এই পোস্টে সামান্য কিছু কথা কমেন্ট আকারে লিখেছিলাম। তবে পাব্লিক হয়তো অতি উত্তেজনার কারনে ওভারলুক করেছে তাই পোস্ট আকারে দিলাম।
আলোচ্য পোস্ট ও কমেন্টে মূলতঃ দুটা প্রশ্ন এসেছে
১)রাষ্ট্রধর্ম এতদিন ইসলাম থাকায় ভিন্নধর্মী দের কি কি সমস্যা হচ্ছিল?
২) আর রাষ্ট্রধর্ম যখন ইসলাম ছিলনা তখন ইসলাম ধর্মী দের কি কি সমস্যা হচ্ছিল?
আসলে আমরা একটা জায়গায় ভুল করছি, সমস্যাটা যাদের তারা এদেশের আম জনতা কেউ নয়। মোদ্দা কথা ভারতের সাউথ ব্লক এদেশের সংবিধানে ইসলামের নাম দেখতে ইচ্ছুক নয়, তাই এই পরিবর্তন। এই পরিবর্তন যে তারা এদেশের ভিন্নধর্মের নাগরিকের নিরাপত্তার জন্য চায় এরকম মনে করে যারা উল্লসিত হয় তারা নির্বোধ। তাহলে কেন চায় বা চেয়ে আসছে? এটা ভিন্ন প্রসঙ্গ, এই পোস্টে এখন তার কার্যকারন বিশ্লেষন খুব জরুরী নয়।
মূল কথা,এদেশের জনগন সে যেই ধর্মেরই হোক তারা দরিদ্র, ক্ষমতায় আদার ব্যাপারী। সংবিধান নামের ডঃ কামাল হোসেনের সেই কিতাবে কি যোগ হোল আর কি মোছা হোল তার সাথে এদের ভাল থাকা আর খারাপ থাকার সম্পর্ক খুঁজতে যাওয়া নির্বুদ্ধিতা হবে। অহেতুক সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা আমাদের কাম্য নয়,এটা বুঝা দুপক্ষেরই কর্তব্য। শিবাজি কিংবা সালাহউদ্দীনের জোশ দুটোই সামলে রেখে সমস্যার আসল জায়গাটা আমাদের ফোকাস করতে হবে, বুঝতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৬