১। এক বৃদ্ধা আজরাইলের হাত থেকে বাঁচতে চায়। সে একটা কৌশল বের করলো যেন আজরাইল তাকে খুঁজে না পায়। কৌশল কাজ করলো। আজরাইল তাকে খুঁজে পেল না।
বলুন তো, কৌশল টা কি?
২। রোযা মাত্র ৩০ টা।
কিন্তু ইফতারি করতে হয় কত মানুষের সাথে। একদিন বন্ধুদের সাথে। একদিন আত্মীয় স্বজনের সাথে। সাবেক কলিগদের সাথে। শ্বশুর বাড়ি তো একদিন ইফতারী করতে হবেই। তা না হলে বউ এর মুখের দিকে তাকানো যাবে না। এলাকার ভাই-ব্রাদারদের সাথে। চাচাদের সাথে, ফুপুদের সাথে, মামাদের সাথে। স্কুলের বন্ধুদের সাথে। একদিন শালার সম্বন্ধীর বাড়িতে। সবকিছু মিলিয়ে মনে হচ্ছে- রোযা ৬০টা হলে ভালো হতো। সবাইকে খুশি করা যেত।
৩। মন্দ কথা বলবেন না। মন্দ কথা ছাড়ুন । মন্দ কথায় কোনো লাভ নেই। উপকার নেই । এতে ক্ষতি আছে । এতে ক্ষতি আছে।মন্দ কথা আপনার যবান নষ্ট করে ,আপনার ব্যক্তিত্ব বিলীন করে ,আপনার মন ও চরিত্রকে কলুষিত করে। মন্দ কথা বন্ধুতা নষ্ট করে সখ্যতা ছিন্ন করে মানুষের সাথে সম্পর্কেহানি করে। যে মন্দ কথা বলে, মানুষ তকে ঘৃণা করে তাকে তুচ্ছজ্ঞান করে, তার থেকে দূরে অবস্থান করে, এমনকি মানুষ তার শত্রু হয়ে যায়।
৪। আমরা সবসময় জীবনে সাফল্য লাভ করার জন্য চেষ্টা করতে থাকি। সাফল্য করার জন্য দরকার পরিশ্রম এবং ধৈর্য। কোন কাজে যদি আমরা একবার ব্যর্থ হই তখন আমাদের মন ভেঙে যায়। আশেপাশে সবকিছু অন্ধকারের মতন লাগে। নিজেকে বড় অসহায় মনে হয়। পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি এই কথা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু বারবার যদি কোন মানুষ ব্যর্থ হতেই থাকে তখন সেই মানুষটার ভিতরে কেমন অবস্থা হবে সেটা সে ছাড়া অন্যকেউ বুঝতে পারবে না।
৫।
দেয়ালে হেলান দিয়ে বসা ভদ্রলোকের নাম শংকর গৌড়া। সাধারণ পোশাক, খালি পা...।
ইনি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মণ্ডয়ার একজন কৃতী সন্তান। ডিগ্রি এমবিবিএস, এমডি। নিজস্ব চেম্বার নেই।
প্রতিদিন সকাল ৮টায় পৌঁছে যান একটা ফাস্ট ফুডের দোকানের রকে। সেখানে বসেই রোগী দেখেন। ভিজিট মাত্র ৫ টাকা।
৬। মৃত্যুই যদি অনিবার্য, তবে বেচে থাকার লড়াইটা কি পুরাপুরি নিরর্থক ?
মাঝে মাঝে বড় অসহায় লাগে একথা ভেবে।
লড়াই করে বেঁচে থাকাই জীবনের সার্থকতা?
৭। সরকারী আপিস এখন অনেক ঝাঁ-চকচকে, এয়ার-কুলার দ্বারা শীতলায়িত। অথচ কর্মচারী/ কর্মকর্তাদের আচরণ আর বাথরুমের দশা আগের মতই। সরকার বাহাদুর এদিকে নজর দেবেন।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮