somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

CHILDREN of HEAVEN {না দেখলে জীবন বৃথা}

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

*** জীবনে প্রথম কোন মুভির রিভিউ দিতে গিয়ে হাত কাঁপছে। না না, শীতের জন্য নয়। হাত কাঁপছে ভয়ে। সেই সাথে কাঁপছে বুক। আজ এমন একটা মুভির রিভিউ দিতে বসেছি যার রিভিউ কম করে ১০ বার দিতে গিয়েও দিতে পারি নি শুধুমাত্র নিজেকে এর রিভিউ দেবার যোগ্য না ভেবে। আমি এর আগে কয়েকটা মাত্র রিভিউ লিখেছি। তাও তেমন মান সম্মত নয়। আজও এই মুভি নিয়ে রিভিউ লেখার যোগ্যতা আমার হয়েছে বলে মনে করি না। তবুও কাচা হাতে কিছু লিখার চেষ্টা করছি। জানি এই মুভি দেখা নেই এমন মানুষ পাওয়া খুব দুষ্কর। আর এটি এমন একটি মুভি যা না দেখলে মুভি দেখা জীবন অসম্পূর্ণই থেকে যাবে নিশ্চিত। তাই লেখার ভুল ত্রুটি সব ক্ষমা করে নিজ নিজ মতামত জানালে খুশি হব।

*** মুভিটির সাথে জড়িয়ে আছে অনেক আবেগ । মুভিটি যখন আমি প্রথম দেখি তখন আমার বয়স ৭/৮ এর বেশী হবে না। বিদেশী ভাষার এক ছবি। তাই আমার মনে এমন ভাবে দাগ কেটে যাবে চিন্তাও করি নি। কিন্তু তাই ঘটল। এখনও স্পষ্ট মনে আছে আমার দেখার সে অভিজ্ঞতা। এরপর যে কত অগণিত-বার ছবিটি দেখেছি তা বলে শেষ করা যাবে না। আমি মুভি দেখে কাঁদি না কখনও। আমার স্পষ্ট মনে আছে মুভিটির দেখা শেষে আমার কান্নার জন্য প্রচণ্ড সে বুকে ব্যথা। আমি জানি যারা মনোযোগ দিয়ে ছবিটি দেখেছেন তাদের মধ্যে কতজনের এই অভিজ্ঞতা হয় নি তা আঙ্গুল গুনে বলে দেয়া যাবে।




এতগুলি কথার মানে শুধু আমার আবেগটুকু আপনাদের বুঝানো। এখন আর বেশী কথা না বলে চলে যাই মূল অংশে...


*** কথা হচ্ছে কোন মুভি নিয়ে নয়, কথা হচ্ছে একটি দেশের সমাজব্যবস্থায় বিশেষ শ্রেণীর জীবন ব্যবস্থা নিয়ে। তাদের জীবনের হাসি-কান্না, দুঃখ-দুর্দশা, সকল আশা আকাঙ্ক্ষাকে নিয়ে। এটি এমন এক মুভি যা বারবার আপনাকে নিয়ে যাবে তাদের কাছেই। উপলব্ধি করতে পারবেন তাদের সকল আবেগ। প্রতিটি জিনিস এত সরলভাবে আপনার চোখের সামনে ধরা দেবে যে যদিও আপনি জানেন এগুলো ঘটছে শুধুমাত্র সেলুলয়েডে, তবুও একটু পর পর ভাবতে বাধ্য হবেন, আসলেই কি এসব ঘটছে? নিজেকে যতোই বাস্তববাদী মনে করে থাকুন ছবিটি আপনাকে চরিত্রের সাথে মিশিয়ে দিয়ে নিজেকে তাদের একজন বলে ভাবতে বাধ্য করবে। নিজের অজান্তেই কখন চলে যাবেন তাদের হাত দিয়ে ধরার মত দূরত্বে তা নিজেও বুঝতে পারবেন না। সমস্ত আনন্দ আর দুঃখ যেন উপভোগ করতে পারবেন নিজের বলেই। কখন যে তাদের আবেগকে নিজের মনে করে ডুকরে কেঁদে উঠবেন তা হয়ত টেরই পাবেন না।





*** মানুষের জীবন বড় বিচিত্র। পদে পদে নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয় আমাদের। অনেকেই মনে করে জীবনটা সিনেমার মত না। আসলেই কি তাই? এই যে সিনেমাটি, এটি কি জীবনের মত নাকি জীবন এর মত? এই প্রশ্নের জবাব দেবার দায়িত্ব আপনাদের। অনেকেই হয়ত এই উত্তর দিতে অকৃতকার্য হয়ে শেষতক আমার মতই প্রশ্নবাণে জর্জরিত করবে অন্যদের। তবে জীবনের সাথে গভীরতম মিল খুঁজে নিতে কোন সমস্যা হবার কথা নয়।

*** মুভিটির সমালোচনা করা আমার কাজ নয়। তারপরেও গুণগান গাইতে তো আর সমালোচক হতে হয় না, তাই সাহস করে কিছু বলার আগে কিছু তথ্য দিয়ে যাই-

CHILDREN of HEAVEN
মুক্তির সালঃ ২২ এপ্রিল ১৯৯৮(সিঙ্গাপুর) ২২ জানুয়ারি ১৯৯৯(আমেরিকা)
দেশঃ ইরান
ভাষাঃ ফার্সি
দৈর্ঘ্যঃ ৮৯ মিনিট
মুক্তির সালঃ ১৯৯৭
পরিচালনায়ঃ Majid Majidi
প্রযোজনায়ঃ Amir Esfandiari, Mohammad Esfandiari
রচনায়ঃ Majid Majidi
সিনেমাটোগ্রাফিঃ Parviz Malekzaade
প্রযোজনা সংস্থাঃ Development of Children & Young Adults
অভিনয়েঃ Amir Farrokh Hashemian, Bahare Seddiqi




*** ছবিটি তৈরির পর থেকেই এমন কোন যায়গা নেই যেখানে এটি পুরষ্কার পায় নি। সবশেষে অস্কারের জন্য মনোনয়ন পায় ছবিটি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি ছবিটি অস্কার পায় নি। এর কারন অবশ্য সেই একই সালে মুক্তি পাওয়া Life is Beautiful মুভিটি। অনেক সমালোচক মন্তব্য করেন অস্কার পেতে পারত এই মুভিটিও। আসলে এত সব কিছু উল্লেখ করার কোন প্রয়োজন নেই। ছবিটি কেমন তার মাপ দেখাতে এতসব উল্লেখ করার কারন নেই। এরকম ছবির মূল্যায়ন করার জন্য আসলে এসব কিছুই যথেষ্ট নয়। যা কিছুই বলা হোক না কেন, মনে হচ্ছে এতে করে ছবিটিকে শুধু ছোটই করা হবে।

*** অনেক দিন হয়ে গেল মুভিটি রিলিজ পেয়েছে। তাই কাহিনী নিয়ে একটু আলোচনা করব। নির্দ্বিধায় পড়ে যেতে পারেন। আপনাদের মজা নষ্ট করার কোন ইচ্ছাই আমার নেই। তাছাড়া ইরানী মুভির কাহিনী বলে দিলেও তাদের আকর্ষণ নষ্ট হয় না। কেননা তাদের মুভি শুধুমাত্র কাহিনীর জোরে কখনই চলে না। চলে অভিনয় আর তাদের সাবলীল উপস্থাপনার জন্য।

মুভির কাহিনী গড়ে উঠেছে ইরানে বসবাসকারী নিম্ন মধ্যবিত্তদের জীবনধারা নিয়ে। এমনই এক পরিবারে বাস আলী আর যাহ্‌রা নামের দুই ছোট্ট নিষ্পাপ বাচ্চা। ছবির শুরু আলীর বাজারে যাওয়া নিয়ে। সেখানে অন্যান্য কাজ করার সাথে তার উপরে পড়েছিল আরেক বিশাল দায়িত্ব। যাহ্‌রার জুতা মেরামত করে আনতে হবে। কিন্তু ভাগ্য মনে হয় সেদিন সাথে ছিল না তার। হারিয়ে ফেলল জুতা জোড়া। এখন কি করবে সে? তাদের এমনিতেই নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। শেষ পর্যন্ত ভাই-বোনের মধ্যে চুক্তি হল। ভাইয়ের ছেঁড়া জুতাই ভাগ করে তারা পড়বে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? এর মাঝেই ঘটতে থাকে একের পর এক ঘটনা। শেষপর্যন্ত এক সুযোগ এসে দাঁড়ায় আলীর সামনে এর থেকে উত্তরণের। কিন্তু আলী কি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারবে? নাকি সারা জীবনের ভাগ্যের উপহাসের মত এখনও তারা ইঁদুর-কপালেই থেকে যাবে? জানতে হলে মুভিটা দেখুন। ঘাবড়াবেন না। এখনও দেখে না থাকলে বলি, এটা ইরানী মুভি। ইন্ডিং আপনি যেমন ভাবছেন ঠিক তেমনটি নাও হতে পারে।





*** এবার আসি কিছু নিজস্ব মতামতে। এই মুভির প্রাণ হল এই মুভির পরিচালনা। Majid Majidi এমন একজন পরিচালক যার মুভি দেখার পর প্রতিবারই আমি তাকে আমার দেখা সেরা পরিচালকের জায়গাটা ছেড়ে দিই। এই মুভি দেখার পর সেই যায়গাটা অনেক পাকাপোক্ত হয়ে গিয়েছিল। আপনারও হবে এটা আমার গ্যারান্টি। এত সুন্দর পরিচালনা, এত সহজ আর সাবলীল পরিবেশনা আমি অন্য কোন মুভিতে দেখেছি তা এই মুহূর্তে মনে করতেই পারছি না। প্রতিটা দৃশ্য আমার মনে গেঁথে আছে। প্রতিটা দৃশ্য দেখেই মনে হয়েছে যেন এটি কোন ছবির দৃশ্য নয়, যেন আমার সামনেই এই ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। প্রতিটা জিনিসকে যেন চাইলেই ছুঁয়ে দিতে পারব।





*** এরপর আসি মুভির প্লটে। খুব সাধারণ একটা কাহিনী। যেন আমাদের আশা পাশেই ঘটে যাওয়া কোন ঘটনার বর্ণনা করা হচ্ছে। কিন্তু দেখতে দেখতে শেষে গিয়ে মনে হবে কি অসাধারণ কাহিনী!! আসলেই এত সুন্দর একটা কাহিনী নিয়ে খুব কম ছবিই তৈরি হতে দেখেছি।

*** এবার আসি অভিনয়ের ক্ষেত্রে। প্রতিটা, হ্যাঁ, প্রতিটা চরিত্র তাদের নিজ নিজ জায়গায় ছিল পারফেক্ট। বিশেষ করে বলব Amir Farrokh Hashemian এর কথা। কি অভিনয় করে ছেলেটা!!! আমি সত্যিই বিস্মিত। মাঝে মাঝে কিছু ছবিতে শিশু শিল্পীদের অভিনয় নজর কেড়ে নেয়। তবে এই ক্ষেত্রে তার অভিনয় শুধু নজর কাড়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছিল বহু দূর। আপনিও খেয়াল করবেন যখন প্রতিদিন দেরি করে স্কুলে যাবার জন্য তাকে মার দেয়া হয়। অথবা বাবাকে কিছু না বলার জন্য বোনকে সে অনুরোধ করে। তখন দেখবেন তার অভিনয় কতটা উঁচু মানের ছিল। Bahare Seddiqi এর কথাও আলাদা করে বলতে হয়। তাকে সারা ছবিতে যখনই দেখবেন তখনই আদর করতে ইচ্ছা করবে। কিন্তু তাই বলে অভিনয় দুর্বল বলে মনে করবেন না যেন। তার অভিনয় আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।






*** ক্যামেরার কাজ ছিল অসাধারণ। এমন কিছু দৃশ্য আপনি দেখবেন যা ছিল সত্যিই ইউনিক। ক্যামেরার কাজ নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। অভিযোগ রয়েছে শুধু শব্দ নিয়ে। তবে ইরানী ছবির ভালো কোন প্রিন্ট পাওয়া খুব কষ্টের ব্যাপার। তাই আসলেই শব্দের কোন সমস্যা আছে নাকি আমার দেখা প্রিন্টেই সমস্যা ছিল তা ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। বাকী সকল কাজ আমার মনের মত হয়েছে। আসলে এতই ভালো আর আবেগের এক মুভি যে এর কোন খুঁত বের করার চেষ্টাও করছি না।





*** এটি এমন একটি মুভি যা বুঝতে সমস্যা হবে না কোন শিশুরও। এর ভাষা এতই প্রাঞ্জল যে খুব সহজেই সবার বোধগম্য হবে। পরিবারের সবার সাথে বসে দেখার মত একটি মুভি। এখান থেকে শেখার মত রয়েছে অনেক কিছু। আমাদের পরিবারেই শুধু নয়, মুভির মধ্যেই দেখানো হয় ছোট ছেলেমেয়েদের খুনসুটি। এর মধ্য দিয়েই চেষ্টা থাকে আমাদের আনন্দ দেবার। কিন্তু ভাই বোনের সম্পর্ক যে এর চেয়েও বেশী কিছু তা বুঝতে পারবেন এই মুভিটি দেখে। নিজের ভাই অথবা বোনকে দারুণ ভাবে ফিল করবেন মুভিটি দেখে। বুঝতে পারবেন আসলে ভাই বোনের সম্পর্কের আসল মর্ম কোথায়। আজ আমাদের মধ্যকার যে সম্পর্ক তার সীমারেখা যতদূর পর্যন্ত একে দিয়েছি আমরা আসলেই কি তার গণ্ডি ততদুর পর্যন্তই? না। সম্পর্কের আসল অর্থ কোথায় তা বুঝা যায় এই মুভিতে। আমাদের বর্তমান সময়ের যান্ত্রিক জীবনের সম্পর্কের উপরে এ যেন এক ঘা। নতুন করে আবার ভাবতে শিখুন আমাদের মধ্যকার বন্ধন সম্পর্কে এই মুভির মাধ্যমে।

*** মুভিটি এমন কিছু দৃশ্য আপনার সামনে এসে দাঁড় করাবে যে আপনি নিজের অজান্তেই এর প্রশংসা করে বসবেন। হয়ত দেখবেন, আলীর বাবার সাথে কাজ খুঁজতে যাওয়া। যেখানে দেখবেন দ্বিধান্বিত বাবা, যে কিনা তার বর্তমানের অর্থনৈতিক দুরবস্থা নিয়ে লজ্জিত। আবার হয়ত দেখবেন, বাবা আর মার কথোপকথনের মাঝেই দুই ভাই বোনের মাঝে রাগের বিরাগের ভাবের আদান প্রদান। অথবা দেখবেন, আলীর দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ এবং দ্বিতীয় হবার জন্য যে ব্যাকুলতা। অথবা শেষ দৃশ্যতে মাছগুলির ইতস্তত ভ্রমন। কোনটা ছেড়ে কোন দৃশ্যকে আমি শ্রেষ্ঠ বলব তা আমি নিজে বুঝতে পারছি না। এমন লোক আমি দেখি নি দৌড় প্রতিযোগিতায় পড়ে যাবার সময় যে কপাল চাপড়ায় নি। সেরা দৃশ্য বের করার দায়িত্ব দিলাম আপনাদের উপর। আপনারা মুভিটা দেখে জানান আপনাদের কাছে কোনটা সবচেয়ে বেশী ভালো মনে হয়েছে।





*** এই মুভি নিয়ে একবার কথা শুরু করলে আর শেষ করতে ইচ্ছা করে না। তবে শেষ করতেই হবে। আপনাদের ধৈর্যের বাঁধ হয়ত ভেঙ্গে যাচ্ছে। আর তাই কথা বাড়াবো না। আইএমডিবি একে ৮.২ রেটিং দিয়েছে। রটেন টম্যাটো একে দিয়ে ৮২% রেটিং। তবুও আজ অব্দি আমার কাছে একে অন্যতম আন্ডার রেটেড মুভি বলে মনে হয়। আমি এক বাক্যে একে ৯.২ রেটিং দিতে রাজি আছি। বাকীটা এখন আপনাদের উপর। দেখে জানাবেন কিন্তু কেমন লাগলো এই মুভি......


ডাউনলোড লিঙ্কঃ View this link

পড়তে পারেন এখানেওঃ View this link

>ENJOY
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×