আমি সে সভ্যতার কপালে লাথি মারি,
সামাজিক স্থরের ভেদে যেথায় মানুষকে মানুষ বলে,
হে সভ্য সমাজ এ তোর কেমন সভ্যতা?
ক্ষুধার্ত ভিক্ষুকের ঘামের গন্ধে বমি আসে,
সর সর কাছে আসিস না,নোংরা হাতে ছুঁয়ে দিলো!
হারামির বাচ্চা সভ্যতাও বোঝেনা,ইতর কোথাকার!
ঐ রিক্সা যাবি?যাবিনা কেন কুত্তার বাচ্চা?
বাবার বয়সি রিক্সা চালকের সাথে এ কি সভ্যতা?
তবুও তারাই সভ্য,স্যুট কোটের আড়ালে লুকানো পশুত্ব!
ফুটপাতে দাঁড়ানো পতিতার দিকে আড়চোখে চায়,
মিটি মিটি হাসে আর ঘৃণায় থু ফালায়!
আরে ঐ সভ্য,আধারে পেলে তুইই খুবলে খাবি!
কদিন আর থাকবি লুকিয়ে মুখোশের আড়ালে বল?
খোলা ডাস্টবিন সভ্যতার অন্তরায়,গন্ধ ছড়ায়!
আমার কিন্তু বেশ লাগে, ওর জন্য কিছু প্রাণ বাঁচে।
আরে ঐ সভ্যর বাচ্চা নাক সিটকাবি না,খবরদার,
পারিসনা দুই টাকা ভিক্ষা দিতে আবার সভ্যতা!
আমি অসভ্য,তবু তোদের অনুমতি চাই-
অনুমতি দে তোদের মুখে থু থু ছেটাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৬