সমর্থন পাবার যোগ্য কে-
ভারত অথবা পাকিস্তান
কাশ্মীর নিয়ে দন্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখের বেশি কাশ্মীরি মুসলমানকে নিহত করা হয়,১ লাখ শিশুকে এতিম বানানো হয়,ধর্ষন নির্যাতন সহ নানান হয়রানি এখনো হচ্ছে, ঈদের দিনও কাশ্মীরে কার্ফিউ দেওয়া হয়।
ভারতের নরেন্দ্র মোদির দল ক্ষমতায় আশার পর থেকে মুসলমানদের উপর নানা অযুহাতে নির্যাতন কঠোর করা হয়ছে।
মুসলিম নিধনে চলছে উগ্রহিন্দু সন্ত্রাসীদের বর্বর নির্যাতন।
আমরা বাঙ্গালীরা কোন ধরনের সমবেদনা জ্ঞাপন করছি
যেখানে বি এস এফ এর গুলিতে প্রান খোয়াচ্ছে হাজার বাঙ্গালী।
ঈসরাইল ফিলিস্তানি সীমান্তেও এত ফিলিস্তিনীর প্রান যায় নি,যত বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে বাঙ্গালীরা প্রান হারাচ্ছে।।
এত কিছু হওয়ার পর ও আমাদের সমবেদনা ভারতের ১৮ সেনার জন্য যাদের নিহিত করেছিল ৪ কাশ্মীরি যোদ্ধা।
মুহাম্মদ ইবনে কাসিম ও সুলতান মাহমুদ ভারত বর্ষে ভারত আক্রমন করতে আসেন নাই,ভারতের মজলুম শোসিত হিন্দুদের অত্যাচারী রাজাদের হাত থেকে মুক্ত করতে এসেছিলেন।মাত্র গুটি কয়েক আরব এতিম শিশু ও বিধবানারীদের সিন্ধুর অত্যাচারী রাজা থেকে মুক্তি করতেই মুহাম্মদ ইবনে কাসিম ভারতবর্ষে আসেন প্রায় ৫ হাজারের মত্য সৈনিক নিয়ে,কিন্তু ভারতের জনগন প্রথম তাকে অস্ত্র দিয়ে বরন করলেও পড়ে ভালবাসা দিয়ে অশ্রু নয়নে বিদায় দেন।মুহাম্মদ ইবনে কাসিমের বাহীনিতে শেষ পর্যন্ত হিন্দু সৈনিক বেশি ছিল।
তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে ভালবাসা দিয়ে ভারত জয় করেন।
সুলতান মাহমুদ গজনবী ১৭ বার ভারত আক্রমন করে,১৭ বারেই বিজয়ের বেশে পিরে যান,
তার ভারত আক্রমনের উদ্যেশ্য ভারতকে শাসন করা বা লোটপাট করার জন্য নয়,তিনি অত্যাচারী রাজাদের হাতথেকে শোষিত মজলুম মুসলিমদের রক্ষা করতে ভারত আক্রমন করেন।তিনি সোমনাথ মন্দির ছাড়া অন্য কোন মন্দিরে আগাত করেন নাই।
যদি ও সোমনাথ মন্দিরে হামলা করার উদ্যেশ্য ছিল
মুসলিম কিশোরীদের বলি দেওয়ার ঘটনা নিয়ে।
আমাদের ইতিহাস আমাদের শান্তি শেখায়,আমরা আবারো অনুভব করছি ভারতের মুসলমানদের সস্তি শান্তির প্রয়োজন আছে।
যদি ভারত যুদ্ধ চায় গোটা মুসলিম বিশ্ব তৈরী আছে পাকিস্তানের মুসলমানদের সহায়তা করার জন্য।
মুসলমানদের ইতিহাস ভারত আবার
অনুভব করবেই।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮