গ্রেট ওয়ালের এ অংশের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ছিন(Qin) ডাইনেস্টিতে(৫৫০-৫৭৭)।এরপর কয়েকদফা পুননির্মানের পর ১৯৫৮ সালে এটি বর্তমান চেহারা পায়।
আর সংস্কারের পর ট্যুরিস্টদের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ১৯৮৮ সালে।
এর রয়েছে ২২ টি ওয়াচ টাওয়ার যা প্রতি এক কিলোমিটার পর পর অবস্থিত,এছাড়াও রয়েছে তিনটি ইন্টাররিলেটেড ওয়াচটাওয়ার।
বর্ণনাতো অনেক হলো।এবার চলুন ঘুরে আসি দ্য গ্রেট গ্রেট ওয়াল থেকে....
পথে পথে...
.
চলতে চলতে...
অবশেষে পৌছানো...
ম্যাপ দেখে এগিয়ে চলা...
ছোট্ট দোকানে রঙ বেরঙের ছাতা
সুইটি কিউটি লিটল পান্ডা ব্যাগস...আমিও একটা কিনেছি
ক্ষুধা লাগলে কিনে নিতে পারেন ড্রাই ও ফ্রেশ ফল
অত:পর প্রবেশ..
এরপর শুধুই সিড়ি...সিড়ি...সিড়ি..আর সিড়ি...
আরো সিড়ি
অবশেষে দ্যা গ্রেট গ্রেট গ্রেটওয়াল...
উপরে ঝকঝকে নীল আকাশ..কি যে সুন্দর..সব কষ্ট ভুলে গেলাম।
ওয়াচ টাওয়ারের জানালা দিয়ে...
কামানও আছে..
ওহো! বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,সিড়ি বাইতে না চাইলে আছে কেবল কার।তবে খরচটা একটু বেশি-৫০ ইউআন
চাইলে ফিরে আসার সময় স্যুভনির হিসেবে নিজের ছবি প্রিন্ট করিয়ে নিতে পারেন,মাত্র ১০ ইউআন।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪৭