বাগেরহাটের শরণখোলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষিত হয়েছে। উপজেলার খোন্তাকাটা ইউনিয়নের জানেরপাড় গ্রামে ঘটে এ ঘটনা।
এ নিয়ে গত কয়েক মাসে এ উপজেলা সহ বাগেরহাটে অতি মাত্রায় বাড়ছে ধর্ষনের ঘটনা।
জানি না কোন অজানা কারনে বাগেরহাটের স্বচেতন মহল বলে যাদের বলা হয় তারা, উদ্বেগ জনক মাত্রায় বেড়ে যাওয়া এ নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় জনিত সমস্যার ব্যাপারে সোচ্চার হচ্ছেনা। জানিনা চুপ কেন সংবাদিক সমাজ।
গত বছর ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছিল জনপ্রতিনিধির নামে।
এমন অবস্থায় ধর্ষিত পরিবার গুলোর ন্যায় অসহয় আজ সাধারণ মানুষেরাও।
হয় তো প্রভাব, প্রতি-পত্তি আর খমতার জোরের কাছে নত জান নীতির কাছে আছ দিন দিন এ অসহায়ত্ত বেড়ে চলছে।
জানিনা আমারই লেখা কোন মানে আছে কিনা?
তবে
গত বছরে সাথী আত্ম হত্যা ও বাগেরহাটের কিছু সংবাদিকের জড়িত থাকার বিষয়টি নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের পর টনক নড়েছিল। গেপ্তারও হয়েছি।
স্থানীয়দের স্বচেতনতায় সৃষ্টি হয়েছিল জন মত।
যদিও গ্রেপ্তার কৃত ও দোষিরা আজ সকলে মুক্ত। সেই রব সংবাদিক আজ আবার প্রেস ক্লাবের সদস্য পদ নিয়ে সংবাদিকতা পেশায়। শুনেছি আমাদের সমাজের নষ্ট মানুষের চাপে মামলা তুলে নিয়েছেন নাকি হত ভাগ্য সাথীর বাবা।
দোষ এড়িয়ে যাবার প্রচেষ্টায় দায়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাছে ঘটনার প্রতিবাদ ও নিন্দাগেপোন কারিরা যেমন কুৎছা লটনা কারী তেমনে, বাঁচতে চেয়েও আছ সাথীরা মরে যায়। শুধু সাথী নয় চলতি মাসেও এমন ঘটনায় আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়ে আছে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার একটি মেয়ে।
হয়তোবা মৃত্য নিয়ে জন্মায় ওরা। আর আমাদের নষ্ট সমাজ, বিকৃত মানুষিকতা, সিষ্ঠাচার হীন সমাজ, পোষাকের নামে প্রদর্শন আর আকাশ সংকৃতির নামে নগ্নতার প্রদর্শনী আজ ঘটনার নামে অঘটন আর মৃত্যুর নামে হত্যাকে উস্কে দিচ্ছে।
আর.............