somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পশ্চিমা বিশ্বে অমুসলিম মহিলারা ক্রমশই ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন

০৩ রা জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইসলামে নারীকে কোন মর্যাদা দেয়া হয়নি, উত্তরাধিকারসহ নানা ক্ষেত্রে নারীকে ইসলামে বঞ্চিত করা
হয়েছেÑ এ মর্মে যখন সারা বিশ্বে বিশেষ করে পশ্চিমা মিডিয়াতে ইসলামের বিরুদ্ধে নিয়মিতভাবে
অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, তখনই খুবই বিস্ময়করভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে যে, পশ্চিমা বিশ্বেই সবচেয়ে বেশি
সংখ্যক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে। ফলে ইসলাম এখন পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল ধর্ম
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আরো অবাক করা বিষয় হলো, এত অপপ্রচার চালানোর পরও ইসলাম
গ্রহণের ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় মহিলারাই বেশি এগিয়ে রয়েছেন। সমাজে নারীর মর্যাদা অথবা এ নিয়ে
তর্ক-বিতর্ক নতুন কোন বিষয় নয়। তথাপি কোনভাবেই যেন বিষয়টির কোন গ্রহণযোগ্য সমাধান পাওয়া
যাচ্ছে না। আর ইসলামে নারীর অবস্থানের কথা বললেই মিডিয়া এমনভাবে উপস্থাপন করে যেন,
ইসলামে নারীর একমাত্র অবস্থান হলো, বাড়ির রাঁধুনীর দায়িত্ব পালন করা। পাশাপাশি মিডিয়াতে আরো
বলা হয়, নানা রকম অনুশাসন আর বিধিবিধান দিয়ে ইসলাম নারীকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে; আর
তাই মুসলিম নারীরা ভেতরে ভেতরে পশ্চিমা নগড়বতা আর সুযোগ সুবিধার দিকে উন্মুখ হয়ে তাকিয়ে
থাকে। অন্য দিকে ইসলামের পর্দা বিধান সম্বন্ধে বলা হয় যে, পর্দা বা হিজাব- উনড়বতি বা প্রগতির ক্ষেত্রে
বিরাট অন্তরায়। কেননা পর্দানসীন মহিলারা মানসিকভাবে খুব হীনম্মন্যতা অনুভব করেন। ইসলাম
গ্রহণকারীদের সম্বন্ধে কটূক্তি করে মিডিয়াতে আরো বলা হয়, যারা নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলামের দিকে
যায় তারা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত, মূর্খ এবং প্রতারক।স¤প্রতি ইসলাম গ্রহণকারী আমেরিকান নেত্রী
মারিয়াম জামিলা (যিনি ইসলাম গ্রহণের পূর্বে মার্গারেট মার্কাস হিসেবে পরিচিত ছিলেন) উপরোক্ত সব
সমালোচনার জবাব দিয়েছেন এবং সেই সাথে নিজের ইসলাম গ্রহণ করার এবং পশ্চিমা নারীদের
ইসলামের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধির কারণও ব্যাখ্যা করেছেন। নিচে তার দেয়া একটা সা¤প্রতিক বক্তব্য থেকেই
এই সব অভিযোগ সম্পর্কে তার জবাবগুলো উদ্ধৃত করা হলো : “আমি নিজে একজন নওমুসলিম
হিসেবে তাদের এই সকল যাবতীয় অভিযোগ দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। আমি পশ্চিমা মিডিয়া এবং
তাদের নীতিনির্ধারকদের কাছে জানতে চাই যে, ইউরোপ-আমেরিকার তথাকথিত মুক্ত ও সভ্য সমাজে
জন্ম নিয়ে সেই পরিবেশে বড় হওয়ার পরও কেন ওখানকার আধুনিক মহিলারা সেই স্বাধীনতা ছেড়ে
দিয়ে সঙ্কীর্ণ ও প্রতিμিয়াশীল হিসেবে পরিচিত (মিডিয়ার ভাষায়) একটি ধর্ম গ্রহণে অধিক আগ্রহী হচ্ছে?
যেহেতু আমি নিজেই স¤প্রতি খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়েছি, তাই আমি এ ক্ষেত্রে আমার নিজের
ব্যাখ্যাই দিতে পারি যে, কেন আমি ঐ তথাকথিত স্বাধীনতা ত্যাগ করে নতুন করে ইসলাম গ্রহণ
করলাম। বস্তুত ইসলামই একমাত্র জীবনবিধান যা নারীকে সবচেয়ে বেশি সম্মান দিয়েছে। ইসলামে
নারীর অবস্থান যে কতটা মর্যাদাসম্পনড়ব তা অন্য ধর্ম পালনকারী নারী আর মুসলিম নারীদের জীবন
যাপনকে পাশাপাশি দেখলেই বুঝা যায়। ইসলাম গ্রহণের আগে, ব্যক্তিগতভাবে আমি ভীষণ রকম
নারীবাদী ছিলাম। তখন আমি দেখেছি, নারীর মর্যাদার কথা উঠলেই অনেকেই আবেগে উদ্বেলিত হয়ে
ওঠেন, নানা রকম বিতর্ক করেন। নারী ইস্যু নিয়ে একটি বিতর্ক সমাধান হওয়ার আগে অতিরিক্ত
আবেগতাড়িত হয়ে নতুন ইস্যু উত্থাপন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নারীকে সমাজে প্রকৃত একটি অবস্থান
দেয়ার বিষয়টি বেমালুম চেপে যান। ফলে নারীদের মৌলিক অবস্থানের কোন বিশেষ পরিবর্তন হয় না।
মুসলিম হওয়ার পূর্বে অন্য অনেক অমুসলিম নারীর মত আমারও ইসলাম সম্বন্ধে খুব বাজে ধারণা ছিল।
সে সময় আমিও ইসলামকে একটি নিপীড়নমূলক, বৈষম্য সৃষ্টিকারী এবং পুরুষ স¤প্রদায়ের প্রতি বেশি
সহানুভূতিশীল একটি ধর্ম হিসেবে চিহ্নিত করতাম। ইসলাম সম্বন্ধে এই সমস্ত নেতিবাচক কথা আমরা
তাদের কাছ থেকেই শিখতাম, যারা আদৌ কিছুই ইসলাম সম্বন্ধে জানে না, যারা ইসলামের অন্ধ বিরোধী
এবং যারা ইসলামকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করতেই বেশি অভ্যস্ত।যদিও আমি অমুসলিম থাকা
অবস্থায় ইসলামের প্রচণ্ড রকম সমালোচনা করতাম, তবে ভেতরে ভেতরে আমি আমার তৎকালীন
সামাজিক অবস্থান বা মর্যাদা নিয়েও সন্তুষ্ট ছিলাম না। আমার কাছে সবসময় মনে হতো, ঐ সমাজে
নারীদেরকে যে অবাধ স্বাধীনতা ও অধিকার দেয়ার কথা বলা হয়, তা আসলে বলার জন্য বলা।
আমাদেরকে তা বারবার শুনিয়ে শুনিয়ে যেন জোর করে স্বাধীন বানানোর একটা প্রয়াস নেয়া হয়। কেননা
ঐ সমাজে তথাকথিত স্বাধীনতা বা অধিকার নিয়ে কোন প্রশড়ব তোলা বা এ-সংμান্ত কোন ইস্যুকে চ্যালেঞ্জ
করার সুযোগ বা ক্ষমতা কোনটাই আমাদের (নারীদের) ছিল না। তাত্ত্বিকভাবে সেখানে মহিলাদের সম্মান
দেয়ার ব্যাপারে যা বলা হয় আর বাস্তবে তার যে প্রয়োগ বা অনুশীলন দেখা যায়- এ দুয়ের মধ্যে আসলে
কোন মিলই নেই। এগুলো নিয়ে আমি তখন যত বেশি ভাবতাম তত বেশি যেন শূন্যতা অনুভব করতাম।
আমার এই শূন্যতা বা অতৃপ্তি যেন গোটা সমাজেরই হাহাকার বা শূন্যতার প্রতিচ্ছবি। যদিও বলা হতো,
৯০ দশকের পর থেকে পশ্চিমা সমাজ উনড়বতির স্বর্ণশিখরে আরোহণ করছে, কিন্তু আমার সবসময় মনে
হতো সব দিক দিয়ে বিশেষ করে নৈতিকতার দিক থেকে পশ্চিমা বিশ্ব যেন প্রতিনিয়ত অধঃপতনের দিকে
যাচ্ছে। আমি কী যেন একটা প্রশান্তি খুঁজছিলাম, যা আমাকে আমার সমাজ কোনোভাবেই দিতে পারছিল
না। এর পর থেকে খ্রিষ্টধর্মের প্রতি আমি ধীরে ধীরে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে শুরু করলাম। বিশেষত সারা
সপ্তাহ কোন ধর্মীয় কাজ না করে মাত্র একদিন (রোববার) ঈশ্বরকে স্মরণ করার কোন যৌক্তিকতা আমি
খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমার মত অনেকেই এভাবে μমশ তখন ধর্ম পালনের ব্যাপারে নিরাসক্ত হয়ে
পড়ছিল। তা ছাড়া সমাজের নানা বাজে এবং মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে গির্জাগুলোর নিস্পৃহ
আচরণ আমাদের ভীষণ অবাক করতো। আর সর্বোপরি ত্রিত্ব মতবাদ এবং যিশুর সংজ্ঞা নিয়েও নানা
রকম সংশয় আমার ভেতরে জন্ম নিল। এরপর এক সময় আমি ইসলাম নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে শুরু
করলাম। সবার আগে, একজন মহিলা হিসেবে প্রতিনিয়ত আমি যেসব প্রশড়ব বা সমস্যা অনুভব করি,
সেগুলোর ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি জানার চেষ্টা করলাম। সেখান থেকে খুবই বিস্ময়করভাবে একজন
নারী হিসেবে অনেক কিছুই আমি নতুন করে জানতে শুরু করলাম। সেই সাথে একজন মহিলা বাস্তব
জগতে কিভাবে নির্যাতিত হয় এবং নারী ইস্যুগুলোর ব্যাপারে অন্য মতবাদগুলোর যে ফাঁকা বুলি
প্রচলিতভাবে দেয়া হয় তাও ধীরে ধীরে আমার কাছে পরিষ্কার হতে শুরু করলো। আমি দেখলাম ইসলাম
নারীকে খুবই সম্মানজনক স্থান এবং সমাজে বিশেষ মর্যাদা প্রদান করেছে। কেননা পবিত্র কুরআন
শরীফের সূরা নিসার ১২৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, ‘‘আর যে সৎ কর্ম
করে, সে পুরুষ হোক বা নারী হোক, যদি সে মুমিন হয়, তাহলে এমন লোকেরাই জানড়বাতে প্রবেশ করবে
এবং তাদের প্রাপ্য তিল পরিমাণও নষ্ট হবে না।”এভাবে পড়াশোনা করতে করতেই ইসলামে নারীর
অবস্থান সম্পর্কে যেসব ভ্রান্ত ধারণা পূর্বে আমার মধ্যে ছিল তা ধীরে ধীরে কেটে যেতে শুরু করলো।
আমি আমার বুকের ভেতরের হাহাকার আর অতৃপ্তি পূরণ করার জন্য আরো বেশি উদ্বেলিত হয়ে
পড়লাম। সময়ের সাথে সাথে এমন অবস্থা হয়ে পড়লো যে, শুধুমাত্র ইসলামের মধ্যেই আমি আমার
আকাক্সিক্ষত শান্তি পেতে শুরু করলাম। সমাজে যেসব বিষয় নিয়ে হরহামেশাই বিতর্ক হয় আমি সেসব
বিষয়েও ইসলামের স্পষ্ট নির্দেশনা দেখতে পেলাম এবং বুঝতে পারলাম ইসলামের মতো অন্য কোন
ধর্মই এরকমভাবে জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়াবলি নিয়ে এত বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেনি। পবিত্র কুরআন
থেকে আমি প্রাথমিকভাবে নানা দৃষ্টিভঙ্গির জ্ঞান লাভ করলেও সব মিলিয়ে পরবর্তীতে আমি একটি
পরিপূর্ণ চিন্তাধারার প্রতিরূপ বের করতে সক্ষম হলাম। কুরআনের ওপর সত্যানুসন্ধানী যাত্রাটি তাই আমি
ভীষণভাবে উপভোগ করতে লাগলাম। এরপর আমি কুরআনের বিভিনড়ব নির্দেশনার বিস্তারিত আলোচনা
সম্বন্ধে জানার জন্য রাসূল (সা) এর হাদিসসমূহ অধ্যয়ন করতে শুরু করলাম। রাসূল (সা)-এর এসব
কথা ও কাজের বিশদ বর্ণনা আমার অতৃপ্ত হৃদয়ে যেন আরও বেশি প্রশান্তি এনে দিল। আমি ইসলামের
পরিপূর্ণ সৌন্দর্য উপলব্ধি করে অবশেষে যখন ইসলাম গ্রহণ করলাম তখন আমার পিতা-মাতা,
আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সকলেই আমাকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করলো। কারণ তারাও সমাজের অন্য
সব অমুসলিমের মতই ধর্ম বা ধর্মপালনকে আর দশটা শখের মতই নিছক একটি শখের বিষয় হিসেবে
গণ্য করতো। কিন্তু কুরআন পাঠ করে আমি আগেই বুঝতে পেরেছিলাম ইসলাম শুধুমাত্র একটা ধর্ম বা
শখের বিষয় নয়।আমি আসলে কখনোই খ্রিষ্টধর্মের জটিল তত্ত্ব কিংবা নৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক বা
অর্থনৈতিক দিক থেকে সমাজের μমাগত অধঃপতনের ব্যাপারে গির্জাগুলার নীরব ভূমিকা মেনে নিতে
পারছিলাম না। বাইবেল বা ইহুদি ধর্মগ্রন্থের তুলনায় কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব হলো যে, কুরআন খুবই
বৈচিত্র্যময় এবং এতে মানবজীবনঘনিষ্ঠ সব সমস্যাবলির সমাধান আলোচিত হয়েছে। এমনকি এতে
অতীতের বিভিনড়ব জাতি ও সভ্যতার উত্থান ও পতন সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে যার বাস্তব সত্যতা
আমরা প্রতিনিয়ত পৃথিবীর বিভিনড়ব স্থানে দেখতে পাচ্ছি।সার্বিকভাবে আমি দৃঢ়কণ্ঠে বলতে পারি, ইসলামই
আমার অন্তরের চাহিদা পূরণ করতে পেরেছে। ইসলামেই আমি সকল সত্য, ন্যায় আর সৌন্দর্যের সন্ধান
পেয়েছি যা আমাকে একটি সুন্দর জীবন যাপনে এবং মৃত্যুর পরও সফলতা প্রাপ্তির প্রμিয়া ও নিশ্চয়তা
প্রদান করেছে।” সূত্র : ইন্টারনট

(সংকলিত)
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৭
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×