প্রেমের ফাঁদে ফেলে যদি একবার বিছানায় নিয়ে যাওয়া যায়।
সেইবারই মোবাইলে ছবি তুলতেছে।
আর যদি প্রেমিকা ছবি তুলতে না দেয় তাহলে প্রেমিক বলে জান তোমাকে যখন মনে পড়বে আমি তখন দেখব এবং পরে ডিলেট করব আমি তো এগুলো কাউকে দেখাব না কারণ তুমি আমার জান।
কথা এইটুকুই শুনে প্রেমিকা ভাবে না জানি ও আমাকে কত ভালবাসে।
ছবি তুললে কি আর হবে ও তো আমাকেই বিয়ে করবে।
তারপর অনেক কিছু ভিডিও অথবা মোবাইল ক্যামরায় দৃশ্য ধারণ। আসল খেলা শুরু এইবার!!!
প্রেমিক আবারও অনৈতিক প্রস্তাব দেয়। প্রেমিকা রাজি না। প্রেমিকের সরাসরি হুমকি রাজি না হলে সব ফাঁস।
কি আর করা বাধ্য হয়ে শরীর বিসর্জন।
আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না কত মেয়ে এইভাবে ধর্ষিত হচ্ছে।
অনেক কুলাঙ্গার আবার মেয়েদের পরিবার থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা হাঁতিয়ে নিচ্ছে। শুধু সন্মানের জন্য নীরবে এইসব সহ্য করছে। আর যেই সব মেয়েরা একবার শরীর বিসর্জন দেওয়ার পরও টাকা কিংবা শরীর বিসর্জন দিতে অস্বীকৃতি জানায় তাদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও চিত্র মানুষের হাতে চলে যাচ্ছে, ,,,,,,,,
লজ্জাকর পরিস্থিতি তে অনেক বোন নীরবে আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছে ।
. এই লেখাটাতে সামান্য অশ্লীলতা থাকতে পারে সেই জন্য
আমি দুঃখিত। ।
কারন আমারা মুখে বলে তাদেরকে এই ধরনের কথা বুঝাতে লজ্জিত বোধ করব। [img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/rafiqulslam836
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮