জোকস কমন পড়লে ও পড়তে পারে......................।
৭৮। বিপরীত শব্দ বলো
পড়া শেষ করে মাত্র ইন্টারনেটে বসেছে হাশেম, এমন সময় বাবা এসে গম্ভীর গলায় জিজ্ঞেস করল, কি হাশেম, পড়া শেষ?
- জ্বি বাবা।
- আচ্ছা, তাহলে বলো তো দেখি, ‘শীত’-এর বিপরীত কী?
- গ্রীষ্ম।
- আচ্ছা, যাও।
- আসো।
- অভদ্র ছেলে।
- ভদ্র ছেলে।
- কী আশ্চর্য!
- এটা পারবো না বাবা।
৭৯।খেতে পারবে?
ওই হাবলুকে চেনো না? ও কিন্তু আগে কখনোই রেস্টুরেন্টে খেতে যায়নি। তো সেদিন কী জন্যে যেন ওর বাবা খুশি হয়ে ওকে বেশ কিছু টাকা দিলো, আর তাই নিয়ে ও খুশিতে নাচতে নাচতে গেলো রেস্টুরেন্টে খেতে। ওর সে কী উৎসাহ! গিয়েই খোশ মেজাজে ওয়েটারকে ডাক দিলে, ওয়েটার মেনু হাতে এগিয়ে এলো ওর কাছে। তারপর ওর হাতে মেনুটা দিয়ে বলল, বলুন কোনটা খাবেন।
হাবলু মেনুতে একবার চোখ বুলিয়েই বলল, সবার শেষের এইটা আমাকে দিন। শুনে ওয়েটার মুচকি হেসে বলল, ওটা তো তুমি খেতে পারবে না। আর তাই শুনে হাবলু তো ভীষণ রেগে গেলো। যদি আমি খেতেই না পারি, তাহলে আর সেটা মেনুতে রাখা কী জন্যে! ওর কথা শুনে ওয়েটার এক গাল হেসে বলে কী, ওটা তো এই হোটেলের মালিকের নাম। তাকে কি তুমি খেতে পারবে?
৮০। বেনারশী শাড়ি!
আজমল সাহেব কানে একটু কম শোনেন। তো একবার তার স্ত্রী তাঁর কাছে বায়না ধরলেন, আমাকে একটা বেনারশী শাড়ি কিনে দাও না। শুনে আজমল সাহেব বললেন কি, এ আর এমন কী কথা! এক্ষুণি এনে দিচ্ছি। আর তাই শুনে তো আজমল সাহেবের স্ত্রী একেবারে খুশিতে ডগমগ। আজমল সাহেবও তক্ষুণি বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন। আর কিছুক্ষণ পর বাসায় ঢুকেই হাঁক দিলেন, কৈ গো, তুমি না বলো তুমি কিছু চাইলে আমি তোমাকে দেই না! এই যে, তুমি চাওয়া মাত্র তোমার জন্য আনারস আর ঘড়ি এনে দিলাম!