আমেরিকা আবারো ১৭ টা দেশের ২১ টা দূতাবাসকে রবিবার থেকে নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে।
ইউ এস স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর এক নোটিশে এটাকে আল-কায়েদার সম্ভাব্য হুম্কী বা A global travel alert হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্জেরিয়া থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত আরব পেনিনসুলা সহ এই নোটিস কার্যকর থাকবে।
মজার ব্যপার হলো এই তালিকায় পাকিস্তানের নাম নাই। অথচ বাংলাদেশ এর নাম আছে।

এদিকে বাংলাদেশের সরকার বলছে, জঙ্গি হামলার আশংকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা কেন ঢাকায় রোববার তাদের দূতাবাস বন্ধ রেখেছে তার কারণ তারা জানে না।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, মার্কিন কিংবা কানাডার কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে বাংলাদেশের সরকারকে আগে কোনোকিছুই অবহিত করেনি।
পাশাপাশি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর মার্কিন নাগরিকদের ভ্রমণের ওপরও একটি সতর্কবার্তা জারি করেছে যা চলতি মাসের শেষ নাগাদ বহাল থাকবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় যে দুটো দেশে এই সতর্কতা জারি করা হয় তার মধ্যে একটি আফগানিস্তান এবং অন্যটি বাংলাদেশ।
ঠিক কোন্ বিবেচনায় বা তথ্যের ভিত্তিতে দেশদুটো এমন অবস্থান নিল সে প্রসঙ্গে বাংলাদেশ কিছু জানার চেষ্টা করেছে কি-না, কিংবা বাংলাদেশের এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়ার কোনো অবকাশ আছে কি-না জানতে চাইলে রিজভী বলেন, এ বিষয়ে বাংলাদেশের সরকারি পর্যায়ে এখনো কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ মনে করছে বিশেষভাবে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আল-কায়েদার ভাবাদর্শে উৎসাহিত হয়ে হামলার সম্ভাবনা প্রবল। এজন্য তারা পবিত্র শ'বে কদর এর দিনকেই সন্‌দেহ হিসেবে দেখছে।
মধ্যপ্রচ্যে দূতাবাসের নিরাপত্তার প্রসঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্র দফ্তর বলছে, তাদের তথ্য অনুযায়ী আল-কায়েদা এবং তার সাথে সম্পর্কিত সংগঠনগুলো মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরে হামলার পরিকল্পনা চালিয়ে যাচ্ছে।

রমজান মাসকে কেন্দ্র করে এই সংগঠনগুলো মধ্য অগাস্ট থেকে মাসের শেষ পর্যন্ত হামলা চালাতে পারে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ভ্রমণের নিরাপত্তার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকার যে সতর্কতা জারি করেছে তাতে গণপরিবহন এবং পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে সম্ভাব্য হামলার ইঙ্গিত করা হয়েছে।

সর্বশেষঃ এদিকে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট এর সর্বশেষ আপ্ডেট হতে জানা গেছে উল্লেখিত দেশের দুতাবাস ও কন্সুলেট গুলো আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আমেরিকা আবারো ১৭ টা দেশের ২১ টা দূতাবাসকে রবিবার থেকে নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে।
ইউ এস স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর এক নোটিশে এটাকে আল-কায়েদার সম্ভাব্য হুম্কী বা A global travel alert হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্জেরিয়া থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত আরব পেনিনসুলা সহ এই নোটিস কার্যকর থাকবে।
মজার ব্যপার হলো এই তালিকায় পাকিস্তানের নাম নাই। অথচ বাংলাদেশ এর নাম আছে।

এদিকে বাংলাদেশের সরকার বলছে, জঙ্গি হামলার আশংকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা কেন ঢাকায় রোববার তাদের দূতাবাস বন্ধ রেখেছে তার কারণ তারা জানে না।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, মার্কিন কিংবা কানাডার কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে বাংলাদেশের সরকারকে আগে কোনোকিছুই অবহিত করেনি।
পাশাপাশি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর মার্কিন নাগরিকদের ভ্রমণের ওপরও একটি সতর্কবার্তা জারি করেছে যা চলতি মাসের শেষ নাগাদ বহাল থাকবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় যে দুটো দেশে এই সতর্কতা জারি করা হয় তার মধ্যে একটি আফগানিস্তান এবং অন্যটি বাংলাদেশ।
ঠিক কোন্ বিবেচনায় বা তথ্যের ভিত্তিতে দেশদুটো এমন অবস্থান নিল সে প্রসঙ্গে বাংলাদেশ কিছু জানার চেষ্টা করেছে কি-না, কিংবা বাংলাদেশের এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়ার কোনো অবকাশ আছে কি-না জানতে চাইলে রিজভী বলেন, এ বিষয়ে বাংলাদেশের সরকারি পর্যায়ে এখনো কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ মনে করছে বিশেষভাবে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আল-কায়েদার ভাবাদর্শে উৎসাহিত হয়ে হামলার সম্ভাবনা প্রবল। এজন্য তারা পবিত্র শ'বে কদর এর দিনকেই সন্‌দেহ হিসেবে দেখছে।
মধ্যপ্রচ্যে দূতাবাসের নিরাপত্তার প্রসঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্র দফ্তর বলছে, তাদের তথ্য অনুযায়ী আল-কায়েদা এবং তার সাথে সম্পর্কিত সংগঠনগুলো মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরে হামলার পরিকল্পনা চালিয়ে যাচ্ছে।

রমজান মাসকে কেন্দ্র করে এই সংগঠনগুলো মধ্য অগাস্ট থেকে মাসের শেষ পর্যন্ত হামলা চালাতে পারে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ভ্রমণের নিরাপত্তার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকার যে সতর্কতা জারি করেছে তাতে গণপরিবহন এবং পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে সম্ভাব্য হামলার ইঙ্গিত করা হয়েছে।

সর্বশেষঃ এদিকে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট এর সর্বশেষ আপ্ডেট হতে জানা গেছে উল্লেখিত দেশের দুতাবাস ও কন্সুলেট গুলো আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।