somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

অজ্ঞ বালক
আমি আসলে একজন ভীষণ খারাপ মানুষ। তবে ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে দুর্দান্ত অভিনয় করতে পারি বলে কেউ কিছু বুঝতে পারে না। সে হিসাবে আমি একজন তুখোড় অভিনেতাও বটে!!!

গল্পঃ বিবর্তন

০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হাসান মাহবুব ভাইকে এই গল্পটা উৎসর্গ করলাম, আমার আগের গল্পে করা যার কমেন্ট আমাকে বছরখানেক পর আরেকটা গল্প লেখার অণুপ্রেরণা দিয়েছে।

---

রূপে-গুণে অতুলনীয়া যাকে বলে সোহানী ঠিক তাই। ছোটবেলা থেকেই নিজের রূপের প্রশংসা শুনে এসেছিল সবার কাছে সোহানী। তার বাবার গায়ের রঙ, মুখশ্রী আর মায়ের উচ্চতা সেই সাথে চুল নাকি সে পেয়েছে- এই কথা যে কতবার তাকে বলা হয়েছে। এক আধুনিক পরিবারে জন্ম হয়েও ছোটোবেলার সব ছবিতে সোহানীর কপালে বড় করে কাজলের টিপ দেয়া থাকতে দেখা যায়। কারণ সেই একটাই। এত সুন্দর মেয়েটার দিকে যাতে কারো নজর না পরে যায়। তার এই সৌন্দর্য নিয়ে তার পরিবারও বেশ সচেতন ছিলো। ছোটবেলা থেকেই কখনো একলা ছাড়া হয় নি সোহানীকে। ক্লাসে কিংবা কোচিং-এ যেতে হলে সাথে মা থাকতেনই। ক্লাস টু-তে থাকতেই শিশু অভিনেত্রী হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছিল সে। কিন্তু, তার পরিবার বিনয়ের সাথে সেই প্রস্তাব সরিয়ে দেয়। যত বড় হতে লাগলো ততই যেন রূপ আরও ঝলমলে হয়ে উঠোতে থাকলো সোহানীর।

তবে রূপের সাথে সাথে এবার যোগ দিলো গুণ। ছোটবেলা থেকেই সোহানীর লেখাপড়ার ধার অন্যরকম ছিল। ক্লাসে প্রথম হওয়াটা যেন অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছিল সে, ক্লাস এইটে বৃত্তি, এসএসসি আর ইন্টারে এ প্লাস। সব শেষে ঢাকা মেডিকেলে এতটা অনায়াসে সে চান্স পেলো যে মনেই হলো না এগুলো প্রতিটাই দারুণ পরিশ্রম শেষে অর্জন করে নিতে হয় অনেককে।

সোহানীর হাতের রান্না যে একবার খেয়েছে, সে কখনো ভুলতে পারবে না। অথচ এমন না যে সোহানী সবসময় রান্নাঘরে পরে থাকে, বা মায়ের কাছ থেকে কিংবা ইউটিউবে খুঁজে খুঁজে রান্না শিখেছে। কদাচিৎ রান্নাঘরে পা রাখে সে আর সেদিন যেন তার বাসায় অনেকটা উৎসব উৎসব ভাব চলে আসে। সবার আশা থাকে মুখরোচক কিছু খাওয়ার আর সেটা পূরণ হয় প্রতিবারই।

সোহানীর গলায় রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে একবার স্কুলের ফাংশনে স্বয়ং রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা এসে তাকে শান্তিনিকেতনে পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। গানটা অবশ্য তাকে বাসায় শেখানো হয়েছিলো, তার মা-ও বেশ ভালো গাইতেন। নিজের বিদ্যা হস্তান্তরের পর তার মা সোহানীর জন্য আলাদা গানের শিক্ষকও রেখে দিয়েছিলেন। অবশ্য সেসবই শখের জন্য। হাজার হোক, একটা শখ তো থাকতেই পারে মার যেটা মেয়ের মধ্যে দেখতে চান তিনি। আর সেটাতেও সোহানী কোন পেশাদার গায়িকার চেয়ে যে কম যায় না তা সবার কাছে দিনের আলোর মত স্পষ্ট ছিলো।

এগুলো তো হতেই পারে। কিন্তু দেখা গেলো যাতেই সে হাত দেয় তাতে সোনা ফলে যায়। এক বন্ধুর বাসায় শুনে ভায়োলিন বাজানোর শখ হয়েছিলো সোহানীর। তাকে কিনেও দেয়া হলো। মাস খানেকের মধ্যে সেটাতে তার এমন দখল দাঁড়ালো যে সকলেই হতবাক। অনলাইনে কার আঁকা ছবি দেখে দোকান থেকে প্যাস্টেল কালার এনে আঁকাআঁকি করতে শুরু করলো সে। মাস খানেকের মাথায় তার আঁকা একটা ছবি ফেসবুকে এতটাই ভাইরাল হলো যে বলাই বাহুল্য।

এহেন সোহানীর জন্য যে পাত্রের অভাব হবে না তা বলাই বাহুল্য। প্রথম তো তার বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল সে যখন ক্লাস টেনে পড়ে তখনই। সেসব হেসে উড়িয়ে দেয়া হতো, এমনকি পরেও অনেক ভালো ভালো প্রস্তাব দূরে ঠেলে দেয়া হয়েছিলো। পরিবারের ভেতর, বাইরে এমনকি একবার এক মন্ত্রী-পুত্রের প্রস্তাব মানা করারও দুঃসাহস দেখানো হয়েছিলো। কিন্তু একাধিক অনার্স সহ ইন্টার্র্নি শেষ করে যখন আবারও হাসতে হাসতে সে এমডি তে চান্স পেয়ে গেলো তখন পরিবারের কেউ আর মানতে চাইলো না। এবার তো বিয়ে দিতেই হয়। এমন সময়ই এক চাচাতো বোনের বিয়েতে সোহানীকে চোখে পড়লো রাজিব-এর মার।

রাজিব কে প্রথম কোলে নিয়ে তার চাচা আবেগাপ্লুত হয়ে বলেছিল তিনি তার জীবনে এত সুন্দর বাচ্চা দেখেন নি। আশেপাশের সকলেই, এমনকি ৬৩ বছর বয়স্ক গাইনোকোলজিস্ট আঞ্জুমান খাতুনও সে কথায় মাথা নেড়ে সায় দিয়েছিলেন। ছেলেদের সুন্দর হওয়ারও একটা সমস্যা আছে। আশেপাশে অনেকেই তার জন্য ছেলদের হাফ-লেডিস বলে কথা শুনাতে ছাড়ে না। কিন্তু, রাজিবকে সেসবে শুনতে হয়নি কখনোই। তার সৌন্দর্যের মধ্যে এমন একটা তীব্র পুরুষালি ভাব ছিল সেই ছেলেবেলা হতেই যে সেটা সবার কাছে অন্যরকম লাগতো। ছেলেদের সৌন্দর্য নিয়ে পরিবারের কারো চিন্তা থাকে না, দুশ্চিন্তাও থাকে তুলনামূলক কম। কিন্তু, মাঝে মাঝেই তার মা তাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে বলতেন যে কোনও ফেরেশতাকে বুঝি আল্লাহ তার কোলে পাঠিয়েছেন। কোচিং এ প্রায় নিয়মিত সমবয়সী তো বটেই, সিনিয়র ও জুনিয়র মেয়েদের পাঠানো চিরকুট জমা থাকতো রাজিবের ব্যাগে। অবশ্য চারিত্রিক দিক থেকে সে এসব থেকে দূরেই থাকতো। একটা শান্ত-গাম্ভীর্যপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছোট থেকেই গড়ে উঠেছিল তার।

লেখাপড়ায় সে ছিল তুখোড় মেধাবী। সেন্ট জোসেফ থেকে এ প্লাস নিয়ে মেট্রিক-ইন্টার পাস করে সে একই সাথে বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে সবাইকে চমকে দিল। বাসার ও নিজের মতে সে অবশ্য বেছে নিলো বুয়েটকেই। স্কুলে থাকতেই সে একবার দেশসেরা বিতার্কিক হয়েছিলো। টিভি বিতর্ক প্রতিযোগিতার মঞ্চে নিজের স্কুলকে করেছিল বিজয়ী। বুয়েটের বিতর্ক দলেও সে নিজের বুদ্ধিদীপ্ত উপস্থাপনা দিয়ে নিজেকে অচিরেই অধিনায়ক ও সেরা বক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করলো।

রাজিবের শখ অবশ্য বিতর্ক না, গিটার বাজানো। বাসায় ছোট মামার গিটার বাজানো দেখে ও তার থেকে শিখে হাতেখড়ি। কিন্তু, যারা রাজিবের গিটারের সুর শুনেছে তারা মুখ ফুটে বলতে বাধ্য হয়েছে তার প্রতিভার কথা। বাংলা, হিন্দি কিংবা ইংরেজি যে কোনও গানের সাথে সুর-লয়-তাল মিশিয়ে গিটার বাজাতে পারে সে এক নিমিষেই। আইয়ুব বাচ্চুর করা গিটারের সলোগুলো সে এমনভাবে তুলে আনে মনে হয় স্বয়ং এবি-ই গিটার বাজাচ্ছেন।

সবচেয়ে বড় কথা, সে মাঝে মাঝেই লেখে। দেশ-বিদেশ নিয়ে তার ভাবনা, কবিতা, গল্প - সবই। ফেসবুকে তার লক্ষাধিক ফলোয়ার। এর মধ্যেই তার বই বের হয়েছে চারটা। আর তার প্রতিটা বেস্টসেলার তো হয়েছেই, তাকে এনে দিয়েছে দেশের অন্যতম উদীয়মান তরুণ লেখকের খেতাব আর একাধিক পুরষ্কার।

এসবের মধ্যেও তার লেখাপড়া থেমে থাকে নি। বুয়েট থেকে পইড়া শেষ করে হায়ার ডিগ্রীর জন্য সে স্কলারশিপ পেলো একেবারে এম আই টি থেকেই। সেখান থেকে উচ্চতর ডিগ্রী নেয়া শেষে যখন গুগলে চোখ কপালে তোলা বেতনে যোগ দিলো সে তখন দেশ থেকে ফোন আসলো তার কাছে। তার মা কোন এক মেয়েকে দেখে এসেছেন, বিয়ে দিতে চান অবিলম্বে, যেন এখনই একবার দেশে আসে সে। রাজিব জীবনে মায়ের কথার অবাধ্য হয় নি। মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব হলেও কখনো তার চেয়ে বেশিদূর যেতে দেয় নি সে সম্পর্কগুলোকে, নিজের পছন্দ নেই তাই। মায়ের কথাতে বিয়ে করতে আপত্তিও নেই। মাস খানেকের ছুটি যোগার করে সে উড়াল দিল দেশের উদ্দেশ্যে।

বলাই বাহুল্য সোহানীর জন্য রাজিব কিংবা রাজিবের জন্য সোহানীর চাইতে ভালো জুড়ি আর খুঁজে পাওয়া যেত না। তাই অচিরেই বিয়ের বাজনা বেজে উঠলো। কথা হলো, এমডি দেশে সমাপ্ত করার পর সোহানীকে নিয়ে যাবে রাজিব। এক মাস কেটে গেলো চোখের পলকেই। অশ্রুসজল সোহানীকে রেখে রাজিবকে ফিরে যেতে হলো আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিতে। তার মাস দেড়েক পর সে জানতে পারলো সে বাবা হতে চলেছে।

---

নিজের কপালের দুই পাশে জোরে আঙ্গুল টিপ দিয়ে ধরে বসে আছেন ডাঃ আজিজুল হক। তার সামনে বিশাল বড় দুটো ফাইল খুলে রাখা। ফাইলের ভেতরের কাগজগুলো বাইরে এনে ছড়ানো টেবিলের উপর জুড়ে। ঠিক কোথায়, কোন জায়গাটায় ভুল হলো তার। যেই সংস্থার হয়ে কাজ করেন তিনি সেখানে ভুলের কোনও ক্ষমা নেই। ছাড় পাবেন না তিনিও। খরচ করেছেন বিলিয়ন-খানেক ডলার এই 'প্রজেক্ট বিবর্তন'-এ। অথচ শেষ ফলাফল শূন্য! নিজের একাডেমিক ক্ষেত্র, জিন প্রকৌশল-এ তাকে বলা হয় শতাব্দীর সেরা প্রতিভা। অথচ, তারই কি না এমন ভয়ংকর ভুল হয়ে গেলো। কিন্তু, ভুলটা হলো কোথায়? কি ঠিক হয় নি? কি ঠিক করা যেতো?

রুমের দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করলো কালো স্যুট পড়া এক ব্যক্তি- রবার্ট এনিলোভস্কি - সাবেক রাশিয়ান স্পেশাল অপস নেতা এখন কাজ করে এই সংস্থার হয়ে। মৃদু পায়ে হেটে এসে টেবিলের সামনের চেয়ারটা টেনে বসে পড়লো সে। মাথা নিচু করে তখনও কি যেন ভেবে চলেছেন ডাঃ হক। রবার্টই প্রথম কথা বলে উঠলো, "সো ডক, ইটস টাইম টু সে গুডবাই..."

"আচ্ছা, রবার্ট, আমার কোথায় ভুল হয়েছে বলো তো?"

আচমকা প্রশ্নে কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেলো রবার্ট। "সেটা আমার জানা নেই ডক। ইউ নো ইওর ট্রেড বেটার। বাট ইউ নো হোয়াট, উই শুডন্ট প্লে গড।"

"ফালতু বকো না," গর্জে উঠলেন যেন ডাঃ হক। "ওসব গড-মড কমপ্লেক্স টেনে এনো না। ইটস পিওর সায়েন্স। ইউ টেক বেটার জিনস। ইউ মিক্স দেম। ইউ গেট এ বেটার ব্রীড। দ্যাটস ইট। ইঁদুর দিয়ে করে দেখা হয়েছে। গরু-ঘোড়া-মেষ দিয়ে করে দেখা হয়েছে। এমনকি বিড়াল-কুকুর আর সবশেষে একাধিক প্রজাতির বানর দিয়ে পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। তাহলে..."

"তাহলে তোমার সায়েন্স কি বলে সেটাই বলো।"

মাঝখানে থামানোতে কথার খেই হারিয়ে ফেললেন বুঝি, কিংবা কিছু ভাবলেন সময় নিয়ে, এরপর নিস্তেজ গলায় বললেন ডাঃ হক, "জানি না। আসলেই জানি না। ইউ হ্যাভ টু ভেরি গুড সাবজেক্ট। সাবজেক্ট ৪৩ আর সাবজেক্ট ৭২। আমরা যে ১০০ জন রিসার্চ সাবজেক্ট নিয়ে কাজ করছিলাম তাদের মধ্যে হিসেব করা হলে এরা সেরা দুইজন হিসেবেই নির্বাচিত হবে বলে আমার বিশ্বাস। ওদের জন্ম, ওদের শিক্ষা, ওদের খাওয়া-দাওয়া সবকিছু নিবিড় পর্যবেক্ষণের আওতায় ছিল চব্বিশ ঘণ্টা, সাত দিন, বছরের পর বছর ধরে। ওদের বিয়ে দেওয়া হলো, তারপর তাদের অফ-স্প্রিং এর আউটলুক দেখে হতাশ হলেও আমরা তাতে থামি নি। উই ওয়্যার ওয়েটিং ফর সামথিং এক্সট্রা-অর্ডিনারি। বাট উই গট সামথিং বিলো এভারেজ। কি এটা, বলো তুমি। বেসিক পিয়ানো নোট শিখতে এই ছেলের সাত মাস সময় লাগছে। ইংলিশ বাদে, বাংলা একটু-আধটু পারলেও; স্প্যানিশ শিখতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। স্কুল গ্রেড জাস্ট ওকে। নো স্পেশাল, নাথিং স্পেশাল। কেন? কেন? কেন?

একটানা কথা বলে হাঁপাচ্ছিলেন ডাঃ হক। রবার্ট চুপ করে শুনছিল, এবার সে বলে উঠলো, "আই আন্ডারস্ট্যান্ড ডক। এন্ড আই ফিল সরি। এটা আমাদের সংস্থার জন্য একটা প্রজেক্ট হলেও তোমার লাইফলং রিসার্চ ও ড্রিম ছিল। আই ফিল ফর ইউ। ব্যাট দ্যাটস দ্য এন্ড অফ দ্য পাথ ফর ইউ, বেটার লাক নেক্সট লাইফ।"

দুপ করে একটা শব্দ হলো। রিচার্ডের হাতে থাকা পিস্তলের ধোঁয়া ওঠা সাইলেন্সারের দিক থেকে নজর সরিয়ে নিজের বুকের দিকে তাকানোর চেষ্টা করলেন ডাঃ হক, কিন্তু মুখ থুবড়ে পরে গেলেন তারই রিসার্চের ফাইলের ওপর। দুটো কাগজ সেখানে পাশাপাশি রাখা ছিল। সাবজেক্ট ৪৩- জান্নাতুল ফেরদাউস সোহানী আর সাবজেক্ট ৭২ - মোঃ আশিকুর রহমান রাজিব এর হাস্যোজ্জ্বল ছবি ডুবে গেলো তার লালচে রক্তে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৪১
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×