1. যখন বিল্ডিং ভাঙ্গে তখন মাঝে কিছু void space থাকে, যেখানে মানুষ বেঁচে থাকার সম্বাভনা বেশি। তাই উদ্ধার করার সময় এই স্পেসগুলি খেয়াল করে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা উচিত। আর প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্লেন থাকা উচিত এই ধরনের পরিস্থিতিতে প্রত্যেকের কর্তব্য কি, বিল্ডীং এর কোণ অংশে গেলে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি,(্যেমন বীম ও পিলারের সংযোগস্থলের নিচে তুলনামুলক নিরাপদ, মাথাকে বাঁচানোর জন্য বালিশ কিংবা ব্যাগ মাথার উপরে নিয়ে মুভ করা ইত্যাদি) তা জেনে রাখা। এজন্য ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় দুর্যোগ মহড়া করা উচিত নিয়মিত। আগুনের সময়ও জীবন বাঁচানোর কিছু নিয়মাবলী আছে যা সবার জানা থাকা উচিত( যেমন প্রচন্ড ধোঁয়ায় হামাগুড়ি দিয়ে চলা) সব আবাসিক ভবনের ক্ষেত্রেও এই বিষয়গুলি বিবেচনায় রাখা জরুরী। জীবন বাঁচাতে মহড়ার জন্য অতিরিক্ত কিছু খরচের জন্য প্রস্তুত হয়ে যান,
2. বিল্ডীং এর তুলনামুলক শক্ত জায়গা কোথায় ঠান্ডা মাথায় তা বিবেচনা করে সেই অংশে আশ্র্য় নেয়া, কলাম ও পিলারের সংযোগ স্থলে কিংবা লিফট বা শেয়ার ওয়ালের পাশে, ভুলেও লিফট ব্যবহার করা যাবেনা, কারন এটীই আবার সবচে অনিরাপদ, তবে যতটুকু জানি লিফটের দেয়াল গুলি বা শীয়ারওয়াল খুব মজবুদ করে তৈরি করা হয়।
3. ফায়ার সার্ভিস এই বিষয়ে নিয়মিত ভাতাসহ প্রশিক্ষন দেয় তিন দিনের, খুবই কাজের প্রশিক্ষন অন্তত নিজের আপন জন দের বাঁচাতে এলাকার ফায়ার সার্ভিস অফিস হতে এই প্রশিক্ষন নিয়ে রাখা দরকার
4. এই ধরনের ভাঙ্গা বিল্ডিং এ অক্সিজেনের সংকট হয় এক্ষেত্রে বাইরে থেকে বাতাস বা অক্সিজেন সরবরাহ করার জন্য সাধারন পাম্পকে একটু ইম্প্রোভাইজ করে ব্যবহার করা যায়,
5. চাপা পড়া মানুষকে উদ্ধারের ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা মুলক বিষয় আছে যেমন সেলাইন দেয়া, কারন চাপা পড়া অংশে বিসাক্ততা তৈরি হয় যা সরিয়ে আনার পড় সারা শরীরে ছড়ীয়ে পড়ে জীবন নাশের কারন হতে পারে।
6. ছড়িয়ে থাকা বিদ্যুতের তার মৃত্যুর কারন হতে পারে
7. .........।।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



