১. ইউটিউবে ইসলাম ধর্মকে অবমাননাকর চলচিত্র নিয়ে বিশ্বের বেশির ভাগ মুসলিম দেশেই ইউটিউব বন্ধ করেনি অথচ বাংলাদেশ অনির্দিষ্ট কালের জন্য ইউটিউব বন্ধ করেছে।
২ - বিশ্বের কোন দেশে যেই জিনিষটি ঘটলা না তা রামু, টেকনাফ, পটিয়ায় ঘটলো।যেখান থেকে এই ধর্মীয় অস্থিরতার শুরু, এই মুহুর্তে মহানবী (সাঃ) নিয়ে তৈরী মুভি ট্রেলরটি মোট হিট/ভিউ ৫০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে, একই সাথে ট্রেলরটি কয়েক কোটি ডাউনলোড হয়েছে, কয়েক লক্ষ কপি রি-আপলোড হয়েছে নানা সাইটে এ্যাকাউন্ট ও নিউজে।তাই বলে কি এই প্রায় একশ কোটি লোককে মেরে ফেলেছে ? আর কোথাওতো ফেইসবুকে ছবি ট্যাগ করার জন্য অন্য ধর্মের কারও উপরও আক্রমনের ঘটনা ঘটেনি । কোন উশৃখল জনতা তো বিক্ষোভ করার পথে গীর্জা মন্দিরে আক্রমন করেনি।এমনকি মহানবী (সাঃ) নিয়ে তৈরী ট্রেলরটি আরবী ডাবিং মিশরের যেই খ্রীষ্টানের ওয়েবসাইট প্রচার হচ্ছিল তাকেও কেউ মারতে যায়নি, যারা ঐ ছবিতে অভিনয় করেছে তারাও নিরাপদ অথচ উত্তম কুমার বরুয়া ফেইসবুকে একটা ক্যারিক্যাচার ট্যাগ করায় বাংলাদেশে রামু-এত আক্রোশ- টেকনাফ, পটিয়ায় এত বড় ঘটনা ঘটলো ???
এই দুইটি ডাটা যে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি জঙ্গী প্রবন দেশ হিসাবে পরিচিত করলো সে খবর দেশের কোন মিডিয়ায় না এলেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগামীর যেকোন আন্তর্জাতীক ইস্যূতে বাংলার জঙ্গী পৈতা পজেটিভ ঠিকই প্রমান করবে আগামী অন্তত পাঁচ বছর।