আপনাদের কি হিসেব আছে, এই শহরে খাবারের রেস্টুরেন্ট আর শপিং মলের সংখ্যা কত? পুরো শহরটাকেই তো এই দুটা জিনিস দিয়ে ভরিয়ে ফেলেছেন। এই শহরের কেন্দ্রস্থলে একমাত্র রমনা-সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ছাড়া আর কই সবুজ আছে? প্রত্যেকটা বাড়ির নিচে রেস্টুরেন্ট বা দোকান! আর কত দরকার? এবার হাত দিয়েছেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গাছগুলো কেটে রেস্টুরেন্ট বানানোতে! আজব এবং অসভ্য চিন্তাধারা! আপনাদের কাছে কেউ শহরের সবুজ কেটে আরও ৭ টা রেস্টুরেন্ট চাইছিল? আর কত খাওয়া লাগবে এই শহরের মানুষগুলির?
সারা বিশ্বের মিথেন গ্যাসের সবচেয়ে বড় উৎস এখন এই ঢাকা এটা আপনাদের জানা আছে? এই শহরে কোন দিনের অফিসিয়াল তাপমাত্রার চাইতে মিনিমাম ৮-১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি তাপমাত্রা কেন অনুভূত হয় মাননীয়রা আপনারা বলতে পারেন?
আল্লাহরওয়াস্তে আমাদেরকে এবার মাফ করুন। রেস্টুরেন্ট বাদ দিয়ে একটা গাছ ও না কেটে স্বাধীনতা স্তম্ভ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করুন।
আর আজ দু'বছর হতে চলছে, শিশুপার্কটি সংস্কার উসিলায় বন্ধ। বাচ্চাদের কলকাকলীতে মুখরিত শিশুপার্কটি দ্রুত খুলে দেবার ব্যবস্থা নিন।
নোট ঃ লেখাটি আমার ফেসবুক পোস্ট এও দেয়া হলো।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০২১ রাত ৯:৪৫