somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাকহীন বাক্যালাপ। মামলা নাং-১

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মীমাংসিতো জীবন আর কত দিন আমাদের? আমরা কি কেবল মীমাংসাই করে যাবো আদ্যোপান্তে? সহজ সরল রৈখিক পরিক্রমা আমাদের কি আসবেনা রাষ্ট্রের ওম চাদরে ঢাকা এক খন্ড গোধলী লগ্নে? এক পক্ষ বলে যায়, আমরা ভালো আছি, আরেক পক্ষ স্ব-উচ্চারনে বলে, না। আমরা তো যারা এ পক্ষ বা ও পক্ষও না, যারা কাক ডাকা সকালে বের হয়ে যাই কোন এক কারখানার তৃতীয় নাগরিক হয়ে অগ্নি চুল্লির দগদগে সিড়ির গোড়াও ‌-হাজির হুজুর- বলার জন্য, যারা নামি নামি পোষাকি পদবি নিয়ে আদতে পুরানিক আফ্রিকার দাস সেজে সারা দিনোমান মনিবের মনের পায়ে বিসর্জন দিয়ে বাড়ি ফিরি তৃপ্তির ঢেকুর গিলতে গিলতে তারা কি বলবো? আমাদের কি কিছু বলার আছে? আসলে আমরা কোন পক্ষ তা কি আমরা জানি? আমরা আসলে তৃতীয় পক্ষ। যে তৃতীয় পক্ষের পৃথিবীতে কোন পরিচিতি নেই। না তারা বিদ্রোহী, না তারা দ্রোহী, না তারা পোষ্য আরহী! তা কেবল তারাই। সৃষ্টির প্রথম থেকে আজ অব্দি এ তৃতীয় পক্ষের কোনো সনদ কেউ দেয় নি আর দেবেও না। অথচ শতাব্দির সভ্যজগত নামে অসভ্য জাগতিক পরিমন্ডল এই তৃতীয় পক্ষটি ছাড়া একদিনের জন্য আমার আপনার আমাদের শাসক বনতে পারেনি। কোনো দিন পারবে কিনা আমি জানি না। এটা যেমন আমি জানি, এটা যেমন তুমি জানো, এটা সয়ং যারা পরিত্যক্তা তারাও জানে কিন্তু তবু তারা এই পক্ষের সমাদরি হয় না। তার এক এবং অভিন্ন কারন হলো তারা বেশ ভালো করেই জানে যারা গোলাম তারা গোলামই। তারা কখনো মনিব হতে পারে না। হলেও তা হয় কোমর ভাঙ্গা সেনাপতি। তারা আরও ভালো করেই যানে এই তৃতীয় পক্ষটি ভ্রম্মান্ডের শক্তিধর পক্ষ হলেও তারা বিচ্ছিন্ন-অভিন্ন নয়। কেননা বিবাগী একশত দেহের চেয়ে বাগী একটি হাতই তাদের শত জনকে দমন করার জন্য পরিপূর্ণ। নিপিড়িত তাই হয়তো আমরা-আমাদের শত অমীমাংসিতো হৃদপিন্ড। কবে শেষ হবে আমাদের এই লুকায়িত জীবন বোধ? কবে শেষ হবে আমাদের এই বোধ্যা বোধ্যা বোধা ভাব? আমার খুব মনে পড়ছে, কেউ কোথায় যেনো এক জায়গায় বলেছেন, যে যোব্ধা নয়, সে কবি। আর যে কর্মজীবি নয় সে বুব্ধিজীবী। আমি কোথা্ও কোথাও এই প্রবাদ বা বাদ মানকে না চাইলেও মাছে মাছে আমার খুব বিশ্বাস হয় এই প্রবাদ আবাদ। এই যে লিখছি-আমি কি পেরেছি কোনো এক পথের মোড়ে দাড়িয়ে বুক চিতিয়ে দিতে নুর-হোসেনের মতো ‌‌, মারো গুলি বলে এগিয়ে যেতে? মৃত্যুকে বড় আমার আমাদের ভয়! যদি মরে যাই?!!!!! আমরা কত দিন বাচবো তা যদিও কেউ তেমন করে বলতে পারি না। মুখে বলি, মৃত্যুতে ভয় নেই কিন্তু মৃত্যুকেই আমরা সবচেয়ে বড় ভয় পাই্। তাই আড়ালে বলি যত কথা, সাজি বোধ্যা-বুব্ধজীবী। আমরা উপদেশ দিই-উপদেশ মানি না। আমরা বলি, করি না। আমরা ছুয়ে দিয়ে উব্ধোধন করি-শক্ত করে ধরি না। তাই হয়তো বা আমাদের এই পরিনতি! তাই হয়তো আমরা আজীবন রয়ে যাবো তৃতীয় পক্ষ! যেখান থেকে কোনো কালেো কোনো সৃস্টি করা, জন্ম দেয়া কোনো দিনই পসিবল না। না হউক। তবু নিজো নিজো জায়গা থেকে যেনো আমরা বলি, তুমি যা ইচ্ছে কর, আমি আমার কাজ টুকু পরিপূর্ণ করলাম বা করছি আমাকে বিরক্ত করো না। আমরা যেনো পরিবর্তন করতে না পারলেও সবকিছু মেনে না নিই। আমরা যেনো আমার পাশে ঘটে যাওয়া অ-ঘটনাটি দেখে মুখ ফিরিয়ে না নিই, যেনো বলি- ভাই কি ঘটছে? ঝাপিয়ে না পরি যেনো একবার নিজের কন্ঠের আওয়াজ টুকু তুলি অন্তত এই পরিক্ষাটার জন্য যে, আমার জায়গা কতটুকু তা যাচায়ের জন্য। আমার ধারনা যাদি ভ্রান্ত না হয়- অন্যায় কারী এটা অন্তত বুঝতে পারবে আমি যা করছি তা ভালো করছি না। এ ভাবেই একদিন দুদিন তিনদিন তৃতীয় পক্ষের আওয়াজ উঠবে, এপক্ষ আর ওপক্ষ জানবে তারই সব না। আরো কেউ আছে। যারা আমাদের পক্ষে না। জয় হোক মানুষের-জয় হোক সত্য এবং সততার।মীমাংসিতো জীবন আর কত দিন আমাদের? আমরা কি কেবল মীমাংসাই করে যাবো আদ্যোপান্তে? সহজ সরল রৈখিক পরিক্রমা আমাদের কি আসবেনা রাষ্ট্রের ওম চাদরে ঢাকা এক খন্ড গোধলী লগ্নে? এক পক্ষ বলে যায়, আমরা ভালো আছি, আরেক পক্ষ স্ব-উচ্চারনে বলে, না। আমরা তো যারা এ পক্ষ বা ও পক্ষও না, যারা কাক ডাকা সকালে বের হয়ে যাই কোন এক কারখানার তৃতীয় নাগরিক হয়ে অগ্নি চুল্লির দগদগে সিড়ির গোড়াও ‌-হাজির হুজুর- বলার জন্য, যারা নামি নামি পোষাকি পদবি নিয়ে আদতে পুরানিক আফ্রিকার দাস সেজে সারা দিনোমান মনিবের মনের পায়ে বিসর্জন দিয়ে বাড়ি ফিরি তৃপ্তির ঢেকুর গিলতে গিলতে তারা কি বলবো? আমাদের কি কিছু বলার আছে? আসলে আমরা কোন পক্ষ তা কি আমরা জানি? আমরা আসলে তৃতীয় পক্ষ। যে তৃতীয় পক্ষের পৃথিবীতে কোন পরিচিতি নেই। না তারা বিদ্রোহী, না তারা দ্রোহী, না তারা পোষ্য আরহী! তা কেবল তারাই। সৃষ্টির প্রথম থেকে আজ অব্দি এ তৃতীয় পক্ষের কোনো সনদ কেউ দেয় নি আর দেবেও না। অথচ শতাব্দির সভ্যজগত নামে অসভ্য জাগতিক পরিমন্ডল এই তৃতীয় পক্ষটি ছাড়া একদিনের জন্য আমার আপনার আমাদের শাসক বনতে পারেনি। কোনো দিন পারবে কিনা আমি জানি না। এটা যেমন আমি জানি, এটা যেমন তুমি জানো, এটা সয়ং যারা পরিত্যক্তা তারাও জানে কিন্তু তবু তারা এই পক্ষের সমাদরি হয় না। তার এক এবং অভিন্ন কারন হলো তারা বেশ ভালো করেই জানে যারা গোলাম তারা গোলামই। তারা কখনো মনিব হতে পারে না। হলেও তা হয় কোমর ভাঙ্গা সেনাপতি। তারা আরও ভালো করেই যানে এই তৃতীয় পক্ষটি ভ্রম্মান্ডের শক্তিধর পক্ষ হলেও তারা বিচ্ছিন্ন-অভিন্ন নয়। কেননা বিবাগী একশত দেহের চেয়ে বাগী একটি হাতই তাদের শত জনকে দমন করার জন্য পরিপূর্ণ। নিপিড়িত তাই হয়তো আমরা-আমাদের শত অমীমাংসিতো হৃদপিন্ড। কবে শেষ হবে আমাদের এই লুকায়িত জীবন বোধ? কবে শেষ হবে আমাদের এই বোধ্যা বোধ্যা বোধা ভাব? আমার খুব মনে পড়ছে, কেউ কোথায় যেনো এক জায়গায় বলেছেন, যে যোব্ধা নয়, সে কবি। আর যে কর্মজীবি নয় সে বুব্ধিজীবী। আমি কোথা্ও কোথাও এই প্রবাদ বা বাদ মানকে না চাইলেও মাছে মাছে আমার খুব বিশ্বাস হয় এই প্রবাদ আবাদ। এই যে লিখছি-আমি কি পেরেছি কোনো এক পথের মোড়ে দাড়িয়ে বুক চিতিয়ে দিতে নুর-হোসেনের মতো ‌‌, মারো গুলি বলে এগিয়ে যেতে? মৃত্যুকে বড় আমার আমাদের ভয়! যদি মরে যাই?!!!!! আমরা কত দিন বাচবো তা যদিও কেউ তেমন করে বলতে পারি না। মুখে বলি, মৃত্যুতে ভয় নেই কিন্তু মৃত্যুকেই আমরা সবচেয়ে বড় ভয় পাই্। তাই আড়ালে বলি যত কথা, সাজি বোধ্যা-বুব্ধজীবী। আমরা উপদেশ দিই-উপদেশ মানি না। আমরা বলি, করি না। আমরা ছুয়ে দিয়ে উব্ধোধন করি-শক্ত করে ধরি না। তাই হয়তো বা আমাদের এই পরিনতি! তাই হয়তো আমরা আজীবন রয়ে যাবো তৃতীয় পক্ষ! যেখান থেকে কোনো কালেো কোনো সৃস্টি করা, জন্ম দেয়া কোনো দিনই পসিবল না। না হউক। তবু নিজো নিজো জায়গা থেকে যেনো আমরা বলি, তুমি যা ইচ্ছে কর, আমি আমার কাজ টুকু পরিপূর্ণ করলাম বা করছি আমাকে বিরক্ত করো না। আমরা যেনো পরিবর্তন করতে না পারলেও সবকিছু মেনে না নিই। আমরা যেনো আমার পাশে ঘটে যাওয়া অ-ঘটনাটি দেখে মুখ ফিরিয়ে না নিই, যেনো বলি- ভাই কি ঘটছে? ঝাপিয়ে না পরি যেনো একবার নিজের কন্ঠের আওয়াজ টুকু তুলি অন্তত এই পরিক্ষাটার জন্য যে, আমার জায়গা কতটুকু তা যাচায়ের জন্য। আমার ধারনা যাদি ভ্রান্ত না হয়- অন্যায় কারী এটা অন্তত বুঝতে পারবে আমি যা করছি তা ভালো করছি না। এ ভাবেই একদিন দুদিন তিনদিন তৃতীয় পক্ষের আওয়াজ উঠবে, এপক্ষ আর ওপক্ষ জানবে তারই সব না। আরো কেউ আছে। যারা আমাদের পক্ষে না। জয় হোক মানুষের-জয় হোক সত্য এবং সততার।মীমাংসিতো জীবন আর কত দিন আমাদের? আমরা কি কেবল মীমাংসাই করে যাবো আদ্যোপান্তে? সহজ সরল রৈখিক পরিক্রমা আমাদের কি আসবেনা রাষ্ট্রের ওম চাদরে ঢাকা এক খন্ড গোধলী লগ্নে? এক পক্ষ বলে যায়, আমরা ভালো আছি, আরেক পক্ষ স্ব-উচ্চারনে বলে, না। আমরা তো যারা এ পক্ষ বা ও পক্ষও না, যারা কাক ডাকা সকালে বের হয়ে যাই কোন এক কারখানার তৃতীয় নাগরিক হয়ে অগ্নি চুল্লির দগদগে সিড়ির গোড়াও ‌-হাজির হুজুর- বলার জন্য, যারা নামি নামি পোষাকি পদবি নিয়ে আদতে পুরানিক আফ্রিকার দাস সেজে সারা দিনোমান মনিবের মনের পায়ে বিসর্জন দিয়ে বাড়ি ফিরি তৃপ্তির ঢেকুর গিলতে গিলতে তারা কি বলবো? আমাদের কি কিছু বলার আছে? আসলে আমরা কোন পক্ষ তা কি আমরা জানি? আমরা আসলে তৃতীয় পক্ষ। যে তৃতীয় পক্ষের পৃথিবীতে কোন পরিচিতি নেই। না তারা বিদ্রোহী, না তারা দ্রোহী, না তারা পোষ্য আরহী! তা কেবল তারাই। সৃষ্টির প্রথম থেকে আজ অব্দি এ তৃতীয় পক্ষের কোনো সনদ কেউ দেয় নি আর দেবেও না। অথচ শতাব্দির সভ্যজগত নামে অসভ্য জাগতিক পরিমন্ডল এই তৃতীয় পক্ষটি ছাড়া একদিনের জন্য আমার আপনার আমাদের শাসক বনতে পারেনি। কোনো দিন পারবে কিনা আমি জানি না। এটা যেমন আমি জানি, এটা যেমন তুমি জানো, এটা সয়ং যারা পরিত্যক্তা তারাও জানে কিন্তু তবু তারা এই পক্ষের সমাদরি হয় না। তার এক এবং অভিন্ন কারন হলো তারা বেশ ভালো করেই জানে যারা গোলাম তারা গোলামই। তারা কখনো মনিব হতে পারে না। হলেও তা হয় কোমর ভাঙ্গা সেনাপতি। তারা আরও ভালো করেই যানে এই তৃতীয় পক্ষটি ভ্রম্মান্ডের শক্তিধর পক্ষ হলেও তারা বিচ্ছিন্ন-অভিন্ন নয়। কেননা বিবাগী একশত দেহের চেয়ে বাগী একটি হাতই তাদের শত জনকে দমন করার জন্য পরিপূর্ণ। নিপিড়িত তাই হয়তো আমরা-আমাদের শত অমীমাংসিতো হৃদপিন্ড। কবে শেষ হবে আমাদের এই লুকায়িত জীবন বোধ? কবে শেষ হবে আমাদের এই বোধ্যা বোধ্যা বোধা ভাব? আমার খুব মনে পড়ছে, কেউ কোথায় যেনো এক জায়গায় বলেছেন, যে যোব্ধা নয়, সে কবি। আর যে কর্মজীবি নয় সে বুব্ধিজীবী। আমি কোথা্ও কোথাও এই প্রবাদ বা বাদ মানকে না চাইলেও মাছে মাছে আমার খুব বিশ্বাস হয় এই প্রবাদ আবাদ। এই যে লিখছি-আমি কি পেরেছি কোনো এক পথের মোড়ে দাড়িয়ে বুক চিতিয়ে দিতে নুর-হোসেনের মতো ‌‌, মারো গুলি বলে এগিয়ে যেতে? মৃত্যুকে বড় আমার আমাদের ভয়! যদি মরে যাই?!!!!! আমরা কত দিন বাচবো তা যদিও কেউ তেমন করে বলতে পারি না। মুখে বলি, মৃত্যুতে ভয় নেই কিন্তু মৃত্যুকেই আমরা সবচেয়ে বড় ভয় পাই্। তাই আড়ালে বলি যত কথা, সাজি বোধ্যা-বুব্ধজীবী। আমরা উপদেশ দিই-উপদেশ মানি না। আমরা বলি, করি না। আমরা ছুয়ে দিয়ে উব্ধোধন করি-শক্ত করে ধরি না। তাই হয়তো বা আমাদের এই পরিনতি! তাই হয়তো আমরা আজীবন রয়ে যাবো তৃতীয় পক্ষ! যেখান থেকে কোনো কালেো কোনো সৃস্টি করা, জন্ম দেয়া কোনো দিনই পসিবল না। না হউক। তবু নিজো নিজো জায়গা থেকে যেনো আমরা বলি, তুমি যা ইচ্ছে কর, আমি আমার কাজ টুকু পরিপূর্ণ করলাম বা করছি আমাকে বিরক্ত করো না। আমরা যেনো পরিবর্তন করতে না পারলেও সবকিছু মেনে না নিই। আমরা যেনো আমার পাশে ঘটে যাওয়া অ-ঘটনাটি দেখে মুখ ফিরিয়ে না নিই, যেনো বলি- ভাই কি ঘটছে? ঝাপিয়ে না পরি যেনো একবার নিজের কন্ঠের আওয়াজ টুকু তুলি অন্তত এই পরিক্ষাটার জন্য যে, আমার জায়গা কতটুকু তা যাচায়ের জন্য। আমার ধারনা যাদি ভ্রান্ত না হয়- অন্যায় কারী এটা অন্তত বুঝতে পারবে আমি যা করছি তা ভালো করছি না। এ ভাবেই একদিন দুদিন তিনদিন তৃতীয় পক্ষের আওয়াজ উঠবে, এপক্ষ আর ওপক্ষ জানবে তারাই সব না। আরো কেউ আছে। যারা আমাদের পক্ষে না। সবিশেষে বালি, জয় হোক মানুষের-জয় হোক সত্য এবং সততার।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×