দীপ নিভে নাই





কবরীর জীবনী

সারাহ বেগম কবরী (জন্ম: মিনা পাল; ১৯ জুলাই ১৯৫০―১৭ এপ্রিল ২০২১) একজন বাংলাদেশী অভিনেত্রী, চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকের বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের নায়িকা ছিলেন। তিনি একটি অভিনয় ও আজীবন সম্মাননাসহ দুটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ছয়টি বাচসাস পুরস্কার এবং মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পুরস্কার অর্জন করেছেন।

কবরীর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে নাট্যধর্মী সুতরাং (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এরপর উর্দু ভাষার বাহানা ও সোয়ে নদীয়া জাগে পানি এবং লোককাহিনি নির্ভর সাত ভাই চম্পা (১৯৬৮) দিয়ে সফলতা অর্জন করেন। আবির্ভাব (১৯৬৮) চলচ্চিত্র দিয়ে রাজ্জাকের সাথে তার জুটি গড়ে ওঠে। এই জুটির জনপ্রিয় ও সফল চলচ্চিত্রগুলো হল ময়না মতি (১৯৬৯), নীল আকাশের নীচে (১৯৬৯), ক খ গ ঘ ঙ (১৯৭০), দর্প চূর্ণ (১৯৭০), কাঁচ কাটা হীরে (১৯৭০), দীপ নেভে নাই (১৯৭০), স্মৃতিটুকু থাক (১৯৭১), রংবাজ (১৯৭৩)।
তিনি লালন ফকির (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। সাহিত্যনির্ভর তিতাস একটি নদীর নাম (১৯৭৩)-এর রাজার ঝি এবং সারেং বৌ (১৯৭৮)-এর নবিতুন তার অন্যতম সমাদৃত দুটি কাজ। দ্বিতীয়োক্ত কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি সুজন সখী (১৯৭৫) ও দুই জীবন (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য আরও দুটি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত তিতাস একটি নদীর নাম ও সাত ভাই চম্পা চলচ্চিত্র দুটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় যথাক্রমে প্রথম ও দশম স্থান লাভ করে।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি রাজনীতিতেও সক্রিয় ছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৭ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার আত্মজীবনীমূলক বই স্মৃতিটুকু থাক প্রকাশিত হয়।

প্রারম্ভিক জীবন

কবরী ১৯৫০ সালের ১৯শে জুলাই চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলাতে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মস্থান বোয়ালখালী হলেও শৈশব ও কৈশোর বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম নগরীতে। তার আসল নাম মিনা পাল। পিতা শ্রীকৃষ্ণ দাস পাল এবং মা শ্রীমতি লাবণ্য প্রভা পাল। ১৯৬৩ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি নৃত্যশিল্পী হিসেবে মঞ্চে কাজ শুরু করেন।

কর্মজীবন

কবরীর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে ১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্তের পরিচালনায় সুতরাং চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। তিনি জরিনা চরিত্রে অভিনয় করেন। সুরকার সত্য সাহা সুভাষ দত্তকে তার খোঁজ দেন। কবরীর ছবি দেখে দত্ত তাকে পছন্দ করেন এবং তাকে অডিশনের জন্য চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডেকে পাঠান। কণ্ঠ ও সংলাপ পরীক্ষার পর দত্ত তাকে জরিনা চরিত্রের জন্য নির্বাচন করেন। এরপর দত্তের পরামর্শে চলচ্চিত্রটির লেখক সৈয়দ শামসুল হক তার নাম পরিবর্তন করে ‘কবরী’ রাখেন। চলচ্চিত্রটি তাসখন্দ চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়। সেখানে চলচ্চিত্রটি এবং কবরীর অভিনয় প্রশংসিত হয়। এছাড়া চলচ্চিত্রটি ১৯৬৫ সালে ফ্রাংকফুর্ট চলচ্চিত্র উৎসবে দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কৃত হয়। এরপর তিনি উর্দু ভাষায় জহির রায়হানের বাহানা (১৯৬৫)এবং খান আতাউর রহমানের ‘সোয়ে নদীয়া জাগে পানি’ (১৯৬৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

তার সঙ্গীতধর্মী লোককাহিনি নির্ভর সাত ভাই চম্পা (১৯৬৮) ব্যবসাসফল হয়। এটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় দশম স্থান লাভ করে। এই বছর আবির্ভাব (১৯৬৮) চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে রাজ্জাকের সাথে তার জুটি গড়ে ওঠে। সেই সময়ে উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে শবনম-রহমান ও শাবানা-নাদিম জুটির মত জনপ্রিয় জুটির সাথে পাল্লা দিয়ে তারা বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এই জুটির জনপ্রিয়তা নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন আবেগ ঢেলে অভিনয় করতাম, ছবির প্রণয় দৃশ্যগুলো হয়তো খুবই স্বাভাবিক এবং জীবন্ত হয়ে উঠতো।’ এই বছর তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র হল বাঁশরী, অরুণ বরুণ কিরণমালা, শীত বসন্ত ও চোরাবালি। ১৯৬৯ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র পারুলের সংসার। এই বছর রাজ্জাকের বিপরীতে কাজী জহিরের ‘ময়না মতি’ ও নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘নীল আকাশের নীচে’ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালে রাজ্জাক-কবরী জুটি ‘যে আগুনে পুড়ি’, ‘ক খ গ ঘ ঙ’, ‘দর্প চূর্ণ’, ‘কাঁচ কাটা হীরে’, ও ‘দীপ নেভে নাই’ চলচ্চিত্রে একসাথে কাজ করেন। এই বছর তিনি সুভাষ দত্তের ‘বিনিময়’ চলচ্চিত্রে বাকপ্রতিবন্ধী এক তরুণী চরিত্রে অভিনয় করেন। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এর লেখা হয়, ‘ছবির মূল সম্পদ ছিল কবরীর অসাধারণ অভিনয়। কোনো সংলাপ ছাড়া এই চরিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্য প্রয়োজন যে অভিনয় দক্ষতার তা কবরীর আয়ত্তাধীন ছিল।’ চলচ্চিত্রটি ব্যবসাসফল হয় এবং বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম ধ্রুপদী চলচ্চিত্রে পরিণত হয়। এছাড়া তিনি ১৯৭০ সালে তিনি কাজী জহিরের পরিচালনায় ‘মীনা’ নামে একটি উর্দু চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা’। এই বছর তিনি ‘লালন ফকির’ (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৩ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘রংবাজ’। এই চলচ্চিত্রে তিনি পর্দায় লাস্যময়ী রূপে আবির্ভূত হন এবং তার চটুল অভিব্যক্তি দর্শকের নজর কাড়ে। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়। একই বছর তিনি ঋত্বিক ঘটকের পরিচালনায় ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ (১৯৭৩)-এর রাজার ঝি চরিত্রটি তার অন্যতম সমাদৃত কাজ। এটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় শীর্ষ স্থান লাভ করে।

১৯৭৫ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র প্রমোদ করের ‘সুজন সখী’। এটি সেই বছরের অন্যতম ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তার দ্বিতীয় বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি কথাসাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সারের ‘সারেং বউ’ উপন্যাস অবলম্বনে আবদুল্লাহ আল মামুনের নির্মিত একই নামের (১৯৭৮) চলচ্চিত্রে নবিতুন চরিত্রে অভিনয় করে সমাদৃত হন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি আবদুল্লাহ আল মামুনের ‘দুই জীবন’ (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের আরেকটি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।

রাজনৈতিক জীবন

তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যক্তিগত জীবন

কবরী প্রথমে চিত্ত চৌধুরীকে বিয়ে করেন। সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর ১৯৭৮ সালে তিনি সফিউদ্দীন সরোয়ারকে বিয়ে করেন। ২০০৮ সালে তাঁদেরও বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কবরী পাঁচ সন্তানের মা ছিলেন। ২০১৭ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার আত্মজীবনীমূলক বই ‘স্মৃতিটুকু থাক’ প্রকাশিত হয়।

মৃত্যু

কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ১৩ দিনের মাথায়, ২০২১ সালের ১৭ এপ্রিল রাত ১২টা ২০ মিনিটে ঢাকার শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।














































কিছু ছবি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত। বাকিগুলো বিভিন্ন ছবি থেকে আমার নিজের স্ন্যাপশট করা, যেগুলো কয়েকটা ভিডিওতেও ব্যবহার করা হয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৩
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×