বিএনপি-জামাত/আওয়ামীলীগ, “বাক-স্বাধীনতা কার পায়ে ভূলুণ্ঠিত?” এবং কিছু সুযোগ সন্ধানী মানুষ।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
প্রথমেই যে কথাটি বলে নিতে চাই, তথাকথিত “বিএনপি-আওয়ামীলীগ” যুদ্ধ যদি এই লেখায় খোঁজেন, তাহলে দুঃখিত। না খুঁজলেই খুশী হবো।
আওয়ামীলীগ এর বর্তমান শাসন আমলেই ব্লগ বা ব্লগার বিষয়টি সম্পর্কে বাংলার সাধারণ মানুষের একটি ধারণা হয়েছে। যদিও এটি এখনও এতো ধোঁয়াটে যে অনেকের ধারণা শুধু নাস্তিকরাই ব্লগার। আবার একজন কলেজ পড়ুয়া ছেলেকে নিজেই বলতে শুনেছি, “ব্লকার আবার কি?”
এই সব নিয়ে তাই জল্পনা-কল্পনার অবসান খুব শীঘ্রই হচ্ছে না, তবে হবে। ব্লগিং এ যে নবধারা আর বিস্ফোরক এক আন্দোলন এর সুচনা হয়েছে, তা কোনভাবেই কেউ ঠেকাতে পারবে না। কিন্তু আওয়ামীলীগ তথা আজ্ঞাবহ বিটিআরসির উপরে উঠেছে ব্লগ স্বাধীনতায় নগ্ন হস্তক্ষেপ এর ঘৃণ্য অভিযোগ।
ফিউশন ফাইভ এর পোস্ট থেকে কোট করতে চাই, “স্মরণাতীতকালে এমন দুঃসময় আর এমন মহাদুর্যোগ আর আসেনি, বাংলা ব্লগমণ্ডল এখন যার মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে। ব্লগার—এই মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র, সবচেয়ে দুর্ভাগাও।”
টার্মগুলো বাস্তবতার ভিত্তিতে বিচার করতে হবে। প্রথমত, আগে ব্লগ নিয়ে এতোটা তোলপাড় কখনোই হয়নি বাংলা ব্লগ ইতিহাসে। তাই এটি খুবই স্বাভাবিক, নতুন নতুন ঘটনা ব্লগ নিয়ে "এই সময়েই" ঘটবে অর্থাৎ এই সরকার এর আমলে। এতে বড্ড বেশী আঁতকে ওঠার তেমন কিছু যেমন নেই তেমনি আমাদের সচেতন থাকতে হবে বাক-স্বাধীনতার উপরে কোনরূপ আঘাত এর বিষয়ে।
সাম্প্রতিক সময়ে সাম্প্রদায়িক উসকানিদানে কিছু ব্লগার এর ধার্মিকদের চোখে “আপত্তিকর” লেখাকে বাজেভাবে ব্যাবহার করা হয়েছে। জামাত এর সাথে এই রোলপ্লেতে দারুন ভূমিকা ছিল “আমার-দেশ” এর মতো জন্ডিসে আক্রান্ত পত্রিকার। দেশজুড়ে তোলপাড় তুলে দেওয়া ব্লগ এর উপরে যে এর ছিটেফোঁটা আসবে না এটি আশা করা বোকামি। কিন্তু সেই আগুনের আঁচ যদি পুড়িয়ে দেয় আমার “বলার কণ্ঠ-লেখার হাত” তবে তা মেনে নেবার কোন মানে নেই। তবে আমার মনে হয় ব্লগ ও বাক-স্বাধীনতার পাশাপাশি বাক দায়িত্বশীলতার বিষয়টি বরাবরই এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে। আসিফ মহিউদ্দিন এর লেখার অধিকার জন্মগত, ঠিক যেমনটি আমার। তবে ব্লগ দায়িত্বশীলতা কি তাকে অনুমোদন দেয় সাম্প্রদায়িক উসকানি দানে? আসিফ শুধু একটি উদাহরণ, ফিফার পোস্ট থেকে সরকারি অনুরোধে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া মোট চারজনের নাম পাই এবং সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সহ।
১. আসিফ মহিউদ্দিন : তার একাউন্টটি এর আগেও একবার স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছিল একই অভিযোগে। তবে পরে জাতীয় স্বার্থ ও নানান সামাজিক আন্দোলনে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং বিশেষ ভূমিকা বিবেচনায় আবারও খুলে দেয়া হয়।
২. আইনস্টাইন : বেশ কিছুদিন আগেই এই ব্লগারকে লগইন ব্যান করা হয় ধর্ম বিকৃতি ও অশ্লীলতার অভিযোগে।
৩. দাড়িপাল্লা : গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এই একাউন্টটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ধর্ম-অবমাননার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে।
৪. চিকন কালা : সম্প্রতি মধ্যরাতে ধর্ম-অবমাননামূলক একটি লেখা পোস্ট করে অল্প সময়ের মধ্যেই তা ড্রাফট করে নেয় এই ব্লগার। অতীতেও সে একই কাজ করেছে যার ফলে সে সবার নজরে তেমন আসেনি।
আমার বিশ্বাস ব্লগ ও সরকার এই ক্ষেত্রে সঠিক ও কার্যকর পদক্ষেপটিই নিয়েছে। কারন ধর্মকে ব্যাবহার করে, এর অবমাননাকারীদের লেখাকে প্রচার করে যেমন এই দেশে বসবাসরত “নাস্তিকতায় বিশ্বাসী সাধারণ নাগরিকদের” জীবন বিপন্নতা মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে, আক্রমণ করা হচ্ছে দেশের সার্বিক “হারমোনির” উপরেও।
কিন্তু অবস্থা যদি এমন হয়, আজ সরকার এর সমালোচনার কারনে আমার ব্লগ বন্ধ করে দেওয়া বা শাস্তির কথা বলা হয়, তবে এর নিন্দা জানানোর সমপরিমাণ ঘৃণা আমি লেখায় হয়ত প্রকাশই করতে পারি না। মিথ্যা বা অপপ্রচার ছাড়া, সরকার এর “সুস্থ সমালোচনা” অবশ্যই ওয়েলকাম হতে হবে এবং বিরোধীদলের ক্ষেত্রেও একই নীতি হতে হবে।
“কারন সরকার-বিরোধীদলের জন্যে ব্লগ নয়, এদের জন্যে কেউ লিখিনা, নিজের বিশ্বাস ধ্যান-ধারণাকে কেন্দ্র করেই আমাদের লেখালেখি।”
একটি বিষয় এড়িয়ে যেতে বা এই থেকে ফায়দা লুটতে কিছু ব্লগার এর চেষ্টা দেখলাম , তারা চাপিয়ে দিচ্ছেন সাম্প্রতিক কিছু ব্লগ নীতিমালা ভঙ্গকারী ও শাস্তি প্রাপ্ত ব্লগার এর নাম! যেমনঃ ভুল উচ্ছ্বাস, বুনো, ঘুমকাতুরে, মাথা খারাপ মানুষ সহ আরও অনেকের নাম। যাদের ঘৃণ্য গালিবাজির নমুনা তুলে ধরারও আজকাল আর রুচি হয় না। কিন্তু “কাকতালিয়ভাবেই” এরা সকলে বিএনপির সমর্থক ব্লগার এবং সিন্ডিকেট হোক, দলীয় ব্লগিং হোক বা মাল্টির জোর, এদের মধ্যে সেই “ফিয়ারটি” কাজ করে না, সমানে গালি দেওয়ায় এদের ব্যান আবশ্যক ছিল। তারা বিএনপির বলে? মোটেই না! বরং “কমুনিটি ব্লগিং” হিসেবে সামুর শর্ত ভঙ্গ করার কারনেই তাদের এই পরিনতি, এর দায় কোনভাবেই বাক স্বাধীনতার উপরে বা সামুর “তথাকথিত একচোখা” দৃষ্টিভঙ্গির উপরে যায় না, যা সমমনা ব্লগারদের অভিযোগ।
সমাজের জন্যে, ব্লগের জন্যে ক্ষতিকারক হওয়াতে যদি ওই চার ব্লগার নিষিদ্ধ হতে পারেন, তবে সেই একই নীতি থেকে উক্ত তথকথিত বিএনপি ব্লগারদের(!) বা নিকধারী গালিবাজদের ব্যান অতি অবশ্যই সঠিক সিদ্ধান্ত বলেই মনে করছি। সামাজিক শান্তির জন্যে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থের দিকে তাকিয়ে যেমন নাস্তিকতার নামে সীমাবদ্ধ কিছু মানুষের নোংরামিকে সামু প্রশ্রয় দেয় নি, দেওয়া উচিত নয় এই ধরনের কন্সিস্ট্যান্স গালিবাজদেরও! যাদের এমনকি নারীর প্রতি ন্যুনতম সম্মানবোধ নেই। এই ক্ষেত্রে তাই সামুকে প্রাণঢালা সমর্থন জানাই।
সামাজ রক্ষায় বিটিআরসি যদি হস্তক্ষেপ করেই থাকে, আমাকে তা স্বাগত জানাতেই হবে। কিন্তু, আমাদের মাত্রাটি অবশ্যই বুঝতে হবে, কোন পর্যন্ত বিটিআরসি পারবে? সে কি কারো ব্যাক্তিগত তথ্য দাবি করতে পারে অথবা সরকার বিরোধী(দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিরোধী হলে অবশ্যই পদক্ষেপ নেয়া উচিত) কোন লেখা সরিয়ে নেবার দাবি জানাতে পারে? সমালোচনার কাজ করলে সমালোচনা-ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ অবশ্যই মেনে নিতে হবে ক্ষমতাবানদের।
এখন আসি আসল বিষয় নিয়ে যেটি আমাকে ভাবিয়ে তুলছে। ব্লগ ও ব্লগার এর প্রতি সবথেকে কট্টর দৃষ্টি কার বা কাদের? দলীয় অবস্থান থেকে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার একটি বক্তবে তার ব্লগার বিরোধী অবস্থান এবং ব্লগারদের “জেনারালাইজ করে” নাস্তিক আখ্যা দেবার বিষয়টি জানা যায়। এছাড়াও বেশ ক’বার তাদের বিভিন্ন দায়িত্বশীল পদে অধিস্টিতদের এই একই ধরনের মন্তব্য করতে শোনা গেছে। বাংলার মানুষ হয়ত ভুলে গেছে, তলসিমা নাসরিন বা হুমায়ূন আজাদ এর উপরে কারা চড়াও হয়েছিল, আইন হাতে তুলে নিতে উদ্যত তাদের চেহারা এতো দ্রুত ভুলে গেলে চলবে না। ধর্মীয়ভাবে আঘাত করার কারনে ধার্মিকদের চোখে তারা অতি অবশ্যই দোষী, কিন্তু বাক-স্বাধীনতার বিরুদ্ধে সবথেকে শক্ত আঘাত কিন্তু এদের দিয়েই শুরু, আর শুরু হয়ে জামাতের হাত ধরেই।
বুধবারের টকশোতে যখন এম এ মালেক বলেন সব “নাস্তিকদের ফাঁশি দেবে বিএনপি ক্ষমতায় এলে” তার প্রতিবাদে ব্লগার নিঝুম এর কথামতে, “বাংলাদেশে এই ধরনের অপরাধ তথা ধর্মকে আঘাতদানকারীদের মৃত্যু দণ্ডের বিধান নেই।” এর পরেই ফুঁসে ওঠেন বিএনপির যুক্তরাজ্য বিএনপির বাতিলকৃত কমিটির আহবায়ক এম এ মালেক, তাঁকে নানাভাবে সেখানে অন-এয়ার হুমকি দেন এবং তার নেতৃত্বে হামলার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাজ্য গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ব্লগার নিঝুম মজুমদার। এই ঘটনা হয়ত সামান্য এবং বিচ্ছিন্ন, কিন্তু এতে প্রকাশ পায় বিএনপির ব্লগ বিরোধী এবং বাক স্বাধীনতার বিষয়ে “০” জ্ঞান এর দলীয় বিষয়টি। তাদের মানসিকতা এই বিষয়ে খড়গহস্ত হওয়া। ব্লগার হিসেবে আমার মনেও তা শংকার জন্ম দেয় বৈকি!
বিভিন্ন সম্প্রদায় এর উপরে চড়াও হওয়া জামাতের জন্যে নতুন কোন ঘটনা নয়, সাথে বিএনপির নাস্তিকতা বিরোধী অবস্থান ভাবিয়ে তুলছে, হয়ত এই ধরনের মানসিকতা “সাধারণ-শান্তিপ্রিয়” নাস্তিকদের বাক-স্বাধীনতা ও জীবন এর নিরাপত্তাকে চরমভাবে আঘাত করবে।
তাই আওয়ামীলীগ নিয়ে আমার যতটা চিন্তা, বাক-স্বাধীনতা বা বাক দায়িত্বশীলতা যতটা ভাবায়, তার থেকে অনেক বেশী ভাবায় বিএনপির ব্লগ-ব্লগার ও সাম্প্রতিক নাস্তিকতা বিরোধী অবস্থান এবং ব্লগ সমাজের অংশ আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি। ধর্ম-অধর্ম যদি কারো কোন ক্ষতি না করে, এটিকে কখনই অভিযোগ হিসেবে দেখা যাবে না এবং শাস্তি দাবি করা যেতে পারে না। এমন বলা যেতে পারেনা, “নাস্তিকদের ফাঁশি চাই বা ব্লগারদের ফাঁশি চাই।” অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের পাশাপাশি বাক স্বাধীনতাও এতে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
এ হচ্ছে দেশের দৃশ্যপট ও আমাদের সম্ভাব্য অবস্থান, এদিকে কেউ কেউ মশিউর মামা বা বুনোর আনব্যান করিয়ে নিতে চাচ্ছেন এই ফাঁকে সামুকে “বাকশাল” অভিযোগ দিয়ে। (বাকশাল শব্দটির চরম ফান বানানো হল যাই বলেন।)
এই মুহূর্তে যা যা জরুরী মনে করছিঃ
সকল প্রতিষ্ঠিত ব্লগ কর্তৃপক্ষ-ব্লগারদের প্রতিনিধি-বিটিআরসি-সরকার ও বিরোধী দল এর প্রতিনিধির(জানিনা কতটা বাস্তব সম্মত তবু) সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে ব্লগ-বাক স্বাধীনতা-বাক দায়িত্বশীলতা এবং বাংলা ব্লগ এ নিষিদ্ধ বিষয় এবং হস্তক্ষেপের আওতায় আনা যাবে যেমন বিষয়গুলো উল্লেখপূর্বক একটি শক্ত ও সম্পূর্ণ “ব্লগিং নীতিমালা প্রনয়ন” করা এবং তা অবশ্যই সর্বসম্মতিক্রমে।
এতে ধর্মকে আক্রমণ না করার মতো স্পর্শকাতর বিষয় সহ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয় এমন সব বিষয় উল্লেখ করা।
বিএনপির ব্লগার ও ও বিভিন্ন সম্প্রদায় এর প্রতি বক্র দৃষ্টিভঙ্গি ভাবিয়ে তুলছে, ভাবিয়ে তুলছে সরকার এর পুনঃপুনঃ হস্তক্ষেপ। তবে আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে, হতক্ষেপ হচ্ছে না কি দেশের সার্বিক শান্তি বজায় রাখতে এসব করা হয়েছে!!
কারন সেই ভাবেই যদি হিসেব করা হয়, “সোনার বাংলা” ব্লগ বন্ধ করে দিয়েও সরকার অন্যায় করে ফেলেছে। কিন্তু বাস্তবতার ভিত্তিতে আমরা জানি, এই ধরনের লেখালেখি বাক দায়িত্বশীলতার মধ্যে পড়ে না।
বাংলা ব্লগ ও বাংলার ব্লগারের সার্বিক নিরাপত্তা এবং বাক-স্বাধীনতার সাথে বাক দায়িত্বশীলতার জয় কামনা করছি।
সেই সাথে আহবান জানাবো যারা বিএনপি আওয়ামীলীগ ধোঁয়া তুলে এই ইস্যুতেও রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন, বন্ধ করেন! আপনারা ইতিহাস ও বর্তমান এর আস্তাকুড়েই নিক্ষিপ্ত হবেন।
ছবিঃ ফিউশন ফাইভ
১৪টি মন্তব্য ৯টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন
সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন
=নিছক স্বপ্ন=
©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন
একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?
টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহককেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।
০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?
ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?
বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন