somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসার মাইনক্যা চিপায়

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




-বাঁচাও বাঁচাও বাঁচাও... চিত্কার
দিয়ে তমা আচমকা চেয়ার
ছেড়ে ওঠে গ্যাংম্যান স্টাইলে লাফ শুরু
করে দিল।
রহস্য বুঝে ওঠার আগেই তমার
ভার্সিটি পড়ুয়া বড় বোন
মমতা রুমে ঢুকে তমাকে জড়িয়ে ধরল।B-)
আমাকে সিনেমার ভিলেন ভেবে বললেন,
এক্ষুনি বেরিয়ে যাও ঘর থেকে।
-তুই স্যারকে বকছিস কেন?
আগে আমাকে বাঁচা।
-কি হয়েছে তোর?X(
-ফ্লো... ফ্লো...
তাকিয়ে দেখি বেশ
আলসে ভঙ্গিতে একটা তেলাপোকা ফ্লোরে ঘুরে বেড়াচ্ছে!
তমাকে ছেড়ে এক লাফে মমতা কয়েক
হাত
দূরে সরে চেয়ারের উপর উঠে বলল,
তেলাপোকা দেখে এমনভাবে কেউ
চিত্কার
দেয়? কী ভয়টা না পেয়েছিলাম!
-লেকচার দিবি না।
আগে তেলাপোকা মার।
-পারব না, ভয় করে।
দুই বোনের কাণ্ড
দেখে তেলাপোকাটা মেরে কাউকে কিছু
বলার সুগোগ না দিয়ে বেরিয়ে এলাম।
বড়
বাঁচা বেঁচে গেছি। তমার বোনের জায়গায়
বাবা কিংবা ভাই হলে নিশ্চিত
কি হয়েছে তা যাচাই না করেই ধোলাই
শুরু
করে দিত।;)
জীবনে আর কোনো দিন
কোনো মেয়েকে না পড়ানোর
প্রতিজ্ঞা করে বাসায় ফিরছিলাম।
বাসের
জন্য দাঁড়িয়ে আছি এমন সময়
পাশে দাঁড়াল
সুন্দরী একটি মেয়ে। উত্তরা টু
যাত্রাবাড়ী লাইনের
গাড়ি এসে দাঁড়াতেই
একটা লোক মাথা বের করে ওয়াকওয়াক
করে বমি করে দিল!
আমি কোনোমতে সরে গেলেও
মেয়েটা সরতে পারল না।
পায়ে বমি মাখামাখি হয়ে একাকার।
মেয়েটা পেছনে সরে এসে আমার বাহু
খামচি দিয়ে ধরে বলল, আমি নাফিসা।
এখন
কি করব?
-আমি কি জানি?
-অনেক কান্না পাচ্ছে। প্লিজ, কিছু
একটা কর। না হয় দম বন্ধ
হয়ে মরে যাব।
-আশপাশে এত মানুষ
থাকতে আমাকে ধরে না মরলে হয় না?
-না। কারণ, তুমি নিজে সরে গেছো।
আমাকে সরাওনি।
-সরাতে হলে হাত ধরে টান দিতে হতো।
তখন তো আবার হাত ধরার
অপরাধে যা ইচ্ছা তা অপবাদ দিতে।
-বেশি ফকফক করবা না। দেখছ
না আশপাশের
মানুষ কেমন করে মজা নিচ্ছে। যাও
পানি নিয়ে আস।
-এই আর নতুন কি? বাঙালির স্বভাবই
অন্যের
বিপদে মজা নেয়া।
টাকা না দিলে পানি কি চুরি করে আনব?
-এক বোতল পানি কেনার টাকা নাই?
-বাংলা সিনেমার নায়ক হওয়ার
কোনো শখ
নাই
যে পকেটে যা আছে তা দিয়ে পানি কিনে পরে বাসায়
হেঁটে যাব।
টাকা বের করে দিতেই
পানি এনে বললাম,
এবার ধুয়ে নাও।
-পারব না। তুমি ধুয়ে দাও।
-মামার বাড়ির আবদার?
-শ্বশুর বাড়ির আবদার।
লক্ষ্য করলাম, বেশ কয়েকটা টোকাই
পিচ্চি আমাদের ঘিরে দাঁড়িয়েছে।
সবার
মুখেই বাঁদরামি হাসি। একজন বলল,
ভাইজান ‘জানের জান’ ছবিটা দেখছেন?
-কেন? তুই কি নায়ক ছিলি?
-ধুর কি যে কন না।
আপনাগো দেইখ্যা সিনেমার
কথা মনে পইড়া গেছে।
নায়িকা রাস্তা দিয়ে হাঁটতে গিয়ে গোবরে পা দিয়া ফালাইয়া কান্দন
শুরু করে। নায়ক পানি এনে নায়িকার
পা ধুইয়া দিতে দিতে গানে চইল্যা গেছে সোজা।
গান গাইতে যাবেন না?
-মাইর খাওয়ার আগে ভাগবি?
-আগে কন ১০ টাকা দিবেন?
দিলে আফার
পা পরিষ্কার করে দেব।
হায়রে দেশ আমার! যে পিচ্চিটার স্কুল
থেকে ফিরে এখন মাঠে বন্ধুদের
সঙ্গে খেলা করার কথা,
সে পিচ্চিটা মাত্র ১০ টাকার জন্য
আরেকজনের পায়ের
আবর্জনা পরিষ্কার
করতে চাইছে! পকেটে থাকা ২০
টাকা পিচ্চিটাকে দিয়ে নিজেই
নাফিসার
পা ধুয়ে দিলাম।
-কি হলো? দাঁড়িয়ে আছ কেন?
-তো কি করব?
-বাসায় পৌঁছে দেবে না?
-চল।
-এত সহজে রাজি হয়ে গেলে যে?
-পৌঁছে না দেয়া পর্যন্ত মুক্তি পাব
না তাই।
কাকতলীয়ভাবে দু’জনের
এলাকা পাশাপাশি।
সিএনজিতে উঠে বসতেই বলল,
আমি জানি তোমার গার্লফ্রেন্ড নাই।
-কীভাবে জানলে?
-হাবলু ছেলেদের গার্লফ্রেন্ড থাকে না।
মোবাইলটা বের কর তো।
মোবাইল বের করে দিতেই নাফিসা ওর
মোবাইলে মিসকল দিয়ে নাম্বার সেভ
করে ফেরত দিল।
কিছু বলতে যাব, তার আগেই ট্রাফিক
পুলিশ
সিএনজি থামাল। সিএনজির
কাগজপত্র সব
ঠিক আছে দেখে পঞ্চাশ
টাকা হাতাতে না পেরে সিএনজিতে ঘনিষ্ঠ
(?) হয়ে বসে থাকার অপবাদ দিল। অথচ
নাফিসা আর আমার দূরত্ব এক হাতের
মতো।
রাস্তার পাশে গাড়িতে হেলান
দিয়ে দাঁড়ানো পুলিশ অফিসারের
কাছে যেতেই প্রশ্ন করল, সঙ্গে কে?
ঝামেলা এড়াতে বললাম, আমার বউ।
ততক্ষণে নাফিসা সিএনজি থেকে নেমে এসেছে।
পুলিশ অফিসারকে বলল, বাপি তুমি!
সারছে! পুলিশের মেয়ে!
কোনো দিকে না তাকিয়ে খিচ্চা দৌড়।
চলতি গাড়িতে লাফ দিয়ে উঠে দিলাম
মোবাইল বন্ধ করে।
পরদিন মোড়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছি,
এমন সময় তিনটা ছেলে এসে দাঁড়াল।
একজন
নাফিসার ছোট ভাই নাহিদ। আমার
টিশার্টের কলার চেপে ধরে বলল,
জানিস
আমি কে? ভার্সিটির ছাত্রলীগের
সেক্রেটারি। টিউশনি করে ভাত
খাওয়া দুই
পয়সার পাবলিক আমার বোনকে বউ
বলে পরিচয় দিস? আর একবার
নাফিসার
সঙ্গে দেখা গেলে এসিডের
ড্রামে ঢুকায়া জ্বালায়া ফেলুম।
যে দেশে ভার্সিটির
শিক্ষককে মারলে শাস্তি হয় না,
সে দেশে আমার মতো টিউশনি ‘স্যার’-
কে মারলে কোনো শালাই
বাঁচাতে আসবে না, তাই চুপ
করে রইলাম।
হুমকি-ধমকি দিয়ে নাহিদ চলে যেতেই
একটু
পর নাফিসা হাজির। সব শুনে বলল,
অতকিছু
বুঝি না। এখন থেকে বউ বলে ডাকবা সব
সময়। না হয় কইলাম, ফ্যানের
সঙ্গে ঝুলব।
চিরকুটে লিখে যাব, তুমি দায়ী। তোমার
জেল হবে। অন্য
কোনো মেয়ে তোমাকে দখল
করতে পারবে না। হিঃহিঃ... দারুণ
আইডিয়া। তাই না?
পুলিশ শ্বশুর, ছাত্রলীগ শালা!
ভালোবাসার
মাইনক্যা চিপায় ফেলে বলে দারুণ
আইডিয়া! হায়রে ভালোবাসা! —
............... ............... .......
-বাঁচাও বাঁচাও বাঁচাও... চিত্কার
দিয়ে তমা আচমকা চেয়ার
ছেড়ে ওঠে গ্যাংম্যান স্টাইলে লাফ শুরু
করে দিল।
রহস্য বুঝে ওঠার আগেই তমার
ভার্সিটি পড়ুয়া বড় বোন
মমতা রুমে ঢুকে তমাকে জড়িয়ে ধরল।
আমাকে সিনেমার ভিলেন ভেবে বললেন,
এক্ষুনি বেরিয়ে যাও ঘর থেকে।
-তুই স্যারকে বকছিস কেন?
আগে আমাকে বাঁচা।
-কি হয়েছে তোর?
-ফ্লো... ফ্লো...
তাকিয়ে দেখি বেশ
আলসে ভঙ্গিতে একটা তেলাপোকা ফ্লোরে ঘুরে বেড়াচ্ছে!
তমাকে ছেড়ে এক লাফে মমতা কয়েক
হাত
দূরে সরে চেয়ারের উপর উঠে বলল,
তেলাপোকা দেখে এমনভাবে কেউ
চিত্কার
দেয়? কী ভয়টা না পেয়েছিলাম!
-লেকচার দিবি না।
আগে তেলাপোকা মার।
-পারব না, ভয় করে।
দুই বোনের কাণ্ড
দেখে তেলাপোকাটা মেরে কাউকে কিছু
বলার সুগোগ না দিয়ে বেরিয়ে এলাম।
বড়
বাঁচা বেঁচে গেছি। তমার বোনের জায়গায়
বাবা কিংবা ভাই হলে নিশ্চিত
কি হয়েছে তা যাচাই না করেই ধোলাই
শুরু
করে দিত।
জীবনে আর কোনো দিন
কোনো মেয়েকে না পড়ানোর
প্রতিজ্ঞা করে বাসায় ফিরছিলাম।
বাসের
জন্য দাঁড়িয়ে আছি এমন সময়
পাশে দাঁড়াল
সুন্দরী একটি মেয়ে। উত্তরা টু
যাত্রাবাড়ী লাইনের
গাড়ি এসে দাঁড়াতেই
একটা লোক মাথা বের করে ওয়াকওয়াক
করে বমি করে দিল!
আমি কোনোমতে সরে গেলেও
মেয়েটা সরতে পারল না।
পায়ে বমি মাখামাখি হয়ে একাকার।
মেয়েটা পেছনে সরে এসে আমার বাহু
খামচি দিয়ে ধরে বলল, আমি নাফিসা।
এখন
কি করব?
-আমি কি জানি?
-অনেক কান্না পাচ্ছে। প্লিজ, কিছু
একটা কর। না হয় দম বন্ধ
হয়ে মরে যাব।
-আশপাশে এত মানুষ
থাকতে আমাকে ধরে না মরলে হয় না?
-না। কারণ, তুমি নিজে সরে গেছো।
আমাকে সরাওনি।
-সরাতে হলে হাত ধরে টান দিতে হতো।
তখন তো আবার হাত ধরার
অপরাধে যা ইচ্ছা তা অপবাদ দিতে।
-বেশি ফকফক করবা না। দেখছ
না আশপাশের
মানুষ কেমন করে মজা নিচ্ছে। যাও
পানি নিয়ে আস।
-এই আর নতুন কি? বাঙালির স্বভাবই
অন্যের
বিপদে মজা নেয়া।
টাকা না দিলে পানি কি চুরি করে আনব?
-এক বোতল পানি কেনার টাকা নাই?
-বাংলা সিনেমার নায়ক হওয়ার
কোনো শখ
নাই
যে পকেটে যা আছে তা দিয়ে পানি কিনে পরে বাসায়
হেঁটে যাব।
টাকা বের করে দিতেই
পানি এনে বললাম,
এবার ধুয়ে নাও।
-পারব না। তুমি ধুয়ে দাও।
-মামার বাড়ির আবদার?
-শ্বশুর বাড়ির আবদার।
লক্ষ্য করলাম, বেশ কয়েকটা টোকাই
পিচ্চি আমাদের ঘিরে দাঁড়িয়েছে।
সবার
মুখেই বাঁদরামি হাসি। একজন বলল,
ভাইজান ‘জানের জান’ ছবিটা দেখছেন?
-কেন? তুই কি নায়ক ছিলি?
-ধুর কি যে কন না।
আপনাগো দেইখ্যা সিনেমার
কথা মনে পইড়া গেছে।
নায়িকা রাস্তা দিয়ে হাঁটতে গিয়ে গোবরে পা দিয়া ফালাইয়া কান্দন
শুরু করে। নায়ক পানি এনে নায়িকার
পা ধুইয়া দিতে দিতে গানে চইল্যা গেছে সোজা।
গান গাইতে যাবেন না?
-মাইর খাওয়ার আগে ভাগবি?
-আগে কন ১০ টাকা দিবেন?
দিলে আফার
পা পরিষ্কার করে দেব।
হায়রে দেশ আমার! যে পিচ্চিটার স্কুল
থেকে ফিরে এখন মাঠে বন্ধুদের
সঙ্গে খেলা করার কথা,
সে পিচ্চিটা মাত্র ১০ টাকার জন্য
আরেকজনের পায়ের
আবর্জনা পরিষ্কার
করতে চাইছে! পকেটে থাকা ২০
টাকা পিচ্চিটাকে দিয়ে নিজেই
নাফিসার
পা ধুয়ে দিলাম।
-কি হলো? দাঁড়িয়ে আছ কেন?
-তো কি করব?
-বাসায় পৌঁছে দেবে না?
-চল।
-এত সহজে রাজি হয়ে গেলে যে?
-পৌঁছে না দেয়া পর্যন্ত মুক্তি পাব
না তাই।
কাকতলীয়ভাবে দু’জনের
এলাকা পাশাপাশি।
সিএনজিতে উঠে বসতেই বলল,
আমি জানি তোমার গার্লফ্রেন্ড নাই।
-কীভাবে জানলে?
-হাবলু ছেলেদের গার্লফ্রেন্ড থাকে না।
মোবাইলটা বের কর তো।
মোবাইল বের করে দিতেই নাফিসা ওর
মোবাইলে মিসকল দিয়ে নাম্বার সেভ
করে ফেরত দিল।
কিছু বলতে যাব, তার আগেই ট্রাফিক
পুলিশ
সিএনজি থামাল। সিএনজির
কাগজপত্র সব
ঠিক আছে দেখে পঞ্চাশ
টাকা হাতাতে না পেরে সিএনজিতে ঘনিষ্ঠ
(?) হয়ে বসে থাকার অপবাদ দিল। অথচ
নাফিসা আর আমার দূরত্ব এক হাতের
মতো।
রাস্তার পাশে গাড়িতে হেলান
দিয়ে দাঁড়ানো পুলিশ অফিসারের
কাছে যেতেই প্রশ্ন করল, সঙ্গে কে?
ঝামেলা এড়াতে বললাম, আমার বউ।
ততক্ষণে নাফিসা সিএনজি থেকে নেমে এসেছে।
পুলিশ অফিসারকে বলল, বাপি তুমি!
সারছে! পুলিশের মেয়ে!
কোনো দিকে না তাকিয়ে খিচ্চা দৌড়।
চলতি গাড়িতে লাফ দিয়ে উঠে দিলাম
মোবাইল বন্ধ করে।
পরদিন মোড়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছি,
এমন সময় তিনটা ছেলে এসে দাঁড়াল।
একজন
নাফিসার ছোট ভাই নাহিদ। আমার
টিশার্টের কলার চেপে ধরে বলল,
জানিস
আমি কে? ভার্সিটির ছাত্রলীগের
সেক্রেটারি। টিউশনি করে ভাত
খাওয়া দুই
পয়সার পাবলিক আমার বোনকে বউ
বলে পরিচয় দিস? আর একবার
নাফিসার
সঙ্গে দেখা গেলে এসিডের
ড্রামে ঢুকায়া জ্বালায়া ফেলুম।
যে দেশে ভার্সিটির
শিক্ষককে মারলে শাস্তি হয় না,
সে দেশে আমার মতো টিউশনি ‘স্যার’-
কে মারলে কোনো শালাই
বাঁচাতে আসবে না, তাই চুপ
করে রইলাম।
হুমকি-ধমকি দিয়ে নাহিদ চলে যেতেই
একটু
পর নাফিসা হাজির। সব শুনে বলল,
অতকিছু
বুঝি না। এখন থেকে বউ বলে ডাকবা সব
সময়। না হয় কইলাম, ফ্যানের
সঙ্গে ঝুলব।
চিরকুটে লিখে যাব, তুমি দায়ী। তোমার
জেল হবে। অন্য
কোনো মেয়ে তোমাকে দখল
করতে পারবে না। হিঃহিঃ... দারুণ
আইডিয়া। তাই না?
পুলিশ শ্বশুর, ছাত্রলীগ শালা!
ভালোবাসার
মাইনক্যা চিপায় ফেলে বলে দারুণ
আইডিয়া! হায়রে ভালোবাসা! —:):):D:DB-)B-););):P:P:P:P:P:P
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×