somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

”@18 All Time দৌড়ের উপর”ই আমার টার্নিং পয়েন্ট : তৌসিফ

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

:: জামিল আশরাফ খান নয়ন ::

ইমরান, বাপ্পি ও নিয়াজ। এই তিন তরুণ একসাথে একই ফ্ল্যাটে থাকে। তিনজনই ভালো বন্ধু। হৈ হৈল্লোড়, খুনসুটি আর দুষ্টুমি করে তাদের সময় কাটে। কখনো ছোটখাট গন্ডগোল ঝগড়ায় রুপ নিলেও তা পরে আবার ভালবাসায় পরিবর্তন হয়ে যায়। এদের মধ্যে আবার নায়ক নায়ক ভাবের একটা ছেলে ইমরান।

সারা দিন-রাত পড়ে থাকে ফেসবুকে। অনলাইনে তিনমাস বছর ধরে এক তরুণীর সাথে বন্ধুত্ব তার। অরনির সাথে ইমরানের কখনো বাস্তবে দেখা হয় নি। ফেইসবুকে চ্যাট আর ফোনালাপেই তাদের সম্পর্ক সীমাবদ্ধ। কিন্তু হঠাৎ একদিন অরনি ইমরানের সাথে সম্পর্ক শেষ করে লন্ডন চলে যেতে চায়।

ইমরানের মন খারাপ হয়ে যায়! বাপ্পির কথামত তিনজন রওয়ানা হয় সিলেটে অরনির সাথে দেখা করবে বলে। যাত্রাপথে নানা রকম ঝামেলা পোহাতে হয় তিনজনকে। অবশেষে তারা সিলেটে পৌছে। অরনির সাথে দেখা হয় ইমরানের। কিন্তু ইমরান যাকে চেয়েছিল সেই অরনিকে বাস্তবে খুঁজে পায় না। অন্যরকম একটি সম্পর্ক আবিষ্কার করে ইমরান।

কি, গল্পটি পড়ে নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন আমি টেলিফিল্ম ''@18 All Time দৌড়ের উপর'' এর কথা বলছি। এবছর ভ্যালেন্টাইন'স ডে উপলক্ষে প্রচারিত এয়ারটেল নিবেদিত "@১৮- অল টাইম দৌড়ের উপর" জনপ্রিয়তার দিক থেকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দর্শকপ্রিয় টেলিফিল্ম। সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো ঘেটে দেখলে এ বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ছোটপর্দার ক্ষেত্রেতো আর ''ব্যবসায় সফল'' বলার সুযোগ নেই। বড়পর্দার ভাষাতে যদি ''ব্যবসায় সফল'' বিশেষণটি যোগ করা যায় তবে ছোটপর্দার কাজ হিসেবে ''@18 All Time দৌড়ের উপর'' এর জন্য ''দর্শকসফল'' বিশেষণটি বসিয়ে ফেলা যায় অনায়াসে। নাট্যনির্মাতা আদনান আল রাজীবের নতুনধারার মেকিং ''@18 All Time দৌড়ের উপর'' সত্যিকার অর্থে সবধরণের দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। কেউ কেউ ধারণা করেন, এটি টেলিফিল্ম না হয়ে চলচ্চিত্র হলেও প্রচুর দর্শকপ্রিয়তা পেত।

বিপুল দর্শকপ্রিয় এই টেলিফিল্মটিরই অন্যতম একটি জনপ্রিয় মুখ তৌসিফ মাহবুব। ইমরানের ভূমিকায় তৌসিফের মূল চরিত্রের নজরকাড়া অভিনয় মুগ্ধ করেছে সব-বয়সী দর্শকদের। নতুনমুখ হিসেবে তৌসিফের স্বতস্ফূর্ত অভিনয় বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে দর্শক ও সমালোচকদের। এই পর্যন্ত ৭টি বিজ্ঞাপণচিত্র ও একটি টেলিফিল্মে কাজ করে আলোচনায় এসেছেন এই তরুণ। পাশাপাশি নিজের একটি ব্যান্ডদলে বেসগিটারিস্ট হিসেবে স্টেজে দর্শক মাত করে যাচ্ছেন তিনি। সামনে কোরবানীর ঈদের জন্য ৪টি নাটকে কাজ করছেন। কেমন চলছে এই তরুণের বর্তমান কাজের ব্যস্ততা? জানতে বুধবার সকালে তৌসিফের সাথে আমরা বসেছিলাম এক মনোরম আড্ডায়।

সকাল ১১ দিকে ধানমন্ডি লেকে এসে পৌঁছান তৌসিফ। সহকর্মী রিপোর্টার ও আলোকচিত্রীসহ তৌসিফের সঙ্গে আড্ডা শুরু হল ডিঙ্গি ক্যাফেতে। মিডিয়াতে কাজের শুরুটা কীভাবে? জানতে চাওয়া হল তৌসিফের কাছে।

সময়টা ২০১০ সালে। কাজের সূত্রে তৌসিফ পরিচিত হলেন রানআউট প্রোডাকশনের সঙ্গে। নিয়মিত আসা-যাওয়া করতেন সেখানে। একটা সময় রানআউট প্রোডাকশেনের টিভিসির জন্য অডিশন দিলেন তিনি। প্রথমবারে হলো না, দ্বিতীয়বারেও হলো না, তৃতীয়বারেও অডিশনে নির্বাচিত হলেন না তৌসিফ! হতাশ হল না এই তরুণ। কাজ করার দৃঢ় প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকল তৌসিফের। এভাবে একে একে ৬টি অডিশনে ব্যর্থ হওয়ার পর ৭নম্বর অডিশনে গিয়ে নির্বাচিত হলেন বিজ্ঞাপণে কাজ করার জন্য। ব্যস, খেল্লাপতে বাজিমাত!

রানআউটের সাথে টানা ৫টি বিজ্ঞাপণচিত্রে কাজ করার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হলেন তৌসিফ। সেই থেকে তৌসিফের পথচলা শুরু। নেসক্যাফে গেট সেট রক বিজ্ঞাপণটি দিয়ে মিডিয়ায় নিজেকে পরিচিত করলেন তৌসিফ। এরপর কাজ করলেন ফ্যান্টাসি কিংডম, ইগলু আইসক্রীম, রুচি ঝুড়িভাজা, স্পেলিং বি-হরলিকস্ বিজ্ঞাপণ চিত্রগুলোতে। পরবর্তীতে বিজ্ঞাপণ নির্মাতা রাহাত রহমানের আরএফএল ও গ্রামীণফোনের আরো দুটি বিজ্ঞাপণচিত্রে কাজ করেন।

নিজেদের একটি ব্যান্ডদল আছে তৌসিফের। নাম ''দ্য ম্যানেজার।'' এ পর্যন্ত তারা ৯৪টি শো করেছেন। মিউজিক করা শুরু কবে থেকে জিজ্ঞেস করতেই একটু নড়েচড়ে বসেন তিনি। ভাবুক হয়ে তৌসিফ বলেন, ''২০০৫ সাল থেকে মিউজিক শুরু করি। অনেকবার ব্যান্ডদল করে টিকে থাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু বরাবরই মনমানসিকতা না মেলার কারণে দল ভেঙ্গে গেছে। পরে ২০১১ সালে আমরা ''দ্য ম্যানেজার'' গড়ে তুললাম। এখানে আমি বেসগিটারিস্ট আছি। আমরা প্রায় প্রতি সপ্তাহে শো করি। এত কম সময়ে ব্যান্ডদল করেও আমরা অনেক পারফমেন্স করেছি। এই দলটি নিয়ে অনেকদূর এগোনোর প্রত্যাশা রয়েছে।

কফির অর্ডার দেয়া ছিল আগে। গরম কফির মগ হাতে চলতে লাগল আড্ডা পর্ব। তৌসিফের কথার ঝুড়ি ডানা মেলতে লাগল যেন। কখনো কথার উষ্ণতা, কখনোবা এই তরুণটির মিষ্টি হাসি স্নিগ্ধতা ছড়াল আড্ডায়। মূলত @18 All Time দৌড়ের উপর-টেলিফিল্মটিতে কাজ করার মধ্য দিয়ে দর্শক তৌসিফকে আলাদাভাবে চিনেছেন। এই কাজটি দিয়েই তিনি সাড়া ফেলেছেন মিডিয়াঙ্গনে। সংক্ষেপে জানার চেষ্টা করলাম একাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে।

কিভাবে যুক্ত হলেন টেলিফিল্মটির কাজের সাথে?''গত বছরের ডিসেম্বরের দিকে হঠাৎ রানআউট থেকে কল এল। বলা হল একটি টেলিফিল্ম বানানো হবে, কাজ করতে আগ্রহী কি-না। আমি আট-পাঁচ না ভেবে সম্মতি দিয়ে দিলাম। কিন্তু যতটা সহজ মনে করেছিলাম এতটা সহজে পার পাওয়া গেল না। অডিশন দিতে হল। কোন ঝামেলা ছাড়ায় এইধাপটা উতরে গেলাম ভালোভাবেই। প্রথমে ভেবেছিলাম ছোটখাটো কোন চরিত্র পাব। কিন্তু আদনান ভাইয়ের কাছ থেকে সরাসরি মূলচরিত্রে অভিনয়ের গ্রিনকার্ড পেয়ে গেলাম। এ যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পেয়ে গেছি।''

সবতো ঠিকটাক হয়ে গেল! তাহলে আর কি, এবার সরাসরি শুটিং?

থামিয়ে দিয়ে তৌসিফ পরের ঘটনাটা বলা শুরু করলেন। টেলিফিল্মের জন্য নির্বাচিত হয়ে তিনি পড়লেন উভয়সংকটে। কারণ তৌসিফ তখন মিউজিক এজেন্সী-লাইভ স্কয়ারে ব্র্যান্ড ডেভলপার এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি করেতেন। একদিকে লাইভ স্কয়ারে ফুলটাইম চাকরি অন্যদিকে টেলিফিল্মে টানা এক মাস শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকা। কোনদিকে যাবেন দ্বিধাদ্বদ্ধে পড়ে গেলেন। অফিস থেকে আকুতি-মিনতি করেও ছুটি মিলল না। শেষপর্যন্ত নাকি চাকরিটা ছেড়ে দিতে হল তাকে। অতঃপর তৌসিফ অভিনয় নৈপুণ্য দেখানোর জন্য আটঘাট বেঁধে নেমে পড়েন অভিনয়ে।''

এর পরে তৌসিফ যা করে দেখালেন সেটা অনেকেরই জানা। অন্যান্য চরিত্রের ভীড়ে তৌসিফ ঠিকই নিজের চরিত্রকে জীবন্ত করে মেলে ধরেছেন সকলের সামনে। অভিনয়গুণে অনেক চোখে এখন প্রিয়মুখ তৌসিফ।

তৌসিফের ফেসবুক প্রোফাইল দেখলেই বুঝা যায় সারাদেশে তার অসংখ্য ভক্ত ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সবাই তার নতুন কাজের অপেক্ষায়।

সুখবরটা তাদের জন্য তিনি দিলেনও বটে। সামনের কোরবানির ঈদের জন্য ৩টি নাটক ও একটি টেলিফিল্মের কাজ করছেন তৌসিফ।এরমধ্যে আশফাক নিপুণের দুটি ও মাবরুর রশিদ বান্নাহ্‌ এর একটি নাটক এবং ইমরাইল রাফাতের পরচালনায় একটি টেলিফিল্মে কাজ করবেন তিনি। খুব শিগিগরই নাটকগুলোর শুটিং শুরু হবে।

তৌসিফ ব্যস্ততার মাঝেও অবসর খুঁজেন। গিটারে টুংটাং শব্দ তুলে সময় কাটাতে, ভালোবাসেন গেমিং করতে। আগে ফাস্ট জেনেরাশন গেমার পর্যায়ে গেমিং করতেন। এর প্রতি এতটাই ভালোলাগা তার খুব প্রয়োজনীয় কোন কল না হলে, রিসিভ না করে তিনি গেমই খেলতে থাকেন! বলতেই ফিক করে হেসে ফেলেন তৌসিফ। আমরাও হাসলাম। বিষয়টি খুবই মজার।

ছোটবেলায় যখন ফুটবল খেলতেন তখন বেকহামকে অনুসরণ করতেন। কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে কাউকে অনুকরণ বা অনুসরণ করেন না তৌসিফ। অনেকেরই অভিনয় ভালো লাগে তার। তবে মিশু সাব্বিরের অভিনয় তাকে বেশি টানে। তৌসিফ অকপটে বলেই ফেললেন, ''ভবিষ্যতে মিশু ভাইয়ের মত একজন শক্তিশালী, মজার অভিনেতা হতে চাই।''

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে তৌসিফ ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিকস্ ইঞ্জিনিয়ারিং-এ অনার্স শেষ করেছেন। এখন দেশের বাইরে গিয়ে মাস্টার্স করতে চান মিডিয়া সম্পর্কিত যেকোন বিষয় নিয়ে। সেটি হতে পারে ফিল্ম মিডিয়া, সাংবাদিকতা অথবা অ্যানিমেশন।

মিডিয়া নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি-অভিনয় নাকি মিউজিক কোনটিকে বেছে নিবেন?

তৌসিফ বলেন, ''অভিনয় ও মিউজিক দুটোকেই সমান গতিতে চালিয়ে নিয়ে যেতে চাই। কাজ করার মধ্য দিয়ে মিডিয়ায় স্থায়ী হবার ইচ্ছে আছে। ইদানীং বাইরের দেশের থ্রিলার ও কমেডি ধাঁচের টিভি সিরিজগুলি দেখি। অভিনয় শেখার জন্য। আমি মনে করি, এইমানের টিভিসিরিজ একদিন আমাদের দেশেও তৈরি হবে। অভিনয় ও মিউজিক এই দুইটা বিষয়ে দক্ষ হয়ে আমি আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন পারফর্মার হতে চাই!''

মানুষ হিসেবে খুবই অমায়িক তৌসিফ। এতটুকু অহংকার নেই তার আচার-ব্যবহার, চাল-চলনে। সময় সচেতন আবার কাজের প্রতি ডেডিকেটেট। তরুণদের মাঝে এই গুণটা থাকা বেশ জুরুরী।

আমাদের আড্ডা একেবারে শেষের দিকে। ঘড়িতে সময় তখন ১২টা ছুঁই ছুঁই। তৌসিফ কৃতজ্ঞতার সুরে বলেন, ''আমার আজ এতদূর আসার জন্য আমি গর্বের সাথে রাজীব ভাইয়ের কথাই বলব। @18 All Time দৌড়ের উপর টেলিফিল্মটিই আমার টার্নিং পয়েন্ট। এই কাজটি দিয়ে অনেক রেসপন্স পেয়েছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।''

প্রতিভাবান এই তরুণ তুর্কীর জন্য আমাদের পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।

আড্ডা শেষে চলে ফটোসেশন পর্ব। ফটো তোলা শেষে আমরা চললাম নিজ নিজ গন্তব্যে। তৌসিফ ছুটলেন ঈদের নাটকের ব্যাপারে মাবরুর রশিদ বান্নাহ্‌'র সাথে কথা বলতে।

...........................................................................................................................
ক্যামেরায় : নিপুণ কাওসার
সহযোগী রিপোর্টার : হাসান ইমাম

আরো কিছূ বিনোদন প্রতিবেদন : স্ত্রী না সে?

মিডিয়া থেকে সারিকার বিদায়

ঈদে আসছে হুমায়ূন আহমেদের ‘যদি ভালো না লাগে তো দিও না মন’

পর্ণমুভি বদলে দিতে পারে আপনার ব্যক্তিত্বকে

নিলামে সালমান শাহ্‌- এর গাড়ি

পুরুষরা কেমন সঙ্গী চান?

পুরুষের দশদিক, যাতে দুর্বল নারীরা

আসলেই ভালোবাসা তো, নাকি সবই প্রতারণা?
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×